দুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তির সহজ উপায়
প্রিয় পাঠক ভয়কে জয় করবেন কিভাবে এ সম্পর্কে যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুজি করতেছেন কিন্তু জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।ভয়কে কিভাবে জয় করতে পারবেন এ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।
এবং আজকের এই আর্টিকেলে দুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এ সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেল থেকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করবো তাহলে উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
ভয়,জীবনে এগিয়ে চলার পথে অনেক বড় বাঁধার কারণ হতে পারে এই একটি শব্দই।ভয় বা আতঙ্ক মানুষকে পেছন থেকে টেনে রাখে সামনে এগোতে দেয় না।এই যেমন ধরুন আপনি খুব ভালো গান করেন কিন্তু,মানুষের সামনে গাইতে গেলে আর গাইতে পারেন না।আপনার হয়তো খুব গাইতে ইচ্ছা করতেছে কিন্তু গলার সুরটা আর বাইরে বের হয় না।
এর কারণ ভয়।এরকম জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভয়ের মুখোমুখি হতে হয়।কিন্তু জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটা হলো ভয়কে জয় করে সামনে এগিয়ে যাওয়া।বন্ধু আর যাই কিছু হোক না কেন আর কোনদিন ভয় পাবে না।যদি ভয় পেয়ে একবার তুমি পিছিয়ে আসো তাহলে তুমি আর তোমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে না।যখন তোমার মন দুর্বল হয়ে যাবে তখন তুমি গব্বরের এই কথাটি মনে করবে।
জো ডর গায়া সামজহো মার গায়া।সাহস এমন একটি জিনিস যা তোমাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।সাহস এমন একটি জিনিস যা তোমার হার কে জয় পৌঁছাতে সাহায্য করবে।সাহস এমন একটা জিনিস যা তোমার অসফলতা থেকে সফলতায় পৌঁছে দেবে।দুশ্চিন্তা আমাদের কত বড় ক্ষতি করে।কিন্তু চাইলেই তো দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায়না।এর জন্য লাগে কিছু বুদ্ধি তো কৌশল।চলো তবে জেনে নেই সে কৌশল গুলো।
- ভয়কে জয় করবেন কীভাবে
- আপনি কি ভয় পান
- দুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তির সহজ উপায়
- ভয় ও আতঙ্ক দূর করার ৮টি উপায়
ভয়কে জয় করবেন কীভাবে
ভয়,জীবনে এগিয়ে চলার পথে অনেক বড় বাঁধার কারণ হতে পারে এই একটি শব্দই।ভয় বা আতঙ্ক মানুষকে পেছন থেকে টেনে রাখে সামনে এগোতে দেয় না।এই যেমন ধরুন আপনি খুব ভালো গান করেন কিন্তু,মানুষের সামনে গাইতে গেলে আর গাইতে পারেন না।আপনার হয়তো খুব গাইতে ইচ্ছা করতেছে কিন্তু গলার সুরটা আর বাইরে বের হয় না।
এর কারণ ভয়।এরকম জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভয়ের মুখোমুখি হতে হয়।কিন্তু জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটা হলো ভয়কে জয় করে সামনে এগিয়ে যাওয়া।তবে ভয়ের মুখোমুখি না হয়ে কি হবে সেই ভাবে কাজ করলে হয়তো কাটবেনা বরং আরো বেশি ডেকে বসবে।তার ভয়কে জয় করুন।অনুমানের উপর ভিত্তি করে অনেক সময় মনে ভয়ের বাসা বাঁধে।
এই যেমন পরীক্ষা খারাপ হওয়ার ভয়ে বা তিরস্কার হওয়ার ভয়ে।এই সমস্ত ভয় শুধুমাত্র অনুমান এবং অতীত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে পরীক্ষা নিয়ে এত ভয় সেই পরীক্ষায় কোন কারনে পিছিয়ে গেল।তাই শুধু শুধু অনুমানের ভিত্তিতে চিন্তা করা বন্ধ করে পরিস্থিতির সম্মুখীন হন।
আমরা যখন ভাবি কোন একটি বিষয় চিন্তাই করবো না তখন ওই চিন্তাটা আমাদের মাথায় আরও চেপে বসে।কারণ আমরা ওই বিষয় থেকে লুকিয়ে থাকতে চাই।কিন্তু যতই বিষয়টি থেকে লুকিয়ে থাকতে চাইবেন তত সেটি আপনার পেছনে তাড়া করবে।তাই যে বিষয় নিয়ে ভয় সেটা লুকিয়ে না রেখে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন মোটিভেশনাল স্পিকার সন্দীপ মহেশ্বরী।ভয় এ কারণে হতে পারে যে আপনি জীবন নিয়ে নয় মনের সাথে বাস করছেন।
সামনে কি হতে চলেছে এ নিয়ে ভয় থাকেন আপনি।তারমানে আপনি সবসময় সেটি নিয়ে ভয় পাচ্ছেন যেটির কোন অস্তিত্বই নেই।আপনার ভয় যদি অস্তিত্বহীন সম্পর্কে হয় তার শতভাগ কল্পনা ভিত্তিক।মানুষ সবসময় দুশ্চিন্তায় ভোগে গতকাল কি হয়েছে কিংবা আগামীকাল কি হতে চলেছে।তার মানে সেটা নিয়ে ভয় পায় যার কোন অস্তিত্ব নেই।
কল্পনায় বাস না করে বর্তমানে বাস করলে কোন ভয় আপনার মনে বাসা বাঁধতে পারবে না।প্রথমে নিজেকে প্রশ্ন করুন ভয়টা কেন পাচ্ছেন।যখন আপনি ভয়ের মুখোমুখি হবেন ধীরে ধীরে সে ভয় কেটে যাবে বলে মনে করেন।
আপনি কি ভয় পান
বন্ধু আর যাই কিছু হোক না কেন আর কোনদিন ভয় পাবে না।যদি ভয় পেয়ে একবার তুমি পিছিয়ে আসো তাহলে তুমি আর তোমার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে না।যখন তোমার মন দুর্বল হয়ে যাবে তখন তুমি গব্বরের এই কথাটি মনে করবে।জো ডর গায়া সামজহো মার গায়া।সাহস এমন একটি জিনিস যা তোমাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
সাহস এমন একটি জিনিস যা তোমার হার কে জয় পৌঁছাতে সাহায্য করবে।সাহস এমন একটা জিনিস যা তোমার অসফলতা থেকে সফলতায় পৌঁছে দেবে।আর যদি তুমি একবার ভয় পেয়ে যাও।তাহলে তোমার সাম্রাজ্য ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে।ভয় তোমাকে ভাঙতে শেখায় আর সাহস তোমাকে করতে শেখায়।আরে ভাঙ্গা গড়ার মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছো তুমি।
আর তোমাকেই ডিসাইড করতে হবে তুমি পিছিয়ে আসবে না সামনে এগিয়ে যাবে।আর যদি পিছিয়ে আসতে হয় যেমন শিকার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য পিছিয়ে আসে ঠিক তেমনি পিছিয়ে এসো।কিন্তু তারপর যখন তুমি ঝাঁপিয়ে পড়বে তখন যেন সমস্ত কিছু তোমার থাবার ভিতরে চলে আসে।জীবন কিন্তু একটা।আরে জীবন তোমাকে দিতেও বা সুযোগ দেবে না।
যে সময় আজকে চলে যাচ্ছে সে সময় আর কোনদিন ফিরে আসবেনা।আমাদের লাইফে কোন রিসেট বাটন নেই যে সেটা সুইচ করে আবার পুনরায় প্রথম থেকে শুরু করতে পারব।তাই ভয় না পেয়ে এগিয়ে এসো,হাউস কে পাশে নিয়ে শুরু করে দাও,লয় ততক্ষণ চলতে থাকবে যতক্ষণ সফলতার দ্বারগড়ায় পৌঁছাতে না পারবে।
একবার হারবে দুইবার হারবে তিনবার হারবে কিন্তু বারবার চেষ্টা করার পরে অবশ্যই তুমি জিতবে।জীবন কোন ভাগ্যের খেলা নয়।জীবন কর্মের খেলা,যেমন কর্ম করবে তেমনি ফল পাবে।তাই ভাগ্যের দোহাই না দিয়ে কাজ করতে শুরু করে দাও।তারপর তখন তুমি যে কাজের যোগ্যতা অর্জন করবে,তখন তোমার আল্লাহ তোমার সফলতা গিফট হিসাবে তোমার হাতে তুলে দিবে।
তাহলে তুমি যদি এখন একজন পরাজিত ব্যক্তি হয়ে থাকো তাহলে ভয় পেয়ো না।শুধু মনে মনে সাহস নিয়ে প্রস্তুতি নিতে থাকো।নিজেকে কথা দাও ভালো সময় আসতে চলেছে।তাই সবকিছু তোমার উপর নির্ভর করতেছে একবার চেষ্টা করে দেখলে সবকিছুই সম্ভব।
দুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তির সহজ উপায়
দুশ্চিন্তা আমাদের কত বড় ক্ষতি করে।কিন্তু চাইলেই তো দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায়না।এর জন্য লাগে কিছু বুদ্ধি তো কৌশল।চলো তবে জেনে নেই সে কৌশল গুলো।৫০০ বছর পূর্বে মাইকেলটি মন ট্যাক্স বলেছিলেন আমার জীবন অনেক সমস্যায় ভরে গেছে।এমন সমস্যা আছে যেগুলো আমি চিন্তা করি কিন্তু বাস্তবে হয় না।
একটি রিসার্চে এটাই বর্ণিত হয়েছে যে,৮৫% দুশ্চিন্তা যা আমরা করে থাকি তা বাস্তবে হয় না।তোমরা হয়তো বলতে পারো যে,কিছু বিষয়ে এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যার ক্ষতির সহজে মেনে নেওয়া যায় না।মন খারাপ হবে।দুশ্চিন্তা আসবেই।হ্যাঁ তাহলে আমিও বলব স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে এই ফিলিংস গুলো থাকবে।এগুলো কন্ট্রোল করার জন্য ডেল কার্নেগীর বই থেকে দুইটি উপায় শেয়ার করব।
প্রথমত কিপ বিজি,দুশ্চিন্তা হতাশা ও ভয় তখনই আসে যখন একাকীত্ব মনে হয়।তাই বিভিন্ন পছন্দনীয় ও প্রয়োজনীয়তা কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখো।হাসিখুশি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দাও।
দ্বিতীয়তঃ ভালো থাকার অভিনয়,যত সমস্যা বা ক্ষতির মধ্যে থাকো না কেন মুখের মধ্যে হাসি রাখো।এমন একটা ভাব নিয়ে অভিনয় করুক যে তুমি বিন্দাস আছো।দেখবে অভিনয় করতে করতে ক্যারেক্টারে প্রবেশ করবে মনের অজান্তে।তুমি যদি দুশ্চিন্তা কন্ট্রোল করতে পারো তবে ভয়কেও জয় করতে পারবে।তবে ভয়কে জয় করতে হলে কিছু প্র্যাকটিস লাগবে।
যেমন তুমি রাতে যখন ভয় পাও আর পিছনে তাকালে সাহস পাওনা তখন সাহস করে একবার পিছনে তাকিয়ে দেখো না।সাঁতার শিখতে ভয় পাও তাহলে ওটাই আগে কর।তোমার ছোট ছোট ভাই গুলোকে জয় করতে শেখো।দেখবে বড় ভই গুলো এমনিতেই চলে যাবে।আমাদের জীবনে ক্ষতিবার সমস্যা হলো আমাদের অভিজ্ঞতা ও ম্যাচুরিটির দিকে নিয়ে যায়।আজকে যেটা সমস্যা আগামীকাল তো হাসির খোরাক।
তাই জীবনে যতই সমস্যা আসুক না কেন সাহসিকতার সাথে লড়াই করে যাবে।কোনরকম দুশ্চিন্তা ভয় করবে না।কারণ মানুষের জীবনে ৭০% অসুখের জন্য দায়ী এই দুশ্চিন্তা।সবশেষে ছোট্ট একটি অনুরোধ আর্টিকেলটি পড়ে এতটুকু উপকারে আসলে কমেন্ট করে আমাদের অনুপ্রা দিও।এবং আর্টিকেল সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত জানাতে পারো কমেন্ট করে।ওহা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে বলো না কিন্তু।
ভয় ও আতঙ্ক দূর করার ৮টি উপায়
ভয় পাওয়ার বিষয়টি মনে জিজ্ঞাসা করা ব্যাখ্যা করেন মানসিক বিষয় হিসেবে।অনেক মানুষ আছেন যারা একা ঘরে ঘুমাতে ভয় পান।ভূতের সিনেমা দেখে ভয় পান বা রাতে ওয়াশরুমে একা যেতে ভয় পান।এই আতঙ্কের প্রধান কারণ হলো আপনি মনের মধ্যে ভয় কে পুষে রেখেছেন।যা আপনি দূর করতে পারেন।এর জন্য মানসিক ডাক্তারের কাছে সব সময় যাওয়ার প্রয়োজন নেই।তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জেনে নেব ভয় ও আতঙ্ক দূর করার আটটি উপায়।
(১)প্রথমে ভালো করে লক্ষ্য করুন কোন কোন বিষয়গুলোতে আপনি ভয় পাচ্ছেন।সেখানে ভয় পাওয়ার মত কোন বিষয়ের অস্তিত্ব আছে কিনা।যে ভূতের সিনেমা দেখে আপনি ভয় পাচ্ছেন সেটাই শেষ পর্যন্ত কি ঘটে।আবার ভাবুন আপনি যে সিনেমা দেখে ভয় পাচ্ছেন নায়ক নায়িকার সে সিনেমায় ভূতের অভিনয় করতেছে তাহলে ভাবুন তাদের তো ভয়ে মরে যাওয়া উচিত।তাই না, যখনই কোন ভূতের সিনেমা দেখবেন, তখন সেই নায়ক বা নায়িকার কোন রোমান্টিক গানের কথা ভাবতে থাকুন।দেখবেন, ভয় দূর হয়ে আপনি মনে মনে হাসতে শুরু করবেন।
(২)অনেক সময় কৌতূহলের কারণে মনের ভয় দূর হয়।আপনি যদি মনের মধ্যে ভয় পুষে রাখেন তাহলে কোনদিনই ভয় দূর হবে না।যে বিষয়টি নিয়ে আপনি ভয় পাচ্ছেন সে বিষয়টি কৌতুহল হয়ে উঠবে।দেখবেন যখন পুরোটা জেনে যাবেন তখন আর ভয় কাজ করবে না।
(৩)ভয় পেলে সঙ্গে সঙ্গে কোন না কোন কাজ করতে থাকুন।কোনভাবেই চুপচাপ বসে থাকবেন না।কাজের মাধ্যমে থাকলে ভয়ের কথা আপনি ক্রমশই ভুলে যাবেন।
(৪)প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন।এটা আপনার ভয় কাটানোর জন্য সহজ করবে।ইতিবাচক কথাগুলো আপনার মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা ভয় দূর করবে।
(৫)বই পড়ুন আতঙ্ক কাটে উঠতে সাহায্য করবে।বিশেষ করে থ্রিলার বা গোয়েন্দা টাইপের বই পড়ুন।যা আপনার মস্তিষ্ককে অন্য দিকে ধাবিত করবে।
(৬)বেশি করে খান।চট করে পছন্দের খাবার তৈরি করে ফেলুন।দেখবেন এক নিমেষেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে।আর ভয় তো রান্না করতে করতে ভুলে যাবেন।
(৭)সাধারণ ব্যায়াম বাজক ব্যায়াম করুন।দেখবেন আপনার ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।মস্তিষ্ক সতেজ মনে হবে।দেখবেন ভয়ের কারণে আপনার শরীরের যে ক্লান্তি বা ভারী অনুভব হয়েছিল তা নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
(৮)প্রার্থনা করুন।প্রার্থনা ধ্যান করার মত বিষয়।দেখবেন মনের ভয় বা আতঙ্ক সহজেই দূর হয়ে যাবে।ভয় এবং আতঙ্ক নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি আমি এখানেই শেষ করতেছি ধন্যবাদ।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে দুশ্চিন্তা ও ভয় থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি এই আর্টিকেলে।এই আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে দুশ্চিন্তা এবং ভয় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।এবং ভয়কে কিভাবে জয় করতে পারবেন এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।
তাই আজকের এ আর্টিকেল থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url