কেও প্রপোজালে রাজি না হলে কি করা উচিত

প্রিয় পাঠক,কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিলে কিভাবে না করবেন এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন।কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করা পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।তাই আজকের এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ইম্পরট্যান্ট হতে যাচ্ছে।
কেও প্রপোজালে রাজি না হলে কি করা উচিত
এবং কেউ প্রপোজালে রাজি না হলে কি করা উচিত।এ সম্পর্কে আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করা হবে।যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই কন্টেনটি পুরোটাই মনোযোগ সবারে করুন।আশা করি উপকৃত হবেন।

ভূমিকা

ভালোবাসাটা বয়স বলে দেয় না,বলে দেয় মন।একটা ছেলে যদি একটা মেয়েকে পছন্দ করে,তাহলে ছেলেটি মেয়েটির কাছে তার মনের কথা বলে দেয়।কিন্তু একটা মেয়ে যদি একটা ছেলেকে পছন্দ করে,তাহলে সেই মেয়েটি তার মনের কথা সহজে ছেলেটিকে বলতে পারে না।তো বন্ধুরা আপনার বন্ধুদের গ্রুপে এমন একটা ছেলে অবশ্যই আছে যার আজও পর্যন্ত কোন গার্লফ্রেন্ড হয়নি।


কিন্তু আপনি যদি তাকে জিজ্ঞাসা করেন যে ভাই আজ পর্যন্ত তুই কোন গার্লফ্রেন্ড বানাতে পারলি না কেন।তুই তো হেব্বি স্মার্ট দেখতে, পার্সোনালিটি খুব ভালো। পড়াশোনাতে মোটামুটি ভালই।তখন সে বলবে আমার লাইফে কোন মেয়েই আসেনি তাই আমি অনেক বেশি খুশিতে আছি।লাভ প্রেম ভালোবাসার কথা এসব আমি বুঝিনা।কেউ যদি তোমাকে ভালো না বলে তাহলে মন খারাপ করো না।

কারণ এক জীবনে সবার কাছে ভালো হওয়া যায় না।আপনার লাইফে এমন কেউ আছে যে আপনাকে পাত্তাই দেয় না।কোন কাজে আপনার গুরুত্ব বোঝার চেষ্টাও করতে চায় না।এ ধরনের সমস্যায় প্রতিটি মানুষের সম্মুখীন হয়েছেন একাধিকবার।
  • কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিলে কীভাবে না বলব?
  • মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাব দিলে প্রথমে মানা করে কেন
  • যে কারণে কোনো মেয়ে আপনাকে পাত্তা দেয় না
  • কেও প্রপোজালে রাজি না হলে কি করা উচিত
  • কেউ আপনাকে পাত্তা না দিলে কি করবেন

কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিলে কীভাবে না বলব?

কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিলে কিভাবে না বলব।চলুন সেই পদ্ধতিটি আজ শিখেনি।এক কথায় যদি বলতে হয় তবে উপায় একটাই।যারা প্রপোজ করছে তাদেরকে ডিরেক্ট না বলে দিন।শুধু খারাপ বা অভদ্র শব্দগুলো ব্যবহার না করে সরাসরি না বলুন।আপনার না বলার পেছনের কারণ জিজ্ঞেস করলে বলুন,আমার ব্যক্তিগত ব্যাপারগুলো আমি আপনার কাছে বলতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করতেছি না।

আপনি আর যোগাযোগ করবেন না।ভুলেও কোন সম্ভাবনাময়ী ইঙ্গিত দিতে যাবেন না।না মানে না।তার কথা শোনার ইচ্ছা করার দরকার নেই।এবং তাকে সময় পর্যন্ত দিতে যাবেন না।তোমায় দিলে বা যোগাযোগ রক্ষা করলে মনে করবেকিছুটা সম্ভাবনা আছে।সুতরাং চালিয়ে দেওয়া যায় আরো একটু চেষ্টা করি।আরো একটু অপেক্ষা করি হয়তোবা এক সময় হবে।সুতরাং বন্ধু বানিয়ে রাখার যে ধারনা সেটাও প্রচন্ড রকমের ভয়ংকর।

কারন সে আপনার সম্ভাবনাময় ইঙ্গিতের উপর ভিত্তি করে আপনাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে।প্রেমের তাজমহল বানাবে।যখন আপনার মুখ থেকে সেই কঠিন বাস্তব নাটাই শুনবে তখন আপনার উপর ক্ষেপে যাবে।আপনার উপর রেগে গিয়ে প্রত্যাখ্যাত প্রেমিক অন্যায় কাজও করে ফেলতে পারে।সুতরাং হিতে বিপরীত হওয়ার আগেই না বলে দিন।আর সেটা প্রথম দিন।

মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাব দিলে প্রথমে মানা করে কেন

ভালোবাসাটা বয়স বলে দেয় না,বলে দেয় মন।একটা ছেলে যদি একটা মেয়েকে পছন্দ করে,তাহলে ছেলেটি মেয়েটির কাছে তার মনের কথা বলে দেয়।কিন্তু একটা মেয়ে যদি একটা ছেলেকে পছন্দ করে,তাহলে সেই মেয়েটি তার মনের কথা সহজে ছেলেটিকে বলতে পারে না।কিন্তু কেন এমনটা হয়ে থাকে।সব সময় কি ছেলেরা কি মেয়েকে প্রেমে প্রস্তাব দেবে।

কিংবা কি কারণে মেয়েরা ছেলেদেরকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় না।মেয়েরা মূলত কয়েকটি কারণে ছেলেদেরকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় না।আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই কারণগুলো কি কি যার কারণে মেয়েরা ছেলেদেরকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় না।প্রেমের প্রস্তাব পেলে না করার জন্য মেয়েদের কাছে অনেক কারণ আছে।আর আজকে সেটাই জানবো আজকের এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে।মেয়েরা রিজেক্ট করতে ভালোবাসে।এতে তারা মজা পায়।


(১)মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি প্র্যাকটিক্যাল হয়।এখনকার ছেলেরা তো ইমোশনাল হয় বেশি।কিন্তু মেয়েরা এমন না।।আপনাকে ওভারঅল দেখে আপনার কাছ থেকে তার কোন এক্সট্রা বেনিফিট পাওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে সে আপনাকে রিজেক্ট করবে।

(২)মেয়েরা টাকাওয়ালা বা এস্টাব্লিস ছেলেদেরকে বেশি পছন্দ করে।যাতে তাদের ফিউচার সিকিওর হয়।তো আপনার কাছে যদি টাকা কম থাকে তাহলে আপনার চান্স কম।

(৩)কিছু মেয়ে আছে যারা সত্যিকার অর্থেই ভালো অর্থাৎ ধার্মিক।তাই তারা এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে।

(৪)কিছু মেয়ে আছে যাদের অতীতের অভিজ্ঞতা আছে অর্থাৎ আগে প্রেমে ছ্যাকা খেয়েছে।তাই তারা অতি সহজে কোন ছেলেকে বিশ্বাস করতে পারে না।
(৫)কিছু মেয়ে আছে যাদের ইগো বা ভাব বেশি।একটা কথা বলে রাখবেন,মেয়েদের কিছু থাক বা না থাক ভাব কমবেশি সব মেয়েরই মধ্যে থাকে।

যে কারণে কোনো মেয়ে আপনাকে পাত্তা দেয় না

তো বন্ধুরা আপনার বন্ধুদের গ্রুপে এমন একটা ছেলে অবশ্যই আছে যার আজও পর্যন্ত কোন গার্লফ্রেন্ড হয়নি।কিন্তু আপনি যদি তাকে জিজ্ঞাসা করেন যে ভাই আজ পর্যন্ত তুই কোন গার্লফ্রেন্ড বানাতে পারলি না কেন।তুই তো হেব্বি স্মার্ট দেখতে, পার্সোনালিটি খুব ভালো। পড়াশোনাতে মোটামুটি ভালই।তখন সে বলবে আমার লাইফে কোন মেয়েই আসেনি তাই আমি অনেক বেশি খুশিতে আছি।

লাভ প্রেম ভালোবাসার কথা এসব আমি বুঝিনা।কে ডেলি ডেলি গুড মর্নিং গুড নাইট এসব মেসেজ করবে সব ন্যাকামোর কথা বলবে আমার সোনা খাবার খেয়েছ সোনা যদি খাবার না খায় তাহলে কিন্তু আমিও খাব না।কিন্তু ইয়ার এসব নাটক না আমার দ্বারা হবে না,আই এম হ্যাপি ইন সিঙ্গেল।আর যে কোন গ্রুপেই এরকম একটা ছেলে অবশ্যই থাকবে।

আবার কখনো কখনো তো গ্রুপের সমস্ত ছেলেরা এরকম হয়।বাইরে থেকে তোরা খুব কুল বয় কিন্তু ওরা তাদের ভেতরে যে দুঃখের ক্যাপ খুলে রেখেছে বেচারার দোকানে তো কোনো মেয়েই আসছে না।তাই তারা লুকিয়ে লুকিয়ে রাতের বেলা তাদের চোখের জল ফেলতে থাকে।তো ভাই আপনি যদি সেই ধরনের একজন ছেলে হয়ে থাকেন যাদের কথা আমি বললাম তাহলে আজকের এই কনটেন্টি আপনার জন্যই।

কারণ আজকের এই কনটেন্টে আমরা এমন কিছু রিজাইন সম্পর্কে আলোচনা করব জে রিজনের কারণে আপনি এখনো সিঙ্গেল রয়েছেন।এমনকি কারণ আছে যার কারণে আপনি এখন পর্যন্ত কোন গার্লফ্রেন্ড চোদাতে পারেননি।আপনার এই সমস্যার সমাধানের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সবারে পড়তে থাকুন।

(১)আপনি লাইভে অনেক বেশি পিক করেন,যেমন ধরুন আপনি ভাবেন এই মেয়েটা আমার জন্য ঠিক নয়,কারণ ও অনেক সাঁই,এই মেয়েটি দেখতে অতটা ভালো না,এ কে যে কিভাবে প্রপোজ করি আমার এখনো খারাপ সময় আসেনি,ধর এই মেয়েটার হাইট অনেক শর্ট এক একসাথে ঘুরলে আমার ছোট বোন মনে হবে।এর অ্যাটিটিউড টা অনেক খারাপ একে আমি সামলাতে পারবো না।আমারটা এমন একটা মেয়ে দরকার যে সুন্দরী বুদ্ধিমতী কিছুটা ফানি এবং বেশি ডিমাইন্ডিং ও না।

এ সমস্ত ছেলেদের সর্বগুণ সম্পন্ন মেয়ের প্রয়োজন।যে আপনাকে মেনে নিতেই হবে যে একটা ছেলের একটা মেয়ের মধ্যে সব ধরনের গুন থাকাটা প্রায় অসম্ভব।তাই লিস্ট বানানো বাদদে এমন কাকে খুঁজুন যে আপনাকে বুঝবে,মোস্ট ইম্পরট্যান্ট হচ্ছে আপনাকে ভালোবাসবে।হতে পারে সে দেখতে অতটা ভালো না কিন্তু আপনাকে প্রচন্ড ভালবাসবে।আর এটাই হলো আমাদের লাইফে সবচেয়ে বেশি ইম্পরট্যান্ট।

(২)আপনার পাস্ট এক্সপেরিয়েন্স এর ফলে আপনার কনফিডেন্স অনেক কম।কারণ আপনি বেশি মেয়েদের সঙ্গে কথাই বলেন না।তাই আপনি মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার সময় আপনি পুরোপুরি কনফারেন্স নয়।আপনি নার্ভাস হয়ে পড়েন but মেয়েরা সব সময় কিন্তু কনফিডেন্ট ছেলেদেরকে বেশি পছন্দ করে।আর আপনার এই কনফিডেন্ট কম হর ফলে,আপনি যদি কোন মেয়েকে লাইক ও করে থাকেন তাও আপনি তাকে প্রপোজ করতে পারেন না।আর প্রপোজ না করা ফলে সেখানে থেমে থাকেন।

(৩)আপনার মনে হয় কোন মেয়েই আপনাকে পছন্দ করেনা।জানিনা এই অলৌকিক শক্তি আপনাদের কোথা থেকে আসে আপনার মনে হয় যে আমাদের এই ঠোবড়া কেউ পছন্দই করবে না।কারণ মেয়েদের সঙ্গে আপনার ইন্ট্রোডাকশন অনেক কম।তাই কোথাও না কোথাও আপনার মনে হয় মেয়েরা আপনাকে পছন্দ করবে না।কারণ আমি স্মার্ট নই,না হলে অতটা কুল নয়,আমি হয়তো অনেকটা বোরিং,আর এই ভাবনাটি হলো আপনার সবথেকে বড় ভুল।

(৪)আপনার ফ্রেন্ড সার্কেল অনেক খারাপ।আপনি আবার হয়তো ভাবছেন ফ্রেন্ড সার্কেলের সাথে সিঙ্গেল থাকার কি সম্পর্ক।কিন্তু এটা অনেক বড় ফ্যাক্টর ভাই।ধরুন আপনি এটা খুব খারাপ ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্যে থাকেন,আর ওই সার্কেলে প্রতিটা ছেলে পেলেই মারপিট গালি গালাজ মত সিগারেট জুয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।তবে হতেই পারে আপনি হয়তো বাকিদের মত নয়।তবে আপনি যেহেতু ওই গ্রুপের একজন মেম্বার যে কোন মেয়ে ধরে নেবে যে আপনিও গ্রুপের বাকি ছেলেদের মতনই খারাপ।

তো আপনি যদি সত্যিই এরকম কোন গ্রুপের মেম্বার হয়ে থাকেন তাহলে গ্রুপ ছাড়ার সময় চলে এসেছে।তবে আপনি যদি ওই গ্রুপে আরো কিছুদিন থাকেন তাহলে বাকি সব মেম্বার এর মতনই হয়ে যাবেন।

কেও প্রপোজালে রাজি না হলে কি করা উচিত

একটা ছেলে একটা মেয়েকে অনেক ভালোবাসতো।কিন্তু মেয়েটি খুব সুন্দরী ছিল না কিন্তু ওই ছেলেটির জন্য ওই মেয়েটি ছিল সব।ছেলেটি স্বপ্ন দেখতে মেয়েটির সাথে তার বাকি জীবন কাটানো।তো বন্ধুরা একদিন তাকে বলল তুমি যে মেয়েটিকে এতো ভালোবাসো কখনো কি তাকে বলেছ।মেয়েটি তো জানেও না যে তুমি তাকে নিয়ে এত স্বপ্ন দেখো।প্রথমে তাকে সবকিছু বল তারপরে তার কাছ থেকে শোনো যে সেও তোমাকে ভালবাসে কিনা।ছেলেটি ঠিক করল যে মেয়েটিকে তার ভালোবাসার কথা জানাবে।

মেয়েটি শুরু থেকে জানত ছেলেটি তাকে ভালোবাসে।যখন ছেলেটি মেয়েটিকে প্রপোজ করলো তখন মেয়েটি না করে দিল।ছেলেটির বন্ধুরা ভাবল ছেলেটি এবার হয়তো ড্রাগ অ্যালকোহল নেশা জাতীয় দ্রব্য নেয়া শুরু করবে।এবং নিজের জীবনটাকে ধ্বংস করবে।কিন্তু তারা অবাক হলো ছেলেটি এসবের কিছুই করলো না।সব বন্ধুরা ছেলেটিকে জিজ্ঞেস করল এবং ছেলেটি উত্তর দিল আবার কেন খারাপ লাগবে আমি এমন একজনকে হারিয়েছি যে কখনোই আমাকে ভালবাসিনি।


আর সে এমন একজনকে হারিয়েছে যে তাকে সত্যিই ভালোবাসতো।বন্ধুরা একটা মেয়ের জন্য নিজের জীবনটা নষ্ট করো না।প্রপোজাল অ্যাক্সেপ্ট না করার পর স্পষ্ট অনেক হবেই।তবে নিজেকে সামলে নিতে হবে।কোন খারাপ রাস্তায় গেলে বা নিজেকে খারাপ করে ফেললে মেয়েটি ভাববে ভাগ্যিস আমিও প্রপোজালে রাজি হইনি বাজে ছেলে একটা।অথবা তাকে তোমার ভালোবাসার কথা জানালে হয়তো এমন প্রশ্ন করতে পারে,কি আছে তোমার যে আমাকে ভালবাসতে এসেছে।

না আছে জব না আসে গাড়ি ব্যাপারটা সেন্সলে ঠিক হয়ে যাবে তখন।সো আগে নিজের লাইফটা পাল্টে ফেল সফলতার আলো দিয়ে।ভালোবাসা খুঁজতে তোমাকে যেতে হবে না ভালোবাসা তোমাকে খুঁজে নেবে।এটাই বাস্তবতা বন্ধু।যদি একমত হও তবে আমাকে কমেন্টে লিখে জানাতে পারো।

কেউ আপনাকে পাত্তা না দিলে কি করবেন

কেউ যদি তোমাকে ভালো না বলে তাহলে মন খারাপ করো না।কারণ এক জীবনে সবার কাছে ভালো হওয়া যায় না।আপনার লাইফে এমন কেউ আছে যে আপনাকে পাত্তাই দেয় না।কোন কাজে আপনার গুরুত্ব বোঝার চেষ্টাও করতে চায় না।এ ধরনের সমস্যায় প্রতিটি মানুষের সম্মুখীন হয়েছেন একাধিকবার।আর আপনাকে তোয়াক্কা না করার সমস্যার সম্মুখীন আপনি আপনার বাড়িতে অফিসে স্কুল কলেজ বা ফ্রেন্ড সার্কেলেও হতে পারে।

আর এই সিচুয়েশনে নিজেকে অনেক ছোট মনে হতে থাকে।যা আপনার যেন কোন আর মূল্যই নেই।আজকের এই কনটেন্ট থেকে আমরা জানবো এমন সিচুয়েশনে আমাদের কি করা উচিত।তাই এ কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়ান।তো বন্ধুরা যারা আপনার এ মূল্যবোধ বোঝেনা,তাদেরকে ছেড়ে দিন।এখানে আপনার মতামতের কোন দামই নেই সেখানে আপনি আপনার অমূল্য মতামত কেন দেবেন।কেন তাদের সাথে মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন।

যেখানে আপনারা কেউ গুরুত্ব দিচ্ছে না সেখানে তো গুরুত্ব পাওয়ার কোন দরকারই নেই।বরং আপনার নিজের মতামত নিজের সিদ্ধান্তের উপরই এমন কোন কাজ করুন,যাতে বাকি সবাই আপনার ওই কাজকে নিয়ে ভাবতে শুরু করে।আরে ওটা বাড়িতে হলে তো খুবই বিপদ কারণ বাড়ির লোক আপনাকে গুরুত্ব না দিলে আপনার নিজেকে বিষয় একা মনে হতে পারে।

তাই সেক্ষেত্রে আত্মসম্মান বহনকারী মাঝখানে নিজের প্রবলেমস করি নিজের বক্তব্য অবশ্যই যাদেরকে সরাসরি একবার বলার চেষ্টা করুন।আপনার মতামত সেখানে দিন যেখানে আপনার গুরুত্বের মতামত দেয়।যেখানে আপনার মতামত কেউ শুনতে চাই।আমাদের প্রত্যেক মানুষের একেক জন আর একেক রকমের মতামত রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আপনি হলে চেষ্টা করুন নিজের মতামত নিজের লাইফে কাজে লাগাতে।আর এভাবে আপনিও ঠিক একদিন নিজের গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন।

আর তারপর যারা আপনার মতামতের গুরুত্ব দিত না তারাই আপনার কাছে আসবে আপনার মতবাদ জানতে।অর্থাৎ দিন কিন্তু আপনারও আসবে।আপনাদের এই সমস্যায় ঘরে বাইরে এমন কোন মানুষ রয়েছে যারা আপনাকে অপদার্থ করতে চায়।এরা আপনাকে সকলের কাছে ছোট করে তুলতে চাই।আরে ভাই এই পৃথিবীতে সময়ের মূল্য সবাই কিন্তু বোঝেনা।

আপনার মতামত যুক্তি এবং প্রমাণ যখন কেউ মানতে চাইছে না,তখন আপনার নীরবে ওই স্থান থেকে সরে আসা দরকার।কারণ আপনি যতবার চেষ্টা করবেন নিজের মতামতকে গুরুত্ব পাওনা তবেই কিন্তু পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়ে উঠতে থাকবে,তাই এসব পরিস্থিতিতে এসব পরিবারকে এভয়েড করা চলাই ভালো।কারন সেই সমস্ত মানুষগুলো আপনার সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।কোন কাজ সুষ্ঠুভাবে হতে দিবেনা।


তারা আপনার মাথায় অস্বস্তিকর ভাবনা ঢুকিয়ে দেবে।আর এর থেকে মুক্তি পেতে আপনার বিবেক আপনার মূল্য কাউকে প্রবেশ করতে দেবেন না।দেখবেন আপনি অনেক শান্তি পাবেন।আর এভাবে একটা টাইম পর আপনি অবশ্যই সঠিক জায়গায় করতে পাবেন।আর সবারই জীবনের সঠিক সময় আসে।লাইফের প্রত্যেককেই তার প্রাপ্য গুরুত্ব পাই।শুধু তার জন্য দরকার একটুখানি ধৈর্য এবং একটুখানি অপেক্ষা।

লেখকের মন্তব্য

কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিলে কিভাবে না বলবেন এ সম্পর্কে আজকের এই কন্ঠে বেশ কিছু তথ্য দেওয়া হয়েছে।এবং কেউ আপনাকে পাত্তা না দিলে কি করবেন,এবং সেই সিচুয়েশনে আপনার কি করা উচিত এবং কি করা না উচিত এ সম্পর্কেও আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।তাই আজকের এই কনটেন্টটি পড়ে যদি কেউ উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও পড়ে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url