শশা খেলে কি সত্যিই চর্বি কাটে? এ বিষয়ে পুষ্টি বিজ্ঞানীরা কি বলছেন

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।
শশা খেলে কি সত্যিই চর্বি কাটে? এ বিষয়ে পুষ্টি বিজ্ঞানীরা কি বলছেন
আজকের এই কনটেন্টে আমি জানাতে যাচ্ছি শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে।এবং শসা খেলে সত্যিই চর্বি কাটে, এ বিষয়ে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা কি বলেছেন।তাই জানার চেষ্টা করব আজকের এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে।তাই আশা করব পুরো কন্টেন্টই মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ভূমিকা

শসা আমাদের অতি পরিচিত একটি ফল।যা মৌসুমী ফল হলেও এখন সারা বছরই পাওয়া যায়।এই ফলে রয়েছে নানান ধরনের গুনাগুন।সবজির মধ্যে অন্যতম সবজি হলো শসা।এটি বেশিরভাগ সালাত হিসাবেই খাওয়া হয়।এছাড়া ও রান্না করে ও কাঁচা অবস্থায়ও খাওয়া যায়।শব্দটি মৌসুমী অনুযায়ী হলেও এখন সারা বছরই পাওয়া যায়।সারা বিশ্বে আবাদ করা সবজির মধ্যে কার নম্বর অবস্থানে শশা।

শসার বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী।শসার ঔষধি গুনাগুন আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী।শসার যেমন বেশ কিছু উপকারিতা দিক রয়েছে ঠিক তেমনি অপকারিতা রয়েছে।শশায় প্রায় ৯০ শতাংশ পানি ভিটামিন সি ভিটামিন কে ও ক্যাফিক এসিড রয়েছে।

জা ত্বকে নরম মসৃণ ও উজ্জ্বল করে।এছাড়াও ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করতে এই উপাদান বেশ কার্যকর।দেহের মেদ কিংবা চর্বি কমানোর জন্য শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন অনেকেই।
  • ত্বকে শসার উপকারিত
  • শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
  • শশা খেলে কি সত্যিই চর্বি কাটে? পুষ্টি বিজ্ঞানীরা কি বলছেন
  • প্রতিদিন শসা খেলে কি হয়?

ত্বকে শসার উপকারিত

আজকের আলোচনার বিষয় শশাত্বকের কি কি উপকার করে।চলুন জেনে নি আজকের এই কনটেন্ট থেকে শসা আমাদের ত্বকের জন্য কি কি উপকার করে।অবশ্যই বিস্তারিত জানতে পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন।শশায় প্রায় ৯০ শতাংশ পানি ভিটামিন সি ভিটামিন কে ও ক্যাফিক এসিড রয়েছে।


জা ত্বকে নরম মসৃণ ও উজ্জ্বল করে।এছাড়াও ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করতে এই উপাদান বেশ কার্যকর।আর ত্বকের চুলকানি ও অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দূর করতে নিয়মিত শসার রস ব্যবহার করতে পারেন।

রোদে পোড়া দাগ দূর করে,
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির কারণে আমাদের ত্বক পড়ে যায়।শসা এই পোড়া দাগ সহজেই দূর করে।বাসায় ফিরে শসা কেটে স্লাইড করে মুখে লাগাতে পারেন।অথবা শসা বেটে এর রস মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।কিংবা শসার রস দিয়ে আইস কিউব বানিয়ে ফ্রিজে রাখুন।প্রতিদিন বাসায় ফিরে এই আইসক্রিম মুখে ঘোষণা।এতে আপনার ত্বকের রোদে পোড়া দাগ অনেকটা দূর হবে।

ত্বক উজ্জ্বল করে,
শসা রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।নিয়মিত এই প্যাক ব্যবহারে আপনার তো হবে উজ্জ্বল ও দাগিন।

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করে,
ডাক সার্কেল বা চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে শসা রস বেশ কার্যকর।শসার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সিলিকা চোখের নিচে কালো দাগ সহজে দূর করে।লাইট বন্ধ করে চোখের উপর দুই টুকরা শসা দিয়ে ১৫ মিনিট শুয়ে থাকুন।এভাবে টানা একমাস করলে চোখের নিচে কালো দাগ দূর হবে।

ত্বক টানটান করে,
শসার রস ত্বকে টোনারের কাজ করে।এ রসের সঙ্গে গোলাপ জল মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান।১৫ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।এটি কোচকানো ভাব দূর করে ত্বক টানটান করে।

চোখর ফোলা ভাব দূর করে,
রাতে ঘুমানোর আগে চোখের চারপাশে শশার রস লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।এটি চোখের ফোলা ভাব দূর করতে বেশ কার্যকর।

শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রিয় ভিউয়ার্স আজকের এই কনটেন্টে জানতে পারবেন শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শসা খাওয়ার নিয়ম।সবজির মধ্যে অন্যতম সবজি হলো শসা।এটি বেশিরভাগ সালাত হিসাবেই খাওয়া হয়।এছাড়া ও রান্না করে ও কাঁচা অবস্থায়ও খাওয়া যায়।শব্দটি মৌসুমী অনুযায়ী হলেও এখন সারা বছরই পাওয়া যায়।সারা বিশ্বে আবাদ করা সবজির মধ্যে কার নম্বর অবস্থানে শশা।

শসার বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী।শসার ঔষধি গুনাগুন আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী।শসার যেমন বেশ কিছু উপকারিতা দিক রয়েছে ঠিক তেমনি অপকারিতা রয়েছে।
তাহলে চলুন প্রথমে জেনে নেওয়া যাক শসা খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি।

(১)কিডনি সুস্থ রাখে।
(২)ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে।
(৩)ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
(৪)চুল ও নখ সতেজ রাখে।
(৫)খাবার হজম ও ওজন কমাতে সাহায্য করেন।

(৬)মুখের অভ্যন্তরের জীবাণু ধ্বংস করে।
(৭)চোখের জ্যোতি বাড়াই।
(৮)গেটেবাত থেকে মুক্তি দেয়।
(৯)দেহের পানী শূন্যতা দূর করে।
(১০)এবং মাথা ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি দেয়।এই ছিল শসা খাওয়ার উপকারিতা।

এবার জেনে নাও যাক শসা খাওয়ার কিছু অপকারিতা দিকগুলো।
তাহলে চলুন জেনে না জাগ যে সময় শসা খেলে ক্ষতি হয়।
* অনেকেই ভুল সময় শসা খেয়ে থাকেন।পুষ্টিবিদদের মতে ভুল সময় শসা খেলে হেতে বিপরীত হতে পারে।প্রশ্ন হচ্ছে শসা খাওয়ার ভুল সময় কোনটি।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে শশা উপকারী হলেও রাতের বেলায় শসা খাওয়া একদম উচিত নয়।এতে শরীরের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।শসাতে রয়েছে Cucurbitacin নামক উপাদান যা হজমশক্তি শক্তিশালী হলেই কেবল হজম হতে পারে।না হয় হজম সমস্যা দেখা দেয়।তাই রাতে শসা খেলে হজ হওয়ার সুযোগ থাকে না।কারণ খাবার কিছুক্ষণ পরেই সবাই ঘুমিয়ে পড়ে।

রাতে শসা খেলে পেট ভারী হতে শুরু করে।ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য বদহজম ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।তাই রাতের বেলা শসা খাবেন না।শসা ঘুম নাসের কারণ হতে পারে।রাতের বেলায় শসা খেলে পেট ভারী হয়ে ওঠে।ফলে শুয়ে পড়লেও ঘুম আসে না।হজমের সমস্যার কারণে গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়।এ কারণে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দিনের বেলায় শসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

শশা খেলে কি সত্যিই চর্বি কাটে? পুষ্টি বিজ্ঞানীরা কি বলছেন

শসা খেলে কি সত্যিই চর্বি কাটে।অনেকেই মনে করেন যে শসা খেলে চর্বি কাটে।দেহের মেদ কিংবা চর্বি কমানোর জন্য শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন অনেকেই।কিন্তু প্রশ্ন হল শসা কি আসলেই চর্বি কমাতে সক্ষম।আবার সক্ষম যদি নাইবা হবে তাহলে চর্বি কমাতে কেনই বা শসা খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।চলুন আজকের এই কনটেন্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাই যে শসা আসলেই চর্বি কাটায় কিনা।

তার আগে সসা সম্বন্ধে অবশ্যই কিছু তথ্য আপনাদেরকে জানতে হবে।পুষ্টিবিদদের মতে শসা হলো মূলত একটি লো ক্যালোরি যুক্ত বা খুব কম ক্যালরিযুক্ত একটি খাবার।শসার মধ্যে পানির পরিমাণ অনেক বেশি রয়েছে।১০০ গ্রাম শসা তে পানির পরিমাণ থাকে ৯৫গ্রাম।এবং ক্যালোরি থাকে বাইশ কিলো ক্যালরি।এছাড়াও শসা একটি ভালো মানের এন্টিঅক্সিডেন্ট।

শশা তে কিছু পরিমাণ ভিটামিন মিনারেলস এবং আস থাকে।এছাড়াও শসাতে এনার্জি ড্রিংসটা অনেক কম থাকে।বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন এলার্জি টেনসিটি কম এমন খাবার খাওয়া সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমার একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে।শশাই পানির মাত্রা বেশি হওয়ার কারণে সেটি দীর্ঘ সময় পেট ভরার অনুভূতি যোগায়।যার ফলে আমাদের অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে আসে।প্রিয় ভিউয়ার্স অবশ্যই আপনারা ইতিমধ্যে এই উত্তরটি পেয়ে গেছেন।উত্তরটি হলো অবশ্যই হা।

শসা খেলে ওজন কমবে।কিন্তু এখানে একটি অবশ্যই বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।সেটি হলো আমরা অনেকেই শসা খাওয়াকে ওজন কমানো বা মেদ ছড়ানোর মুক্ষম একটি উপায় বলে মনে করি।শসা খেয়ে মেদ কমানোর তথ্য এতটাই প্রচলিত রয়েছে যে যাদের পুষ্টি বিষয়ে কোনো রকম কোনো ধারনাই নেই তারাও আসলে চর্বি কমাতে শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন।এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানার আছে।না হলে আপনি নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকার কারণে এই শশা খেয়ে অনেকে অনেক রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।যখন কেউ মনে করেন শুধুমাত্র শসা খেয়েই ওজন কমানো সম্ভব বা শশাকে ওজন কমানোর একমাত্র ওষুধ বলে মনে করেন তাদের জন্য এটি বিপদজনক।ডায়েট চাটে আপনি শসা রাখতে পারেন।কিন্তু শসা খেয়ে আমরা ওজন কমাতে বলি না।অনেকে আছেন শশাকে ওষুধ মনে করে সারাদিন শসা খেয়েই চলেন যখনই খোদা লাগে তখনই শসা খেতে শুরু করেন।

যেহেতু শশা একটি কম ক্যালরিযুক্ত খাবার তাই শসা কেন যে কোন কম ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলেই ওজন কমে যাবে।কিন্তু এটি যে চর্বি কমানোর একমাত্র উপায় তা কিন্তু নয়।নিয়ম না মেনে শসা খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির অভাব দেখা দেবে।অন্যান্য খাবার কম খেয়ে যদি সারাদিন অতিরিক্ত শশা খেয়ে থাকেন তাহলে বদহজম গ্যাস পেট ফাঁপা পেট ব্যথা সহ আরো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

দীর্ঘদিন ধরে যারা ওজন কমানোর আশায় শসা খেয়ে চলেছেন তাদের জন্য নানা-বিপত্তি ঘটতে পারে।শরীরে পর্যাপ্ত পোষ্টের অভাবে শরীরে ভীষণভাবে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।কাজ করা শক্তি পাবেন না রক্ত কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে এমন কি রক্তে গ্লুকোজের অভাবে মাথা ঘুরে পড়েও যেতে পারেন।তাই আমি সাজেস্ট করবো বিশেষজ্ঞর পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর উদ্দেশ্যে শসা না খাওয়াই ভালো।

প্রতিদিন শসা খেলে কি হয়?

নিয়মিত শসা খেলে কি হতে পারে জানেন চলুন জেনে নি।একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিনের ডাইটে যদি শশাকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন তাহলে রোগ মুক্তির জীবনের স্বপ্ন পূরণ হতে সময় লাগে না।কারণ শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে সচার কোন বিকল্প হয় না বললেই চলে।তাইতো সালাত হোক বা ঝাল মসলা দেওয়া রাজকীয় খাবার হোক সবার সঙ্গেই শশা কে সঙ্গী হিসেবে পাঠানো হয়ে থাকে।

আর কেন পাঠানো হবে না বলুন নিয়মিত এই ফলটি খেলে যে মিলে অনেক উপকার।কি কি উপকার পাওয়া যায় আরে মশাই প্রাকৃতিক উপাদানটির শরীরে রয়েছে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান।তাইতো অনিয়মিত শসা খেলে ছোট বড় কোন রোগই দ্বারের কাছে ঘেষতে পারে না।যেমন ধরুন কষ্টিফিকেশনের প্রখব কমাই।

প্রকৃতির ডাক মানেই কি যন্ত্রণার অনুভূতি তাহলে বন্ধু আজ থেকেই তোর শসা খাওয়া চালু করা দরকার।কারণ এমন ধরনের কষ্ট কমতে শসার কোন বিকল্প হয় না বললেই চলে।শসা কিডনি সুরক্ষা রাখতে সাহায্য করে।যারা নিয়মিত শসা খান তাদের শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা সঠিক থাকে।ফলে কিডনি সুরক্ষা বৃদ্ধি পায়।শসা দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে।পচনতন্ত্র সুস্থ রাখে।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।চোখের যদি বাড়াতে সাহায্য করে।ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।শস্যায় থাকা সালফার ও সিলিকন চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

(১)ওজন কমায়,ক্যালরির পরিমাণ কম এবং পুষ্টিগুণ বেশি ক্যালরির মাত্রা কম হয় নিয়মিত শসা খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে।
(২)কিডনির সুরক্ষা, যারা নিয়মিত শসা খান তাদের শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা ঠিক থাকে ফলে কিডনি সুরক্ষা বৃদ্ধি পায়।

(৩)পানিসূন্যতার অভাব পূরণ করে,শসার মধ্যে প্রায় ৯৫ শতাংশই পানি রয়েছে ফলে গরমের সময় নিয়মিত শসা খেলে শরীরের আদ্রতা ধরে রাখে এবং পানি সল্পতা দূর করে।
(৪)হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়, নিয়মিত শসা খেলে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।

(৫)চোখের সমস্যা দূর করে, নিয়মিত খোসাসহ শসা খেলে চোখের সুস্থ থাকা ও দৃষ্টির শক্তি ভালো থাকে।কারণ শসার খসায় ভিটামিন কে রয়েছে।
(৬)ত্বক উজ্জ্বল করে,চাচাতে প্রচুর পরিমাণ পানি রয়েছে,ফলে নিয়মিত শসা খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম বিভিন্ন উপকারিতা।এবং অপকারিতা।তাই নিয়ম মেনে শশা খেলে আমাদের অনেক উপকারে আসবে।তাই শসার যেমন পুষ্টি উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতা ও রয়েছে।তাই আমরা চেষ্টা করব শসা নিয়ম মেনে খাওয়ার।এবং আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি কমরে উপকৃত হয়ে থাকি তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচয় লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url