রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া

প্রিয় পাঠক,অনেকে মনে করেন রোজা থাকলে শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর।কিন্তু না রোজা থাকলে শরীরের জন্য ভালো।রোজা রাখলে শরীরে যে সকল উপকার হয় এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।
রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
আজকের এই আর্টিকেলে রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া সম্পর্কে জানানো হবে।আপনারা যারা আর রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,তারা এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি উপকৃত হবেন।

ভূমিকা

সুপ্রিয় ভিউয়ার্স ভাই ও বোন।আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের জন্য প্রতি বছর ধর্মাপান মুসলমানরা প্রতিবছর রমজান মাসে সংযমের সাথে রোজা রাখেন।রমদানুল কারীম একজন মুমিনের জন্য আমল এবং ইবাদতের জন্য ভরা বসন্ত।বছরের অন্য সময়ের আমল এবং এবাদতের ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য রমাদান হলো সবচাইতে মোক্ষম সুযোগ।

এজন্য রমাদানকে সবচাইতে পরিকল্পিতভাবে এবং রুটিন মাফিক যদি আমরা কাটাতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ রমাদান আমার জন্য অর্থবহ হবে এবং আমাদের সারা বছরের এবাদতের ঘাটতি পুসিয়ে নিতে সহায়ক হবে।
  • রমজান মাসের প্রতিটি দিন কিভাবে কাটাবেন
  • রোজার ১০ উপকার
  • রোজা রাখলে শরীরের যে উপকার হয়
  • রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া 
  • ২০২৪ সালের পবিত্র রমজান মাস শুরুর তারিখ ঘোষণা।

রমজান মাসের প্রতিটি দিন কিভাবে কাটাবেন

সুপ্রিয় ভিউয়ার্স ভাই ও বোন।রমদানুল কারীম একজন মুমিনের জন্য আমল এবং ইবাদতের জন্য ভরা বসন্ত।বছরের অন্য সময়ের আমল এবং এবাদতের ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য রমাদান হলো সবচাইতে মোক্ষম সুযোগ।এজন্য রমাদানকে সবচাইতে পরিকল্পিতভাবে এবং রুটিন মাফিক যদি আমরা কাটাতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ রমাদান আমার জন্য অর্থবহ হবে এবং আমাদের সারা বছরের এবাদতের ঘাটতি পুসিয়ে নিতে সহায়ক হবে।

এজন্যই আমরা রমজানের ২৪ টা ঘন্টা কিভাবে কাটাবো এ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।রমজানের প্রসঙ্গে সর্বপ্রথম যে সময় নিয়ে কথা বলব তা হলো সাহরি খেতে ওঠা বা ভোর রাতের সময়টা।ভোররাতে উঠে সেহরি খাওয়া আমাদের সুন্নাত।আমরা যখন সেহরি খেতে উঠবো অন্তত আধা ঘন্টা সময় হাতে নিয়ে ওঠার চেষ্টা করব।

একজন মুমিনের কাছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হচ্ছে ভোর রাতের সময়টা।কারণ এ সময় তাতে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন।এবং আল্লাহতালা সকল বান্দাকে দেখে দেখে তাদের কে ক্ষমা করতে থাকেন এবং তাদের চাওয়া গুলো পূরণ করতে থাকেন।আল্লার নৈকত লাভের জন্য সবচাইতে মোক্ষম সময় হলো ভোর রাতের সময়।

রমজান মাসে আমাদের তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সহজ হয়ে যায় কারণ ভোররাতে আমাদেরকে উঠতে হয় সেহরি খাওয়ার জন্য।সেহেরী খাওয়ার পরে আমরা ফজরের নামাজের জন্য প্রস্তুতি নেব।ফজরের নামাজের পর দোয়া বা জিকির করা শুরু। করব এটা হল রমজানের রোটিনের মধ্যে অন্যতম সময়।এই সময়টাকে আমাদের খেয়াল করা উচিত এবং খুব পরিকল্পনা ভাবে এ সময়টা কাটানো উচিত।

এবং আমাদেরকে লক্ষ্য রাখতে হবে ফজর থেকে এশা পর্যন্ত যখন সময় পাবো তখনই আল্লাহর জিকির আজগার কোরআন তেলাওয়াত করা চেষ্টা করব।এবং রমজান মাসে বেশি বেশি দান ছাত্র করব।একটা বিষয় খেয়াল রাখব যাতে করে রমজান মাসে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত যাতে জামাতের সাথে আদায় করতে পারি।এবং ইফতারের সময় চেষ্টা করব পরিবারের সাথে ইফতার করার।

রোজার ১০ উপকার

রোজার দশ উপকার।

(১)রোজা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণা দেখতে পেয়েছে।রোজা বা উপবাস ইনসুলিনের উৎপাদন বৃদ্ধি করে।প্যানকেস বা অগ্নাশয় কে পুনরায় কার্যক্ষমতা করতে সাহায্য করে।ফলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।

(২)ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়,বড়াই ক্যান্সার রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা।রোজা বা উপবাস ক্যানসার সৃষ্টিকারী সেলের বৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করে।

(৩)রোজা এলার্জি এবং চর্মরোগ নিরাময় করে।চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন যে,উপবাস বা রোজা জীবাণু বা আঘাত জনিত অসুস্থতার প্রক্রিয়াকে নষ্ট করে দেয়।রিউমাটয়েড অর্থাইটিস এলার্জি সোরিয়াসিস নামক চর্মরোগ নিরাময় ঘটে।

(৪)ত্বকের দাগছোপ ও ব্রণ নির্মূল হয়।রোজার ফলে শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বেরিয়ে যাওয়ায় ত্বক পরিষ্কার হয়।লিভার ও কিডনির কাজ আরো ভালো হয় ত্বকের দাগছোপ ব্রণ নির্মল হয়।

(৫)হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।১৯৯৭ সালে এনালাস অব নিউট্রিশিয়ান মেটাবলিজমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা যায় রোজা রাখলে দেহের খারাপ কলেস্টেরল বা এল ডি এল কম এ প্রায় ৮%।ট্রাইগিলসারাইড ৩০%।এবং ভালো কোলেস্টেরল বা এইচ ডি এল বারে ১৪.৩%।ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

(৬)রোজা স্টেস ও রক্তচাপ কমায়।গবেষণায় দেখা গেছে রোজা বা উপবাস স্টেস কমাতে সাহায্য করে।একই সাথে তা ব্যায়ামের চেয়েও কার্যকরী কিভাবে হার্টবিট ও ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়।

(৭)রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।রোজা মানবদেহে ফ্রী রেটিক্যাল ড্যামেজ কমায়।ফলে হ
ইমিউন সিস্টেম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।

(৮)রোজা ওজন কমায়।রোজা বাড়তি ওজন কমিয়ে দেহে ঝরঝরে অনুভূতি এনে দেয়।বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে রোজা বা নির্দিষ্ট কয়েক ঘন্টা উপবাসে অনেক বেশি ক্যালোরি ক্ষয় হয়।তখন এনার্জির জন্য শরীর ফ্যাট সিন গুলোকে ভেঙ্গে দেয়।এমনকি নিয়মিত ডায়েটিং করার চেয়েও ক্যালোরি ক্ষয়ের জন্য উপবাস অনেক বেশি কার্যকরী হয়।


(৯)সহজে বয়স ভর করে না।বার্ধক্যজনিত শারীরিক যে পরিবর্তন ঘটে তা নেপথ্যা আছে যে যারো তার নাম অ্যাডভান্স গায়কেশন এন্ড প্রডাক্ট।এটি দেখে সৃষ্টি করে অস্থিতিশীল অক্সিজেন অনু।যার সবচাইতে ধ্বংসত্ব পরিণত হলো দ্রুত বুড়ি হয়ে যাওয়া।রোজাতে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে ক্ষতিকর টক্সিন রেচনের মধ্যে বেরিয়ে যাই।ফলে বয়স বাড়লে ও বয়সের ছাপ পড়ে না।

(১০)খাওয়ার অভ্যাস অন্যান্য হয়।মাঝে মাঝে এটা ওটা খাওয়ার বদৌল্ভা ছাড়িয়ে দিতে রোজা কার্যকরী ভূমিকা রাখে।কথায় বলে মানুষ না খেয়ে মরে না খেয়ে মরে।অর্থাৎ অতিরিক্ত টুকটাক মুখ চালানোর অভ্যাস থেকে অনেক রোগব্যাধি হয়।রোজা এটা দূর করে খাবারের সু অভ্যাস তৈরি করে দেয়।

রোজা রাখলে শরীরের যে উপকার হয়

আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের জন্য প্রতি বছর ধর্মাপান মুসলমানরা প্রতিবছর রমজান মাসে সংযমের সাথে রোজা রাখেন।সাম্প্রতিক সময়ে গ্রীষ্মের সময়ে রমজান মাস শুরু হচ্ছে।এটাই তীব্র গরমে দীর্ঘ সময় রোজা রাখতে হয়।ইউরোপের কোন কোন দেশে ২০ঘন্টাও রোজা রাখতে হয়।এভাবে দীর্ঘ একমাস রোজা রাখার পর শরীরে আসলে কি প্রভাব পড়ে জানেন কি।শুরুর কয়েক দিন কষ্টকর।শেষবার খাবার ৮ ঘন্টা পর্যন্ত আমাদের শরীরে খুব একটা রোজার প্রভাব পড়ে না।

কারণ আমরা যা খাই আমাদের শরীরটা পুরোপুরি হজম করে পোস্টটি শোষণ করতে আট ঘন্টা সময় নেয়।পুরোপুরি হজম হলে শরীর জোকৃত মাংসপেশিতে জমা হওয়া গ্লুকোজ থেকে শক্তি নেয়।শরীর চর্বি খরচ করা শুরু করলে ওজন কমে যায়।যা কলেস্টোরের মাত্রা কমানো ছাড়াও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।এ সময় রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে শরীর কিছুটা দুর্বল হয়ে শরীরের ঝিমিয়ে আসত পারে।

কারো মাথাব্যথা বমি বমি ভাব বা নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে খুধাও লাগে অনেক।থেকে ৭ রোজা পর্যন্ত পানি শূন্যতার সর্তকতা।প্রথম কয়দিন পর শরীর রোজায় অভ্যস্ত হয়ে উঠলে শরীরে চর্বি বলে গিয়ে রক্তই পরিণত হতে থাকে।কিন্তু রোজায় সারাদিন উপস থাকতে হয় তাই সেই ঘাটতি পূরণে ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত প্রচুর পানি পান করতে হবে।

নইলে আপনি পানি শূন্যতায় পড়তে পারেন।ইফতার সেহরিতে অবশ্যই কার্বোহাইড্রেট শর্করা এবং চর্বি জাতীয় খাবার খেতে হবে।৮ থেকে ১৫ রোজার মধ্যে আমাদের শরীর রোজার সাথে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।মনোবেশ ফুরফুরে থাকে।সাধারণত প্রতিদিন কে তুলনায় আমরা অনেক বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার খাই।তাই শরীর অনেক কাজ ঠিক মতো করতে পারেনা।রোজায় উপস থাকায় অন্যান্য কাজে মনোযোগ দিতে পারে শরীর।রোজা শরীরের জন্য বেশ উপকারী।

শরীরের ক্ষত এবং সংক্রমণ রোধে সাহায্য করতে পারে রোজা।১৬ থেকে ৩০ রোজায় আমাদের শরীরে একটা ভার মুক্তভাব আসে।রমজানের সময় শরীর রমজানের সাথে পুরোপুরি মানিয়ে ফেলে।এ সময় শরীরের পাঁচততন্ত্রের কিডনি এবং দেহত এক ধরনের পরিবর্তন এর মধ্য দিয়ে যায়।যা শরীরটাকে সব দূষিত বস্তু বের করে শরীরকে শুদ্ধ করে তোলে।রমজানের সময় শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ তাদের পূর্ণ ক্ষমতা ফিরে পায়।মানুষের স্মৃতি ও মনোযোগ বেড়ে যায়।

এবং শরীরে অনেক শক্তির সঞ্চার হয়।আমরা কি খাই কখন খাই সেদিকে মনোযোগ দিতে সাহায্য করে রোজা।একমাস রোজা রাখা শরীরের জন্য ভালো।

রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু কেমন আছেন সবাই।আশা করি সবাই ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি।যে আমাদের আজকের টপিকটা হলো রোজা এবং ইফতারি।রোজার নিয়ত কিভাবে করবেন আমি ইফতারের দোয়া কিভাবে পরবেন।এগুলো আমাদেরও একটা ইম্পরট্যান্ট একটা বিষয়।

তো আমরা যদি না জানি মুসলিম হিসেবে যদি আমাদের এতটুকু জানা না থাকে তাহলে আমরা কিভাবে মুসলিম হিসাবে দাবি করব।সর্ব প্রথম তো আমাদেরকে চেয়েহেরি খেতে হবে ইফতারি তো আসবে পরে।তো সর্বপ্রথম রোজার জন্য একটা নিয়ত করতে হবে।রোজার নিয়ত আমরা এভাবে করব আরবিতে।

রোজার নিয়তের দোয়া।
নাওয়াইতু আন আসুমা মিন শাহরের রমাদানুল মোবারকী ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফতাকাব্বাল মিনি ইন্নাকা আনতাস সামিউল আলিম।

এর অর্থ,হে আল্লাহ আমি আগামী পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পেশন বা নিয়ত করেছি।অতএব তুমি আমাকে কবুল করো।নিশ্চয় তুমি সর্বশ্রোতাও সর্বজ্ঞানী।
আরেকটা বিষয় নিয়ে যে কথা বলছিলাম ইফতারের আগে এ দোয়াটা আমরা বেশি বেশি করে পরবো।

ইফতারের দোয়া,
আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু রহমতি কা ইয়ার হামার রহিম ইন।

অর্থ,হে আল্লাহ আমি আপনার উদ্দেশ্যে রোজা পালন করেছি,এবং আপনার দেওয়া রিজিক দাঁড়াই ইফতার করেছি।যাদের আরবিতে মুখস্থ করতে সমস্যা হয় তারা বাংলাতেও নিয়ত করতে পারেন।নিয়ত যে শুধু আরবীতেই করতে হবে এটা নয়।আল্লাহতালার কাছে একটা প্রার্থনা করিতেছি যে রমজান মাসে ৩০ টি রোজায় যেন সহিসালামতে আমরা সকল প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমান রাখতে পারি।

২০২৪ সালের পবিত্র রমজান মাস শুরুর তারিখ ঘোষণা।

মুসলমানদের জন্য সবচাইতে পবিত্রতম মাস মাহে রমজান।প্রতি বছরের পবিত্র এই মাসের জন্য অপেক্ষায় থাকেন বিশ্বের সকল ধর্মপ্রা মুসলমানরা।তবে রমজান মাস আর বেশি ধরে নয়। সে মাস সরু সম্ভবত তারিখ ঘোষণা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।দুবাই ইসলামিক অ্যাফেয়ার এন্ড চ্যারিটেবল এক্টিভিটিস ডিপার্টমেন্ট ওয়েবসাইটের প্রকাশিত হিজরী ক্যালেন্ডারের অনুসারে দেশটিতে রমজান শুরু হবে ২০২৪ সালের ১২ই মার্চ।

হিজরি ক্যালেন্ডার এর অন্য সব মাসের মত এই মাসের গুরুত্ব চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল।তবে প্রকৃত তারিখ চাঁদ দেখার সাপেক্ষে এবং কর্তৃপক্ষের ঘোষণার উপর নির্ভর করে।এছাড়া জ্যোতির্বিজ্ঞানের গণনা অনুযায়ী সঠিকভাবে সম্ভাব্য তারিখের পূর্বাভাস দিতে পারে।প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে ২০২৩ সালের তুলনায় দেশটিতে এবার রোজার সময় কমবে।

এবছর রমজানের শুরুতে আমিরাতের মুসলমানরা ১৩ ঘন্টা ১৬ মিনিট রোজা রাখবেন।মাস শেষে রোজার সময় ১৪ ঘন্টায় পৌঁছে যাবে।রোজার শেষে পালন করা হবে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর।

লেখকের মন্তব্য

আজকের এই আর্টিকেলে রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।একটি মাস রোজা রাখলে শরীরে কি কি পরিবর্তন ঘটতে পারে এ সম্পর্কেও আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করা হয়েছে।রোজা রাখলে শরীরের ক্ষতি নাই বরং অনেক উপকার রয়েছে।তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url