তরমুজের উপকারিতা ও খাওয়ার সঠিক নিয়ম
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্ট।আজকের এই কনটেন্টে তরমুজের বেশ কিছু উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।তরমুজ খুবই একটি লোভনীয় ফল।এর ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে।
এই ফলের ৯২ ভাগ পানি হওয়ার কারণে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।এবং তরমুজ খুবই সুস্বাদু একটি ফল।শুধু স্বাদ আর প্রশান্তি নয় স্বাস্থ্যগত দিক দিয়েও তরমুজ অনেক উপকারী।তাই আজকের এই কনটেন্টে তরমুজের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
ভূমিকা
গ্রীষ্মকালের এক সুস্বাদু ফল তরমুজ।শুধু স্বাদ আর প্রশান্তি নয় স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও তরমুজ অনেক উপকারী।তরমুজে থাকা উপকারী উপাদান গুলো হল একাধিক ভিটামিন অ্যামাইনো এসিড পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম লাইকোপেন এবং পানি।গরমে পানির ঘাটতি কমাতে তরমুজ খুবই কাজে।তরমুজে প্রায় ৯২ ভাগই পানি।তাই শরীরকে ঠান্ডা করতে ও পানি শূন্যতা কমাতে তরমুজ অতুলনীয়।
তরমুজ মস্তিষ্ক এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে।এবং নিমিষেই দেহের শক্তি সঞ্চালন করে।ফল খাওয়ার অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে ফলের মধ্যে সে সমস্ত পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে যা শরীরের কার্যকারিতা বাড়ায়।ভিটামিন মিনারেল ফাইবার পটাশিয়ামে ভরপুর ফল।রক্তচাপ ও হার্ট অ্যাটাক ও স্টকের ঝুঁকি কমাতেও ফলের কোন বিকল্প হয় না।
এখানে ক্লিক করুনঃকাঁচা তরমুজ ও পাকা তরমুজ চেনার উপায়
সেই সঙ্গে ক্যান্সার প্রতিরোধেও বেশ ভূমিকা নেই।এইসব কিছুর কুদরত একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের।তিনি আমাদেরকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে আমাদের জীবনযাপন ও স্বাস্থ্যবান থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের রিজিকের ব্যবস্থা করেছেন।তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিজিক হচ্ছে ফলমূল।
- তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা
- ডায়াবেটিসে তরমুজ খাওয়া যাবে কি
- তরমুজের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
- তরমুজের উপকারিতা ও খাওয়ার সঠিক নিয়ম
- আমাদের শরীরে কি কি ঘাটতি পূরণ করে তরমুজ
তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মকালের এক সুস্বাদু ফল তরমুজ।শুধু স্বাদ আর প্রশান্তি নয় স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও তরমুজ অনেক উপকারী।তরমুজে থাকা উপকারী উপাদান গুলো হল একাধিক ভিটামিন অ্যামাইনো এসিড পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম লাইকোপেন এবং পানি।গরমে পানির ঘাটতি কমাতে তরমুজ খুবই কাজে।তরমুজে প্রায় ৯২ ভাগই পানি।তাই শরীরকে ঠান্ডা করতে ও পানি শূন্যতা কমাতে তরমুজ অতুলনীয়।তরমুজ মস্তিষ্ক এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে।এবং নিমিষেই দেহের শক্তি সঞ্চালন করে।
তরমুজের ফ্যাটের পরিমাণ একেবারেই কম।সামান্য পরিমাণ তরমুজে প্রায় ৪৫ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়।নিয়মিত তরমুজ খেলে প্রতিদিনের ভিটামিন এর চাহিদার ৭% এবং ভিটামিন সি চাহিদার ২১% পূরণ হয়। গরমের ফল তরমুজে রয়েছে ভিটামিন এ বি ও সি।এছাড়া এ ফলের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট। তরমুজের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল লাইকোপেন।মজার ব্যাপার হল এই য লাইকোপেনের উপস্থিতির কারণেই তরমুজ এমন লাল টকটকে দেখায়।
এসব উপাদানের উপকারিতা ও কম নয়।গবেষণায় দেখা গেছে তরমুজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্টকের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।তরমুজে থাকা লাইকোপেন মানবদেহের কয়েক ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং স্টক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে খুব ভালো কাজ করে।যেসব খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে তরমুজ তার মধ্যে অন্যতম।
তোর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি এবং বি-6 শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।পুষ্টিবিদরা বলছেন দিনে সর্বোচ্চ ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত তরমুজ খাওয়া যেতে পারে।৫০০ গ্রাম তরমুজ খেলে ১৫০ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়।এর বেশি তরমুজ খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
ডায়াবেটিসে তরমুজ খাওয়া যাবে কি
ডায়াবেটিসে তরমুজ খাওয়া যাবে কি।গরমে বাঙালি তরমুজ খাবেনা তা কি করে হতে পারে।তরমুজ যেমন আপনার শরীর এবং মনকে শীতল করে তেমনি তরমুজের নিউটনগুলি শরীরের প্রতিদিনের চাহিদা পূরণ করে।কিন্তু চিনির মতো মিষ্টি তরমুজ যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের ডায়াবেটিস সৃষ্টি করবে না তো।আবার যাদের ডায়াবেটিস আছে তরমুজ খেলে কি তাদের ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকবে তো।ডাইবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় তরমুজ কি রাখা যাবে।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা কি তরমুজ খেতে পারবে।১০০ গ্রাম তরমুজের কার্বোহাইড্রেট থাকে প্রায় ৮ গ্রাম,সুগার থাকে প্রায় ৬ গ্রাম,আর ফাইবার থাকে ০.৫ গ্রাম।তরমুজের গ্ল্যামিক ইনডেক্স মোটামুটি ৭২।আর গ্লাইফোনিক লোড ২।ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের তরমুজের কি কোন ভূমিকা আছে।এক কথায় বলতে গেলে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা তরমুজ খেলে তাদের ব্লাড সুগার কন্ট্রোল হারাবে।ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকবেনা।
এখানে ক্লিক করুনঃলাল টকটকে মিষ্টি তরমুজ চেনার কৌশল
তাদের ব্লাড সুগার কন্ট্রোল হারাবে।কিন্তু যেহেতু তরমুজের গ্লাইসেমিক লোড খুবই কম,তাই মাঝে সাঝে অল্প করে তোর বোঝা আপনি খেতেই পারেন।ভয়ের খুব বেশি কারণ নেই।অর্থাৎ ডায়াবেটিসের খাদ্য তালিকায় তরমুজ জায়গা না পেলেও অল্প তরমুজ আপনি খেতেই পারেন।
তরমুজের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
ফল খাওয়ার অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে ফলের মধ্যে সে সমস্ত পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে যা শরীরের কার্যকারিতা বাড়ায়।ভিটামিন মিনারেল ফাইবার পটাশিয়ামে ভরপুর ফল।রক্তচাপ ও হার্ট অ্যাটাক ও স্টকের ঝুঁকি কমাতেও ফলের কোন বিকল্প হয় না।সেই সঙ্গে ক্যান্সার প্রতিরোধেও বেশ ভূমিকা নেই।এইসব কিছুর কুদরত একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের।
তিনি আমাদেরকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে আমাদের জীবনযাপন ও স্বাস্থ্যবান থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের রিজিকের ব্যবস্থা করেছেন।তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ রিজিক হচ্ছে ফলমূল।বিজ্ঞান গবেষণায় একথা প্রমাণিত যে মানুষের হাতে তৈরি খাবারের চেয়ে আল্লাহ প্রদত্ত ফলমূল অনেক স্বাস্থ্য উপকারী হয়ে থাকে।মৌসুমী ফলের নিশ্চয়ই কোন উপকারের কথা বিজ্ঞানীরা অকপটে স্বীকার করে থাকেন।তরমুজ ক্রাব কমাতে পারে।আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন যে তরমুজ জলের অভাব পূরণ করে।
এবং পেট ঠান্ডা রাখে।তবে জানেন তো এই ফলের উপকারিতা আরো অনেক বেশি।যারা জিম করেন তাদের জন্য দুর্দান্ত।কারণ এর মধ্যে যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অ্যামিনেস রয়েছে যা ওয়ার্কআউট কে আরো ভালো করতে সাহায্য করে।এছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম,যা ব্যায়ামের কারণেই ক্রাব কমাতে পারে।
তরমুজের উপকারিতা ও খাওয়ার সঠিক নিয়ম
গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ।চোত্রের তাপে তৃষ্ণা মেটাতে তরমুজের জরি মেলা ভার।সবুজ মোটা খোসা যুক্ত গোল বৃত্তে আবৃত লাল রসালো ফল এ তরমুজ।কেবল প্রশান্তি পেতেই নয়।স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনাও তরমুজ এগিয়ে।রূপচর্চায় ব্যবহার বা খাওয়ার দু'ভাবেই তরমুজের উপকারিতা পাওয়া সম্ভব।৫০০০ বছর আগে তরমুজের প্রথম দেখা গিয়েছিল মিশরে।
তারপর স্বাদে গুনে এই ফল ছড়িয়ে গিয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে।তরমুজ হলো এমন একটি ফল,যাতে নানা প্রকার এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।সেই সঙ্গে লাইকোপিন এমাইনো এসিড ভিটামিন এসকরবিক অ্যাসিড পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও পানি।এসব উপাদান হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।চলুন জেনে নেই তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
(১)রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়,তরমুজে রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি,যা আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।তরমুজ আমাদের দেহের ভেতর তৈরি হওয়ার টক্সিনকে দূর করে।ফলে শরীর চাঙ্গা থাকে।
(২)শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে,তরমুজে পানির পরিমাণ ৯২ ভাগ।গরমে আমাদের দেহ থেকে ঘামের মাধ্যমে প্রচুর পানি বের হয়।ফলে এ সময় শরীরে পানির যে ঘাটতি তৈরি হয় তা পূরণ করে তরমুজ।শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে।
(৩)ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও শুষ্কতা দূর করে,তরমুজের মধ্যে যে জৈব এসিড আছে তা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।তরমুজে রয়েছে ময়শ্চারাইজিং ক্ষমতা।যা ত্বকের প্রাকৃতিক ময়েশ্চার ধরে রাখে।তরমুজের রস খেলে সূর্যের তাপে ত্বক যে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।রোদে পোড়া ত্বকে তরমুজের রস মাখলে ভালো ফল পাবেন।
(৪)ওজন কমাতে সাহায্য করে,তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং অল্প পরিমাণে ক্যালরি থাকায় পেট পুরে এই ফল খাওয়া যায়।ফলে খিদে থেকে মুক্তি মেলে আর ওজন সেভাবে বাড়ে না।
(৫)রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে,তরমুজ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।আবার এই ফলটি হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো।হৃদযন্ত্রের সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন করতে সাহায্য করে।এতে হৃদযন্ত্র ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
(৬)কিডনির জন্য উপকারী,তরমুজ কিডনির জন্য উপকারী একটি ফল।এটি কিডনি ও মূত্রথলিকে বর্জ্য মুক্ত করে।কিডনিতে পাথর হলে চিকিৎসকরা ডাবের পানি এবং তরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।তাই প্রতিদিনে খাবার তালিকা রাখুন তরমুজ।
আমাদের শরীরে কি কি ঘাটতি পূরণ করে তরমুজ
তরমুজ আমাদের শরীরে কি কি ঘাটতে পূরণ করে তা অবশ্যই জেনে রাখা ভালো।সত্যিই কিন্তু তরমুজ একটি লোভনীয় ফল।দেখতে এত লাল টুকটুকে যা দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে।গরমে অনেকের প্রিয় ফল তরমুজ।এটি একই সঙ্গে রসালো ও সুস্বাদু।এর পুষ্টিগুনো অনেক।গ্রীষ্মকালের জনপ্রিয় সুস্বাদু ফল তরমুজ।বাজারে উঠতে শুরু করেছে।এর ৯২ ভাগই পানি,৬ ভাগ চিনি এবং এতে অন্য উপাদান রয়েছে দুই ভাগ।
এটি ভিটামিন এ জাতীয়।তাহলে জেনে নেই তরমুজের স্বাস্থ্য উপকারিতা গুলো।হার্ড সুস্থ রাখে,তরমুজ খেলে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলকে দূরে রাখা যায়।যা হার্ট সংক্রান্ত রোগগুলোকে প্রতিরোধ করতে পারে।এছাড়া শরীর আদ্র রাখে।তরমুজ রয়েছে ৯২ শতাংশ পানি,যা শরীরকে বেশ আদ্র রাখে।এছাড়া এর ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও খাবার হজম কমিয়ে পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।ক্যান্সার প্রতিরোধে তরমুজ,তরমুজে থাক লাইকোপেন ক্যান্সারের প্রবণতা অনেকটা কমিয়ে আনে।
এখানে ক্লিক করুনঃকালোজিরার উপকারিতা ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
এই লাইকপেনের জন্যই তরমুজের রং গারো লাল হয়।এবং এটি একই অক্সিডেন্ট এ ভরপুর।যা ক্যান্সার রোধ করে।তাছাড়া তরমুজ ভিটামিন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন বি সিক্স,যার শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে তরমুজ খেলে কি কি উপকারিতা হয় এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।তরমুজ গ্রীষ্মকালের একটি ফল।এর ফলে প্রায় ৯২ ভাগই পানি রয়েছে।যা আমাদের শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।তাই আমাদের নিয়মিত তরমুজ খাওয়া দরকার।
তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচয় লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন বা বন্ধু-বান্ধব এই কনটেন্ট থেকে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url