এইচএসসি ২০২৪ বিজ্ঞান বিভাগের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস

প্রিয় পাঠক তোমরা যারা পরীক্ষার আগ মুহূর্ত পর টেকনিক সম্পর্কে জানতে চাচ্ছ কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছ না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে পরীক্ষার আগ মুহূর্তে না পড়ার সাবজেক্ট কিভাবে পরে কমপ্লিট করতে হয় এ বিষয়ে সাজেশন দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

এবং পড়া কমপ্লিট করা সাবজেক্ট কিভাবে আবার রিভাইস দেবে কতটুকু সময় পড়বে তা সম্পর্কে বলার চেষ্টা করছি আজকের এই কন্টেন্টে।এইচএসসি ২০২৪ বিজ্ঞান বিভাগের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও দেওয়া হয়েছে এই কন্টেইনের মাধ্যমে।এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই কনটেন্টি পুরোটাই মনোযোগ সকালে পড়তে হবে।

ছাত্র জীবন সুখের জীবন যদি না থাকতো পরীক্ষা।তাই এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এই পরীক্ষার ব্যবস্থা করা।পরীক্ষা শুধু এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্যই হয় না।বরং তুমি সারা বছর লেখাপড়া করে কি করলে তার একটি ফলাফলের জন্য এই পরীক্ষার ব্যবস্থা করা।দেখো এইচএসসি পরীক্ষা টা প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জন্য যুদ্ধের মত।শুধু এইচএসসি না বোর্ড পরীক্ষা মানেই যুদ্ধ।এই যুদ্ধে আমরা যারা ভালোভাবে জয়লাভ করতে চাই।তাদেরকে কিন্তু কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।

আসসালামু আলাইকুম এইচএসসি ২০২৪ সালের পরীক্ষার্থীরা।দেখো এইচএসসি পরীক্ষা টা প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জন্য যুদ্ধের মত।শুধু এইচএসসি না বোর্ড পরীক্ষা মানেই যুদ্ধ।এই যুদ্ধে আমরা যারা ভালোভাবে জয়লাভ করতে চাই।তাদেরকে কিন্তু কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।আচ্ছা তুমি আমাকে ছোট্ট একটি কথা বলো যে সাপোস ধরে যে দোযখ সেনাপতি যুদ্ধে গেছে,একজন ভালোমতো বাসা থেকে পরিকল্পনা করে যুদ্ধে গেছে।

আর আরেকজন কোন পরিকল্পনা ছাড়াই গেছে।এই দুই জনের মধ্যে জয়ী হবে কে।অবশ্যই যে পরিকল্পনা করে গেছেন।ঠিক একইভাবে তোমার স্টুডেন্ট লাইফে এই এইচএসসি যোদ্ধাকে জয় করতে চাও তাহলে তোমাকে বেস্ট পরিকল্পনা সাজাতে হবে।তুমি যদি এ প্লাস পেতে চাও তাহলে তোমাকে সেভাবে পরিকল্পনা করে এগোতে হবে।তোমাকে সিলেবাসটা সেভাবেই পুরোপুরি কমপ্লিট করতে হবে।

কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসেও আমাদের অনেক শিক্ষার্থীর অভিযোগ ভাইয়া আমি আমার সিলেবাসটি এখনো পুরোপুরি কমপ্লিট করতে পারিনি।আজকের কনটেন্টি মূলত সেজন্যই যারা এখনো সিলেবাস কমপ্লিট করতে পারেনি তাদের জন্য।আমাদের টার্গেট।প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর টার্গেট থাকতে হবে আমি এ প্লাস পেতে চাই।

তুমি যদি পাশ করা টার্গেট নিয়ে বাসা থেকে পড়াশোনা করে যাও বা বাস করার টার্গেট নিয়ে যদি প্রিপারেশন নাও আমি তোমাকে গ্যারান্টি সহকারে লিখে দিচ্ছি তুমি ফেল করবে।এ প্লাস এর টার্গেট নিয়ে লেখাপড়া করলে যে তুমি এ প্লাস পাবে তাও কিন্তু না।এ প্লাসের টার্গেট নিয়ে লেখাপড়া করলে অনেক শিক্ষার্থী এ প্লাস পাবে অনেক শিক্ষার্থী গোল্ডেন এ প্লাসও পাবে।

আবার অনেক শিক্ষার্থী পাস করবে।ফেল করতে হবে না।আর পাস করা টার্গেট নিয়ে গেলে মাছ দিয়ে তুমি ফেল করবে।এজন্য তোমার টার্গেট থাকতে হবে যে কোন মূল্যে হলেও আমাকে পরীক্ষায় এ প্লাস পেতে হবে।তুমি সাইন্স আর্স কমার্স যে বিভাগেরই স্টুডেন্ট হও না কেন,তোমার বইগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করে নেবে।একটা ভাগ কিছুই পড়নি।আরেকটি ভাগ অল্প অল্প করেছ।

এবং আরেকটি ভাগ পড়া শেষ করেছ।এখন তোমার কিছুই পড়া হয়নি এমন একটি ভাগকে আলাদা করবে।দ্বিতীয় ভাগ দিয়ে সাবজেক্টে অল পর্ব পড়েছে সে একটি ভাগ আলাদা করবে।তিন নাম্বার ভাগ পড়া শেষ এর আলাদা করবে।এখন তোমার সামনে পুরোপুরি একটি প্ল্যানিং দাঁড়িয়ে রয়েছে।যে তুমি এই সাবজেক্ট কমপ্লিট করে ফেলেছ,এইগুলো অল্প অল্প করেছ এবং এগুলো কিছুই পড়োনি।

এখন কিন্তু একটি গোছালো পরিবেশ হয়ে গেছে।এখন আমি জানিনা কিন্তু তুমি দিনে কত ঘন্টা পড়ো।অনেকে হয়তো দিনে ১২ ঘন্টা পরে অনেকে ১৪ ঘণ্টা পরে অনেকে ষোলো ঘণ্টা পরে এটা যার যার নিজের ভেতর।আমি দিনে ঘর হিসাব করলাম তুমি ১২ ঘন্টা পড়ো।এই ১২ ঘণ্টার যে ২ ঘন্টা সময় তুমি যে সাবজেক্ট গুলো পড়া শেষ করে ফেলেছ এইগুলা পিছনে দেবে।

কেন দিবে দেখো আমাদের পড়াটা কিন্তু সারা জীবন মনে থাকে না।যখন আমার নতুন কিছু করতে যাই তখন আগের পড়াগুলো ভুলে যাই।পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যদি এই ভুলে যাওয়া রোগ থেকে বাঁচতে চাও তুমি যখনি পড়ো যখনই নতুন সাবজেক্ট পড়ো তোমার প্রথম কাজ হবে তুমি যেই সাবজেক্ট গুলো কমপ্লিট করে ফেলেছ তার পেছনে দুই ঘন্টা সময় দেওয়া।

১২ ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা বাদ দিলে থাকে আরও দশ ঘন্টা।এই 10 ঘণ্টার ভেতর চার ঘন্টা সময় দেবে যে সাবজেক্ট অল্প অল্প কমপ্লিট করেছ।অল্প অল্প বলতে ধরো তোমার একটা বইয়ে দশটা চ্যাপ্টা আছে তার মধ্যে পাঁচটা পড়েছে ৫ টা পড়ো নাই।এই সাবজেক্টগুলো পিছনে তুমি চার ঘন্টা সময় দিবে।পুরো চার ঘন্টা সময় তুমি একটা সাবজেক্টের পিছনে দেবে কারণ অল্প অল্প পড়া সাবজেক্টগুলো যাতে তোমার অল্প অল্প পড়া সাবজেক্টগুলো পড়া শেষ হয়ে যায়।

আর বাকি 6 ঘন্টা সময় দিবে যে সাবজেক্টে কিছুই পড়া হয়নি সেই সাবজেক্টের উপর।মানে একটা সাবজেক্টের উপর ছয় ঘন্টা সময় দিবে।আমি মনে করি এভাবে যুদ্ধ 15 দিন কন্টিনিউ করতে পারো তাহলে তুমি অবশ্যই অবশ্যই ভালো কিছু করবে।

প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৪ সালের বিজ্ঞান বিভাগের শর্ট সিলেবাস।তোমাদের কথা বিবেচনা করে আজকে আমি হাজির হয়েছি বিজ্ঞান বিভাগের শর্ট সিলেবাস নিয়ে।চলুন এক নজরে দেখে নিয়ে বিজ্ঞান বিভাগের শর্ট ছিলাবাজ গুলো কি কি।

গল্প

অপরিচিতা,বিলাসী,আমার পথ,মানব কল্যাণ,মাসি পিসি,বায়ান্নার,দিনগুলো,রেইনকোট।

কবিতা

সোনার তরী,বিদ্রোহী,তাহারেই পড়ে মনে,প্রতিদান,১৮ বছর বয়স,ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সাল কিংবদন্তীর কথা বলছি।

উপন্যাস,লালসালু। নাটক সিরাজ উদ দোলা।

unit 1,unit 3,unit 4,unit 6,unit 8,unit 9,unit 11,unit 12,and unit 13.

প্রথম অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়,তৃতীয় অধ্যায়,চতুর্থ অধ্যায় এবং পঞ্চম অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়ের আংশিক,দ্বিতীয় অধ্যায়,চতুর্থ অধ্যায়,পঞ্চম অধ্যায়,ষষ্ঠ অধ্যায়,সপ্তম অধ্যায়,অষ্টম অধ্যায় এবং দশম অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়,তৃতীয় অধ্যায়,সপ্তম অধ্যায়, অষ্টম অধ্যায,নবম অধ্যায় এবং দশম অধ্যায়।

দ্বিতীয় অধ্যায়,তৃতীয় অধ্যায়, চতুর্থ অধ্যায় এবং পঞ্চম অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়, দ্বিতীয় অধ্যায় এবং চতুর্থ অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়,চতুর্থ অধ্যায়, সপ্তম অধ্যায়, অষ্টম অধ্যায়, নবম অধ্যায় এবং ১১ অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়,দ্বিতীয় অধ্যায়,চতুর্থ অধ্যায়, পঞ্চম অধ্যায়,এবং ১১ অধ্যায়।

প্রথম অধ্যায়,তৃতীয় অধ্যায়, চতুর্থ অধ্যায়,সপ্তম অধ্যায়, নবম অধ্যায় এবং দশম অধ্যায়।

তৃতীয় অধ্যায়, চতুর্থ অধ্যায়, ষষ্ঠ অধ্যায়,সপ্তম অধ্যায়, অষ্টম অধ্যায় এবং নবম অধ্যায়।

প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা তোমাদের সুবিধার্থে আমি হাজির হয়েছি ২০২৪ সালে এইচএসসি ব্যাচের বিজ্ঞান বিভাগের শর্ট সিলেবাস নিয়ে।এই সিলেবাস যদি তোমরা কমপ্লিট করতে পারো তাহলে অবশ্যই ভালো একটি রেজাল্টের মুখ দেখতে পারবে ইনশাআল্লাহ।তাই আমি চাবো তোমরা ভালো কিছু করো।তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে তোমরা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকো তাহলে তোমার বন্ধু-বানদের সাথে শেয়ার করো।যাতে করে তোমার পাশাপাশি তোমার বন্ধু-বান্ধব উপকৃত হতে পারে এই কনটেন্ট পড়ে ধন্যবাদ।