রাসূল (সাঃ) এর ১০টি উপদেশ

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা রাসূল সাল্লাল্লাহু সালামের ১০টি উপদেশ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরে জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে আসল সালার সালামের কিছু উপদেশ সম্পর্কে জানতে পারবেন।
রাসূল (সাঃ) এর ১০টি উপদেশ
যা আমাদের জীবন দশায় অনেক কাজে লাগবে।এবং আজকের এই কনটেন্ট এর রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লামের দশটি চারিত্রিক গুণ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।তাই এ বিষয়ে জানতে হলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে ধন্যবাদ।

ভূমিকা

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।আজ আমরা কোরআনে বর্ণিত নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কিছু চারিত্রিক গুণাবলী জানবো।মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণের বাহক।আল্লাহতালা তাকে মানবজাতির জন্য উত্তম আদর্শ বানিয়েছেন।তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও পরকালকে ভয় করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করেন তাদের জন্য রাসূলের মধ্যে আছে উত্তম আদর্শ।সূরা আহযাব আয়াত ২১।

সর্বশেষ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। মহান আল্লাহ তার মধ্যে যাবতীয় উত্তম গুণাবলির সমাহার ঘটিয়েছেন। তাকে করেছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। তার জীবনের প্রতিটি অনুষঙ্গে আমাদের জন্য রয়েছে উত্তম শিক্ষা। একমাত্র তার আদর্শ অনুসরণ করে মহান আল্লাহর ইবাদত করতে পারলেই আমাদের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি মিলবে। তার বিশেষ কয়েকটি গুণাবলি উল্লেখ করা হলো।
  • রাসূল (সাঃ) এর ১০টি উপদেশ
  • রাসূল (সাঃ) এর চরিত্রের ১০ গুন
  • বিশ্বনবীর উত্তম গুণ

রাসূল (সাঃ) এর ১০টি উপদেশ

জাবির ইবনে সুলাইম (রা.) বলেন, আমি এমন এক ব্যক্তিকে দেখেছি, যাঁর কথা সবাই মেনে চলে এবং তিনি যা কিছু বলেন সবাই তা পালন করে। আমি বললাম, তিনি কে? তারা বলল, তিনি হলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। আমি দুইবার বললাম, আলাইকাস সালাম ইয়া রাসুলুল্লাহ! তিনি বললেন, আলাইকাস সালাম বোলো না, কেননা আলাইকাস সালাম দ্বারা মৃত ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া হয়, বরং তুমি বোলো, আসসালামু আলাইকা।

বর্ণনাকারী বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, আপনি কি আল্লাহর রাসুল? তিনি বললেন, আমি সেই আল্লাহর রাসুল, যাঁকে তুমি বিপদে পড়ে ডাকলে তিনি তোমার বিপদ দূর করেন; দুর্ভিক্ষের সময়ে তাঁকে ডাকলে তিনি তোমার জন্য খাদ্যশস্য উৎপাদন করেন; ঘাস-পানিহীন মরু প্রান্তরে তোমার বাহন হারিয়ে গেলে তাঁকে ডাকলে তিনি তোমার কাছে তা ফিরিয়ে দেন।

বর্ণনাকারী বলেন, আমি তাঁকে আমাকে উপদেশ প্রদানের অনুরোধ জানালাম। তিনি বললেন, তুমি কখনো কাউকে গালি দেবে না। বর্ণনাকারী বলেন, এর পরে আমি কখনো স্বাধীন, গোলাম, উট ও ছাগল কোনো কিছুকেই গালি দিইনি। তিনি (সা.) বলেন, ভালো কাজে অবজ্ঞা প্রদর্শন কোরো না।

তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলাটা নিঃসন্দেহে ভালো কাজের অন্তর্ভুক্ত। তোমার কাপড় পায়ের নলার মাঝামাঝি পর্যন্ত উঠিয়ে রাখো, যদি এতে সন্তুষ্ট না হও তবে টাখনু পর্যন্ত রাখো। টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে পরা হতে সাবধান; কারণ তা করা অহংকারের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ অহংকার পছন্দ করেন না।

কেউ যদি তোমার মধ্যকার জানা কোনো দোষ উল্লেখ করে তোমাকে মন্দ কথা বলে এবং লজ্জিত করে তবে তুমি কিন্তু তার জ্ঞাত দোষ উল্লেখ করে তাকে লজ্জা দেবে না। কেননা এর কৃতকর্মের প্রতিফল তাকে ভোগ করতেই হবে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪০৮৪)

নবীজি (সা.)-এর ১০ উপদেশ

হাদিসবিশারদরা বলেন, উল্লিখিত হাদিসে মুমিনের জন্য ১০টি উপদেশ রয়েছে, যা তার প্রাত্যহিক জীবনকে সুন্দর করে। তা হলো।

১. রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আনুগত্য সবার জন্য আবশ্যক। এটা ঈমান ও ইসলাম কবুল হওয়ার শর্ত।
২. সালাম প্রদানে যত্নশীল হওয়া। সালামসহ ইসলামের জিকির ও ইবাদতগুলো কোনো ধরনের পরিবর্তন ছাড়াই পালন করা। যেমন—আজান ও ইকামত।

৩. প্রাত্যহিক জীবনের যেকোনো সংকটে বান্দা আল্লাহকেই স্মরণ করবে, তাঁর কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করবে। এমনকি সংকট নিরসনের বাহ্যত কোনো উপায়-উপকরণ না দেখলেও।
৪. গালি দেওয়া পাপ ও মন্দ স্বভাব। মুমিন ব্যক্তি কাউকে গালি দেবে না; এমনকি পশুপাখিকেও না।

৫. কোনো পুণ্যের কাজই অবজ্ঞা বা অবহেলার নয়। যত ছোট হোক না কেন সুযোগ পেলে মুমিন ব্যক্তি পুণ্যের কাজে অংশ নেবে।
৬. মুসলমানের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলাও পুণ্যের কাজ। অর্থাৎ মুমিন ব্যক্তি মানুষের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে।

৭. ফকিহ আলেমরা বলেন, পুরুষের জন্য টাখনুর নিচে কাপড় পরা হারাম।
৮. অহংকার করা, অহংকার প্রকাশ পায় এমন কাজকর্ম, পোশাক-পরিচ্ছদ ও চাল-চলন নিষিদ্ধ। কেননা আল্লাহ অহংকার পছন্দ করেন না।

৯. কারো দোষ প্রকাশ করা নিন্দনীয় কাজ। যদিও লোকটি শত্রু হয় বা তার সঙ্গে বিতর্ক হয়।
১০. মন্দের প্রতিবিধানে মন্দ নয়। পাপের প্রতিশোধে পাপ করার অনুমতি ইসলাম দেয় না।

রাসূল (সাঃ) এর চরিত্রের ১০ গুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।আজ আমরা কোরআনে বর্ণিত নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কিছু চারিত্রিক গুণাবলী জানবো।মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণের বাহক।আল্লাহতালা তাকে মানবজাতির জন্য উত্তম আদর্শ বানিয়েছেন।

তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও পরকালকে ভয় করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করেন তাদের জন্য রাসূলের মধ্যে আছে উত্তম আদর্শ।সূরা আহযাব আয়াত ২১।নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উত্তম গুণাবলী সংক্রান্ত কয়েকটি নির্বাচিত আয়াত এই কনটেন্টে উল্লেখ করা হলো।

(১)সুসংবাদ দানকারীঃমহান আল্লাহ বলেন হে নবী,আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী রূপে এবং সুসংবাদাতা ও সতর্ক কারী রূপে।সূরা আহযাব আয়াত ৪৫।

(২)সতর্ককারীঃরাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানব জাতিকে ভ্রষ্টতা ও পাপাচারের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।ইরশাদ হয়েছে আমি আপনাকে সত্য সহ সুসংবাদদ দাতা ও সতর্ককারী রূপে প্রেরণ করেছি।জাহান্নামীদের সম্পর্কে আপনাকে কোন প্রশ্ন করা হবে না।সূরা বাকারা আয়াত ১১।

(৩)উজ্জ্বল প্রদীপস্বরঃমানবজাতির জন্য আল্লাহ উজ্জ্বল প্রদীপের মত আলো দানকারী হিসেবে প্রেরণ করেছেন।ইরশাদ হচ্ছে আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি, আল্লাহর অনুমতিক্রমে তার দিকে আহ্বানকারী রূপে এবং উজ্জ্বল প্রদীপ রূপে।সূরা আহযাব আয়াত ৪৬।

(৪)উত্তম চরিত্রের অধিকারীঃমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী।আল্লাহ বলেন নিশ্চয় আপনি মহান চরিত্রের ওপর অধিষ্ঠিত।সূরা কলাম আয়াত ৪।

(৫)হৃদয় বানঃরাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সবার প্রতি ছিলেন দয়াশীল।ইরশাদ হয়েছে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসূল এসেছেন।তোমাদের যা বিপন্ন করে তা তার জন্য কষ্টদায়ক।তিনি তোমাদের মঙ্গলকামি মুমিনদের প্রতি তিনি দয়াদ্র ও পরম দয়ালু।সূরা তাওবা আয়াত ১২৮।

(৬)স্বাধীন চিন্তার অধিকারীঃরাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কারো মতামত দ্বারা প্রভাবিত হতেন না।বরং তিনি আল্লাহর নির্দেশনা মোতাবেক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতেন।আল্লাহ বলেন,তোমরা জেনে রাখো যে তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রাসূল রয়েছেন,তিনি বহু বিষয়ে তোমাদের কথা শুনলে তোমরাই কষ্ট পেতে।সূরা হুজরাত আয়াত ৭।

(৭)কমল আচরণের অধিকারীঃমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন কোমল আচরণের অধিকারী।আল্লাহর অনুগ্রহ আপনি তাদের প্রতি কোন হৃদয় হয়েছিলেন যদি আপনি রুট ও কঠোর চিত্ত হতেন তবে তারা আপনার আশপাশ থেকে সরে পড়তো।সূরা আল ইমরান আয়াত ১৫৯।

(৮)সুপথের অধিকারীঃরাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সুপথের অধিকারী।আল্লাহ তাআলা বলেন সৎ পথ নক্ষত্রের,যখন তা হয় অস্তমিত আপনার সঙ্গী বিভ্রান্ত নয় বিপদগামীও নয় সূরা নাজম আয়াত ১ থেকে ২।

(৯)আমানতদারঃসমগ্র আরবে মহানবআরবে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমানতদার।সমগ্র আরবে মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর আমানতদারের সুনাম ছিল।পবিত্র কোরআনের তার সততার বর্ণনা এসেছে।এবং আল্লাহ তা'আলা বলেন তিনি মনগড়া কথা বলেন না।এটা তো ওহী যার প্রতি তিনি এটা তো ওহী যার প্রতি তিনি প্রত্যাদেশ হয়।তাকে শিক্ষা দান করে এক শক্তিশালী প্রজ্ঞাসম্পূর্ণ ফেরেশতা।সে নিজ আকৃতিতে স্থির হয়েছিল।সূরা নাজম আয়াত ৫ থেকে ৬।

(১০)অবিশ্বাসীদের প্রতি কঠোরঃমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর শত্রু ও অবিশ্বাসীদের প্রতি কঠোর হৃদয়ে ছিলেন।এরশাদ হয়েছে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সহচররা অবিশ্বাসীদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল সুরা ফাতহ আয়াত ২৯।

বিশ্বনবীর উত্তম গুণ

সর্বশেষ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। মহান আল্লাহ তার মধ্যে যাবতীয় উত্তম গুণাবলির সমাহার ঘটিয়েছেন। তাকে করেছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। তার জীবনের প্রতিটি অনুষঙ্গে আমাদের জন্য রয়েছে উত্তম শিক্ষা। একমাত্র তার আদর্শ অনুসরণ করে মহান আল্লাহর ইবাদত করতে পারলেই আমাদের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি মিলবে। তার বিশেষ কয়েকটি গুণাবলি উল্লেখ করা হলো।

সত্য ও ন্যায়বিচারের আদর্শঃহজরত রাসুল (সা.) সর্বদা সত্য কথা বলার, ন্যায়বিচার করার এবং নির্যাতিতদের সাহায্য করার আহ্বান জানাতেন। মক্কায় যখন নির্যাতন চলছিল, তখনো তিনি অন্যায়কে সমর্থন করেননি। তার চরিত্রের এমন নির্ভীকতা এবং ন্যায়পরায়ণতা তাকে সবার কাছে বিশ্বাসযোগ্য ও শ্রদ্ধাভাজন করে তুলেছিল।

সহানুভূতি ও ক্ষমাশীলতাঃহজরত রাসুল (সা.) সবসময় তার শত্রুদের ক্ষমা করার আদর্শকে সামনে এনেছেন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি তার সব শত্রুকে ক্ষমা করে দেন, যা মানবতার ইতিহাসে একটি বিরল ঘটনা। এটি ক্ষমা ও সহানুভূতির একটি চমৎকার উদাহরণ।

সমতা ও ভ্রাতৃত্ববোধঃহজরত রাসুল (সা.) মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ দূর করেছেন। জাতি, বর্ণ, ধনী-গরিব ইত্যাদি শ্রেণি ভেদাভেদ না করে তিনি মানুষের মধ্যে সমতা ও ভ্রাতৃত্ববোধকে প্রাধান্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, কোনো আরবের ওপর কোনো অনারবের শ্রেষ্ঠত্ব নেই। আর কোনো শ্বেতাঙ্গের ওপর কোনো কৃষ্ণাঙ্গের শ্রেষ্ঠত্ব নেই।

সহনশীলতা ও ধৈর্যঃহজরত রাসুল (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কঠোর পরীক্ষা-নিরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সবসময় ধৈর্য ও সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। তার সহনশীলতা একটি আদর্শ উদাহরণ, যা কঠিন পরিস্থিতিতে মানুষকে ধৈর্য ধারণ করতে সাহায্য করে।

রাসুল (সা.) শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য একটি আলোকবর্তিকা হয়ে পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন। তার শিক্ষা ও চরিত্র যেকোনো সমাজের জন্য শান্তি, ন্যায়, ও মানবতার দৃষ্টান্ত। তাই দুনিয়া ও আখেরাতে সফলতা অর্জনের জন্য আমাদের করণীয় হলো, আমাদের জীবনের সবক্ষেত্রে তার আদর্শের অনুসরণ করে মহান আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করা। তাহলে মহান আল্লাহ আমাদের ইবাদত-বন্দেগি কবুল করবেন এবং রাসুল (সা.) পরকালে আমাদের জান্নাতের জন্য মহান আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবেন। আমরা রাসুল (সা.)-এর সুপারিশ লাভ করতে পারি, মহান আল্লাহ আমাদের সেই তওফিক দান করুন। আমিন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠোক আজকের এই কনটেন্ট থেকেসর্বশেষ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। মহান আল্লাহ তার মধ্যে যাবতীয় উত্তম গুণাবলির সমাহার ঘটিয়েছেন। তাকে করেছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। তার জীবনের প্রতিটি অনুষঙ্গে আমাদের জন্য রয়েছে উত্তম শিক্ষা।তাই আজকের এ কনটেন্ট থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে আজকের এ কনটেন্ট পড়ে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url