২০২৪ সালে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যমসমূহ
প্রিয় পাঠক, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টাকা উপার্জন করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়।এবং কতগুলো মাধ্যমের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা যায় এ সম্পর্কে জানবো আজকের এই কনটেন্টে।
২০২৪ সালে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যম সমূহ সম্পর্কে আজকের এ কনটেন্টে আলোচনা করা হবে।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আজকের এই কনটেন্টে পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন এবং রুলস মেনে যদি কাজ করতে পারেন আশা করি যদি বেকার থাকেন বেকার তো দূর করা সম্ভব হবে আজকের এই কন্টেন্ট থেকে।
ভূমিকা
এখনকার সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।যার হাতে একটি স্মার্ট ফোন আছে এন্ড্রয়েড হোক আইফোন সে ইউটিউব অথবা ফেসবুক এই দুইটা সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মের যেকোনো একটা ডেফিনেটলি ব্যবহার করে।এছাড়াও রয়েছে টুইটার instagram linking আরো অনেক কিছুই।
সো আজকের এই কনটেন্টে আমি আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি এই যে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম বা সাইডগুলো রয়েছে এই সাইডগুলো থেকে কিভাবে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন বা টাকা আয় করতে পারবেন সেই মাধ্যম গুলো কি কি সে বিষয়ে বিস্তারিত।জানতে পারবেন কত টাকা এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকে আপনি আয় করতে পারবেন প্রতিমাসে।
এখানে ক্লিক করুনঃফ্রি ফায়ার গেইম খেলে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম কিভাবে
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট বিপুল সম্ভাবনার ক্ষেত্র।এই সম্ভাবন আমায় ক্ষেত্রকে কাজে লাগিয়ে মানুষ প্রচুর আয় করতেছে।ইতিমধ্যে ফাইবার আপওয়ার ফ্রিল্যান্সার মত মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অনেক বাংলাদেশী ঘরে বসেই আয় করতেছে।
- সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টাকা উপার্জন করার উপায়
- ঘরে বসেই টাকা উপার্জন করুন
- ফেসবুক থেকে ইনকামের ৫টি সেরা পদ্ধতি
- ২০২৪ সালে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যমসমূহ
- ইনকাম করার সুযোগ দেশি প্ল্যাটফর্মে
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টাকা উপার্জন করার উপায়
এখনকার সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।যার হাতে একটি স্মার্ট ফোন আছে এন্ড্রয়েড হোক আইফোন সে ইউটিউব অথবা ফেসবুক এই দুইটা সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মের যেকোনো একটা ডেফিনেটলি ব্যবহার করে।এছাড়াও রয়েছে টুইটার instagram linking আরো অনেক কিছুই।
সো আজকের এই কনটেন্টে আমি আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি এই যে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম বা সাইডগুলো রয়েছে এই সাইডগুলো থেকে কিভাবে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন বা টাকা আয় করতে পারবেন সেই মাধ্যম গুলো কি কি সে বিষয়ে বিস্তারিত।জানতে পারবেন কত টাকা এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকে আপনি আয় করতে পারবেন প্রতিমাসে।এবং কারা আয় করতে পারবেন এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত সম্পূর্ণ ডিটেলস আজকের এই কনডান্টে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
বন্ধুরা সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এটা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না।আবার যারা জানেন রেসপেক্টেড কিছু সাইট সম্পর্কে জানেন যেমন ইউটিউব বা ফেসবুক।আপনার জানলে অবাক হবেন সোশ্যাল মিডিয়ার সবগুলো সাইট থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।যেমন instagram twitter linking আরো কত কি।আজকে আমি আপনাদের সাথে টাকা ইনকাম করা যায় এমন কয়েকটি সাইট নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।
এর মধ্যে এক নম্বরের রয়েছে ইউটিউব।
দুই নাম্বার রয়েছে ফেসবুক।
তিন নাম্বারে রয়েছে instagram।
চার নাম্বার টুইটার এবং।
(১)ইউটিউব থেকে আপনি কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।সুতরাং আপনারা যারা ইউটিউবে ভিডিও দেখছেন,তারা কিন্তু চাইলেই ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।কিভাবে করতে পারবেন।ভিডিও শেয়ারিং করার মাধ্যমে।
এক্সাক্টলি আপনি আপনার ভিডিও শেয়ার করার মাধ্যমে,আপনার ভিডিওর যেকোনো একটি নিস ধরে চেলেনকে গ্রো করে সেখানে নির্দিষ্ট সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়াচ টাইম গেন করতে পারলেই আপনার চেলেন কি আপনি অ্যাডভার্টাইজিং পলিসির মাধ্যমে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে অনেক অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবেন।এছাড়াও আপনার আয় এর মূল উৎস ইউটিউব প্লাটফর্ম এখন হতে পারে।সুতরাং ভিডিও শেয়ার করে ইউটিউব প্লাটফর্ম থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
(২)দুই নাম্বারে চলে আসি অনেক জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক।ফেসবুক অনেক বেশি জনপ্রিয়।ধরা যায় যে ৮-১০ বছরের বাচ্চারাও এখন ফেসবুক আইডি খুলে ফেলে ঠিক তাই।ফেসবুক আইডি থেকেই ফেসবুক পেজ খুলে সেই পেজের মাধ্যমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করে,অথবা সেই পেজে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফলোয়ার্স অথবা কিছু ফ্যান ফলোয়ার আয় করে সেখান থেকে আপনার টাকা অন করতে পারবেন।এবং সেখান থেকে আয় করার কিছু পদ্ধতি রয়েছে।
যেমন আপনি চাইলে কিন্তু ভিডিও শেয়ারে করেও টাকা আয় করতে পারবেন।ভিডিও শেয়ার করে টাকা আয় করার সিস্টেমটা youtube এর মতোই।ফেসবুকেও আপনে নির্দিষ্ট ফলোয়ার আনার মাধ্যমে আপনার ফেসবুক পেজকে মনিটাইজেশন করতে পারবেন।ভিডিও শেয়ারিং করে,স্পন্সারশিপ বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে স্পন্সর দিবে,এবং ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমেও কিন্তু আবার লাইভ করেও আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
(৩)instagram।ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এটা আমরা অনেকেই জানি না।ইন্ডিয়াতে অনেকে instagram থেকে টাকা আয় করতেছে।বাংলাদেশে হয়তোবা শুরু করে দিয়েছে।কিন্তু জনপ্রিয়ভাবে অনেক বেশি ওয়েস্টার্ন কান্ট্রি গুলোতে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করে থাকেন।আপনার যদি ইনস্টাগ্রামে অনেক ফলোয়ার থাকে, সেখানে কিন্তু রিং শেয়ার করতে পারবেন,ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন যেভাবে ফেসবুকে কিংবা ইউটিউবে করা যায়।
(৪)টুইটার।টুইটার থেকে আপনি কিভাবে টাকা আয় করবেন।টুইটার কিন্তু অনেক জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম।এই দুইটা থেকে আপনার ফলোয়ার বাড়িয়ে ইনকাম করতে পারবেন।চারটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেই আপনাদেরকে দিয়ে দিলাম।সো এই কয়টি প্লাটফর্ম এর মধ্যে যেই প্লাটফর্মে আপনার বেশি ভিজিটর আছে বা বেশি ফ্যান ফলোয়ার রয়েছে বা ভালোবাসার মানুষ রয়েছে সেই প্ল্যাটফর্মটি ইনকামের জন্য বেছে নিতে পারেন।
আশা করি বুঝতে পারছেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়,কি পরিমান ইনকাম করা যায় এবং কারা করতে পারবেন।
ঘরে বসেই টাকা উপার্জন করুন
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট বিপুল সম্ভাবনার ক্ষেত্র।এই সম্ভাবন আমায় ক্ষেত্রকে কাজে লাগিয়ে মানুষ প্রচুর আয় করতেছে।ইতিমধ্যে ফাইবার আপওয়ার ফ্রিল্যান্সার মত মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অনেক বাংলাদেশী ঘরে বসেই আয় করতেছে।এত উপায় থাকা সত্ত্বেও আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে না পারেন তারমানে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ চেষ্টা করতেছেন না।এই মার্কেটপ্লেস ছাড়াও আমি আপনাদেরকে আরো কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানাবো যেখান থেকে আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
ফেসবুক থেকে ইনকামের ৫টি সেরা পদ্ধতি
ফেসবুক থেকে কত ভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা ম্যাক্সিমাম লোকে জানে না।বা অনেকের ধারণাকেই নে।অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি অনেক হেল্পফুল হবে।অর্থাৎ আপনি যদি গৃহিণী হন বা স্টুডেন্ট হন বা আপনি যদি পার্মানেন্টলি অনলাইন থেকে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এই কনটেন্টটি আপনার জন্য।তরুণ কথা না বাড়িয়ে মন টপিকস শুরু করা যায়।
বর্তমানে ফেসবুক থেকে আর্ন করার সবচেয়ে পপুলার ওয়ে হচ্ছে কনটেন্ট তৈরি করে আর্ন করা।অর্থাৎ আপনি ফেসবুকের জন্য যেকোন ভিডিও তৈরি করতে পারেন।আপনার কাছে যে বিষয়টা বেশি ভালো লাগবে সে বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।ধরুন আপনি যদি ঘুরতে ভালোবাসেন ঘুরতে গিয়ে ব্লক করবেন,এ রিলেটেড ব্লক আপনি ফেসবুকে আপলোড করবেন।আপনি যদি চান প্রোডাক্টের ব্লক করে আর্ন করবেন তাও পারবেন।এখানে দুই ধরনের আয় হতে পারে।
এখানে ক্লিক করুনঃটাকা ইনকাম করুন লুডু খেলে
একটি হচ্ছে আপনি যাদের প্রোডাক্টটি প্রমোট করবেন তারা কিন্তু আপনাকে টাকা দেবে।আবার এই প্রোডাকের ব্লগ আপনি যে ফেসবুকে পেজে আপলোড করতেছেন সো ওখান থেকেই একটা ভিউ আসবে, মনিটাইজেশন অন হবে এবং এখান থেকেও আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।মোটকথা হচ্ছে আপনার যে কনটেন্ট ভালো লাগবে সে বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করে ব্লক তৈরি করে আর্ন করতে পারবেন।আবার আপনার যদি ফুড ব্লগিং ভালো লাগে সেটাও করতে পারবেন।
আবার আপনি যদি চান নিউজ রিলেটেড কোন কনটেন্ট তৈরি করবেন তাও পারবেন।মোটকথা হচ্ছে এখানে হাজার হাজার নিচ রয়েছে আপনার যে নিজ পছন্দ সেই নিচের কনটেন্ট তৈরি করে মনিটাইজেশন থেকে টাকা আর্ন করতে পারবেন।ফেসবুক থেকে সবচেয়ে বেশি আর্ন করে কারা জানেন।অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না।ফেসবুক থেকে তারাই বেশি আর্ন করেন যারা ফেসবুকে প্রোডাক্ট সেল করেন।
ফেসবুকে যেহেতু মানুষ সব সময় লেগে থাকে এ কারণে ফেসবুকে প্রোডাক্ট সেল হয় বেশি।আপনি চাইলে প্রোডাক্ট সেল করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।ফেসবুকে মার্কেটপ্লেস বলে একটা অপশন রয়েছে।আপনি আপনার যে কোন প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দিয়ে সেল করতে পারেন।অনেকেই ফেসবুকে ড্রপ শিপিং করে টাকা ইনকাম করতেছে।যদি চান রাব সেভিং করে টাকা ইনকাম করবেন তাহলে শুরু করতে পারেন।
যেহেতু ফেসবুকে ট্রাফিক সংখ্যা অনেক বেশি, সেও তো এখান থেকে আর্নিংটাও অনেক বেশি করতে পারবেন।যারা অনলাইন আর্নিং নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন তারা কিন্তু এফিলেট মার্কেটিং সম্পর্কে ভালোই জানেন।এই এফেলেট কিন্তু দারাজ থেকে করতে পারেন আলিএক্সপ্রেস থেকেও করতে পারেন এবং এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে বাংলাদেশের এগুলা থেকে করতে পারেন।বাংলাদেশের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট দারাজ সেজন্য আমি দারাজের কথাটা আগে বললাম।
এখান থেকে এফিলেট করেও আপনারা ভালো একটা টাকা অন করতে পারেন।আপনার নিজের কোন প্রোডাক্ট না থাকা সত্তেও।ধরুন আপনার একটা দোকান রয়েছে সেটা কাপড় দোকান হতে পারে বা ইলেকট্রিক যে কোন দোকানও হতে পারে।আপনি দোকানে বসে সারাদিনে যে পরিমাণ সেল করেন এটাতে আপনার পর্যাপ্ত না।আপনি চাইলে আপনার সেই প্রোডাক্টগুলো অনলাইনে সেল করতে পারেন।অনলাইনে সেল করলে এখান থেকে একটু ভালোটা আর্ন করতে পারবেন।
এখানে বেশকিছুর ওয়ে রয়েছে।আপনি চাইলেই সেই প্রোডাক্টের ভিডিও তৈরি করে পাবলিশ করতে পারেন আপনার ফেসবুক পেজে।আপনার যে কোন ব্যবসা করেন না কেন এ ব্যবসা দ্বিগুণ করতে পারেন এই ফেসবুকে আসার মাধ্যমে।আপনি যদি ফেসবুকের এই সময়ে এসে যদি অনলাইন থেকে আর্নিং করবেন তাহলে আপনার ফার্স্ট প্রাইভেটি হওয়া উচিত ফেসবুক।যেহেতু এখানে হিউজ পরিমাণ ট্রাফিক থাকে এখান থেকে যে কোন প্রকার পণ্য বা যেগুলো ক্যাটাগরি নিয়ে আলোচনা করলাম এর মধ্যে যেকোনো একটা নিয়ে লেগে যেতে পারলে মাস্ট বি আপনার সাকসেস আসবেই।
২০২৪ সালে অনলাইন থেকে আয় করার সেরা মাধ্যমসমূহ
২০২৪ সালে এসে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করা যে বিষয়টা এটার গোপন কিছু নয়।বা হিডেন কোনো টিপস নাই।আপনারা সবাই জানেন এখন অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করাটা প্রত্যেকটি ইন্দ্রভিজুয়াল পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছেন।এবং অনেকেই ভালো পরিমানের এবং সম্মানী উপার্জন পর্যন্ত করতেছে।প্রিয় ভিউয়ার্স আজকের এই ছোট্ট কনটেন্টে আপনাদেরকে হয়তো বা আমি অনলাইন থেকে কিভাবে মাধ্যমগুলো থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
সেটা শিখিয়ে যেতে পারবো না কিন্তু আজকের এই কনটেন্টে কয়েকটা বিশ্বস্ত নির্ভরযোগ্য এবং যেখান থেকে সত্যিকার অর্থে এই সময় এসে ভালো উপার্জন করতে পারবেন সেই মাধ্যম গুলো শেয়ার করতে যাচ্ছি।এগুলোর মাধ্যমে আপনি এই পর্যায়ে এসে অনলাইন থেকে সত্যিকার অর্থে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন যদি সঠিক পদ্ধতিতে সেখানে এগিয়ে যেতে পারেন।সুতরাং আজকের এই কনটেন্টটি প্রথম থেকে শেষ অব্দি পর্যন্ত পড়বেন।
এবং পড়ার পর কোন প্লাটফর্ম থেকে আপনি টাকা উপার্জন করবেন বা কোন মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে চান সেটা কমেন্ট করে জানে যেতে বলবেন না।সুপ্রিয় ভিউয়ার সর্বপ্রথম যে ছয়টা আইডিয়া বা প্ল্যাটফর্ম শেয়ার করব অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার তার মধ্যে।
(১)Become an Online Tutor।আপনি যদি একজন অনলাইন টিউটর হতে পারেন এ সময় এসে তাহলে আপনার জন্য অনলাইনে টাকা ঘুর ঘুর করে বেড়াচ্ছে বাতাসে।বাতাসে টাকা উড়ে বেড়াচ্ছে যদি আপনি স্পেশালিস্ট হয়ে থাকেন যেকোন বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন।যেমন আপনি মেথে ভালো হতে পারেন ইংলিশে ভালো হতে পারেন ফিজিক্স এ ভালো হতে পারেন বা কেমিস্ট্রিতে ভালো হতে পারেন,আপনি যে কোন সফট স্কিল ভালো শেখাতে পারেন।
যেকোনো কিছু আপনি নিশ্চয় দেখতে পাচ্ছেন,এখন কিন্তু প্রচুর পরিমাণে যারা টিচার যাদের অনেক অনেক ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক পেজ দেখতে পাই। বা জে কোন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম দেখতে পাই যেগুলোর মাধ্যমে তারা তাদের স্পেসিফিক পারদর্শিতার যে জায়গাটা সেই জায়গা থেকে লার্নিং করাচ্ছে অনলাইনে যারা স্টুডেন্ট আছে তাদেরকে এবং সেখান থেকে তারা এড রিভিউ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতেছে।
advertise এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতেছে,স্পন্সরের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতেছে,এবং ইভেন্ট আরো অনেক অনেক পদ্ধতি রয়েছে।সুতরাং আপনি যদি একজন অনলাইন টিউটর হতে পারেন তাহলে এই সময় এসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা আপনার জন্য একদমই ইজি।
(২)Affiliate Marketing।এ সময়টা বলতে গেলে অ্যাফিলিট মার্কেটিং এর পড়ন্ত বিকেল।কিন্তু সময় শেষ হয়ে যায়নি।এটা আস্তে আস্তে আরো বুম হবে।আপনি যদি অ্যাপলেট মার্কেটিং টা ভালোভাবে শিখতে পারেন।এবং বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে এফিলেট মার্কেটিং করে উপার্জন করতে পারেন তাহলে এটা এ সময় এসে একটা ভালো সিদ্ধান্ত বা উপার্জনের পথ হতে পারে আপনার জন্য।
এফেট মার্কেটিং কে এখনো ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।যদিও আমাদের দেশে এফিলেট মার্কেটিংয়ের খুব একটা ভালো সাইট তৈরি হয়ে ওঠেনি তারপরেও আপনি যদি এই প্লাটফর্ম টাতে ইউজ করতে পারেন, এই প্লাটফর্মটাকে বুঝতে পারবেন তখন কিন্তু ভালো পরিমাণ একটা আর্নিং করতে পারবেন।
(৩)Monetize A Blog।আপনি যদি ব্লগিং করতে পারেন।আর্টিকেল রাইটিং ব্লগ লিখতে পারেন।তাহলে আপনার একটা ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে কিন্তু আপনার সেই ওয়েবসাইটকে মনিটাইজেশন করে এ সময় এসে ভালো মানের উপার্জন করতে পারেন।কারণ আমি নিজে একজন আর্টিকেল রাইটিং।কারণ প্রত্যেকটা সেকশনি আপনি যখন উপার্জন করা শুরু করবেন সবগুলো শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে যাবে।
এবং সেখান থেকেও আপনি উপার্জন করতে পারবেন।ফ্রি ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করবেন গুগল ব্লক থেকে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
(৪)Drop Shipping Business।ড্রপ শিপিং বিজনেস কি এটা হয়তোবা অনেকেই জানেন না।ড্রপ শিপিং বিজনেস হল আপনার কোন পুজি থাকা লাগবেনা।আপনার কাছে কোন প্রোডাক্ট মজুদ থাকা লাগবে না।কিন্তু আপনি অন্যের প্ল্যাটফর্মের প্রডাক্ট নিজের মাধ্যমে বা নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের মাধ্যমে সেল করে নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ পারবেন।এটা দিন দিন খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
আমাদের বাংলাদেশে অনেক ড্রপ ফিলিং বিজনেস রয়েছে সেগুলোর সাথে আপনি কানেক্ট হয়ে অনলাইন থেকে এ পর্যায়ে এসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
(৫)Monetize A YouTube Channel।আমরা যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করি তারা ইউটিউব এবং ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল হবে।তাই ইউটিউব বিষয়ে আমার নতুন করে বলার কিছুই নেই। আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করতে পারেন। youtube চ্যানেল স্টার্ট করতে পারেন।তাহলে এখান থেকে অনেক কিছু করাই সম্ভব।
(৬)Start Online Course। আপনি এখন দেখবেন টেন মিনিট স্কুল, ঘড়ি লার্নিং এরকম কিন্তু অসংখ্য অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে।শুধুমাত্র অনলাইন কোর্স সেল করে তারা লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা আয় করতেছে।আপনি কিন্তু চাইলে সেটা করতে পারেন।আপনি এককভাবেও করতে পারেন এবং নিজে কোন বিজনেস তৈরি করেও করতে পারেন।
অনলাইনে কোর্স তৈরি করে সেই কোর্স যদি ভ্যালুয়েবল থাকে বাসে কোর্সগুলো ভ্যালুয়েবল কোর্স তৈরি করতে পারেন মানুষ চয়েস করবে।এবং দুই একটা কোর্স চয়েজ করার পরে মানুষ যদি উপকৃত হয় তাহলে ডেফিনেটলি আপনার কোর্সগুলো সেল হবে।এভাবে আপনি আপনার অনলাইন প্রেজেন্ট দাঁড় করিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এখানে ক্লিক করুনঃফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান কত তম
সুপ্রিয় ভিউয়ার্স আজকে যে এই ছয়টা আইডিয়া বা মাধ্যম আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম এই প্রতিটা মাধ্যমকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি।এবং আমি নিজে কিছু করেছি এবং এখনো করতেছি।এবং কিছু আমার পরিচিত এবং কাছের মানুষ যেন করতেছে। যার কারণে আমি আপনাদেরকে এই বিশ্বস্ত মাধ্যমগুলো যেগুলো মাধ্যমে আমি সত্যিকার অর্থে টাকা উপার্জন করে আপনার বেকারত্ব দূর করতে পারেবেন এবং আপনি সাবলম্বী হতে পারবেন।সেটা আমি শেয়ার করেছি আপনাদের মাঝে।যদি কনটেন্টি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
ইনকাম করার সুযোগ দেশি প্ল্যাটফর্মে
কন্টেন্ট বানিয়ে ইউটিউব এবং ফেসবুকের চেয়েও সহজে আয়ের নতুন জায়গা এখন Toffee creates প্ল্যাটফর্ম।যেখানে একটি চ্যানেল খোলার সাথে সাথেই শুরু হবে আয়ের পথ।আপলোড করা প্রথম ভিডিও থেকেই টাকা পেতে শুরু করবেন গ্রাহকেরা।টাকা উইন্ডো করতে পারবেন বিকাশ বানাবোদের মাধ্যমে।এরই মধ্যে ১৩ হাজারেরও বেশি ভিডিও কনটেন্ট ক্রিকেটার এই মাধ্যম থেকে আই করতে শুরু করেছেন।
facebook বা youtube থেকে উপার্জন করতে হলে সেই চ্যালেন বা পেজটিকে মনিটাইজেশন বা উপার্জনের উপযোগী হতে হবে।সেজন্য নির্দিষ্ট সাবস্ক্রাইবার ভিউ ওয়াচ টাইম সহ পূরণ করতে হবে নানা সত্য।এখন সে সকল সত্য স্যার টাকা আয়ের পথ তৈরি করল বাংলাদেশের প্রথম ইউডিসি প্লাটফর্ম ট্রফি ক্রিয়েটরস প্ল্যাটফর্ম।টাকা আয়ের জন্য শুরুতে ট্রফি অ্যাপসটি ডাউনলোড করতে হবে।এরপর ট্রফি ক্রিয়েটার ফিউচার এ গিয়ে একটি চ্যানেল খুলতে হবে।
সেখানে নিজেদের তৈরি কনটেন্ট আপলোড করে তাৎক্ষণিকভাবে অসংখ্য ব্যবহারনারীদের সঙ্গে শেয়ার করতে হবে।এভাবে কনটেন্ট এর রিচের উপর ভিত্তি করে আয় করা যাবে টাকা।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম ২০২৪ সালে অনলাইন থেকে আয় করার কিছু সেরা মাধ্যম।এ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে আমরা ঘরে বসে আয় করতে পারি।এখনকার সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর।এই সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে আমরা ঘরে বসে আয় করতে পারবো এখন।শুধু লাগবে ইলেকট্রিক ডিভাইস যেমন মোবাইল কম্পিউটার ল্যাপটপ ডেক্সটপ ইত্যাদি এবং ইন্টারনেট সংযোগ।
তাই আজকের এই ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় থেকে যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার বেকারত্ব দূর করার পাশাপাশি আপনার বন্ধু-বান্ধবেরও বেকারত্ব দূর হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url