২০২৪ সালের হজের প্যাকেজ ঘোষণা করলো ধর্মমন্ত্রণালয়
প্রিয় পাঠক, নারীদের জন্য পবিত্র হজ ফরজ হয় কখন এ সম্পর্কে যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।নারীদের হজের সামর্থ্য থাকলেই তারা চাইলেই হজ করতে পারেন না।তাদের হজের জন্য কিছু নির্দিষ্ট শর্ত রয়েছে।এই শত পূরণ করার পরে তারা চাইলে হজ করতে পারেন।
নারীদের হজের জন্য কি কি শর্ত রয়েছে এ সম্পর্কে আজকের এ কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে।এবং ২০২৪ সালে হজের প্যাকেজ কত ঘোষণা করলেন ধর্ম মন্ত্রণালয়।এ সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই কনটেন্টে।তাই আশা করতেছি আজকের এই কনডেনটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনার মনের ভিতর যে প্রশ্নগুলো ঘর পাক খাচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
ভূমিকা
ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের অন্যতম হলো পবিত্র হজ।কোরানুল কারীমে ১০২ বার হজ্জ শব্দটি উল্লেখ রয়েছে।হজ্ব আর্থিক এবং শারীরিক এবাদত।আল্লাহ তাআলা আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক ব্যক্তিকে পরিপূর্ণভাবে হজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।ফরজ হজের উদ্দেশ্য হলো মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করা।মুসলমানদের ওপর হজ্ব ফরজ হয়েছে নবম হিজরি থেকে।হজ্জের বিধান নারী-পুরুষ সবার জন্য ফরজ।২০২৪ সালের হজ যাত্রী নিবন্ধন ২০২৩ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করছে সৌদি আরব সরকার।
এখানে ক্লিক করুনঃবাংলাদেশ থেকে ওমরা করতে কত টাকা লাগে
এবার বাংলাদেশ থেকে হজে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৫৮ জন।পহেলা মার্চ থেকে ভিসা দেওয়া শুরু করে চলবে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত।২০২৪ সালে হজের নিবন্ধন শুরু হয়ে গেছে।এবং হজের প্যাকেজও ঘোষিত হয়ে গেছে।সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ের প্যাকেট ঘোষণা করা হয়েছে।এবং গত বছরের তুলনায় খরচও কমেছে অনেক।অর্থাৎ ২০২৩ সালে তুলনায় ২০২৪ সালে হজের খরচ অনেকটাই কমে গেছে।হজ প্যাকেজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে ২০২৩ সালে হজের কোটা পূরণ করতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হিমশিম খেতে হয়েছে।
- ২০২৪ সালের হজের জন্য কোঠা কত
- হজ করতে কত টাকা লাগে 2024
- নারীদের জন্য পবিত্র হজ ফরজ হয় কখন
- ২০২৪ সালের হজের প্যাকেজ ঘোষণা করলো ধর্মমন্ত্রণালয়
- নারীদের হজের বিধি বিধান
২০২৪ সালের হজের জন্য কোঠা কত
২০২৪ সালের হজ যাত্রী নিবন্ধন ২০২৩ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করছে সৌদি আরব সরকার।এবার বাংলাদেশ থেকে হজে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৫৮ জন।পহেলা মার্চ থেকে ভিসা দেওয়া শুরু করে চলবে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত।এছাড়া ২০২৪ সালের ৯ই মে থেকে শুরু হজের ফ্লাইট।এসব কথা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব হমেদ জমান্দার।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের জন্য এক লাখ ২৭১৯৮ জনকে হজের অনুমোদন দিয়েছিল সৌদি সরকার।তবে খরচ বেড়ে যাওয়ায় নয়বার সময় বাড়িয়েও সেই কোটা পূরণ করতে পারেনি মন্ত্রণালয়।গত বছরে হজ করে দেশে ফিরেছেন ১ লাখ চোদ্দ হাজার ১৮ জন হাজী।
হজ করতে কত টাকা লাগে 2024
সম্মানিত ভিউয়ার্স আপনারা সকলে অবগত আছেন যে, ২০২৪ সালে হজের নিবন্ধন শুরু হয়ে গেছে।এবং হজের প্যাকেজও ঘোষিত হয়ে গেছে।সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ের প্যাকেট ঘোষণা করা হয়েছে।এবং গত বছরের তুলনায় খরচও কমেছে অনেক।অর্থাৎ ২০২৩ সালে তুলনায় ২০২৪ সালে হজের খরচ অনেকটাই কমে গেছে।হজ প্যাকেজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে ২০২৩ সালে হজের কোটা পূরণ করতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হিমশিম খেতে হয়েছে।
এটা কিন্তু আমরা সকলেই জানি ধর্ম মন্ত্রণালয় ব্যর্থ হয়েছেন হজের কোটা পূরণ করতে।৯ দফাই নিবন্ধনের তারিখ পরিবর্তন করেও কোটা পূরণ হয়নি।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক হজের প্যাকেজ কতটা কমেছে।২০২৪ সালের হজের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।সে অনুযায়ী সরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজে মুসল্লিরা হজ্জে যেতে পারবেন ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকায়।
তবে বাড়তি সুবিধা পেতে বিশেষ প্যাকেজ এর জন্য ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।তিনি দাবি করেন আগামী বছরে হজ ফ্লাইটে কোন সমস্যা হবে না।বেসরকারি প্যাকেজ হজ্জ এজেন্সি অ্যাসোসেন্স অফ বাংলাদেশ আমাদের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৪ সালে হজ পালন হতে পারে ১৬ই জুন।কঠা অনুযায়ী ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে হজের সুযোগ পাবেন ১২৭১৯৮ জন।এরমধ্যে সরকারিভাবে যেতে পারবেন ১০১৯৮ জন।
আর বেসরকারিভাবে যেতে পারবেন ১০১৭০০জন। হজ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কমিটি আগেভাগেই এবার হজের প্যাকেজ ঘোষণা করল।সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দুই ক্যাটাগরিতে এবার হজে যেতে পারবেন মুসল্লিরা।সাধারণ প্যাকেজের জন্য দিতে হবে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা।এক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে কমেছে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা।আর বেশি সুবিধা নিতে চাইলে,এবার প্রথমবারের মতো থাকতেছে বিশেষ প্যাকেজ।এ প্যাকেজের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ঘোষণা অনুযায়ী সরকারি এবং বেসরকারিভাবে সাধারণ প্যাকেজের মূল্য একই থাকবে।সেক্ষেত্রে বেসরকারিভাবে ও ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা বেসরকারি এজেন্সি গুলোর নেয়ার কথা।কিন্তু হাফ বলতেছে বেসরকারিভাবে প্যাকেজের মূল্য কিছু বাড়বে।সরকারি প্যাকেজের তুলনায় ১০ হাজার ৯৬০ টাকা বেশি খরচ হবে এই প্যাকেজে।একে মার্চ থেকে হবে ভিসা ইস্যু এবং ৯ই মে থেকে যাত্রা করবে হজ ফ্লাইট।
নারীদের জন্য পবিত্র হজ ফরজ হয় কখন
ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের অন্যতম হলো পবিত্র হজ।কোরানুল কারীমে ১০২ বার হজ্জ শব্দটি উল্লেখ রয়েছে।হজ্ব আর্থিক এবং শারীরিক এবাদত।আল্লাহ তাআলা আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক ব্যক্তিকে পরিপূর্ণভাবে হজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।ফরজ হজের উদ্দেশ্য হলো মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করা।মুসলমানদের ওপর হজ্ব ফরজ হয়েছে নবম হিজরি থেকে।হজ্জের বিধান নারী-পুরুষ সবার জন্য ফরজ।হজ ফরজের জন্য প্রধানত পাঁচটি শর্ত রয়েছে।শর্তগুলো হলো
এক মুসলমান হওয়া,
দুই জ্ঞান সম্পন্ন হওয়া,
তিন প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া,
চার স্বাধীন হওয়া,
পাঁচ সমর্থ্য থাকা
তবে নারী এবং পুরুষের হওয়ার ফরজ হওয়ার সত্যের মাঝে সামান্য কিছু পার্থক্য রয়েছে।নারীদের ক্ষেত্রে পার্থক্যকারী বিধানটি হলো অন্য সব শর্তের সঙ্গে সঙ্গে মাহরাম থাকা।ইসলামিক স্কলারস এর মতে পুরুষের মত আর্থিক ও শারীরিক সামর্থ্যবান হলে নারীর উপর ফরজ হয় না।বরং নারীর জন্য কিছু অতিরিক্ত শর্ত পূরণ হওয়া জরুরী।আর তা হল হজের সফরে নারীর সাথে মাহারাম বা স্বামী থাকা।
মহরম ছাড়া নারীদের হজে গমন শরীয়তের দৃষ্টিতে জায়েজ নয়।এতে হজ্ব মাকরু এর সঙ্গে আদায় হয়ে গেলেও ওই নারী গুনাগার হবেন বলে উল্লেখ আছে।বিবাহিত নারীর ফরজ হজের জন্য স্বামীর অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক নয় তবে অনুমতি নিয়ে মুস্তাহাব।তালাকপ্রাপ্ত বা বিধবা হলে পরবর্তী তিন মাস বা ইদ্দত পরিপূর্ণ করতে হবে।অবশ্যই হজের সফরে মাহরাম বা বৈধ দায়িত্বশীল ব্যক্তি থাকতে হবে।যে নারী হজ করার ইচ্ছা পোষণ করবে তাকে অবশ্যই হজের খরচ নির্বাহ করার আর্থিক সক্ষমতা থাকতে হবে।
স্বামী যদি স্ত্রীর হজের যাবতীয় খরচ বহনের সক্ষমতা অর্জন করেন এতে স্ত্রীর উপর হজ ফরজ হয় না।স্ত্রী যদি নিজ মালিকানায় হজ ফরজ হওয়ার মত সম্পদ থাকে তাহলে নারীর উপর ফরজ হবে।তবে স্বামীর যদি স্ত্রীর হজের সকল ব্যবহার বহন করে স্ত্রীকে হজ করান এতে স্ত্রীর হজের ফরজিয়াত শেষ হয়ে যাবে।নারীরা অন্য নারীর সঙ্গে মিশে হজ করতে পারবেনা।টাকার ব্যবস্থা থাকার পড়ো যদি উপযুক্ত মাহরাম না থাকাই হজ করতে না পারলে বদলি হজের ওসিহত করে যাবে।কোন নারী ওমরা করতে চাইলে তার ক্ষেত্রেও এ শর্তগুলো প্রযোজ্য।
২০২৪ সালের হজের প্যাকেজ ঘোষণা করলো ধর্মমন্ত্রণালয়
চলতি বছরের মত আগামী হজ মৌসুমেও বাংলাদেশ থেকে ১লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের হজ পালনের কোটা অনুমোদন করেছে সৌদি সরকার।এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০১৯৮ জন বাকিরা যাবেন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়।যদিও বেশি থাকায় কয়েক দফা সময় বাড়িও এ বছর কোটা পূরণ করতে পারেনি সরকার।২০২৪ সালের হজ প্যাকেজ ঘোষণা করে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন সরকারি ব্যবস্থাপনায় গত বছরের চেয়ে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কমিয়ে ২০২৪ সালের জন্য হজের খরচ ধরা হয়েছে সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা।
এবং বিশেষ প্যাকেজের ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।বিমান ভাড়া পাবো তো হজ যাত্রীর কাছ থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮০০ টাকা।মক্কায় হারাম শরীফের চত্বর হইতে ৮০০ মিটারের মধ্যে উন্নত মানের হোটেল ব্যবস্থা করার কথা বলেছেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।এদিকে সরকারি প্যাকেজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ্জের খরচ নির্ধারণ করার কথা জানিয়ে হজ এজেন্সি এসোসিয়েটের সভাপতি বিমান ভাড়া কথা নিয়ে আপত্তি জানান।
বিমান ভাড়া নির্ধারণ একটি স্বতন্ত্র কমিটি নির্ধারণ করা দরকার।চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৪ সালে ১৬ই জুন পবিত্র হজ্জ অনুষ্ঠিত হবে।এবং আগামী ৯ই মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে বলে জানিয়েছেন হজে এজেন্সি।
নারীদের হজের বিধি বিধান
নারীদের হজের বিশেষ বিধিবিধান নিয়ে আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করা হবে।যেসব মা বোনরা হজ করতে ইচ্ছু তাদের জন্য আজকের এই কন্টেনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছেন।ইমাম আবুল হাসান সুগদি রাদিয়াল্লাহু এর বর্ণনামতে হজের বিধান পুরুষর থেকে ভিন্ন নারীদের বিশেষ কয়েকটি বিধান রয়েছে।যার নিম্নে বর্ণনা করা হলো।
(১)নারীদের উপর হজ ফরজ হওয়ার জন্য তার স্বামী বা মাহারম থাকা অবশ্যকীয়।
(২)স্বামী বা মহরম থাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রয়োজন দাবির নিম্নিত্বে তাদের হজের খরচ ওই নারীর কাছে থাকা অবশ্যকয়।
(৩)নারীরা ছেলেকে তো কাপড় পরিধান করতে পারবে।
(৪)নারীরা শ্রীও চেহারা আবৃত না করতে পারলেও মাথা ঢাকতে পারবে।
(৫)পুরুষের তালবিয়া জোরে পড়া সুন্নত হলেও নারীদের নিঃশব্দে পড়াশোনা।
(৬)হাজরে আসওয়াদ খালি না পেলে নারীদের ক্ষেত্রে চুমু দেওয়া সুন্নত নয়।হ্যাঁ পুরুষশুন্য হলে চুমু দেবে।
(৭)খালি না পেলে সাফা মারা পাহাড়ে ওঠা সুন্নত নয়।যদি পুরুষশূন্য হয় তাহলে উঠবে।
(৮)সাফা মারওয়া পাহাড় ছাই করার সময় সবুজ চিহ্নর মাঝখানে নারীরা সাধারণ গতিতে হাঁটবেন।
(৯)আরাফাতের অবসান ও তাওফ জিয়ারতের পর ঋতুস্রাব আরম্ভ হলে নারীদের তাওফ বিদা করা জরুরি নয়।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্ট থেকে জানতে পারলাম ২০২৪ সালে হজের প্যাকেজ কত নির্ধারণ করা হয়েছে।২০২৪ সালে হজের কোটা কত। নারীদের জন্য হজ ফরজ হয় কখন। এবং ২০২৩ সালে তুলনায় ২০২৪ সালে হজের প্যাকেজ কতটা কমেছে এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছে আজকের এই কনটেন্টে। তাই আপনারা যদি আজকের এই কনডেন থেকে কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন ও প্রকৃত হতে পারে আজকে কনটেন্ট পড়ে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url