রাসেলস ভাইপার সাপ কামড়ালে করণীয়
প্রিয় ভিউয়ার্স রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া আতঙ্ক কতটা যৌক্তিক এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কন্টেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করার চেষ্টা করব বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার সম্পর্কে।বর্তমান সময়ে রাসেল ভাইপার একটি আতঙ্কের নাম।
যা সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন দেখা মিলছে।এবং আজকের এই কনটেন্টে আরো জানানোর চেষ্টা করব রাসেল ভাইপার সাপ কামড়ালে করনীয় কি।এ সম্পর্কে যারা জানতে চাইলে পুরো কনটেন্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে অবশ্যই আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
ভূমিকা
গত কিছুদিন ধরে দেশে বেশ আলোচনার নাম রাসেলস ভাইপার।ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার ফিরে এসেছে।একসময়ের বিলুপ্ত এই সাপ এখন গ্রামগঞ্জের আতঙ্কের নাম।এই সাপের কামড়ে বিভিন্ন স্থানে মৃত্যুর ঘটনা ও ঘটেছে।সারাদেশে ক্রমেই যেন রাজত্ব গেড়ে বসতে শুরু করেছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার।কিছুদিন আগে এই সাপের বিচরণ শুধু চরাঞ্চলে থাকলেও এখন লোকালেও দেখা মিলছে।তবে এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।এ সাপের অস্তিত্ব মিলেছে ২৭ টি জেলায়।
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ হয়ে উঠেছে রাসেল ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া।এই সাপ অত্যন্ত আক্রমনাত্মক।বাংলাদেশের যেসব সাপ দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বিষাক্ত।এই সাপের কামড়ে শরীরে দংশিত অংশে বিষ ছড়িয়ে অঙ্গহানি অনাগত রক্তপাত রক্ত জমাট বাধা স্নায়ু বই করল চোখ ভারি হয়ে যাওয়া কিডনির ক্ষতিসহ বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যেতে পারে।তবে আশ্চর্য বিষয় হলো বাংলাদেশ থেকে বহু আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল এমনটাই ধারণা করা হচ্ছিল।
- রাসেলস ভাইপার সাপ থেকে বাচার উপায়?
- রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া আতঙ্ক কতটা যৌক্তিক
- ভয়ংকর রাসেল ভাইপার সাপের আতংকে সবাই
- রাসেল ভাইপার সাপ কামড়ালে করণীয়
- সাপের মধ্যে আক্রমণ ও হিংস্রতায় প্রথম স্থানে রাসেল ভাইপার
রাসেলস ভাইপার সাপ থেকে বাচার উপায়?
সারাদেশে ক্রমেই যেন রাজত্ব গেড়ে বসতে শুরু করেছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার।কিছুদিন আগে এই সাপের বিচরণ শুধু চরাঞ্চলে থাকলেও এখন লোকালেও দেখা মিলছে।তবে এলাকা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।এ সাপের অস্তিত্ব মিলেছে ২৭ টি জেলায়।যেখানে গত এক দশকের রাসেলস ভাইপারে কামড়ে আক্রান্ত হন ২৩৫ জন।এরমধ্যে মারা যান ৫৯ জন।আর গত বছরে এ সাপের কামড়ে মারা যান ৫০ জন।
ছোট্ট এ পরিসংখ্যানে বলে দিচ্ছে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতেছে এই রাসেল ভাইপার।বিশেষ করে চরাঞ্চলে বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে এ সাপের আনাগোনা।এসবের দংশনে অনেকেই মারা গেছেন।আবার সাপের ভয়ে ক্ষেতে কাজ করতে যাতে চাচ্ছেন না শ্রমিকরা।সবার মাঝেই আতঙ্ক বিরাজ করতেছে।রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যাপক মোহাম্মদ হাসান তারিখ বলেন রাসেলস ভাইপার দংশনের শিকার ব্যক্তির কিডনি দ্রুত অকেজো হতে শুরু করে।
শরীর জ্বালাপোড়া করার পাশাপাশি দংশন করা স্থানে পচন ধরে।একই সঙ্গে দংশন করা ব্যক্তির রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।এসব ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া না হলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাঁচানো সম্ভব হয় না।তাই সাপটির কবল থেকে বাঁচতে সচেতনতাই কার্যকর পথ।সাপে কামড়ালে করণীয়।সাপে কামড়ালে রোগীকে প্রথমত প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে।সাপের কামড়ে যত মানুষ মারা যায় তার চেয়ে বেশী মানুষ মারা যায় কামড় খেয়ে আতঙ্কিত হওয়ার ফলে।
তাই রোগীকে একেবারে আতঙ্কিত হতে দেওয়া যাবে না।রোগীকে যথাসম্ভব শান্ত রাখতে হবে।সাপের কামড়ের স্থানটি যথাসম্ভব নড়াচড়া না করানোর চেষ্টা করতে হবে।সাপে কামড়ানোর জায়গা তৎক্ষণা পরিষ্কার সুতি কাপড় দিয়ে বা ব্যান্ডেজ দিয়ে বেঁধে দিতে হবে।সাপে কামড়ালে ওঝার কাছে না যেয়ে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে।বিষাক্ত সাপে কামড়ালে বাঁচার পথ একটাই দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া।কৃষি জমিতে কাজ করার সময় অবশ্যই গ্রাম বোর্ড পড়তে হবে।যদি সম্ভব হয় হাতে গ্লাভস পড়তে হবে।কারণ সাপ হাত এবং পায়ে দংশন করে সবচাইতে বেশি।
রাতের বেলায় লাইট নিয়ে চলাফেরা করতে হবে।রাতের বেলায় কিসি জমিতে কাজ না করাই ভালো।জমির ধান ভুট্টা নানা ফসল কাটার জন্য যান্ত্রিক মেশিন ব্যবহার করা ভালো।জমি এবং জমির ঝরঝার দিয়ে হাঁটার সময় সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।রাসেলস ভাইপার হিস হিস শব্দ করে।কানে বেশ জোরে শোনা যায় এ কারণে হিস হিস শব্দ শুনলে সজাগ হতে হবে।কাজ করার সময় মাটিতে শব্দ করা যেতে পারে যাতে সামান্য হলেও কম্পন সৃষ্টি হয়।রাসেলস ভাইপার কম্পন বুঝতে পারে।
রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া আতঙ্ক কতটা যৌক্তিক
গত কিছুদিন ধরে দেশে বেশ আলোচনার নাম রাসেলস ভাইপার।ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার ফিরে এসেছে।একসময়ের বিলুপ্ত এই সাপ এখন গ্রামগঞ্জের আতঙ্কের নাম।এই সাপের কামড়ে বিভিন্ন স্থানে মৃত্যুর ঘটনা ও ঘটেছে।কতটা ভয়ংকর এই রাসেল ভাইপারের বিষ এইসব চেনার উপায় বা কি।রাসেল ভাইপার সাপ।বাংলাদেশের চন্দ্রগুড়া বা উলু গুড়া নামেও পরিচিত এই সাপ।
বাংলাদেশের যেসব সাপ দেখা যায় সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বিষাক্ত।এই সাপের কামড়ে শরীরে দংশিত অংশে বিষ ছড়িয়ে অঙ্গহানি অনাগত রক্তপাত রক্ত জমাট বাধা স্নায়ু বই করল চোখ ভারি হয়ে যাওয়া কিডনির ক্ষতিসহ বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যেতে পারে।তবে আশ্চর্য বিষয় হলো বাংলাদেশ থেকে বহু আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল এমনটাই ধারণা করা হচ্ছিল।কিন্তু গত ১০ থেকে ১২ বছর আগ থেকে আবারো এই সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
এই প্রজাতির সাপ এই অঞ্চলে আবার কিভাবে ফিরে এসেছে তা নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা শুরু হয়েছে।বাংলাদেশে এই সাপের সংক্ষা বাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে একই জমিতে একাধিকবার ফসল ফলানোকে দাই করা হচ্ছে।সারা বছর খেতে ফসল জমায় জমিতে ইঁদুরের সংখ্যা বৃদ্ধি শুরু করে।যা এ সাপের প্রধান খাদ্য।ইঁদুর বাড়ার সাথে সাথে সব পর্যাপ্ত খাদ্য পেতে শুরু করে।এবং বংশবিস্তারের জন্য যথাযথ পরিবেশ পেতে থাকে।
এই প্রজাতির সাপের কামড়ের কিছুক্ষণ পরেই দংশিত স্থানে তীব্র ব্যাথা অনুভূত হয়।ব্যথার পাশাপাশি দংসিত স্থান দ্রুত ফুলে যায়।এবং ঘন্টাখানিকের মধ্যে দংশিত স্থানের কাছে শরীরে আরো কয়েকটি অংশ আলাদাভাবে ফুলে যেতে থাকে।দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে নিম্ন রক্তচাপ কিডনি অকার্যকর সহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার তৈরি হতে পারে।রাসেল ভাইপারের বিষ দাঁত পৃথিবীতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বলে ধরা হয়।রাসেল ভাইপার ৯৯ ভাগ কামড়ে এর বিষ প্রয়োগ করে থাকে।
তাই কবিরা যে কাছে না গিয়ে ১০০ মিনিটের মধ্যে এন্টি ফেনাম দিতে হবে।তবে কামড়ানোর পর ১০০ মিনিট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই সময়ের মধ্যে এন্টি ফেনাম পোস্ট করতে পারলে বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ।অন্যথায় বড় ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ভয়ংকর রাসেল ভাইপার সাপের আতংকে সবাই
পদ্মার চর থেকে ধান খেত কিংবা অন্যান্য ফসলের মাঠ,বাসা বাড়ি সব জায়গায় মূর্তিমান আতঙ্কের নাম এখন রাসেলস ভাইপার।যেন সাক্ষাৎ মৃত্যুদ।যার এক সবারই যথেষ্ট জীবননাশের জন্য।দিন দিন মৃত্যু তালিকা বাড়িয়ে চলেছে এই বিষধর সাপ।গত ১ থেকে দেড় মাসেই অহরহর মৃত্যুর খবরে পুরো দেশে এখন হট্ট পিক রাসেল ভাইপারের বিস্তৃতি।বিশ্বের অন্যতম বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার।
ভারতীয় উপমহাদেশে এ সাপটি বেশি দেখা যায়।এবং ভারতের সবচেয়ে বড় চারটি সাপের মধ্যে একটি রাসেলস ভাইপার।হিংসতা এবং আক্রমণের দিক থেকে সবার উপরে।কামড়ানোর সময় এসবসব বিষ ঢেলে দেয়।রাসেল ভাইপার এটি খুব বিষাক্ত একটি সাপ।এই সাপ একসাথে ৫০ থেকে ৮০ টি বাচ্চা দিতে পারে।
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড়ালে করণীয়
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ হয়ে উঠেছে রাসেল ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া।এই সাপ অত্যন্ত আক্রমনাত্মক।এছাড়াও এর বিসদাত সবচাইতে বড় হয়।এজন্য অন্যান্য সাপের মত এ সাপের মাথার চেপে ধরাও বিপদজনক।আবার এর বিষ হেমোটক্সিক হওয়ায় শুধুমাত্র এন্ট্রি ফি নাম দিয়ে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয় না।নিতে হয় আনুষঙ্গিক চিকিৎসাও।কেননা হেমোটক্সিক বিষ রক্তকে জমাট বাঁধিয়ে ফেলে।তাহলে রাসেল ভাইবার বা চন্দ্রবোড়া সাপের কামড়ে কি করতে হবে।
এর থেকে বাঁচার উপায়ই বা কি।জানতে কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।প্রথমে জানিয়ে রাখি এ রাসেলস ভাইপার বাংলাদেশের দুর্লভ বা বিলুপ্ত কোন সাপ নয়।বরং বাংলাদেশের যে কোন অঞ্চলেই এসব থাকতে পারে।রাসেলস ভাই পার্কে দুর্লভ বলা এক ধরনের অপপ্রচার।রাসেলস ভাইপার বাংলাদেশের সবচাইতে বিষধর সাপ না হলেও এটি বাংলাদেশের সবচাইতে বিপদজনক সাপ।কারণ এর আক্রমণাত্মক স্বভাব এবং সবচাইতে বড় বিষদাঁতের কারণে।
যেকোনো বিষধর সাপে কামড়ালেই রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব এন্টিফেনাম দিতে হবে।তাই রাসেলস ভাই পারে কামড়ানো রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে এন্টিফানাম দিতে হবে।যদি সম্ভব হয় ১০০ মিনিটের মধ্যে।রাসেল ভাইপার যে অঙ্গে কামড়াবে সে অঙ্গ নড়ানো যাবে না।যেমন পায়ে কামড়ালে হাটা যাবে না।হাঁটলে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয় বিশ দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে।হেমোটোক্সেন যেহেতু রক্তে প্রভাব ফেলে তাই এসব অঙ্গে রক্ত যায় যেমন হৃদপিণ্ড ফুসফুস কলিজা এবং কিডনি ইত্যাদি আক্রান্ত হয়।
এগুলো অ্যান্টি ফেনাম দিয়ে ঠিক করতে পারবেনা।এন্ডিফেরামের কাজ শুধুমাত্র বিষ খেয়ে নষ্ট করা।তাই রাসেলস ভাইবারে ক্ষেত্রে শুধু এন্টিফেনাম দিয়ে ছেড়ে দিলে পরবর্তীতে অঙ্গ নষ্ট হয়ে যায।এজন্য রাসেল ভাইপারে কামড়ানোর রোগীকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে।রোগীর অবস্থা বিবেচনা করে এর চিকিৎসা দীর্ঘদিন পর্যন্ত হতে পারে।তাই যেহেতু রাসেলস ভাইপার কাটলে এন্টিফেনাম ছাড়াও অন্যান্য চিকিৎসা দিতে হয় তাই সাপের নাম জানলে চিকিৎসা দিতে সুবিধা হয়।প্রিয় ভিউয়ার সচেতনতার জন্য কনটেন্টি আপনার বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে শেয়ার করুন।
সাপের মধ্যে আক্রমণ ও হিংস্রতায় প্রথম স্থানে রাসেল ভাইপার
গ্রাম অঞ্চলে বিশেষ করে নদীর তীরবর্তী মানুষের কাছে আতঙ্কের আরেক নাম রাসেল ভাইপার।আর হবেই না বা কেন।সাপের মধ্যে হিংসতা এবং আক্রমণতাই আছে রাসেল ভাইপার।কতটা ভয়ংকর এই সাপ কামড় দিলেই কি মানুষের প্রাণহানি শতভাগ নিশ্চিত।বিশ্বের অন্যতম বিষধর সাপ রাসেলস পাইপার।বাংলাদেশের মানুষের কাছে চন্দ্র বোড়া বা উলু গুড়া নামে পরিচিত।সম্প্রতি দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে এ সাপের আনাগোনা বেড়ে গেছে।
এসবের কামড়ে বেশ কিছু মৃত্যুর কারণে দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশের যে কয়েকটি সাপের মধ্যে বিষধর সাপ তার মধ্যে রাসেল ভাইপার একটি।বিশেষ করে ভারতীয় ও মহাদেশে এস আপনি বেশি দেখা যায়।যা ভারতীয় সবচেয়ে বড় চারটি সাপের মধ্যে একটি।দেশ চড়ে কোরবানির ঈদের ড্রামা ডলার মধ্যেও যে সরীসৃপটি মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এটির নাম রাসেল ভাইপার।বিশ্বের অন্যতম বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার।
সাম্প্রতিক দেশের কিছু অঞ্চলে এ সাপের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে।এটির কামড়ে বেশ কিছু প্রাধানের ঘটনা ঘটায় আতঙ্ক ছড়াচ্ছে দেশজুড়ে।কতটা ভয়ংকর এই রাসেল ভাইপার সাপ।বাংলাদেশে অল্প কয়েকটি যে সাপ বিষধর তার মধ্যে রাসেল ভাইপোর একটি।বৈজ্ঞানিক নাম ডাবুইয়া রাসেলি।যা ভাইপারি গোত্রের ভয়ংকর বিষাক্ত সাপ।সাধারণত সব ধরনের সাপ মানুষকে এড়িয়ে চলে।কিন্তু রাসেল ভাই পারে স্বভাব ঠিক উল্টো।নিজেদেরকে বিপন্ন মনে করলে আক্রমণ করে।
বিষধর সাপ হিসেবে রাসেল ভাইপারের অবস্থান পঞ্চম। হিংসতা এবং আক্রমণের দিক দিয়ে সবার উপরে। আক্রমণের ক্ষেত্রে এটি এত ক্ষেত্র যে এক সেকেন্ডের ১৬ ভাগের এক ভাগ সময়ে কামড়ের পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে পারে।এরা প্রচন্ড জোরে হিস হিস শব্দ করতে পারে।এরা কামড়ানোর সময় সব বিষ ঢেলে দেয়।যদি রাসেল ভাইবার কামরানোর ১০০ ঘন্টার মধ্যে এন্ট্রি ফেনাম প্রয়োগ করা যায় তাহলে তার অঙ্গহানি বা জীবন বেঁচে যেতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে আমি সংক্ষিপ্ত আকারে রাসেল ভাইপার সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করলাম।তাই কনটেন্টি পরে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন রাসেল ভাইপার কতটা হিংস্র এবং আক্রমণাত্মক হতে পারে এবং কতটা বিষধর হতে পারে।তাই এ সাপের হাত থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরকে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।তাই আমরা গ্রাম অঞ্চলে চলাচল করার সময় অবশ্যই সচেতনতা অবলম্বন করে চলাফেরা করবো।এবং রাতের বেলায় লাইট ব্যবহার করব।
প্রিয় ভিউয়ার আজকের এ কনটেন্ট থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন সাপের কবল থেকে বাঁচতে পারে।পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার করবেন যাতে করে সবার কাছে পৌঁছে যায় এবং রাসেল ভাইপারে দংশন থেকে বাঁচতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url