বাংলাদেশ থেকে ওমরা করতে কত টাকা লাগে

প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা রমজান মাসে ওমরা হজ পালনের খরচ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কন্টেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করা হবে রমজান মাসে ওমরা হজ পালনের খরচ কত টাকা হয়ে থাকে।রমজান মাসে হজ পালনে কি কি প্যাকেজ রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে ওমরা করতে কত টাকা লাগে
এ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব আজকের এই কনটেন্টে।এবং বাংলাদেশ থেকে ওমরা পালন করতে কত টাকা লাগে এ সম্পর্কেও ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব আজকের এই কন্টেন্টে।তাই এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই কন্টেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।যদি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন আশা করি আজকের এই কন্টেন্ট থেকে আপনি উপকৃত হবেন

ভূমিকা

আপনারা যারা ওমরা পালনের নিয়োত করছেন তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি উপকারে আসতে পারে।অনেকেই জানতে চান ২০২৪ সালের শুরু দিকে একা কিংবা ফ্যামিলির সাথে ওমরা পালনের প্যাকেজের খরচ কত হতে পারে।সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশ থেকে পবিত্র মক্কা মদিনায় ওমরা পালনে যত খরচ আছে তা নির্ভর করে আপনি কোন বিমানে যাবেন কতদিন এবং কোথায় থাকবেন,হোটেলের সুযোগ-সুবিধা ট্রান্সপটেশন,খাবার ইত্যাদি সহ আরো অনেকগুলো বিষয়ের উপর।

আপনারা জানেন ওমরা পালনের জন্য নারীদের কোন নির্দিষ্ট পোশাকের বিধি বিধান নেই।এক্ষেত্রে অবশ্যই নারীদের পোশাকে তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে।ওমরা পালনে নারীদের জন্য পোশ নির্ধারণ করলেন সৌদি সরকার।এক্ষেত্রে তারা তিনটি বিথীর কথা বলেছে।এই তিন নির্দেশনা মেনে নারীরা যেকোনো পোশাকি উমরার সময় পরিধান করতে পারবেন।
  • ওমরা হজ্জ করার নিয়ম
  • নারীদের জন্য ওমরা করার পোশাক নির্ধারণ করে দিল সৌদি সরকার
  • রমজান মাসে ওমরা হজ্জের ফযিলত
  • বাংলাদেশ থেকে ওমরা করতে কত টাকা লাগে
  • রমজানে উমরা হজ্জ পালনের খরচ

ওমরা হজ্জ করার নিয়ম

ওমরার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কি কি কাজ করতে হয়।আজকের এই কনটেন্টে ওমরার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কি কি কাজ করতে হয় এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করব অয়ামা তৌফিক ইল্লা বিল্লাহ।ওমরার কাজগুলো খুব একটা বেশি না।আমরা মনে করি ওমরা অনেক জটিল একটি কাজ।ওমরা পারফর্ম করা খুব সহজ একটি কাজ।সর্বপ্রথম কাজ হল দেশ থেকে যখন আপনি যাবেন মেকাতে গিয়ে উত্তমরূপে অর্থাৎ হাতের নখ এবং অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করে গোসল করে এবং পাক-পবিত্র হয়ে এহরামের কাপড় পড়া।

এহরামের কাপড় পড়ে ওমরার নিয়ত করবেন।যদি নিজের নামে ওমরা করেন নিজের নামে নিয়ত করবেন এবং অন্যের নামে ওমরা করলে অন্যের নামে নিয়ত করবেন।সাধারণত বিমানে গেলে মেকআত থেকে এহরামের কাপড় পড়া যায় না।তাহলে আপনি ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকেও পড়তে পারেন অথবা এহরামের কাপড় নিয়ে বিমানেও ঘোষণা দেয় এখন আমরা মেকাত ক্রস করব।তখন আপনি এহরামের কাপড় পড়ে ফেলতে পারেন যদি সময় পান।

আর যদি আগে থেকে এহরামের কাপড় পড়ে থাকেন মেকাত ক্রস করার সময় নিয়ত করে ফেলবেন।এহরাম পড়া পর আপনার তালবিয়া পাঠ করবেন,লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক,লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক,ইন্নাল হামদা নেয়ামত লাকা মূলক লা শারিকা লাক।এটা পাঠ করতে করতে পুরা পথ যেতে থাকবেন।পুরুষরা জোরে জোরে পাঠ করবেন এবং মহিলারা মনে মনে আস্তে আস্তে পাঠ করবেন।

এরপর আপনি ধর মক্কায় গিয়ে পৌঁছবেন,হারামের কাছাকাছি যাওয়ার পর হারামি কাবা শরীফ দেখার আগ পর্যন্ত তালবিয়া পাঠ করতে থাকবেন।মসজিদে প্রবেশের সময় মসজিদের সুন্নাহ গুলো আদায় করবেন।মসজিদের সোন্না আদায় করে মসজিদে ভিতর প্রবেশ করে তাওয়াফ শুরু করে দেবেন।কাবাঘরের হাজরে আসওয়াদ পাথরকে বামপাশে রেখে বাম পাশে সবুজ লাইট রেখে বিসমিল্লাহ হে আল্লাহু আকবার বলে তোয়াফ শুরু করবেন এবং এটা সাতবার চক্কর দেবেন।

এ চক্করে কোন আলাদা দোয়া নেই কিন্তু এই তোয়াফের মধ্যে দোয়া কবুল হয়।মনে আল্লাহর কাছে যত চাওয়া আছে সব পেশ করবেন এই তো অফ করার সময়।তোআফ করা শেষ মাকামে ইব্রাহিমকে সামনে রেখে দুই রাকাত সালাত আদায় করবেন প্রথম দেখাতে সূরা কাফিরুন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ইখলাস পাঠ করবেন।দুই রাকাত সালাত আদায় করার পর জমজম কূপের পানি পান করে সাফা মারওয়া ছাই করবেন।এরপর কেবলার দিকে ফিরে দুই হাত তুলে মন খুলে দোয়া করবেন।

এই সাফা পাহাড় থেকে সাল্লাম সর্বপ্রথম ইসলাম প্রকাশ্যে দাওয়াত শুরু করেন।এখানে হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম হযরত ইসমাইল আলাই সালাম এবং মা হাজরার স্মৃতি বিজড়িত রয়েছে।তারপর মারওয়া হেঁটে যাওয়া শুরু করবেন।মারওয়া পাহাড়ে যেতে মাঝখানে দুইটা সবুজ লাইটের জায়গা পড়বে সেখানে গিয়ে পুরুষরা একটু জোরে হাটবেন এবং এর ছাহী সময় জিকির আজগার করতে পারেন।

মারুয়া পাহাড়ে পোছার পর ছাপা পাহাড়ে যা যা করেছেন সেম ভাবেই একই কাজ করবেন মারওয়া পাহাড়ে এসে।এখান থেকে আবার সাফা পাহাড়ে চলে আসবেন এভাবে সাতটা চক্কর দিতে হবে সাফা এবং মারওয়া পাহাড়ে।সাতটা চক্কর শেষ আপনার ওমরাও শেষ হয়ে যাবে।এরপর পুরুষেরা মাথার চুল চেঁচে ফেলবে।যারা মাথার চুল চাঁচতে পারবেন না তারা মাথার চুল ছোট করে কেটে নেবে।এবং মহিলাদের চুল হালকা একটু ছোট করলেই হবে।তাদের চুল বেশি কাটতে হবে না।

এবং মহিলারা স্বাভাবিক পোশাক পর্বে বেশি সাজসজ্জা করতে পারবেনা।অর্থাৎ এহরাম পড়া অবস্থায় কোন নিষিদ্ধ কাজ করতে পারবেনা।খুব সহজ একটি নিয়ম এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যে ওমরা সম্পন্ন করা যায়।আমরা যারা ওমরা করি নাই আল্লাহ যেন আমাদেরকে বা

নারীদের জন্য ওমরা করার পোশাক নির্ধারণ করে দিল সৌদি সরকার

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।আপনারা জানেন ওমরা পালনের জন্য নারীদের কোন নির্দিষ্ট পোশাকের বিধি বিধান নেই।এক্ষেত্রে অবশ্যই নারীদের পোশাকে তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে।ওমরা পালনে নারীদের জন্য পোশ নির্ধারণ করলেন সৌদি সরকার।এক্ষেত্রে তারা তিনটি বিথীর কথা বলেছে।এই তিন নির্দেশনা মেনে নারীরা যেকোনো পোশাকি উমরার সময় পরিধান করতে পারবেন।

নারীরা যে পোশাকি পরিধান করবে তা হবে ঢেলেবেলা শরীরে কোন ধরনের অলংকার থাকতে পারবে না এবং শরীর সম্পূর্ণরূপে ঢাকা থাকতে হবে।২০২২ সালে নারীদের ক্ষেত্রে হজ বা উমরা করতে মাহারাম বা রক্তের আত্মীয় সম্পর্ক থাকতে হবে এরকম বাধ্যবাধকতা তুলে নেয় সৌদি আরব।সেই থেকে প্রচুর নারী মাহরাম ছাড়া হজ ও ওমরা পালন করছেন

রমজান মাসে ওমরা হজ্জের ফযিলত

প্রিয় পাঠক আজকের কনডেন থেকে আমরা জানবো রমজান মাসে ওমরা পালনে কোন ফজিলত আছে কিনা। বা ওমরা পালনের কোন নির্দিষ্ট সময় আছে কিনা। হ্যাঁ বন্ধুরা রমজানে ওমরা পালনের অবশ্যই ফজিলত রয়েছে।কেননা হাজার মাসের চাইতে উত্তম রমজান মাস।তাই এ মাসের ওমরা পালনে অবশ্যই ফজিলত রয়েছে।তো চলুন জেনে নিও রমজান মাসে ওমরা পালনের ফজিলত সম্পর্কে।

রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম থেকে হাদিস বর্ণিত হয়েছে রমজান মাসে যদি কেউ ওমরা করে তাহলে তার সাথে হজ করার সওয়াব।অর্থাৎ নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালামের সাথে হজ করলে যে রকম হতো ঠিক সেরূপ সওয়াবের ভাগীদার হবেন রমজান মাসে ওমরা পালন করলে।তবে এ ওমরার কোন নির্দিষ্ট সময় সেমা নেই।রমজানের প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত যে কোনদিন ওমরা পালন করলেই হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ এই সবের ভাগীদার।

বাংলাদেশ থেকে ওমরা করতে কত টাকা লাগে

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।উপরে ক্যাপশন থেকে অবশ্যই বুঝতে পারতেছেন যে আজকের আলোচ্য বিষয়টি কি।আজকে আমরা আলোচনা করব কিভাবে কম খরচে ওমরা ভিসার প্রসেস এবং সহজে উমরা পালন করা যায় সে সম্পর্কে।অতএব কনটেন্টই পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন।চলুন আলোচ্য বিষয় শুরু করা যাক।তো এখন প্রথমে যেটি লাগবে আপনার ওমরা হজ পালনের উদ্দেশ্যে সেটি হচ্ছে আপনার পাসপোর্ট।

পাসপোর্ট অবশ্যই থাকতে হবে।পাসপোর্ট থাকা অবস্থায় আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।বাংলাদেশ থেকে ওমরা হজ পালন করতে কত টাকা খরচ হয়। রমজান মাসে ওমরা হজ পালন করতে কেন এত বেশি টাকা লাগে।বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর মোট কত মানুষ ওমরা হজ পালন করতে চায়।আপনারা যারা ওমরা পালনের নিয়োত করছেন তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি উপকারে আসতে পারে।

অনেকেই জানতে চান ২০২৪ সালের শুরু দিকে একা কিংবা ফ্যামিলির সাথে ওমরা পালনের প্যাকেজের খরচ কত হতে পারে।সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশ থেকে পবিত্র মক্কা মদিনায় ওমরা পালনে যত খরচ আছে তা নির্ভর করে আপনি কোন বিমানে যাবেন কতদিন এবং কোথায় থাকবেন,হোটেলের সুযোগ-সুবিধা ট্রান্সপটেশন,খাবার ইত্যাদি সহ আরো অনেকগুলো বিষয়ের উপর।তবুও আমাদের নিজস্ব এনালাইজেস এর উপর ভিত্তি করে আমরা কিছু কমন প্যাকেজের ধারণা দেবো।

থ্রী স্টার ইকোনমিক ওমরা প্যাকেজ।

সময় সর্বমোট ১৪ দিন।
আপনি এখানে যা পাচ্ছেন বিমানের টিকিট টিকিট,ওমরার ভিসা,প্রয়োজনীয় পরিবহন এবং মোয়াল্লেম সেবা,তিন বেলা খাবার সহ মক্কা এবং মদিনায় হোটেল সেবা।
এই প্যাকেজটি শুরু হয় ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা থেকে।

ফোর স্টার প্লাটিনাম ওমরা প্যাকেজ

সময় সর্বমোট ১৪ দিন।
আপনি এখানে যা পাচ্ছেন বিমানের টিকিট টিকিট,ওমরার ভিসা,প্রয়োজনীয় পরিবহন এবং মোয়াল্লেম সেবা,তিন বেলা খাবার সহ মক্কা এবং মদিনায় হোটেল সেবা।
এই প্যাকেজটি শুরু হয় এক লক্ষ ৬০ হাজার টাকা থাকে।

ফাইভ স্টার প্রিমিয়াম ওমরা প্যাকেজ

সময় সর্বমোট ১৪ দিন।
আপনি এখানে যা পাচ্ছেন বিমানের টিকিট টিকিট,ওমরার ভিসা,প্রয়োজনীয় পরিবহন এবং মোয়াল্লেম সেবা,তিন বেলা খাবার সহ মক্কা এবং মদিনায় হোটেল সেবা।
এই প্যাকেজটি সুর হয় ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা থাকে।

রমজানে উমরা হজ্জ পালনের খরচ

প্রিয় পাঠক আজকে আমি আলোচনা করব রমজান মাসে ওমরা হজ পালনের খরচ সম্পর্কে।তাই এ বিষয়ে জানতে হলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।রমজান মাসে উমরা পালনের খরচ সম্পর্কে জানার আগে ওমরা হজের গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত কি এ সম্পর্কে জেনে নিন।ওমরা কারি মহান রাব্বুল আলামিনের সম্মানিত মেহমান।

এতে করে দারিদ্রতা দূর হয়।সারা জীবনের ছাগীরা গোনাগুলো মাফ হয়ে যায়।জিহাদের সমতুল্য সম্মান পাওয়া যায়।হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু বর্ণিত তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন,তোমরা হজ ও ওমরা আদায় কর।কেননা হজ ও ওমরা দারিদ্রতা বিমোচন ও গুণাহ দূর করে দেয়।ঠিক সেভাবে যেভাবে হাপরের আগুন লোহা স্বর্ণ ও রুপা থেকে ময়লা দূর করে দেয়।

সুনানে তিরমিজি হাদিস নং ৮১০। এবং রমজানে মহান ইবাদত ওমরা পালনের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর কাছে সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করে জান্নাতের পথে এগিয়ে যেতে পারে।ওমরা পালন মর্যাদাপূর্ণ একটি স্বতন্ত্র ইবাদত হলেও রমজানে ওমরা পালনের গুরুত্ব অপরিসীম।রাসুল সাঃ বলেন রমজানে ওমরা পালন করা হজের সমতুল্য ইবাদত।তো ভিউয়ার চলন জেনে নেই রমজান মাসে ওমরা পালনের কত টাকা খরচ হয়ে থাকে।

রমজানের শেষে দিনেগুলোতে ওমরা পালনের যত খরচ।

সময়সীমা সর্বমোট ১৪ দিন।
ওমরা ভিসা বিমানের টিকেট প্রয়োজনীয় পরিবহন ও মোয়াল্লেম সেবা এবং তিন বেলা খাবার সহ মক্কা মদিনায় হোটেল ব্যবস্থা।
এই প্যাকেজটি শুরু হয় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা থেকে।

এতেকাফ চলাকালীন ওমরা খরচ।

সময়সীমা ১২ থেকে ১৪ দিন।
ওমরা ভিসা পাবেন এখানে বিমানের টিকেট, প্রয়োজনীয় পরিবহন এবং মোয়াল্লেম সেবা,তিন বেলা খাবার সহ মক্কা ও মদিনা হোটেল ব্যবস্থা।
এই প্যাকেজটি শুরু হয় ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা থেকে

ঈদুল ফিতরের পরবর্তী ওমরা খরচ
সময়সীমা ১৪ দিন।
এখানে আপনি পাবেন ওমরাহ ভিসা, বিমানের টিকেট, প্রয়োজনীয় পরিবহন ও মোয়াল্লেম সেবা, এবং তিন বেলা খাবার সহ হোটেল ব্যবস্থা মক্কা-মদিনায়।
এ প্যাকেজটি শুরু হয় এক লক্ষ ৪০ হাজার টাকা থেকে।

রমজান মাসে ওমরা পালনে কেন এত বেশি টাকা খরচ হয়।তোমরা পালন করতে চাইলে কিছু জিনিস আপনার প্রয়োজন হবে।যেমন ভিসা, বিমানের টিকেট,হোটেল ভাড়া করা এবং ট্রান্সপারেশন।ওমরা পালনে প্রথম খরচ হচ্ছে ভিসা খরচ যা সব সময় একই রকম থাকে।এবং যা বাড়লেও রমজান মাস উপলক্ষে বাড়ে না।অন্যান্য সময় বাড়তে পারে।

এরপরে আছে বিমানের টিকেট।যা মানুষের একটু চাপ পড়লে এয়ারলাইন কোম্পানিগুলো ভাড়া বাড়িয়ে দেয়।এবং তৃতীয় হচ্ছে হোটেল ভাড়া।রমজানের আগে যেখানে ২০০ রিয়ালের হোটেল ভাড়া পাওয়া যায়।রমজানের সেটের দাম ৪০০ থেকে ৫০০ রিয়ালে পৌঁছে যায়।রমজান মাসে অধিক সংখ্যক আমরা যাত্রী থাকে।এর কারণে হোটেল পাওয়া একটু কষ্টকর হয়ে যায়।এবং অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে হোটেল নিতে হয় এর কারণে বেড়ে যায় ওমরা হজের প্যাকেজের দাম।

বাংলাদেশ ওমরা হজের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তেছে।গত কয়েক বছর ধরে এ সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।এক্ষেত্রে বাংলাদেশের হজ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতি বছর হজ যাত্রীদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ কোটার অতিরিক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ওমরা যাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে মনে করতেছে।কিন্তু আসলে আমার মনে হচ্ছে মূল হজ্বে যাওয়ার প্যাকেজ এত পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় মধ্যবিত্তরা ওমরা পালনে বেশি ঝুঁকি নিয়েছে বা আগ্রহ দেখাচ্ছে।

প্রিয় ভিউয়ার্স আমার এই কনটেন্ট যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে হলে কনটেন্টটি শেয়ার করে দিবেন।এবং ভ্রমণ বিষয়ক আরো নতুন আকর্ষণীয় কন্টেন্ট পেতে আমার কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই কন্টেন্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম, ওমরা হজ করার নিয়ম সম্পর্কে।ওমরা হজ পালন করতে কত টাকা খরচ হতে পারে এ সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি আজকের এই কাউন্টেন্টে।এবং রমজান মাসের ওমরা পালন কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং রমজান মাসে ওমরা পালনে কেন খরচ এতটা বেড়ে যায় এ সম্পর্কে জানানো চেষ্টা করেছি আজকের এই কনটেন্টে।

তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আমার এই কনটেন্ট থেকে আপনার পরিচিত লোকজন উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url