গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলার ইসলামি নিয়ম
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা মুখের জড়তা দূর করা বা তোতলামি দূর করার দোয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুজি করা পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আমি হাজির হয়েছি যাদের মুখে জড়তা রয়েছে কথা বলতে সমস্যা হয়,কথা বলতে গিয়ে কথা আটকে যাই যারা।
এ সমস্যায় ভুগতেছেন তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আরো আলোচনা করা হবে গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলার ইসলামিক নিয়ম সম্পর্কে।আপনারা যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই ধৈর্য ধরে এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
যেকোনো প্রফেশনের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইলে সুন্দর করে কথা বলা জানতে হবে।কিন্তু অনেকেই আছে যারা গুছিয়ে কথা বলতে জানে না অথবা কথা বলতে বলতে বারবার আটকে যাই।অথবা কথা বলার সময় তোতলামি ভাব দেখা দেয়।অথবা কথা বলতে বলতে ভুলে যায়।অথবা কোন সভায় বক্তব্য রাখতে অসুবিধা হয়।মানে কি বলবে আর খুঁজে পায় না।এমন সমস্যার সম্মুখীন যদি কেউ হয়ে থাকেন।
তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি আপনার জন্য।আচ্ছা কেমন হয় যদি আপনি যে মানুষের সাথে কথা বলতেসেন সেই মানুষটি আপনার ফ্যান হয়ে যাচ্ছে।এই কনটেন্টি পড়ার পর আপনি যেখানেই যান যার সাথে কথা বলুন,আপনার কথা অবশ্যই অবশ্যই শুনবেন। এবং আপনি খুব সহজে যে কাউকে ইমপ্রেস করতে পারবেন।শুধুমাত্র আপনার কথা দিয়ে।
- সুন্দর করে কথা বলুন, সবাই আপনার প্রেমে পড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
- কিভাবে কথা বললে সবাই আপনার ফ্যান হয়ে যাবে
- মুখের জরতা (তোতলামি) দূর করার দোয়া
- গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলার ইসলামি নিয়ম
- কন্ঠ সুন্দর করার আমল দোয়া উপায়
সুন্দর করে কথা বলুন, সবাই আপনার প্রেমে পড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা জানবো কথা বলার কিছু ইসলামিক আদব সম্পর্কে।চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক কথা বলার আদবগুলো কি কি।
১,কথা বলার পূর্বে সালাম দেওয়া।সূরা নূর আয়াত ৬১।
২,সতর্কতার সাথে কথা বলা,কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়।সূরা কাহাফ আয়াত ১৮।
৩,সুন্দরভাবে উত্তমরূপে কথা বলা।সূরা বাকারা আয়াত ৮৩।
৪,অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা।সূরা নূর আয়াত ৩।
৫,কণ্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা।সূরা লোকমান আয়াত ১৯।
৬,সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দোয়া উন্মুক্ত করা।সূরা আহযাব আয়াত ৭১ ৭২।
৭,গাধার মতো কর্কশুড়ে কথা না বলা।সূরা লোকমান আয়াত ১৯।
৮,বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা।সূরা নামল আয়াত ১২৫।
৯,উত্তম কথা বলার শত্রুকে বন্ধুত্বে পরিণত করা।সূরা হা মিম সাজদাহ আয়াত ৩৪।
১০,উত্তম কথার দাওয়াত দেওয়া।সূরা হামিম সাজদাহ আয়াত ৩৪।
আরো পরুনঃঅল্প বয়সে বিয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি
১১,ঈমানদারের কথা ও কাজ এক হওয়া।সূরা ছফ আয়াত ২।
১২,পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমারনীতি অবলম্বন করা।সূরা আরাফ আয়াত ১৯৯।
১৩,মেয়েরা পর পুরুষের সাথে ইনিয়ে বিনেয়ে আহ্লাদী ভাবে কথা না বলা।তবে সুন্দর ও ভদ্র ভাবে কথা বলা।সূরা আহযাব আয়াত ৩২।
১৪,মূর্খ ও অজ্ঞাদের সাধ্যমতো এড়িয়ে চলা।সূরা ফুরকান আয়াতে ৬৩।
১৫,সকল মানুষের সাথে সুন্দর করে কথা বলা।সূরা বাকারা আয়াত ৮৩।
প্রিয় ভিউয়ার্স এই ছিল ইসলামিক ভাবে গুছিয়ে কথা বলার আদব আশা করি আপনাদের সবার কাছে ভালো লেগেছে।
কিভাবে কথা বললে সবাই আপনার ফ্যান হয়ে যাবে
আচ্ছা কেমন হয় যদি আপনি যে মানুষের সাথে কথা বলতেসেন সেই মানুষটি আপনার ফ্যান হয়ে যাচ্ছে।এই কনটেন্টি পড়ার পর আপনি যেখানেই যান যার সাথে কথা বলুন,আপনার কথা অবশ্যই অবশ্যই শুনবেন। এবং আপনি খুব সহজে যে কাউকে ইমপ্রেস করতে পারবেন।শুধুমাত্র আপনার কথা দিয়ে।কারণ এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে বুঝিয়ে কথা বলার একদম মাস্টার বানিয়ে ফেলবো।চলেন শুরু করি।
(১)ভাব জমানো।মনে করুন কয়েকদিন হল আপনি একটি ছেলে বা মেয়ের সাথে পরিচয় হয়েছেন।এখন আপনি চাচ্ছেন তার সাথে ফ্রি হতে বা ভাব জমাতে।তাহলে ভাই আপনি এই টিপসটা একবার ফলো করে দেখুন।গ্যারান্টি কমেন্ট বক্সে এসে কমেন্ট করবেন।সেই টিপসটি হল সিমপলী আপনি তাকে জিজ্ঞেস করুন কথার মাঝে।লাইফে কি চলতেছে।
তখন সে অবশ্যই আপনাকে একটা উত্তর দিবে।এভাবে তার ডেইলি লাইভ সম্পর্কে প্রশ্ন করবেন।সে যেটা উত্তর দেবে সেটা নিয়ে আপনি তার সাথে কথা বলবেন।এই পিকটা আমি কাজে লাগিয়ে অনেকের সাথে ফ্রি হয়েছি।আপনারাও কাজে লাগাতে পারেন।
(২)একটিভ লিসেনিং।এটার মানে হচ্ছে আপনি যার সাথে কথা বলতেছেন অবশ্যই তার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে।কারণ মানুষ কথা বলতে ভালোবাসে।আর যে মানুষটা অন্যের কথা ভালোভাবে শুনে তাকে সবাই অনেক পছন্দ করে।মনে রাখবেন সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দুই দুইটা কান দিয়েছে।কিন্তু একটা মাত্র মুক দিয়েছে।যাতে আপনি মুখের যে কানের ব্যবহার বেশি করেন।
এছাড়াও আপনি যখন অপরজনের কথা ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে শুনবেন তখন সে বুঝতে পারবে আপনি তার প্রতি ইন্টারেস্টেড।আর সে তখন নিজের অজান্তেই আপনাকে বিশ্বাস করে মন খুলে কথা বলবে।এটাই হিউম্যান সাইকোলজি।
(৩)চাপা না মারা।দেখেন চাপা হলো এমন একটি জিনিস সেটা সবাই মারতে ভালোবাসে।বিশেষ করে ছেলেরা।আর ওইটা বেশি পরিমাণে হয় যখন তারা মেয়েদের সাথে কথা বলে।ভাই শোনেন আপনার সামনের জনকন্ত বোকা না।কিন্তু খুব সহজে এটা বুঝতে পারতেছে চাপা মারতেছেন না সত্য বলতেছেন।
(৪)স্পিকিং এক্সারসাইজ।আপনাদের অনেকের মুখে জড়তা রয়েছে।কথা বলতে বলতে অনেকের মুখের উচ্চারণ ভুল হয়ে যাওয়া বা উচ্চারণই করতে না পারা।সো এই সমস্যাগুলো খুবই ইজিলি সমাধান করতে পারেন কথা বলার এক্সারসাইজ করে।
(৫)কনফিডেন্ট।আপনি যখনই কারো সাথে কথা বলবেন অবশ্যই মনে সাহস নিয়ে কথা বলবেন।
মুখের জরতা (তোতলামি) দূর করার দোয়া
সুপ্রিয় ভিউয়ার্স!যেকোনো প্রফেশনের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইলে সুন্দর করে কথা বলা জানতে হবে।কিন্তু অনেকেই আছে যারা গুছিয়ে কথা বলতে জানে না অথবা কথা বলতে বলতে বারবার আটকে যাই।অথবা কথা বলার সময় তোতলামি ভাব দেখা দেয়।অথবা কথা বলতে বলতে ভুলে যায়।অথবা কোন সভায় বক্তব্য রাখতে অসুবিধা হয়।মানে কি বলবে আর খুঁজে পায় না।
আরো পরুনঃরোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
এমন সমস্যার সম্মুখীন যদি কেউ হয়ে থাকেন।তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি আপনার জন্য।পবিত্র কোরআন শরীফের মধ্যে এমন একটি দোয়া রয়েছে,এই দোয়াটি নিয়মিত পাঠ করলে এ সমস্ত সমস্যা দূর হবে।এবং সুন্দরভাবে কথা বলতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।প্রথমে দোয়াটি জানবো এরপর দোয়া করার নিয়ম জানবো।
رَبّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي، وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي، وَاحْلُلْ عُقْدَةً مّن لّسَانِي، يَفْقَهُوا قَوْلِي
বাংলা উচ্চারণ,
রাব্বিশ রহলী ছদরি, ওয়া ইয়াচ্ছীরলী আমরি, ওয়াহ্ লুল উক্ব্ দাতাম্ মিল্লিছা নী,ইয়াফ ক্কাহু কাউলি,,।
দোয়াটির অর্থ
হে আমার পালনকর্তা! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন।এবং আমার কাজ সহজ করে দিন।এবং আমার জিব্বা থেকে জনতা দূর করে দিন।যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।সূরা তোহা আয়াত ২৫ থেকে ২৮।
প্রিয় ভিউয়ার!নিয়মিত এই দোয়াটি পাঠ করলে কথা বলার ক্ষেত্রে বা বক্তব্য রাখার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না ইনশাল্লাহ।এই দোয়াটি মাঝে মাঝে নামাজের পর মোনাজাতে পাঠ করবেন।এবং বক্তৃতা দেওয়ার পূর্বে বা কথা বলার পূর্বে এই দোয়াটি পাঠ করে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বক্তৃতা শুরু করবেন বা কথা বলা শুরু করবেন।আস্তে আস্তে সব সমস্যা দূর হয়ে স্বাভাবিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলার ইসলামি নিয়ম
কথাবার্তা দিয়ে মানুষের ভালো মন্দ যাচাই করা যায়।এরই মধ্যে ফুটে ওঠে তার ব্যক্তিত্ব ও স্বভাব।এই কথা যেমন মানুষকে জান্নাতে পৌঁছাতে সাহায্য করে অনুরোধ জাহান্নামের পথেও নিয়ে যাই।একজন মুমিনের কথাবার্তা কেমন হবে কেমন হবে তার সম্বোধন এর উত্তম দৃষ্টান্ত রয়েছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর জীবনে।আজকের এই কনটেন্টে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কিভাবে কথা বলতেন এবং তার বাঘ ভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করব।চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
(১)স্পষ্টতাঃস্পষ্টতা কথার অন্যতম গুণ।শ্রোতার মনে স্পষ্ট কথার প্রভাব বেশি পড়ে।হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু বলেন,রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম এর কথা এত সুস্পষ্ট ছিল যে প্রত্যেক শ্রোতায় তার কথা বুঝতো। আবু দাউদ -৪৮৩৯
(২)সত্যবাদিতাঃকথার সততা হলো কথার সঙ্গে বাস্তবে মিল থাকা।সত্যের একটা প্রভাব আছে যা মানুষকে আকর্ষণ করে।পবিত্র কোরআনে সত্য কথার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে সুরা তওবার ১১৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে,হে মমিনগণ,তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নবুয়তের আগে ও পরে সত্যবাদিতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন।সত্যবাদী হিসেবে তার খ্যাত ছিল শৈশব থেকে,রাসূল সালালা সাল্লাম সাহাবীদেরকে সত্য কথা বলতে উৎসাহ করতেন।
(৩)ধীরস্থিরতাঃধীরস্থিরতা কথার অন্যতম অংশ।দ্রুত গতিতে কথা বললে মানুষের বুঝতে কষ্ট হয়।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কথাবার্তায় ধীরস্থির ছিলেন।আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত,রাসুল সালাম এমন ভাবে কথা বলতেন।যদি কোন গণনাকারী গণনা করতে ইচ্ছা করে তবে সে গুনতে পারবে।মুসলিম শরীফ ৭৩৯৯
(৪)মিষ্টবাসীঃরাসূলুল্লাহ সাল্লালে সালাম কথাবার্তায় এবং আচরণে কমলতা অবলম্বন করতেন।কর্কশ ভাষায় কারো সাথে কথা বলতেন না এবং কাউকে সম্মোধন ও করতেন না।কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,আপনি যদি কঠোর হৃদয় হতেন তবে মানুষ আপনার থেকে দূরে চলে যেত।সূরা আল ইমরান আয়াত নাম্বার ১৫৯
(৫)বাহুল্য বর্জনঃরাসুলুল্লাহ সাল্লালাহ সালাম কখনো প্রয়োজন ছাড়া কথা বলতেন না।সোয়াবহিন কাজে কখনো সময় ব্যয় করতেন না।আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত,রাসুলাল্লাহ সাঃ বলেন,কোন ব্যক্তি ইসলাম পালনের অন্যতম সৌন্দর্যতা হলো অনর্থক কথা ও কাজ ত্যাগ করা।হাদিসটি তিরমিজি শরীফ ২৩১৮ নম্বর।
(৬)শালীনতাঃরাসুলুল্লাহ সাঃ সালামের কথাবাত্রা শালীনতার চাদরে আবৃত ছিল।তিনি কখনো অশালীন কথাবার্তা বলেননি।হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত, রাসুল আল্লাহ সাল্লাল্লাহ সালাম কখনোই অশালীন অভিশাপ কারী ছিলেন না।তিনি তিরস্কার করার সময় শুধু এতোটুকুই বলতেন কি হলো তার,তার কপাল ধলি মলিন হোক।হাদীসটি বুখারী শরীফের ৬০৬৪ নম্বর হাদিস।
এরকম কনটেন্ট আরো পেতে চালে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।আর কোন ধরনের কনটেন্ট আপনি পেতে চান এই তা অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।প্রতিদিন নতুন কনটেন্ট পাবলিশ হয়।।
কন্ঠ সুন্দর করার আমল দোয়া উপায়
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।সম্মানিত ভিউয়ার্স ভাই ও বোনেরা আজকের এই কনটেন্টে আমরা জানবো,অনেকেই জানতে চান কন্ঠ বা ভয়েস সুন্দর করার জন্য পরীক্ষিত কোন আমল রয়েছে।এই বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান লাভ করতে এই কনটেন্টটি ধৈর্য ধরে পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
তো বন্ধুরা আজকে যে পরীক্ষিত আমল টা জানাবো সেই পরীক্ষা তো আমলটা কিন্তু আল্লাহতালার একটি গুণবতক নাম।আমরা সকলে জানি আল্লাহতালার অনেক গুণাবলীগ রয়েছেন সেই নামগুলো ধরে যদি কেউ ডাকে তাহলে আল্লাহতালা অবশ্যই সাড়া দেন।তো বন্ধুরা কণ্ঠস্বর সুন্দর করার জন্য আল্লাহতালার যে কোন অসুখ নামটি রয়েছে সেই নামটি হল (আর রউফু)।
যার অর্থ হলো নরম, কোমল, সদয় যিনি মানুষের উপর দয়া করেন অনেক দয়াশীল।এই আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামটি তিন মাস পাঠ করতে হবে।প্রতিদিন 15 বার করে পাঠ করতে হবে।মেয়েদের মেন্স হলে বন্ধ রাখবে ভালো হলে আবার পাঠ করবে।এই আমলটি তিন মাস করতে হবে প্রতিদিন ১৫ বার করে সকালে খালি পেটে গ্লাসে ফু দিয়ে এক গ্লাস করে পানি পান করতে হবে।
এভাবে যদি লাগাতার কেউ তিন মাসে আমলটি করতে পারে আল্লাহতালার দয়ায় রহমতে আল্লাহতালা তার কন্ঠের মধ্যে অনেক মধুর্যতা দান করবেন ইনশাআল্লাহ।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে কিভাবে গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলা যায় এ সম্পর্কে আজকের এই কনটেন্টি আলোচনা করেছি।এবং মুখের জড়তা দূর করার দোয়া এ কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে।তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি কেউ আপনার উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও এই কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url