চলছে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স শাটডাউন, চরম বেকায়দার সরকার
প্রিয় পাঠক দেশে বৈধ পথে রেমিডেন্স না পাঠানোর প্রচারণার প্রভাবে কেমন হতে পারে দেশ।এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আমি আলোচনা করব প্রবাসীরা কেন রেমিটেন্স শাটডাউন ঘোষণা করেছে।
তারা যদি ৩ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত রেমিডিয়েট শাটডাউন অব্যাহত রাখে তাহলে দেশের পরিস্থিতি কি হতে পার।এবং চলছে প্রবাসীদের রেমিটেন্স শাটডাউন এর কারণে চরম বেকায়দায় পড়বে সরকার।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
কোনটি সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী সংঘাত সংঘর্ষ।কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্দর কারনে রেমিটেন্সের পদোন্নীতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।দেশের ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স না পাঠানোর প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রবাসী।গত ১৯ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত ৬ দিনে দেশের রেমিটেন্স এসেছে ৮ কোটি ডলার।কিন্তু গত জুন মাসে প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ডলারের বেশি রেমিটেন্স এসেছে দেশে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থাকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।দেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির প্রভাব পড়েছে প্রবাসীদের মধ্যেও।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রেমিটেন্স শাটডাউন প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রবাসী।এছাড়াও কারফিউম ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ে রেমিটেন্স পতনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।রেমিটেন্স শাটডাউন নিয়ে প্রায় নিয়মিতই সরকারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে।একই সাথে বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর আহ্বান জানাচ্ছে সরকার।
- রেমিট্যান্স কম এসেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার
- রেমিট্যান্স শাটডাউন, বাড়ছে শঙ্কা
- বৈধ পথে রেমিট্যান্স না পাঠানোর প্রচারণা চলছে
- চলছে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স শাটডাউন, চরম বেকায়দার সরকার
- রেমিট্যান্স না পাঠানোর প্রচারনার প্রভাব কেমন হতে পারে
রেমিট্যান্স কম এসেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ব্যানারে হওয়া কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে চলতি জুলাই মাসে গেল মাসের চেয়ে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স কম এসেছে।ইন্টারনেট বন্ধ ও ব্যাংকিং চেলেন ছাড়া অবৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর কারণে এমনটা হতে পরে বলে ধারণা করা হচ্ছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে চলতে বছরে জুনে দেশের প্রবাসীদের রেমিটেন্স এসেছিল ২.৫৪ বিলিয়ন ডলার।.
কিন্তু জুলাই মাসে এসেছে মাত্র ১.৫৭ বিলিয়ন ডলার।রেমিটেন্স যোদ্ধাদের ওপর আস্থা রেখে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন অবৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠালে প্রবাসীদের পদে পদে বিপদে পড়তে হবে।বিদেশি ষড়যন্ত্রের কাছে নত না হতে আহ্বান জানান তিনি।তাই অবৈধ পথে নয় বৈধ পথে টাকা পাঠানোর আহ্বান জানান তিনি।
এসময় শিগগিরই বাংলাদেশে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার খুলে দেওয়া হচ্ছে এমন সুখবর দেন প্রতিমন্ত্রী।উল্লেখ্য দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলার।বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস প্রবাসীদের পাঠানো এই রেমিটেন্স।
রেমিট্যান্স শাটডাউন, বাড়ছে শঙ্কা
দেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির প্রভাব পড়েছে প্রবাসীদের মধ্যেও।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রেমিটেন্স শাটডাউন প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রবাসী।এছাড়াও কারফিউম ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ে রেমিটেন্স পতনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।রেমিটেন্স শাটডাউন নিয়ে প্রায় নিয়মিতই সরকারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে।একই সাথে বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর আহ্বান জানাচ্ছে সরকার।
মাসের প্রথম ১৮ দিনে গড়ে ৮ কোটি ডলার আসলেও গত এক সপ্তাহে প্রবাসী আয় কমে গেছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।১৯ থেকে চব্বিশ জুলাই ৬ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে সাত কোটি 80 লাখ মার্কিন ডলার।তবে এ সময় ব্যাংকের কার্যক্রম চলেছে মাত্র একদিন।শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তা নিয়ন্ত্রণে উনিশে জুলাই শুক্রবার রাত থেকে কারফিউ জারি করে সরকার।এরপর মঙ্গলবার পর্যন্ত ব্যাংক বন্ধ ছিল।ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় ব্যাংকের অনলাইন লেনদেন ও বন্ধ ছিল।
বৈধ পথে রেমিট্যান্স না পাঠানোর প্রচারণা চলছে
কোনটি সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী সংঘাত সংঘর্ষ।কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্দর কারনে রেমিটেন্সের পদোন্নীতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।দেশের ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স না পাঠানোর প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রবাসী।গত ১৯ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত ৬ দিনে দেশের রেমিটেন্স এসেছে ৮ কোটি ডলার।কিন্তু গত জুন মাসে প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ডলারের বেশি রেমিটেন্স এসেছে দেশে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থাকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এই জুলাই আশা রেমিটেন্সি চলতি বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিটেন্স হতে পারে।দীর্ঘদিন ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে।এই সংকট কাটাতে এবং বৈদেশী মুদ্রা রেজাব বা মজুদ বাড়াতে প্রবাস আইসহ বিদেশ থেকে অর্থ আনতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে বলছে গত বছরের তুলনায় চলতে বছরে জুলাইয়ের প্রথম ১৮ দিনে প্রবাস আয় বড় উল্লম্ফন শুরু হয়েছিল।চলতি মাসের 18 তারিখ পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে সাত কোটি ৯০ লাখ ডলার প্রবাসায় দেশে এসেছিল।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত প্রবাসায়ে এসেছিল ১২৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার।আর চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত দেশে বৈধ পথে প্রবাসায় এসেছে ১৪২ কোটি ২০ লাখ ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালাউদ্দিন বলেন দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে গত সপ্তাহের রেমিটেন্স কম এসেছে।এটা টেম্পোরারি।
এখন কম আসছে বলে ভবিষ্যতেও কম আসবে তা বলা যাবে না।রেমিটেন্স প্রভা ও বাড়তেও পারে আবার বলতেও পারে।ইন্টারনেট বন্ধ থাকার কারণে পরিবারের হাতে যথাসময়ে টাকা পৌঁছাবে কিনা সে বিষয়ে প্রবাসীদের মনে সংশয় ছিল।তাই তারা রেভিটেন্স পাঠান নেই।তবে ব্যাংক ঘাতের অনিয়ম দুর্নতি ও শাসনের অভাব অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কাছে ব্যাংক আস্তা হারাবে।তাই হুন্ডি হোনদির প্রচারণা বন্ধ ও ব্যাংকিং চ্যালেন ঠিক রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে।
চলছে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স শাটডাউন, চরম বেকায়দার সরকার
সাধারণ মানুষ এবং শিক্ষার্থীদের ওপর নরকীয় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে এবার অ্যাকশনে নেমেছেন প্রবাসে বাংলাদেশীরা।বিদেশে বসেই তারা শুরু করেছেন শরৎকালের ঐতিহাসিক এক আন্দোলন।যার নাম দেওয়া হয়েছে রেমিটেন্স শাটডাউন।বাংলাদেশের মত রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো এই রেমিটেন্স।যার উপর ভিত্তি করে সরকার টিকে থাকে।
কাজে কোটা আন্দোলনে নিরীহ মানুষের উপর অবদনীয় নির্যাতনের প্রতিবাদস্বরূপ প্রবাসীরা রেমিটেন্স বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।কারণ রেমিটেন্সের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা না এলে সরকারের পক্ষে দেশ চালানো অসম্ভব হয়ে যাবে।রেমিটেন্স শাটডাউন ক্যাম্প আইনে অংশ নেওয়া প্রবাসীরা এক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার উদাহরণ তুলে ধরেছে।
সেখানে রাজা পাক্সের পরিবারের দুর্নীতির সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার পর শ্রীলংকার প্রবাসীরা দেশের রেমিটেন্স পাঠানো বন্ধ করে দেন।এর কিছুদিনের মধ্যেই বৈদেশিক বাণিজ্য লেনদেন এবং ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে সেখানকার সরকারের পতন ঘটে।পরবর্তীতে নতুন সরকার গঠন হওয়ার পর সেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে শ্রীলংকা পুনরায় স্বনির্ভর হয়ে ওঠে।শ্রীলঙ্কার ঘটনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রবাসীরা শাটডাউন শুরু করা কয়েকদিনের মধ্যেই রেমিটেন্সের প্রবাহের ভয়াবহ ধ্বস নেমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে চলতি জুলাই মাসের প্রথম আর্ধে প্রতিদিন যেখানে ৮ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে সেখানে কোটা আন্দোলন শুরু হওয়ার পর এক সপ্তাহেও ৮ কোটি ডলার আসেনি। অর্থাৎ রেমিটেন্সের প্রবাহ আশি থেকে নব্বই শতাংশ কমে গেছে।বিশ্লেষকরা বলতে চেয়ে রেমিটেন্সের এই ধস কিছুদিন অব্যাহত থাকলে সরকার বড় ধরনের বেকায়দায় পড়ে যাবে।
শাটডাউনের কয়েক দিনেই পরিস্থিতি এত সচনীয় আকার ধারণ করেছে যে সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলের রেমিটেন্স পাঠানোর জন্য বারবার সবিনয় অনুরোধ করছে প্রবাসীদের কাছে।ব্যাংকিং চ্যানেলের রেমিডেন্স না পাঠিয়ে প্রবাসীরা দুটি উপায় অবলম্বন করছেন।যাদের টাকা পাঠানো একান্ত প্রয়োজন।তারা শুধু প্রয়োজন পরিমাণ টাকা হোন্ডিতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন।
তবে এ অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠাবে কিন্তু সেটা তীন থেকে ছয় মাস পরে।কারণ ততদিন পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা না পেয়ে সরকারের একটা উচিত শিক্ষা হয়ে যাবে বলে ধারণা করেন প্রবাসীরা।এছাড়াও বেশ কয়েকদিন বৈদেশিক মুদ্রা নিজের কাছে রেখে দিলে যেহেতু টাকার মান আরো কমে যাবে ফলে তারা বাংলা টাকার ক্ষেত্রে রেডটাও ভালো পাবেন।
রেমিটেন্স শাটডাউন এই ক্যাম্প আইনে কোটা আন্দোলন কারীদের ওপর সরকারি নির্যাতন বড় ভূমিকা রাখলেও এর সাথে প্রবাসীদের মনের মধ্যে পুসে রাখা দীর্ঘদিনের খুব যুক্ত হয়েছে।পাসপোর্ট বানানো থেকে শুরু করে এয়ারপোর্ট যাওয়া পর্যন্ত ধাপে ধাপে একজন প্রবাসীর যেয়ে পরিমাণ হয়রানের শিকার হন।
এয়ারপোর্টে প্রবাসীদের সাথে যেভাবে গরু-ছাগলের মতো আচরণ করা হয় যেভাবে হর হামেশা শতশত সিসি ক্যামেরা সামনেও প্রবাসীদের লাগে চুরি হয় পৃথিবীর কোন দেশে এরকম নির্লজ্জ ঘটনা নজির নেই।প্রবাসীরা মনে করছেন তারা রেমিটেন্স বন্ধ করে দিয়ে তারা উচিত শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।যে প্রবাসীদের টাকার উপর দেশ দাঁড়িয়ে রয়েছে তাদের সাথে নিকৃষ্ট আচরণের প্রতিকার হিসাবে সর্বোত্তম উপায় টা বেথে নিয়েছেন।
রেমিট্যান্স না পাঠানোর প্রচারনার প্রভাব কেমন হতে পারে
বাংলাদেশের চলমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও প্রবাসীদের মধ্যে রেমিটেড না পাঠানোর প্রচারণার কারণে রেমিটেন্স বা প্রবাসী আইনে এক ধরনের উদ্বেগ তৈরি হয়েছে অনেকের মধ্যে।মূলত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং এর জের ধরে কারফিউ জারি ইন্টারনেট বন্ধ থাকা এবং কয়েকদিন ব্যাংক বন্ধ থাকায় ১৬ই জুলাই থেকে থমকে গেছে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে ইন্টারনেট বন্ধ থাকা এবং ব্যাংকিং চ্যানেল বন্ধ থাকায় উনি জুলাই থেকে ২৪ শে জুলাই সপ্তাহে দেশের রেমিটেন্স এসেছে মাত্র সাত কোটি আশি লাখ ডলার।মাসের প্রথম ১৮ দিনে প্রতিদিন গড়ে সাত কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছিল।১৯ জুলাই থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ও কার্যরত ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যালেনের রেমিটেন্স বা প্রবাসী আয় আসা সম্ভব ছিল না।
এরমধ্যে অনেক চুলা এর পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রেমিটেন্স না পাঠানোর ক্যাম্পিং শুরু হয়।এ সময় বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা যে অর্থ পাঠিয়েছেন সেটি ২৪ শে জুলাই বুধবার ব্যাংক খোলা থাকলেও খুব একটা বেশি জমা পড়েনি।রাজনৈতিক সংকট অব্যাহত থাকলে এবং আস্তা ফিরের না আসলে ব্যাংকিং চ্যালেনে যেভাবে প্রবাসী আয়ের সংখ্যা কমবে দেশ থেকে নন ব্যাংকিং চ্যালেনে অর্থ পাচারের আশঙ্কাটাও বাড়তে পারে।
রেমিটেন্স নিয়ে উদ্বেগের কারণ হিসেবে অনেকে বলছেন বিদেশ থেকে বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি অংশ হিসাবে ব্যাংকিং চ্যালেনে রেমিটেন্স না পাঠাতে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হচ্ছে।পরিস্থিতি মোকাবেলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ও আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যাংকগুলোতে বেশি মুনাফা অফারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমের খবর এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী চলতে বছরের জুন মাসে গত চার বছর মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছে বাংলাদেশের।যার পরিমাণ ছিল 2.54 বিলিয়ন ডলার।২০২২ ২৩ অর্থবছরে যেখানে ২১.৬১ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গিয়েছিল,সেখানে ২৩ ২৪ অর্থবছরে ২৩.৯১ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গেছে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে জানানোর চেষ্টা করলাম ছাত্রদের কোটা আন্দোলনকে ঘিরে প্রবাসীরা কি পদক্ষেপ নিয়েছে।কোনটি সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী সংঘাত সংঘর্ষ।কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্দর কারনে রেমিটেন্সের পদোন্নীতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।দেশের ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স না পাঠানোর প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রবাসী।তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি আপনারা কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url