সুস্বাস্থ্যের জন্য চা না কফি কোনটি বেশি উপকারী
প্রিয় ভিউয়ার্স আপনারা যারা নিয়মিত কফি খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কন্টেন্টে কফির বেশ কিছু উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।আমরা অনেকেই আছি দিনের শুরুতে কফি না খেলে আমাদের দিনটাই মাটি হয়ে যায়।
তাই সারাদিনে কিভাবে কত কাপ কফি খাওয়া দরকার এ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে আজকের এই কনটেন্টে।এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য চা না কপি কোনটা বেশি উপকারী,এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই কনটেন্টি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করি আজকের এই কন্টেনটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে বুঝতে পারবেন কোনটা খাওয়া বেশি ভালো চায়না কফি।
ভূমিকা
কফি হল এমন একটি পানীয় জা বর্তমানে একটি ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।খুব কম লোকই রয়েছে যারা এই পানি ওকে পছন্দ করেনা।আবার কিছু কিছু লোক এমনও আছে এই কফি খেয়ে খুব বেশি মাথায় পান করে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হল এই যে কফি কি আমাদের শরীরের জন্য লাভজনক।কফি পান করা কি উপকারী যদি উপকারী হয়ে থাকে তাহলে তার উপকার গুলি কি কি।আর যদি ক্ষতি কারো হয়ে থাকে তাহলে তা কিভাবে আমাদের ক্ষতি করে।
চলুন আজকের এই কন্টেন্টের মাধ্যমে জেনে নেই কফি পান করার এডভ্যান্টেজ এবং ডিস এডভ্যান্টেজগুলোকে।অর্থাৎ কবে পান করলে আমাদের কি কি উপকার হয়,এবং কি কি অপকার হয় তা আজ আমরা জেনে নেব আজকের এই কন্টেন্টের মাধ্যমে।
- নিয়মিত কফি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কফি পানের ৮টি অসাধারণ উপকারিতা
- কফি পানের উপকারিতা কি
- সুস্বাস্থ্যের জন্য চা না কফি কোনটি বেশি উপকারী
- এক সপ্তাহেই পেটের মেদ ঝরাবে ব্ল্যাক কফি
নিয়মিত কফি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় ভিউয়ার্স আজকে আমি আলোচনা করব নিয়মিত কফি খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে।ক্লান্তি বা বিষণ্ণতা থেকে নিজেকে সতেজ করতে কফির তুলনা নেই।এমন অনেকে আছে যাদের সকালে ঘুম থেকে উঠে কফিতে চুমুক না দিলে দিনটাই মাটি।
চলুন জেনে নেই কফির কিছু গুনাগুন ও উপকারিতা সম্পর্কে।
কফিতে থাকা সবচেয়ে সক্রিয় উপাদান নাম ক্যাফেইন।যা আপনাকে প্রতিকূল পরিস্থিতি অমনোযোগী কাটিয়ে কাজে মনোযোগ দিতে সাহায্য করে।পুষ্টিগণ আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এই পানিওটি।কবে দেবে ভিটামিন b5 b2 থায়ামাইন বি১ পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।শুধু ও তাই নয় কফিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনাকে রাখবে আরও বেশি সতেজ।স্কিন ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবেও বেশ কার্যকরী কফি।
প্রতিদিন কফি পান করলে সেটা শরীরের ম্যালগন্যান্ট মেলানোমা তৈরিতে বাধা দেয়।ফলে ত্বক রক্ষা পায় ক্যান্সারের হাত থেকে।সাম্প্রতিক গবেষণায় বলছে কফি শুষ্ক চোখের সমস্যার জন্য বেশ কার্যকর।ক্যাফেইন চোখের অশ্রুগ্রন্থিকে পরে সেই সঙ্গে সেটা সালিভা এবং পাচকরস তৈরি বাড়াই।নিয়মিত কফি পানে রয়েছে আরও কিছু অপকারিতা চলুন জেনে নেওয়া যাক।
(১)প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কফি খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড তৈরি হতে পারে।এ ধরনের এসিড খাবার পরিপাকে ব্যবহৃত হয়।পাকস্থলীতে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোক্লোরিক এসিড থাকলে খাবার পরিপাক দ্রুত গঠিত হয়।ফলে বদ হজমসহ নানা ধরনের পেটের সমস্যা হতে পারে।
(২)কফি খেলে শরীরে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেলেও এটি স্নায়ুদন্ত্রের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।দীর্ঘদিন ধরে এর একটানা প্রচুর পরিমাণ কফি খেলে স্বাভাবিক উদ্ভিপনা নষ্ট হতে পারে।
(৩)কফির ভিজে ক্যাফিইন ও অন্যান্য ও অম্লীয় উপাদান থাকে যা পাকস্থলী গায়ে ক্ষত সৃষ্টি করে আলসার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
কফি পানের ৮টি অসাধারণ উপকারিতা
যাদের সকালবেলা এক কাপ গরম কফি না হলে চলে না তাদের জন্য সুসংবাদ।ক্ষতি নয় বরং কপি করে রয়েছে চমৎকার উপকারিতা।ক্যাপিনের পাশাপাশি কফিতে আছে এমন অনেক উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের অসাধারণ কিছু পরিবর্তন এনে দেয়।কিসে পরিবর্তনগুলো চলুন জেনে আসা যাক।
(১)কফিতে থাকা ক্যাফিন একটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উদ্দীপক, যা ক্লান্তি কমিয়ে শরীরের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
(২)প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ কাপ কফি পান করলে হৃদরোগের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ২১% কমায়।
(৩)কফিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের মনকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
(৪)প্রতিদিন চিনি ছাড়া কফি খেলে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক অংশে কমে যায়।
(৫)নিয়মিত কপিকেলের স্মৃতিশক্তি উন্নত হয় এবং মস্তিষ্ক ভালো থাকে।
(৬)কফিতে থাকা ক্লোরোজেনিক এসিড যা তাড়াতাড়ি মেদ কমাতে সাহায্য করে।
(৭)ব্ল্যাক কফি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
(৮)ব্লাক কপি পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
কফি পানের উপকারিতা কি
জ্ঞান বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে মানুষ অনেক ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে এসে নতুন করে ভাবতে শিখছে।যেমন আগে ভাবা হতো কবে পান করা একটি বদ অভ্যাস।যা কিনা কেবল শরীরের ক্ষতির সাথে ব্যতীত তেমন কোন উপকারে আসেনা।সময় বদলে গেছে,গবেষণায় বলছে পরিমিত পরিমানে কফি পান করা ক্ষতিকর নয় বরং এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারেও বটে।চলুন জেনে নেয়া যাক কফি পানের উপকারে যেগুলো সম্পর্কে।
কফি থাকে ক্যাফিন যা মস্তিষ্কে ডোকামিন ও নূর ফাইভ ফাইন হরমোন নিঃসরণ করে।এর ফলে কফি খাওয়ার সাথে সাথেই আপনার মন চাঙ্গা এবং মস্তিষ্ক সচেতন হয়ে ওঠে। অন্যদিকে কফি আপনার নিউরনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।এজন্য কফি পান করলে আপনার নিজেকে তত তাজা এবং প্রাণ বন্ধু অনুভব করতে পারবেন।গবেষণা বলছে কফি পানের ফলে আপনি কমিয়ে ফেলতে পারেন আপনার নীরারগো সব অসুখের ঝুঁকি।
ট্রাইপ টু ডায়াবেটিস, হৃদযন্ত্রের নানা অসুখ ঝুঁকি কমাতে কপি বেশ কার্যকারিতা ভূমিকা পালন করে।যেহেতু কফিতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এটি আপনার দেহ কোষ কে ধ্বংস হওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করতে পারে। নিয়মিত কফি পানের ফলে আপনি মানসিক দুশ্চিন্তা অনেকটাই কমে যেতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে কবে মানব শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থেকে নিরাপদে রাখতে সাহায্য করে।
কফি পানের ফলে আপনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলের মাত্রা বেড়ে যায়। যাকে না স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। পরিশেষে বলবো আর সকল জিনিসের মত কফি পানে অপকারিতা যেমন রয়েছে পরিমিত মাত্রায় কফি পান করলে আপনি অনেক ধরনের উপকার পাবেন।
সুস্বাস্থ্যের জন্য চা না কফি কোনটি বেশি উপকারী
চা হোক কফি আমাদের নিত্যদিনের জন্য খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার।সকালে ঘুমের পর বা কোন কাজের আগে এক কাপ চা বা কফি যেন আপনাকে বুস্ট করে।চা এবং কফি উভয়ে হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের মতো ভয়ংকর রোগসমূহ সহ কিডনি লিভার এবং ফুসফুসের রোগ সমূহ থেকে দূরে রাখতে সহায়তা করে।কিন্তু মনে একটা দ্বন্দ্ব সবসময়ই চলে কফি এবং চা প্রেমিকদের মাঝে।কোনটি ভাল তা না কফি।মনের সেই দ্বিধাদন্ত দূর করতেই আজকের এই কনটেন্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।
প্রথমে আসি চায়ের উপকারিতা দিকগুলো কাছে।
চা এর উপকারিতার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এতে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহ।রক্তের ভেসেলগুলোর জমাট বেধে যাওয়া প্রতিরোধ করে থাকেন।চা পানকারীদের স্টোক এবং হৃদপিন্ডের রোগে ভোগার সম্ভাবনা কম থাকে।অনেক স্টাডিতে চা কে বলা হয় ব্রেন বুস্টার।এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যা দিনে তিন কাপ চা পান করে তারা অন্যান্যদের তুলনায় শেষ বয়সে মেমোরি লসে কম ভোগে থাকেন।
নিয়মিত চা পানকারীদের অস্থির ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়।চায়ের মধ্যে থাকে আয়রন ফলে হাড় ক্ষয়ের সম্ভাবনা কমে যায়।চায়ের উপকারী দিকগুলোর সাথে কিছু অপকারিতা রয়েছে।যেহেতু পরিমাণের তুলনায় বেশি আয়োজন থাকে তাই আপনার পরিপাক ক্রিয়ার এটি একটু সমস্যা করে থাকতে পারে।এমনিতে সমপরিমাণ চা এবং কফির ক্ষেত্রে ৬২ শতাংশ আয়রন চায়ের মধ্যে থাকে এবং কফিতে থাকে ৩৫ শতাংশ।চায়ের উপকারিতা তখনই শুরু হয় যখন আপনি এর সাথে পরিমিত পরিমাণ হচ্ছে বেশি চিনে মেশানো শুরু করবেন।এছাড়া এতে ক্যাফিন থাকে যদিও কফির তুলনাই কম।
এবার আসি কফির উপকারিতার দিকে।
হাঁপাইটার এক গবেষণা অনুযায়ী নিয়মিত যারা তিন থেকে পাঁচ কাপ কফি পান করে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণের তুলনায় অনেক বেশি থাকে।বিশেষ করে টাইপ টু ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয় কফি।তাছাড়া হৃদপিন্ডের রোগের ঝুঁকি থেকেও আপনাকে নিরাপদে রাখতে সক্ষম।উপকারিতা পাশাপাশি কফি রয়েছে কিছু অপকারিতা।চায়ের মত কফির অপকারিতা শুরু হয় তখনই যখন আপনি অতিরিক্ত চিনি মেশানো শুরু করবেন।
তবে কফিতে ক্যাফেনের মাত্রা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি থাকে।অতিরিক্ত ক্যাফেইন আপনার ঘুমের প্যাটার্নের সমস্যা করতে পারে এবং শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।বিশেষ করে গর্ভবতী নারীদের জন্য কফি বা নির্দিষ্ট করা উচিত।কফির কারনে হাড়ের মধ্যে পরিবর্তন নিয়ে কোন ফলাফলে এখনো পাওয়া যায়নি।কফি আপনার ব্লাড প্রেসার বাড়ি যেতে পারে যা চায়ের ক্ষেত্রে পুরোপুরি উল্টো।
কিডনি রোগে আক্রান্তদের কপি থেকে দূরে থাকাটাই বেশি ভালো।যেহেতু কফি অ্যাডটিঅক্সিডেন্ট এর এক বিশাল উৎস তাই এর সাথে চিনি বা এক্সট্রা কালরি যুক্ত করে কোন উপাদান মিশ্রিত করা থেকে বিরত থাকুন।এবার তাহলে শেষ কথায় আসা যাক।এটা পুরোপুরি আপনার উপর নির্ভর করে।যদি আপনি ক্যাফিন জড়িত কারণে বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন তবে চাই আপনার জন্য উপকারী।কফি এবং চা উভয়েই উপকারী যতক্ষণ না আপনি একসাথে অতিরিক্ত চিনি মিশ্রিত করতেছেন।
এক সপ্তাহেই পেটের মেদ ঝরাবে ব্ল্যাক কফি
সকালে উঠে এক কাফ দুধ কফি কিংবা দুধ চা খাওয়ার অভ্যাস অনেকের।কিন্তু আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন আর শরীরের ওজন কমাতে চান তাহলে অভ্যাস বদলে ফেলুন।ওজন কমাতে ব্লাক কপি পান করা শুরু করুন।এছাড়া শরীরের জন্য ভালো ব্লাক কপি।আসুন জেনে ব্লাক কপি কিভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
(১)ব্ল্যাক কফিতে রয়েছে ক্লোরোজেনিক এসিড যা তাড়াতাড়ি মেয়ের ঝরাতে সাহায্য করে।এছাড়া নতুন করে শরীরে মেয়ের যন্ত্র দেয় না।
(২)ব্ল্যাক কফি শরীরের বিপাকীয় হার বাড়ায়।এতে হুট করে খিদে পেয়ে যাওয়ার প্রবণতা বন্ধ হয়।তবে কফিটা কিন্তু চিনি মিশিয়ে খাবেন না।
(৩)ব্ল্যাক কফি খেলে সারাদিন অনেক বেশি সক্রিয় থাকা যায়।কাজেও অনেক বেশি মন দেওয়া যায়।অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালরি ঝড়াতেও সাহায্য করে এই কফি।তাই শরীর চর্চা করার আগে ব্লাক কপি খেতে পারেন।
(৪)কেবল মেদ থেকেই নয় শরীরে অতিরিক্ত পানি জমলেও ওজন বাড়তে পারে।ব্ল্যাক কফি খেলে শরীর থেকে প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যায়।ফলে ওয়াটার ওয়েট নিয়ন্ত্রণে থাকে।
(৫)ব্ল্যাক কবে থেকে ক্যালোরের উপরে মানুষ খুবই কম। আর ক্যাফিন বার করা কফি বীজ থেকে যদি কফি বানানো হয় তা হলে সেটা ক্যালরি শূন্য হয়।
ব্ল্যাক কফি যেভাবে খাবেন।
চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফি খুবই তিতা সাধের লাগতে পারে।তাই একান্তই যদি খেতে অসুবিধা হয় তাহলে বাদামের দুধ বা ক্রিম মিশিয়ে খেতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আকারে জানানোর চেষ্টা করলাম কফির উপকারিতা সম্পর্কে।আজকের এই কনটেন্টে শুধু কফির উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হয়নি বরং চায়ের উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হয়েছে।তাই আপনার পছন্দমত কফি কিংবা চা পরিমিত পরিমাণ খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
তাই যে সকল ভাই ও বোনেরা অতিরিক্ত পরিমাণ কফি পান করে থাকেন তারা অতিরিক্ত কফি বা চা পান না করে সীমিত পরিমাণ বা পরিমিত পরিমাণ চা কপি পান করতে পারেন,যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকার হবে।এই বলে আজকের এই কনটেন্টটি এখানেই শেষ করতেছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url