ডলারের দাম একদিনেই কেন সাত টাকা বেড়ে গেলো
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা জানতে চাচ্ছেন বর্তমানের ডলারের দাম কত টাকা নির্ধারণ করা হলো।কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে ডলারের বর্তমান মূল্য কত আছে।ডলারের দাম বেড়ে কত হলো এ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব আজকের এই কন্টেন্টে।
এবং একদিনে কেন সাত টাকা বেড়ে গেল ডলারের দাম।এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব আজকের এই কনটেন্টে।তাই এ সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
বিশ্বব্যাপী ডলারের দাম বাড়ছে।বিপরীতে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা হচ্ছে তোর মতন।সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিদিনই এমন সংবাদ চোখে পড়ছে।এই তালিকার অন্যান্য দেশের সঙ্গে আছে বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তান।এখন প্রশ্ন ডলারের দাম বাড়লে কি হয়।কার লাভ আর কার ক্ষতি।মার্কিন ডলার প্রধানত বৈশ্বিক মুদ্রা।যা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির শক্তিকে প্রতিফলিত করে।
মার্কিন ডলারের পাশাপাশি ইউরো জনপ্রিয়।বর্তমান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিদ্যমান অর্থনৈতিক বৈষম্য ও দুরবস্থার দিকে তাকালে অবচেতন নয় আমাদের চিন্তা এই প্রশ্নটির আবির্ভাব হয়।বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান বিভিন্ন কেন।কেন আমেরিকান এক ডলার কিনতে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৫ টাকা খরচ হয়।এই মুদ্রার মান কারাই বা নির্ধারণ করে।
আজকের এই কনটেন্টে সেসব প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করব।দেশের ইতিহাসে প্রথম এক দিনে সর্বোচ্চ সাত টাকা বাড়লো ডলারের দাম।ডলারের বিনিময়ে হার নির্ধারণে কলিং পদ্ধতি চালু করে ব্যাংক গুলোকে ১১৭ টাকায় মার্কিন ডলার ক্রয় বিক্রয় করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এর ফলে ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমাননা হল।
- ডলারের দাম বাড়লে কার লাভ, কার ক্ষতি
- বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান বিভিন্ন কেন
- কত হলো ডলারের দাম
- ডলারের দাম একদিনেই কেন সাত টাকা বেড়ে গেলো
- ডলারের দাম কত নির্ধারণ করা হলো
ডলারের দাম বাড়লে কার লাভ, কার ক্ষতি
বিশ্বব্যাপী ডলারের দাম বাড়ছে।বিপরীতে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা হচ্ছে তোর মতন।সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিদিনই এমন সংবাদ চোখে পড়ছে।এই তালিকার অন্যান্য দেশের সঙ্গে আছে বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তান।এখন প্রশ্ন ডলারের দাম বাড়লে কি হয়।কার লাভ আর কার ক্ষতি।মার্কিন ডলার প্রধানত বৈশ্বিক মুদ্রা।যা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির শক্তিকে প্রতিফলিত করে।মার্কিন ডলারের পাশাপাশি ইউরো জনপ্রিয়।
আন্তর্জাতিক ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে মার্কিন ডলারের অংশ ৬৪ শতাংশের বেশি ইউরো প্রায় ২০ শতাংশ।তেল সহ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ৮৫ শতাংশ ক্ষেত্রে মার্কিন ডলার ব্যবহার করা হয়।বিশ্বব্যাপী চল্লিশ শতাংশ ঋণ অনুমোদিত হয় ডলারে।বিশ্বের ১৮০ বার এর বেশি দেশে নিজ নিজ দেশের মুদ্রা ব্যবহার হয়।আমরা প্রায়ই পণ্যের দাম নিয়ে কথা বলি।যখন অর্থনীতিতে অর্থের সরবরাহ বেশি হয় কিন্তু আমরা যা চাই তা পাই না তখন ডলারে পরিবর্তে মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতা কমে যায়।
যখন কিছু চাহিদা বেশি থাকে তখন এর দাম বেশি হয়।আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের চাহিদা বেশি থাকায় ডলারের দাম হো হো করে বাড়ছে।যেসব খেত্র রপ্তানির তুলনায় আমদানির পরিমাণ বেশি তারা রপ্তানি আয়ের চেয়ে আমদানি বাবদ বেশি খরচ করে।ডলারের দাম বেশি হলে সেসব দেশে আমদানি খরচের দাম বাড়ে।ডলারের দাম সাধারণত মানুষের ওপর প্রভাব ফেলে।
ডলারের দাম বাড়ার আগে বা টাকার অবমূল্যায়নের আগে যে পরিমাণ উপার্জন করতেন এখনো তাই করছেন।কিন্তু তারা চাইলেই আগের মত একই পণ্য বা পরিষেবা কিনতে পারছেন না।ডলারের দাম বেড়ে গেলে বেশি খরচে জ্বালানি সহ অন্য আমদানি করতে হয়।তেলের দাম বাড়লে পন্যের পরিবহন খরচ বাড়ে।ফলে নিত্য পণ্যের দামও বাড়ে।তেলের জন্য অতিরিক্ত ডলার খরচ করতে হয় বলে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি সক্ষমতা কমতে থাকে।
এ কারণে আমদানি নির্ভর দেশগুলো বিদেশি পণ্য ব্যয়বহুল হয়।বিদেশি শিক্ষা ও ভ্রমণ আরো ব্যয়বহুল করে তোলে।আবার কমলে থাকে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত।ডলারের দাম বরা কারো কারো জন্য আবার স্বস্তির কারণ হতে পারে।যেসব প্রবাসীরা দেশে ডলার পাঠান তাদের পরিবার বেশি টাকা পান।টাকার অব মূল্যায়ন রপ্তানিকারীদের ডলার এর বিপরীতে আরো বেশি অর্থ পেতে সহায়তা করে।সহজ কথায় বিদেশি ক্রেতাদের কয় ক্ষমতা আরো বাড়াই।আর টাকার দাম কমলে লোকসান হয় আমদানি কারকদের।
বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান বিভিন্ন কেন
বর্তমান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিদ্যমান অর্থনৈতিক বৈষম্য ও দুরবস্থার দিকে তাকালে অবচেতন নয় আমাদের চিন্তা এই প্রশ্নটির আবির্ভাব হয়।বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান বিভিন্ন কেন।কেন আমেরিকান এক ডলার কিনতে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৫ টাকা খরচ হয়।এই মুদ্রার মান কারাই বা নির্ধারণ করে।আজকের এই কনটেন্টে সেসব প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করব।বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঠিক পরে অর্থ ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের মানুষের এক মার্কিন ডলার কিনতে খরচ হতো সাত থেকে ৮ টাকা।
কিন্তু বর্তমানে আমরা এক মার্কিন ডলার কিনছি ৮৪ দশমিক ৭৫ টাকায়।অর্থাৎ প্রায় 85 টাকায়।ঠিক তেমনি ১ কুয়তি দিনার কিনতে হচ্ছে ২৮১.৭৩ টাকায়।অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২৮২ টাকা।এক ভারতীয় রুপি কিন্তে আমাদের খরচ হচ্ছে ১.১৬ বাংলাদেশি টাকা।তাহলে আমরা বুঝতে পারছি এক এক দেশের টাকা বা মুদ্রার মান একেক রকম।
আমরা যদি বুঝতে পারি কেন এক মার্কিন ডলার সমান 85 টাকা অথবা টাকা এবং মার্কেটিং এর বিনিময় হার কিভাবে নির্ধারিত হয় তাহলে আমরা খুব সহজে বুঝতে পারব কেন একক দেশের মুদ্রার মান এক এক রকম হই।যেকোনো দুটি দেশের মধ্যে মজা বিনিময় প্রধানত কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে।সহজভাবে বলতে গেলে একটি পণ্যের চাহিদা ও যোগানের উপর নির্ভর করে ওই পণ্যের মূল্য বা বিনিময় হার।
হঠাৎ একটি পণ্যের বাজারে কি পরিমান চাহিদা আছে এবং কি পরিমান সরবরাহ আছে তার উপর পণ্যটির মূল্য নির্ধারিত হয়।যে কারণে একেক দেশের মুদ্রার মান একেক রকম হয় চলুন সে কারণ সহজ ভাষায় জেনে নিন।মনে করুন বাংলাদেশের আমদানি হঠাৎ করে অনেক বেড়ে গেল।এবং গার্মেন্টস এর আমদানি অনেক বেড়ে গেল।
এবং আমরা জানি আমদানি করতে হলে ব্যাংকগুলোকে লেটার অফ ক্রেডিট বা এফসি খুলতে হয়।আর এল সি খোলার জন্য ব্যাংকগুলোকে ডলার ক্রয় করতে হয়।এখন এল সি খোলার পর একটি ব্যাংকের ডলার যদি শেষ হয়ে যায় তখন ব্যাংক ডলারের ঘাটতি মেটাতে বাজার থেকে আরো ডলার ক্রয় করবে।এভাবে যখন আমদানি বেশি হবে তখন ব্যাংক বাজার হতে ডলার ক্রয় করা বাড়িয়ে দেবে।
ফলে বাজারে ডলারের চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে।আর আমরা জানি স্বভাবতই কোন পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেলেন দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায়।অর্থাৎ ডলারের দাম বৃদ্ধি পাবে।আর যদি উল্টাটা হয়।যদি রপ্তানি বেড়ে যায় তাহলে।রপ্তানির মাধ্যমে আমরা বিদেশী মুদ্রা ডলার পেয়ে থাকি।কারন আমরা জানি আমরা যখন রপ্তানি করি তখন সে ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা গুলো ব্যাংকের মাধ্যমে আসে।
ফলে ব্যাংকগুলোতে তো প্রচুর পরিমাণ বৈদা বা ডলার জমবে।এই উদ্বৃত্ত ডলার ব্যাংকগুলো বাজারে বিক্রয় করতে চাইবেন।ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলে ডলারের দাম হ্রাস পাবে।এভাবে চাহিদা ও যোগান বা সরবরাহের উপর ভিত্তি করে যেকোনো মুদ্রা বা ডলারের দাম নির্ধারণ হয়।শুধুমাত্র আমদানি বা রপ্তানির কারণে ডলার বা কোন মুদ্রার মান উঠানামা করে বিষয়টি এমন নয়।
কত হলো ডলারের দাম
দেশের ব্যাংক থেকে আরেক দফা বাড়লো প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রা ডলারের দাম।আজ থেকে রেমিটেন্স ও রপ্তানির ডলারের দাম ১১০ টাকা ৫০ পয়সা কিনবে ব্যাংকগুলো।আর আমদানি কারক দের কাছে বিক্রি করবে ১১১ টাকায়।আন্ত ব্যাংকে ডলারের সর্বোচ্চ দাম হবে ১১৪ টাকা।এতদিন ১১০ টাকা ডলার কিনার সর্বোচ্চ ১১০ টাকা ৫০ পয়সা বিক্রি সিদ্ধান্ত ছিল।
ডলারের দাম একদিনেই কেন সাত টাকা বেড়ে গেলো
দেশের ইতিহাসে প্রথম এক দিনে সর্বোচ্চ সাত টাকা বাড়লো ডলারের দাম।ডলারের বিনিময়ে হার নির্ধারণে কলিং পদ্ধতি চালু করে ব্যাংক গুলোকে ১১৭ টাকায় মার্কিন ডলার ক্রয় বিক্রয় করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।এর ফলে ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমাননা হল।এর আগে ১১০ টাকা দরে ডলার কেনাবেচা হতো।বাংলাদেশ ব্যাংক তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকারের কথা জানিয়ে সার্কুলার জারি করেছে।
এতে বলা হয় মার্কিন রোলার কয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে টলিংপেক এক্সচেঞ্জ রেট চালু সিদ্ধান্ত হয়েছে।এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম টলিং পেড মিড রেড নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা।গতবছরের শেষ দিক থেকে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণের পদ্ধতি চালু করার পরামর্শ দিয়ে আসছিলো।কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন সময় এ সিদ্ধান্ত প্রকাশ করল যখন আই এম এফ এর একটি দল ঢাকায় সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছে।
তবে নতুন এ পদ্ধতিতে টলিং পেক মিটপেক বা সিপিএমআর ১১৭ টাকায় নির্ধারণ করার কারণে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের কাছে এবং আন্ত ব্যান্ড চুক্তির ক্ষেত্রে সিপিএমআর এর কাছাকাছি মার্কিন ডলার কয় বা বিক্রয় করতে পারবে।১১৭ টাকা মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার একটি মধ্যবর্তী হার ব্যাংকগুলি এসে কমবেশি দাম নিতে পারবেতবে এটি খুব বেশি পার্থক্য করা যাবে না।ব্যাংকগুলোকে প্রতিদিন ডলার কেনাবেচা তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে।
বাংলাদেশে প্রায় দুই বছর বেশি সময় ধরে ডলারের সংকট চলছে।ডলারের আনুষ্ঠানিক দাম ৮৬ ঢাকা থেকে বেড়ে ১১০ টাকা হয়েছে আগেই।যদিও খোলা বাজারে লেনদেন হচ্ছিল আরো বেশি দামে।ডলার সংকটের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজাফেও।2021 সালের আগস্ট এ যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের এজাব ছিল প্রায় আটচল্লিশ বিলিয়ন ডলার সংকটের কারণে সেটা এখন বিশ বিলিয়ন ডলারেরও নিচে।
ডলারের দাম কত নির্ধারণ করা হলো
আর্থিক খাদ স্থিতিশীল ও সংস্কার এবং মূল্য স্মৃতি মোকাবেলার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার চারটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।এসব সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে ব্যাংক খাতের টেকসই সংস্কারের জন্য একটি ব্যাংক কমিশন গঠন।এছাড়া আর্থিক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি ও সংস্কার বিষয় একটি রূপকল্প তৈরি করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হওয়ার ১০০ দিনের মধ্যে তা প্রকাশ করা হবে।
ধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে।প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে হতে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।এতে জানানো হয় সভাই বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে তারল্য বাড়ানোর উদ্যোগ হিসেবে আন্তঃ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যান্ড এক শতাংশ হতে বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়েছে।
বিনিময় হার নির্ধারণে কলিং পে অবস্থায় বর্তমান ডলারের মধ্যবর্তী দাম ১১৭ টাকা যা ১১৮ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে।নতুন সিদ্ধান্তের ফলে ডলারের দাম ১২০ টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে।এতে খুব দ্রুত মুদ্রা বাজারে তারল্য ফিরে আসবে এবং বিনিময়ে পরিমান দ্রুত বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।মূল্য স্মৃতির বিষয়ে বলা হয় চাহিদা ও যোগানের যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশের বিদ্যমান মূল্য স্মৃতি কমিয়ে আনতে হবে।এজন্য মুদ্রা নিজেকে সংকোচন মূলক অবস্থায় ধরে রাখতে হবে।
এবং একই সঙ্গে সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটাতে হবে।এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে।তবে মূল্য স্মৃতির চাপ থেকে স্বস্তি পেতে সবাইকে আরও কিছুদিন ধৈর্য ধরতে হবে বলে বৈঠকে জানানো হয়।ব্যাংক খাত সংস্কার সম্পর্কে বলা হয় ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থানের প্রধান উপদেষ্টা ও গভর্নরের বৈঠকে বিশদ আলোচনা হয়েছে।আলোচনায় এই খাত সংস্কারের বিষয়টি চলে আসে সিদ্ধান্ত চলে আসে।সিদ্ধান্ত হয়েছে ব্যাংকিং খাতে টেকসই সংস্কার করার জন্য একটি ব্যাংকিং কমিশন গঠন করে দ্রুত কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে ডলার সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য ও জানানোর চেষ্টা করলাম।জানানোর চেষ্টা করলাম কি কারনে এক এক দেশের মুদ্রার মান একেক রকম।এবং বর্তমানে ডলারের মূল্য কত নির্ধারণ করা হলো এ বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করেছি আজকের এ কনটেন্টে।তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও এ কনটেন্টি পরে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url