ভয় না পেয়ে মেয়েদের সাথে কীভাবে কথা বলবেন

প্রিয় পাঠক,মানুষের সামনে কথা বলার ভয় দূর করার কৌশল সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করা পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে মেয়েদের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়।কিভাবে কথা বললে তারা ইমপ্রেস হবে।

অনেকেই মেয়েদের সাথে কথা বলতে গেলে হাত-পা ঘেমে যাই হাত-পা কাঁপে কি বলবেন ভেবে পান্না।এবং ভয় না পেয়ে মেয়েদের সাথে কিভাবে কথা বলবেন এ সম্পর্কে আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করা হবে।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই কনটেন্টটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে অবশ্যই উপকৃত হবেন।

মেয়েদের সাথে কথা বলতে গেলে এই প্রবলেম হয়,না কি বুজতেই পারেন না যে কিভাবে শুরু করবেন।তো কোন প্রবলেম নেই ভাই এই কনটেন্ট পড়ার পর অবশ্যই আপনার সমস্ত প্রবলেম সলভ হয়ে যাবে।আপনার সাথে হয়তো অবশ্যই হয়েছে যে আপনার কোন মেয়েকে খুব ভালো লেগেছে তাতে হতে পারে কোন পার্টিতে ফাংশ বা যেকোনো জায়গায় হোক না কেন। যারা কোন মেয়েকে প্রপোজ করবেন বলে ভাবছেন।কিন্তু সাহস করে প্রপোজ করতে পারছেন না।

একানে ক্লিক করুনঃকিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা

মনে মনে ভাবছেন যদি রিজেক্ট করে দেয়,তখন লজ্জা পাবেন।তো এ সমস্যা সমাধান করতে কয়েকটি কৌশল আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।প্রেমে পড়লে ক্রাশকে মনের কথা জানাতে মন চাইবে,এটাই তো স্বাভাবিক।কিন্তু প্রত্যাখ্যানের ভয় কাটিয়ে ওঠা আসল সমস্যা।যে কোন প্রেম নিবেদন প্রক্রিয়ায় প্রত্যাখ্যানের দিকে তো যেতেই পারে।এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে মায়ের খাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।এসব রিস্ক এড়িয়ে কিভাবে প্রপোজ করবেন চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন।তো আজকের কন্টেনটি তাদের জন্য যারা কোন মেয়েকে প্রপোজ করবেন বলে ভাবছেন।কিন্তু সাহস করে প্রপোজ করতে পারছেন না।মনে মনে ভাবছেন যদি রিজেক্ট করে দেয়,তখন লজ্জা পাবেন।তো এ সমস্যা সমাধান করতে কয়েকটি কৌশল আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।প্রেমে পড়লে ক্রাশকে মনের কথা জানাতে মন চাইবে,এটাই তো স্বাভাবিক।

কিন্তু প্রত্যাখ্যানের ভয় কাটিয়ে ওঠা আসল সমস্যা।যে কোন প্রেম নিবেদন প্রক্রিয়ায় প্রত্যাখ্যানের দিকে তো যেতেই পারে।এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে মায়ের খাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।এসব রিস্ক এড়িয়ে কিভাবে প্রপোজ করবেন চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।আপনার ক্রাশকে প্রপোজ করার পরে যদি রিজেক্ট করে,তাহলে তাকে বলবেন যে আপনি আপনার সত্যিকারের ক্লাসকে প্রপোজ করার জন্য তার সাথে প্রপোজ এর ট্রায়াল দিয়েছেন।

ভালোবাসার কথা জানানোর পর আপনার ক্রাশ যদি নেতিবাচক রিএকশন দেয়,তাহলে বলুন আপনার ফ্রেন্ড তার ওপর ক্রাশ খেয়েছে।আমি সিঙ্গেল কিনা তা যাচাই করতে আপনাকে ফেক প্রপোজ করতে বলেছে।কবিতার প্রংক্তি দিয়ে তাকে প্রপোজ করার পর যদি রিজেক্টেড হন তবে ইনস্ট্যান্ট আরও কয়েক লাইন যোগ করে কবিতার মত বানিয়ে নিন।

তারপর বলুন এটি আমার নতুন বইয়ের কবিতা বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে।ইনবক্সে নিবেদন করা প্রেমের ব্যর্থ হলে আপনি বলতে পারেন আপনার প্রোফাইলটি হ্যাক হয়েছিল।কিংবা বলতে পারেন আপনার ফ্রেন্ড মজা করে আপনার ফোন নিয়ে এসব লিখেছি।এছাড়াও আপনি বলতে পারেন আপনার পাজি বন্ধুরা প্র্যাকটিকাল জোক হিসেবে আপনাকে হিপনোটাইজ করে প্রপোজ করতে পাঠিয়েছি।আপনি এ ব্যাপারে একেবারেই অজ্ঞ।

অনেকে জনসম্মুখে কথা বলতে ভয় পান।অনেকে আবার উদ্বেগে ভুগেন।এজন্য আবার অনেকে কথাই বলতে চান না বা প্রেজেন্টেশন দিতে চান না মানুষের সামনে।তবে কিছু বিষয় যদি মেনে চলা যায় তাহলে এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।যে বিষয় সম্পর্কে আপনি কথা বলবেন সে সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নিন।

অনেক বেশি জানলেও কথা ভুলে গেলে আবার ফিরে আসতে পারবেন।একটু ভেবে নিন শ্রোতারা কি ধরনের প্রশ্ন করতে পারে।এবং সে উত্তরগুলো মনে মনে সাজিয়ে নিন।ধরা যাক আগামীকাল অনুষ্ঠানে আপনাকে কিছু বলতে হবে।আপনি আগে থেকেই ভয় পাচ্ছেন যদি কথা বলতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলি।যদি সব ভুলে যাই।যদি মুখ থেকে কোন কথাই না বের হয়।

অনেকেই এ ধরনের ভয় থাকেন।কিন্তু আপনাকে যে বিষয়ের উপর কথা বলতে হবে সেই বিষয়টি নিয়ে যদি আপনি স্ক্রিপ্ট তৈরি করেন,কোন কোন পয়েন্টে কথা বলবেন এই বিষয়গুলো যদি আপনি কাগজে টুকে রাখেন।তাহলে কিন্তু নিজের উপরে একটা আত্মবিশ্বাস কাজ করবেন।আজকাল কিন্তু অনলাইন একটা বিশাল তথ্য ভান্ডার।কোন কিছু গুগলের সার্চ করলে নিমিষেই পেয়ে যাবেন।

একানে ক্লিক করুনঃমেয়েদের মন জয় করার সহজ উপায়

যারা স্মার্ট মানুষ তারা কিন্তু কারো দ্বারে দ্বারে ঘুরেন না।গুগল এবং ইউটিউব এর মাধ্যম থেকে অনেক তথ্যই সংগ্রহ করা যায়।যার মাধ্যমে নিজের জানার ঘাট পূরণ করা সম্ভব।কি সম্পর্কে কথা বলবেন কথাগুলো গুছিয়ে নেওয়ার পর মোবাইলে রেকর্ড করে কথাগুলো শুনতে পারেন।যেকোনো কিছু ভালো করার জন্য অনুশীলনের কোন বিকল্প নেই।অনুশীলনী আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

জীবনে চলার পথে আপনি হয়তো কাউকে পছন্দ করে ফেলেছেন।এবং পছন্দের মানুষকে প্রপোজ করতে চান।কিন্তু কিভাবে তাকে প্রপোজ করবেন।হয়তো সে কথা ভেবে পাচ্ছেন না।পছন্দের মানুষকে সরাসরি প্রপোজ না করে ধীরে ধীরে তাকে আপনার মনের অনুভূতিগুলো জানিয়ে দিন।তাহলে সে এমনিতে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে যাবে।মনে রাখবেন প্রথমে দর্শন চাই তারপর বনবিচারী।

দেখে যদি আপনাকে ভালো না লাগে তবে পছন্দের মানুষটি আপনার গুণবিচার করতে যাবে না।দর্শন ফুটিয়ে তুলতে সুন্দর বানান সই পোশাক পরুন।ও হালকা সাজগোজ করুন।পোশাক ও সাজগোজের মধ্যে আপনার রুচির প্রকাশ পাবে।দেখা হওয়ার পর পছন্দের মানুষটির সঙ্গে চোখে চোখ রেখে কথা বলুন।চোখের ভাষা অনেক কিছু বলে দেয়।চোখের ভাষায় বলে দিবে আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন।সে আপনার প্রতি দুর্বল কিনা।চোখে চোখ রাখার পাশাপাশি আন্তরিকভাবে কথা বলুন।

তবে অপ্রাসঙ্গিক কোনো কথা বলতে যাবেন না।এবং কোনো রকম মিথ্যা কথা বলতে যাবেন না।কিংবা কথা বলার সময় কোন নায়ক নায়িকাকে অনুকরণ করতে যাবেন না।নিজস্ব স্টাইলে গুছিয়ে কথা বলুন।অন্য কোন দিকে তাকিয়ে কথা বলবেন না।খুব বেশি নাড়াচাড়া করবেন না।আপনার প্রতি তার আগ্রহ জন্মাবে এমন ভাবে কথা বলুন।যতটা সম্ভব হেসে কথা বলার চেষ্টা করুন।যাতে সে আপনাকে সহজ ভাবে গ্রহন করতে পারে।এবং আপনার সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করে।

পছন্দের মানুষ কথা বলার সময় পূর্ণ মনোযোগ কার দিকে দিন।কথা বলার মধ্যে প্রাণ খোলা মনের পরিচয় দিন।মনে রাখবেন প্রাণ খোলা মানুষদের সবাই পছন্দ করে।পছন্দের মানুষকে আপনার ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলো খুলে বলুন।তার ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলো শুনুন।আনুষ্ঠানিকতা বাদ দিয়ে তার সঙ্গে ঘন ঘন ফোনে কথা বলুন ও দেখা করুন।

তার ভালোলাগা মন্দ লাগার বিষয়গুলো জানুন।খেয়াল করবেন সে কি আপনার প্রতি আস্তে আস্তে দুর্বল হচ্ছে কিনা।তারপর জানিয়ে দিন মনের কথা।আপনাকে ভালো লাগলে সে আপনাকে আর ফেরাতে পারবে না।

মেয়েদের সাথে কথা বলতে গেলে এই প্রবলেম হয়,না কি বুজতেই পারেন না যে কিভাবে শুরু করবেন।তো কোন প্রবলেম নেই ভাই এই কনটেন্ট পড়ার পর অবশ্যই আপনার সমস্ত প্রবলেম সলভ হয়ে যাবে।আপনার সাথে হয়তো অবশ্যই হয়েছে যে আপনার কোন মেয়েকে খুব ভালো লেগেছে তাতে হতে পারে কোন পার্টিতে ফাংশ বা যেকোনো জায়গায় হোক না কেন।হয়তো আপনার মন বলছে আমার কথা বলা উচিত।

কিন্তু আপনি তখনই চিন্তা করতে থাকেন যে আরে ওর সাথে কি কথা বলব।আর কতটা শুরুই বা করব কিভাবে।তারপর হয়তোবা ভেবেও নেন এ কথাগুলো বলব।এত তো টাইম নেই ভাই এতে কি হয় সে অন্য কারো সাথে কথা বলতে শুরু করে।নয়তো সে সেখানে চলে যায়।মানে আপনি যদি কথা বলার চান্সও পান সেটা আপনার হাত থেকে চলে যাবে।কিন্তু এখন প্রশ্ন হল এরকমটা কেন হয়।

আপনি ভয় পান নতুন কোন মানুষের সঙ্গে কথা বলতে।কিন্তু এটা ভেবে দেখুন যদি সেই একই জায়গায় আপনার কোন বন্ধু হত বা এমন কোন মেয়ের মতো যার সাথে আপনি এর আগেও কথা বলেছেন তাহলে তাদের সাথে কথা বলতে আপনার কোন প্রবলেমই হতো না।তাদের সাথে কথা বলতে আপনি ভয় পেতেন না।

কিন্তু ভাই ভয় এমনই একটি জিনিস আপনি যদি তার থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন তাহলে সেই দূরত্ব ক্রমশ বাড়তেই থাকবে কিন্তু আপনি যদি সেটাকে ফেস করেন আগের তুলনা অনেক কম হয়ে যাবে।আর যতবার আপনি ফেস করতে থাকবেন ততই কমতে থাকবে।এবং একসময় তা শেষ হয়ে যাবে।এখন যদি আপনি হিউম্যান সাইকোলজির কথা বলেন তাহলে আমাদের মত মানুষের ন্যাচারালি একটা ভয়ে কাজ করে।আর তাহলে মৃত্যুর ভয়।

ছাদ থেকে নিচে পড়ে যেতে ভয় পাই কেন কারন নিচে বললে আমাদের মৃত্যু হতে পারে। আমরা প্রথমবার বাইক চালাতেও ভয় পাই কারণ আমাদের মনে একটা ভয় কাজ করে কিন্তু যদি কোন অ্যাক্সিডেন্ট হয় তাহলে আমার জীবন চলে যেতে পারে।এগুলোকে আমরা প্র্যাকটিস করে ভয়কে দূর করতে পারি।তো আপনি যদি নতুন মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ভয় পান তাহলে আপনি ভয়কে শেষ করে দিতে পারেন একটা চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে।যার নাম হলো ১০০ ইন্টারেকশন চ্যালেঞ্জ।

চ্যালেঞ্জ আপনার কি করতে হবে আপনাকে অচেনা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।আর আপনার এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে ১০০ জন অচেনা মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার টাচ কমপ্লিট করতে হবে।রিটাচ কমপ্লিট করার জন্য আপনারা তো সময় মাত্র ২১ দিন।বাট আপনাকে ১০০ জন মেয়ের সাথে কথা বলতে হবে আপনি তার সঙ্গে বসে আপনার লাইফের সমস্ত ইতিহাসের গল্প শুরু করবেন তা কিন্তু নয়।

মানুষের সামনে কথা বলার ভিটেই গ্লসও ফোবিয়া।উদ্বিগ্নতা থেকেই এই ভীতি তৈরি হয়।বিশেষ করে বহু মানুষের সামনে কথা বলতে গেলে এরা শব্দ জড়িয়ে ফেলে।বাক্য সম্পন্ন করতে পারেনা।হাতা ঘামতে থাকে অনেক সময় আবোল তাবোল ও অজ কষ্ট শব্দ বলে।ভেনাসটা ফোবিয়া মানে হল সুন্দরী মেয়েদের ভয় পাওয়া।গাইনো ফোবিয়া বলতে সকল মেয়েদের ভয় পাওয়া কে বোধহয়।ভেনাস্রা ফোবিয়া গাইনো ফোবিয়ার অন্তর্ভুক্ত।

একানে ক্লিক করুনঃদুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তির সহজ উপায়

এরকম ফবিয়ার আক্রান্ত মানুষ অনেক হীনমন্যতায় ভোগে।মেয়েদের সামনে দাঁড়ালে তারা নিজেদের শরীর ও মনের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।তারা সত্যিকার অর্থেই অস্বস্ত বোধ করে।নিজেদের অনুভূতির ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পারায় তাদের চোখে মুখে অস্বস্তির চিহ্ন ফুটে ওঠে।দ্রুত নিঃশ্বাস নেওয়া অনবরত ঘামতে থাকা ইত্যাদি তাদের মাঝে দেখা দেয়।

এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এক্সপোজার থেরাপি নেওয়া যেতে পারে।এক্সপোজা থেরাপি বলতে সরাসরি নিজের ভয়ে মুখোমুখি হওয়াকে বোঝায়।মেয়েরা সচরাচর যেসব জায়গায় যায় সেখানে গিয়ে স্বেচ্ছায় নিজের ভয়ের মোকাবেলা করতে হয়।এভাবে চেষ্টা করতে থাকলে আস্তে আস্তে ফোবিয়া কেটে যেতে পারে।সমস্যা গুরুতর হলে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্রিয় পাঠক আজকের এই যারা মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পান এবং প্রপোজ করতে গিয়ে কি বলবেন এ সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কন্টেন্ট এ মেয়েদের সাথে কথা বলার কিছু কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এই কৌশল গুলো মেনে কথা বললে অবশ্যই আপনার ভয় কেটে উঠবে।

তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যদি তাদের সমস্যা থাকে তাহলে তারাও এই কন্টেন্ট থেকে উপকৃত হতে পারবে ধন্যবাদ।