ইতেকাফ কত রমজান থেকে করা উত্তম

প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা ইতিকাফের সঠিক সময় কখন এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।রমজান মাস এমন একটি বরকত পূর্ণ মাস যে মাস হাজার মাসের চাইতে উত্তম।রমজান মাসে অনেক আমল রয়েছে।
ইতেকাফ কত রমজান থেকে করা উত্তম
তার মধ্যে অন্যতম আমল হচ্ছে রমজানের শেষে দর্শকে এতেকাফ করা।এতেকাফ করলে দুইটি কবল হজ এবং দুইটি ওমরার সওয়াব পাওয়া যায় সুবাহানাল্লাহ।তাই এই আমলটি আমাদের সবার করা দরকার।ইতেকাফ কততম রমজান থেকে করা উত্তম।এই সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই কন্টেনটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন।

ভূমিকা

রমজানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেক আমল সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি আমল হল রমজানের শেষ দশকে মসজিদে ইতেকাফ করা।এতেকাফ শব্দের অর্থ হল কোথাও নিজেকে আবদ্ধ করে ফেলা,কোথাও নিজেকে বন্দী করে ফেলা,কোথাও অবস্থান করা।রমজানের শেষ দশকে মসজিদে নিজেকে আবদ্ধ করে ফালাকে এটাই ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে এতেকাফ।আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে অত্যন্ত দামী একটি মাসও দান করেছেন।


সে মাসের নাম হল রমজানুল মোবারক।রমজানের প্রত্যেকটা দিন প্রত্যেকটা রাত প্রত্যেকটা মুহূর্ত আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার দরবারে অত্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।এই মাসে আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালার কাছে দোয়া করা হয় যা চাওয়া হয় আল্লাহ সুবহানাতায়ালা পূরণ করে দেয়।আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেন যে বান্দা আমার জন্য রোজা রাখে ওই বান্দাকে আমি আমার খুশি মত আমার ইচ্ছা মত প্রতিদান দান করবো কিয়ামতের দিনে।
  • ইতিকাফের সঠিক নিয়ম,নিয়ত ও ফজিলত
  • ইতিকাফের সঠিক সময় কখন
  • এতেকাফ অবস্থায় কি কি করা যাবে এবং যাবে না
  • ইতেকাফ কত রমজান থেকে করা উত্তম
  • এতেকাফের গুরুত্ব ফজিলত এবং করনীয় আমল

ইতিকাফের সঠিক নিয়ম,নিয়ত ও ফজিলত

রমজানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেক আমল সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি আমল হল রমজানের শেষ দশকে মসজিদে ইতেকাফ করা।এতেকাফ শব্দের অর্থ হল কোথাও নিজেকে আবদ্ধ করে ফেলা,কোথাও নিজেকে বন্দী করে ফেলা,কোথাও অবস্থান করা।রমজানের শেষ দশকে মসজিদে নিজেকে আবদ্ধ করে ফালাকে এটাই ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে এতেকাফ।প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সঃ এতেকাফের এই আমলটি কোনদিন ছাড়েননি।

রমজানে রোজা ফরজ হয়েছিল দ্বিতীয় হিজরীতে,এরপর নয় বছর নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বেঁচে ছিলেন।এর প্রত্যেক বছর নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম রমজানের শেষের দশকে অবশ্যই মসজিদে ইতেকাফ করতেন কখনো তিনি ছাড়তেন না।নবী করীম সাল্লাহু সাল্লাম যে আমলটি তার জীবনে কখনো ছাড়েননি,সে আমলটি আমাদের বেশিরভাগ মুসলমান ভাই ও বোনদের জীবনে একবারও করা হয়নি।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে যত ইবাদত বন্দেগীরের নির্দেশ করেছেন,প্রত্যেকটি ইবাদত বন্দেগীর আলাদা স্বাদ রয়েছে তৃপ্তি রয়েছে,প্রত্যেকটি ইবাদতের মধ্যে ভালো লাগা কাজ করে।এতেকাফের ইবাদতের মধ্যে যে স্বাদ রয়েছে তৃপ্তি রয়েছে এটি অন্য কোন ইবাদতের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না।প্রিয় ভিউয়ার্স আপনার চাওয়া পূরণের জন্য কারো দুয়ার এগিয়ে যদি হাঁটু গেড়ে দিয়ে বসে থাকেন সে বিষয়টি যেমন এতেকাফের বিষয়টা ঠিক তেমনি।

কেন জানি আল্লাহর চৌকাটে এসে আপনি বসে পড়লেন।সারা বছর যে ব্যস্ততাই থাকেন সে ব্যস্ততাকে দূরে ঠেলে দিয়ে আল্লাহর সমৃদ্ধ হওয়ার জন্য,সময়টুকু শুধু আল্লাহর জন্য নিবেদন করার নামই হচ্ছে এতেকাফ।রমজান মাসের সর্বোচ্চ ইবাদতের মধ্যে সানিধ্য হওয়া যায় এতেকাফের মাধ্যমে।আমরা জানি লাইলাতুল কদরকে তালাশ করতে নির্দেশ করেছেন রমজানের শেষের দশকে।

আর একজন এতেকা কারী ব্যক্তি এতেকাফ অবস্থায় থাকেন তাহলে তার জন্য লাইলাতুল কদর পাওয়া অনেক বেশি সহজ।এমনকি এতেকাফ অবস্থায় তিনি যদি ঘুমিয়েও থাকেন শুয়েও থাকেন তাও তিনি ইবাদতের মধ্যে থেকে কাটাচ্ছেন।যে ইবাদত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কোন দিন ছাড়েন নাই।দুঃখের বিষয় যে আমাদের বেশিরভাগ মসজিদে এতেকাফ করার জন্য লোক পাওয়া যায় না।আল্লাহ যেন আমাদেরকে এই কিতাবের গুরুত্ব বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।

ইতিকাফের সঠিক সময় কখন

সুন্নাহ এতেকাফের সময়সীমা ১০ দিন।এটাই ফিক্সটাইম এর কম হয় না বেশি হয় না।নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজানের শেষ দশ দিন এতেকাফ করতেন।২০ রমজান সূর্য ডোবার আগে আগে মসজিদে প্রবেশ করতেন এতেকাফের উদ্দেশ্যে।আর ঈদের চাঁদ দেখের পর মসজিদ থেকে বের হয়ে আসা।এটাই হলো সুন্নাহ ইতেকাফ।এছাড়াও নফল এতেকাফ যেটা সুন্নায় এতেকাফের বাহিরে করা যেতে পারে সেটা হল একদিন তিনদিন এবং কয়েক মুহূর্তের জন্য এতেকাফের উদ্দেশ্যে মসজিদে ঢুকলে সেটাকে নফল এতেকাফ বলা হয়।

এতেকাফ অবস্থায় কি কি করা যাবে এবং যাবে না

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে অত্যন্ত দামী একটি মাসও দান করেছেন।সে মাসের নাম হল রমজানুল মোবারক।রমজানের প্রত্যেকটা দিন প্রত্যেকটা রাত প্রত্যেকটা মুহূর্ত আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার দরবারে অত্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।এই মাসে আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালার কাছে দোয়া করা হয় যা চাওয়া হয় আল্লাহ সুবহানাতায়ালা পূরণ করে দেয়।


আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেন যে বান্দা আমার জন্য রোজা রাখে ওই বান্দাকে আমি আমার খুশি মত আমার ইচ্ছা মত প্রতিদান দান করবো কিয়ামতের দিনে।এবং এ বিষয়টা আমাদের জানা থাকা খুবই জরুরী যখন আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালা নিজ হাতে আমাদেরকে প্রতিদান দিবে আল্লাহ সুবাহানাহুওয়া তা'আলার প্রতিদান পাওয়ার পরে কোন ব্যক্তি জাহান্নামে যাবে না।

এই হাদিসটিতে স্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে,কোন কোন কাজ এতেকাফ কারীর জন্য নিষিদ্ধ।কোন কোন কাজ এতেকা অবস্থায় করতে পারবেন না।আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন।এতেকাফ কারীর জন্য জরুরি হচ্ছে,আবশ্যক হচ্ছে সে যেন কোন রোগীকেও দেখতে না যায়।কোন জানাযার শরিক না হয়।স্ত্রী সহবাস না করে,স্ত্রীর সাথে ঘেষাঘেষি না করে।প্রয়োজন ছাড়া কোন কাজে যেন বের না হয।

এমন মসজিদে যেন এতেকাফ করে সে মসজিদে যেন জুমার নামাজ পড়া হয়।এতটাই গুরুত্বপূর্ণ এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে,সে যেন কোন রোগী ব্যক্তিকেও দেখতে না যায়।কারণ যখন কোন ব্যক্তি কোন রোগী ব্যক্তিকে দেখার জন্য ঘর থেকে বের হয় জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত যত ফেরেশতা আছে সমস্ত ফেরেশতার তার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করতে থাকে সুভান আল্লাহ।এখানে এতেকাফের গুরুত্ব টা কত বেশি।দ্বিতীয় বিষয়টা সে যেন জানা যায়ও সঠিক না হয়।

কোন ব্যক্তি সম্পর্কে বলা আছে সে যদি কখনো জানাযায় শরিক হয় তাহলে তাকে এককেরান এবং সে যদি কোন ব্যক্তিকে দাফন করে তাকে আরো এককেরান আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তার আমলনামায় দান করেন।কারণটা কি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লামকে এক সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করেছে,তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তর করেছিলেন,এক কেরান সমান সমান এক ওহুদ পাহাড়ের সমান সওয়াব সুবহানাল্লাহ।কত বড় একটি ফজিলতের বিষয়।

তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম জানাযায় শরিক হওয়ার চাইতেও এতেকাফ রক্ষা করা আরো বেশি সোওয়াবের।কোন ব্যক্তি তার মনের আশা পূরণের জন্য,সে যদি আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার ঘরে ১০ দিনের জন্য এতেকাফে বসে যান আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তার মনের আশা পূরণ করে দেন।শুধু তাই নয় আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার উদ্দেশ্যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য তাকওয়া অর্জনের জন্য যদি কোন ব্যক্তি এতেকাফে বসে যায় আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা তার জীবনের সমস্ত গুনহা আল্লাহ সুবহানাতায়ালা ক্ষমা ঘোষণা করে দেন।

শুধু তাই নয় যে ব্যক্তি এই দশ দিনে এতেকাফ করে ঈদের চাঁদ দেখার পরে মসজিদ থেকে বের হয় সে যেন এমন ভাবে বের হয়েছে তার আমলনামায় কোন গুনাই থাকে না।একটা মা যখন তার বাচ্চাকে জন্ম দেয় তার আমলনামায় তখন যেমন গুনহা থাকেনা,মসজিদ থেকে এতেকাফ শেষ করা ব্যক্তির আমলনামায় ঠিক তেমনই গুনাহ থাকে না।

ইতেকাফ কত রমজান থেকে করা উত্তম

তিনটা ইবাদতের স্বাদ বান্দা খুব দ্রুততার সাথে পাই।এর মধ্যে একটি হলো সেজদা।যদি সুন্দর করে পড়েন তাহলে নগদে এর শাদ পাবে।আরেকটি হলো এতেকাফ।এরশাদ যে পাইছে তাকে কোনোভাবেই রমজানের শেষের দশকের বাড়িতে আটকে রাখা যাবে না।আমাদের দেশে খুব লজ্জার বিষয় যে টাকা দিয়ে লোক ভাড়া করতে হয় এতেকাফের জন্য।যে আমলটা নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম জীবনে একবারও ছাড়েন নাই।আমরা বেশিরভাগ লোকজনই এই আমলটা একবারও করি নাই।

এতেকাফের জন্য উত্তম সময় হলো ২০ রমজান সূর্য অস্ত যাওয়ার আগে আগে মসজিদে প্রবেশ করতে হবে এটা কাফের উদ্দেশ্যে।এবং ঈদের চাঁদ দেখার আগ পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করতে হবে।এই দশ দিন নিজেকে মসজিদের ভিতরে আবদ্ধ করে রাখবেন।এরমধ্যে আপনি বাহিরে যাবেন না।জরুরী কাজ ব্যতীত বাইরে যাওয়া যাবে না।যেমন পেশাব পায়খানা গোসল ইত্যাদি।এমনকি খাবার এনে দেওয়ার লোক থাকলে বাসায়ও যাওয়া যাবে না।

যদি খাবার এনে দেওয়ার লোক না থাকে তাহলে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে কার সাথে কথা না বলে চলে আসবেন।অর্থাৎ ১০ দিন আপনি বন্দি রাখলেন নিজেকে মসজিদের ভিতর।সেখানে তেলোয়া তাসবিহ ঘুম ইবাদত বন্দেগি সবই করতে পারবেন।এটাই হলো এতেকাফ।রমজানের শেষ দশকের যে এতেকাফ।যদি কোন এলাকার মধ্যে থেকে একজনও ব্যক্তি এতেকাফ না করে তাহলে ওই এলাকার প্রত্যেকটি লোক গোনাগার হবে।

এতেকাফের গুরুত্ব ফজিলত এবং করনীয় আমল

এতেকাফ যে আল্লাহর ঘর মসজিদে করবে,তার দুইটা প্রথম ফায়দা হবে।এক নাম্বার সে সমস্ত গুনাহ থেকে মুক্ত থাকবে।দুই নাম্বার সমস্ত মহল্লাবাসী যা নেক আমল করবে,সমস্ত নেক আমলের সমপরিমাণ নেকি আল্লাহর ঘর মসজিদে যে এতেকাফ করে আল্লাহ তার আমলনামার মধ্যে তুলে দেবেন সুবহানাল্লাহ।

এর পরের রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইতিকাফ কারীর জন্য যে ঘোষণা দিয়েছেন,লাইলাতুল কদরবার শবে কদর পৃথিবীর কাউকে দিক বা না দিক এতেকাফকারি মসজিদে যে অবস্থান করতেছে সে যদি ঘুমাইও থাকে সারারাত এরপরেও আল্লাহ তা'আলা লাইলাতুল কদরের পূর্ণ নেকি তার আমলনামায় দান করবেন সুবহানাল্লাহ।মসজিদে যে ইতিকাফ করে নিশ্চিত সে শবে কদরের নেকি পাই।


এজন্য যাদের সুযোগ আছে একান্তই কোন অসুবিধা নাই মেহেরবানী করে তারা এখন থেকে প্রস্তুতি নেন ইনশাআল্লাহ যাতে করে সামনে রমজানে এতেকাফে ঢুকতে পারেন।যেদিন থেকে এতেকাফের বিধান এসেছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কোনদিন এতেকাফের এই আমলটি ছাড়েননি।রাসূলুল্লাহ সাল্লাম হাশরের ময়দানে প্রশ্ন করবেন যে আমলটা আমি জীবনে কোন বছর ছাড়ি নাই সে আমলটা তুমি জীবনে কোনদিন কর নাই কেন।

তখন আল্লাহর রাসূলকে কি উত্তর দেবেন।যখন রমজান মাসে শেষের দশক আসতো,তখন নবী সাঃ তার লুঙ্গি কষে নিতেন।বেশি বেশি ইবাদতের প্রস্তুতি নিতেন।এবং রাত জেগে থাকতেন ও পরিবার-পরিজনকে জাগিয়ে দিতেন।রমজানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমলের মধ্যে একটি আমল হল রমজানের শেষের দশকে ইতেকাফ করা।রমজানের শেষের দশকে দশটা দিন মসজিদে এতেকাফ করবে।হুজুরে আকরাম রাসূল ইসলাম বলতেছেন তার জন্য দুটি হজ এবং দুটি ওমরার সোয়াব তার আমলনামার মধ্যে রাব্বুল আলামিন লিপিবদ্ধ করবেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্ট ইতিকাফ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি।এটা এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রোজা ফরজ হওয়ার পর থেকে এই আমলটি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জীবনে একবারও ছাড়েননি।আফসোস আমরা কতটা হতভাগা যে আমলটি রাসুল সাঃ একবারও ছাড়েননি,সে আমলটি আমাদের জীবনে একবারও করার ইচ্ছাও হয়নি।

আল্লাহ সুবহানাতায়ালা এই আমলটি আমাদের সবাইকে করার তৌফিক দান করুন আমিন।আজকের এই কন্টেন্ট থেকে যদি কোন ভাই ও বোন উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url