২০২৫ সালে ফেসবুক পেজ থেকে নতুন নিয়মে টাকা ইনকাম

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার নিয়ম ২০২৫ সালে আরও পরিমার্জিত এবং সুনির্দিষ্ট হয়েছে। ফেসবুক মেটা প্ল্যাটফর্ম তাদের মোনিটাইজেশন পলিসি আপডেট করে ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সুযোগ এবং চ্যালেঞ্জ উভয়ই তৈরি করেছে।

নিচে ২০২৫ সালের নতুন নিয়মে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকামের উপায় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার নতুন নিয়ম এবং সুযোগসমূহ ২০২৫ সালে আরও উন্নত হয়েছে। ফেসবুকের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এবং ফিচারের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:

ফেসবুক রিলস বর্তমানে শর্ট ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য আয়ের অন্যতম প্রধান মাধ্যম। আপনি স্পন্সরড কনটেন্ট, অ্যাড ব্রেকস, এবং ব্র্যান্ড পার্টনারশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

আপনার ফেসবুক ভিডিও কনটেন্টের ভিউ বাড়ানোর মাধ্যমে ইন-স্ট্রিম অ্যাড থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। শর্তগুলো হলো:

প্রতি মাসে ৬০,০০০ মিনিট ভিডিও দেখা হতে হবে।

কমপক্ষে ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।

আপনার প্রোফাইল বা পেজ থেকে ব্র্যান্ড পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্পন্সরড কনটেন্ট তৈরি করে আয় করতে পারবেন। বড় কোম্পানি বা ব্র্যান্ড আপনার অডিয়েন্স টার্গেট করতে চায়।

Facebook Stars একটি ভার্চুয়াল কারেন্সি, যা লাইভ স্ট্রিমিং বা ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে ক্রিয়েটররা তাদের ফ্যানদের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেতে পারেন। আপনি এগুলো ডলার বা আপনার লোকাল কারেন্সিতে রিডিম করতে পারবেন।

আপনার ফলোয়ারদের কাছ থেকে সাবস্ক্রিপশন ফি নিয়ে বিশেষ কনটেন্ট প্রদান করতে পারবেন। এজন্য আপনার অ্যাকাউন্ট মনিটাইজেশন-এ অনুমোদিত হতে হবে।

আপনার ফেসবুক পেজ বা প্রোফাইলের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের প্রচারণা করে কমিশন আয়ের সুযোগ।

আপনার ফেসবুক গ্রুপে সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক কনটেন্ট বা বিশেষ অফার দিতে পারেন।

ইনকামের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

নিয়মিত মানসম্পন্ন কনটেন্ট পোস্ট করুন।

অডিয়েন্সের সাথে ইন্টারঅ্যাকশন বাড়ান।

ফেসবুকের নতুন ফিচারগুলো সম্পর্কে আপডেট থাকুন।

মনিটাইজেশন পলিসি মেনে চলুন।

আপনার কনটেন্টের ধরন ও ফলোয়ার বেসের উপর ভিত্তি করে এই পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করলে আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে আয়ের অনেক উপায় রয়েছে। এখানে পাঁচটি সেরা উপায় তুলে ধরা হলো:

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে আয় করতে পারেন। পণ্য বিক্রি হলে বা ক্লিকের মাধ্যমে কমিশন অর্জন সম্ভব। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট, ডিজিস্টোর24, ক্লিকব্যাংকের মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে লিংক সংগ্রহ করে আপনার পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন।

যদি আপনার ফেসবুক পেজ বা প্রোফাইলে বড় সংখ্যক ফলোয়ার থাকে, তবে বিভিন্ন ব্র্যান্ড আপনাকে তাদের পণ্য বা পরিষেবা প্রচারের জন্য অর্থ দিতে পারে। স্পন্সরড পোস্ট, রিভিউ, বা ব্র্যান্ডের কন্টেন্ট শেয়ার করার মাধ্যমে আয় করা যায়।

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে স্থানীয় বা অনলাইন পণ্য বিক্রি করে আপনি আয় করতে পারেন। যেকোনো প্রোডাক্ট যেমন জামা-কাপড়, ইলেকট্রনিক্স, হোম ডেকোর ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে তালিকাভুক্ত করতে পারেন।

আপনার ভিডিও কনটেন্টে ফেসবুকের ইন-স্ট্রিম অ্যাডস যোগ করে আয় করতে পারেন। এর জন্য ফেসবুকের কিছু নির্দিষ্ট ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে হবে, যেমন পেজে নির্দিষ্ট সংখ্যক ফলোয়ার এবং ভিডিও ভিউ থাকতে হবে।

আপনার দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে গ্রুপের মাধ্যমে পরিষেবা (যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, বা কনসালটেশন) বিক্রি করতে পারেন। অনেক ফ্রিল্যান্সার তাদের ক্লায়েন্ট পেতে ফেসবুক গ্রুপ ব্যবহার করেন।

আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো উপায় বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন। সঠিক পরিকল্পনা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ভালো আয় করা সম্ভব।

মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ খুলে ইনকাম করা এখন বেশ জনপ্রিয় এবং সহজ একটি মাধ্যম। ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। নিচে পুরো প্রক্রিয়া সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হলো:

১. ফেসবুক পেজ খুলুন:

ফেসবুক অ্যাপে লগইন করুন।

নিচের ডান কোণে মেনু আইকনে ক্লিক করুন।

"Pages" অপশনটি নির্বাচন করুন।

"Create a Page" বা "নতুন পেজ তৈরি করুন" বাটনে ক্লিক করুন।

পেজের নাম, ক্যাটাগরি (যেমন, Education, Entertainment, Business), এবং বিবরণ দিন।

প্রোফাইল ও কভার ছবি আপলোড করুন।

কী ধরণের কন্টেন্ট শেয়ার করবেন তা ঠিক করুন, যেমন:

প্রোডাক্ট রিভিউ

বিনোদনমূলক ভিডিও

শিক্ষামূলক কন্টেন্ট

ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল

রান্নার রেসিপি

ভ্রমণ ব্লগ

ভালো মানের ছবি, ভিডিও এবং পোস্ট তৈরি করুন।

পোস্টে আকর্ষণীয় ক্যাপশন ও হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন।

নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী পোস্ট করুন, যেমন সকালের দিকে বা সন্ধ্যায়।

বন্ধুদের পেজে ইনভাইট করুন।

ফেসবুক গ্রুপে আপনার পেজ শেয়ার করুন।

কন্টেন্টে অ্যাডেড ভ্যালু রাখুন যাতে মানুষ শেয়ার করে।

Facebook Monetization (Ad Breaks):

ভিডিও কন্টেন্টে বিজ্ঞাপন চালানোর সুযোগ পান।

পেজে ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে এবং ৬০ দিনের মধ্যে ৬০০,০০০ মিনিট ভিডিও ভিউ লাগবে।

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করে তাদের প্রোডাক্ট প্রোমোট করে আয় করুন।

বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের পণ্য প্রোমোট করুন এবং বিক্রির কমিশন পান।

আপনার নিজের কোনো প্রোডাক্ট থাকলে, সেটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন।

ফ্যানদের থেকে মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি নিয়ে প্রিমিয়াম কন্টেন্ট প্রদান করুন।

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

Two-Factor Authentication চালু করুন।

অ্যাডমিন বা মডারেটর হিসেবে নির্ভরযোগ্য ব্যক্তিদের রাখুন।

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার জন্য ধৈর্য ও নিয়মিত পরিশ্রম দরকার। একদিনে সফলতা আসবে না, তবে ভালো কন্টেন্ট এবং কৌশল ব্যবহার করলে আপনার পেজ ক্রমাগত বাড়তে থাকবে।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে প্রথমে মোনিটাইজেশন পলিসি মেনে চলতে হবে। ২০২৫ সালের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, পেজের জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতাগুলো হলো:

পেজে ন্যূনতম ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।

মিনিমাম ভিউ: ভিডিও কন্টেন্টের জন্য কমপক্ষে ৬০,০০০ মিনিট ওয়াচ টাইম থাকতে হবে গত ৬০ দিনে।

ফেসবুকের নীতিমালা ভঙ্গ করলে পেজ মোনিটাইজেশন সুবিধা হারাতে পারে।

ইন-স্ট্রিম এডস হলো ভিডিও কন্টেন্টে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করার পদ্ধতি। পেজে ভিডিও আপলোড করলে সেই ভিডিওর মাঝখানে বা শেষে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। নতুন নিয়মে:

ভিডিওটির দৈর্ঘ্য অন্তত ১ মিনিট হতে হবে।

ভিডিও কন্টেন্ট অবশ্যই মৌলিক হতে হবে এবং কপিরাইট আইন মেনে তৈরি করতে হবে।

৩ মিনিটের বেশি দীর্ঘ ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর সুযোগ বেশি।

২০২৫ সালে ফেসবুক রিলস থেকে আয়ের সুযোগ বাড়ানো হয়েছে। ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিও কন্টেন্ট (১৫-৩০ সেকেন্ড) তৈরি করে ফেসবুক রিলসের মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব। ফেসবুক এখন রিলস ভিডিওতে বিজ্ঞাপন বসিয়ে সেই আয়ের একটি অংশ কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে প্রদান করছে।

 মিউজিক, ভিডিও ক্লিপ বা অন্যান্য মিডিয়া কপিরাইট-ফ্রি হতে হবে।

স্পন্সরড রিলস তৈরি করেও আয় করা যায়।

ফেসবুক পেজ ব্যবহার করে ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করে আয় করার সুযোগ রয়েছে। এটি স্পন্সরড পোস্ট বা প্রমোশনাল কন্টেন্টের মাধ্যমে করা হয়।

ব্র্যান্ড কোলাবরেশনের জন্য "ব্র্যান্ড কোলাব ম্যানেজার" টুল ব্যবহার করা যায়।

প্রাসঙ্গিক এবং মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করলে ব্র্যান্ডগুলো আগ্রহী হবে।

ফেসবুক পেজে পেইড সাবস্ক্রিপশন ফিচার ব্যবহার করে আয় করা সম্ভব। ফলোয়াররা নির্দিষ্ট মাসিক ফি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট বা সুবিধা পেতে পারে।

পেইড সাবস্ক্রিপশনের জন্য পেজের জনপ্রিয়তা এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক সক্রিয় ফলোয়ার থাকা আবশ্যক।

ফ্যান সাবস্ক্রিপশন ফিচারের মাধ্যমে ভক্তরা সরাসরি ক্রিয়েটরকে আর্থিকভাবে সাপোর্ট করতে পারে। লাইভ স্ট্রিমিংয়ের সময় ফলোয়াররা স্টার পাঠিয়ে ক্রিয়েটরকে আয় করতে সাহায্য করে। ২০২৫ সালে ফেসবুক স্টার পদ্ধতির জনপ্রিয়তা আরও বেড়েছে।

স্টার পাঠানোর ক্ষেত্রে ফ্যানদের জন্য আলাদা অফার যুক্ত করা হয়েছে।

ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করাও একটি লাভজনক উপায়। আপনি ই-বুক, কোর্স, ডিজিটাল আর্ট, বা সফটওয়্যার বিক্রির জন্য পেজ ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুক শপ বা মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে এটি আরও সহজ হয়েছে।

ফেসবুক পেজ ব্যবহার করে ভার্চুয়াল ইভেন্ট আয়োজন করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।

টিকিট-বিক্রির মাধ্যমে ইভেন্ট থেকে আয় করা যায়।

ওয়েবিনার, ওয়ার্কশপ, বা সেমিনারের জন্য এটি একটি চমৎকার মাধ্যম।

২০২৫ সালের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ফেসবুক ইনসাইট ব্যবহার করে পেজের পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস করা গুরুত্বপূর্ণ।কোন ধরনের কন্টেন্ট বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে তা নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।নিয়মিতভাবে পোস্ট আপডেট এবং ফলোয়ারদের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাক্ট করে পেজ সক্রিয় রাখতে হবে।

পেজের আয় বাড়াতে পেইড অ্যাডভার্টাইজমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পোস্ট বুস্ট বা পেইড ক্যাম্পেইন ব্যবহার করে ফলোয়ার বাড়ানো এবং পেজকে জনপ্রিয় করা সম্ভব।

ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড এবং কপিরাইট আইন কঠোরভাবে মেনে চলুন।

সন্দেহজনক বা ভুয়া কনটেন্ট ব্যবহার করবেন না।

সব সময় অর্গানিক এবং মানসম্মত কন্টেন্ট তৈরি করুন।

ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য অনেক কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে। এখানে ১১টি উপায় তুলে ধরা হলো, যার মাধ্যমে আপনি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন:

ফেসবুক পেজে ভিডিও আপলোড করে ইনস্ট্রিম অ্যাডস চালু করে ইনকাম করা যায়। ভিডিওগুলোর দৈর্ঘ্য ৩ মিনিট বা তার বেশি হতে হবে।

পেজের ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।

গত ৬০ দিনে অন্তত ৬০০,০০০ মিনিট দেখা হওয়া ভিডিও থাকতে হবে।

অ্যামাজন, ক্লিকব্যাংক, বা অন্যান্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের লিঙ্ক ফেসবুকে শেয়ার করে বিক্রির মাধ্যমে কমিশন আয় করতে পারেন।

প্রাসঙ্গিক পণ্য নিয়ে পোস্ট তৈরি করুন।

বিশ্বস্ততা বজায় রাখুন।

ই-বুক, কোর্স বা প্রিন্টেবল পণ্য তৈরি করে সেগুলো ফেসবুকে প্রচার করুন।

পণ্য আকর্ষণীয় ও মানসম্মত হতে হবে।

সঠিক লক্ষ্যবস্তু গ্রুপে প্রচার করুন।

আপনার পেজ জনপ্রিয় হলে ব্র্যান্ড বা কোম্পানিগুলোর স্পন্সরড পোস্ট শেয়ার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

পেজের এনগেজমেন্ট হার বাড়াতে হবে।

নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ড বেছে নিন।

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রি করে আয় করতে পারেন।

স্থানীয় এবং বৈশ্বিক ক্রেতাদের টার্গেট করুন।

ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে প্রচার বাড়ান।

একটি নির্দিষ্ট বিষয়ভিত্তিক গ্রুপ তৈরি করে, সেখানে পেইড সাবস্ক্রিপশন বা স্পন্সরড কনটেন্টের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বাড়ান।

বিষয়বস্তু আকর্ষণীয় রাখুন।

ছোট ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ পরিচালনার কাজ নিতে পারেন।

কন্টেন্ট তৈরি, পোস্ট শিডিউলিং, এবং এনগেজমেন্ট বাড়ানোর দক্ষতা অর্জন করুন।

ফেসবুক ইভেন্ট ব্যবহার করে ইভেন্ট প্রচার করে আয় করতে পারেন।

ইভেন্ট টিকিট বিক্রির মাধ্যমেও ইনকাম সম্ভব।

সৃজনশীল ইভেন্ট পরিকল্পনা করুন।

ব্যবসার জন্য ফেসবুক বিজ্ঞাপন পরিচালনা করে ইনকাম করা সম্ভব।

ফেসবুক অ্যাডস সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।

ক্লায়েন্টদের জন্য ভালো ফলাফল আনুন।

ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে ব্র্যান্ড প্রোমোশন, পণ্য বিক্রি, বা স্পন্সরড লাইভ সেশন আয় করতে পারেন।

আকর্ষণীয় বিষয় নিয়ে লাইভ করুন।

ফলোয়ারদের সাথে ইন্টারঅ্যাকশন বাড়ান।

ফেসবুক ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্ট পেতে পারেন, যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, কপি রাইটিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি।

প্রোফাইল পেশাদার রাখুন।

ক্লায়েন্টদের রিভিউ সংগ্রহ করুন।