প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়

প্রিয় পাঠক,আপনার কি জানতে চাচ্ছেন কোন খাবার খেলে প্রাকৃতিকভাবে মায়ের বুকে দুধ বাড়ে।এ বিষয়ে অনেকে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করব প্রাকৃতিকভাবে কিভাবে মায়ের বুকের দুধ বাড়ানো সম্ভব।
প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়
এবং প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করব।জন্মের পর অনেক শিশুই মায়ের বুকের দুধ পায় না।এ সমস্যাই যে সকল মায়েরা ভুগছেন তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।

ভূমিকা

জন্মের পর শিশুর প্রথম ও প্রধান খাবার হল মায়ের বুকের দুধ।জন্মের পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত শিশু শুধু মায়ের বুকের দুধ থেকেই তার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেয়ে থাকে।শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই।মায়ের দুধে শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব খাদ্য উপাদান থাকে।জা মাএর প্রতিদিনের খাবার অথবা শরীরে সঞ্চিত পুষ্টি উপাদান থেকে সরবরাহ হয়ে থাকে।

তাই এ সময় মাকে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত।জন্মের পর বাচ্চার জন্য মায়ের বুকের দুধ হল,প্রাথমিক টিকাকরণ এর সমান।জন্মের পর শিশুর প্রথম ছয় মাস মায়ের বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু বিকল্প খাবার খাওয়ানো ঠিক নয়।শিশুর জন্য মায়ের দুধের চেয়ে ভালো খাবার হতে পারে না।


এতে প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক আছে যার শিশুর শরীরে ইনফেকশন রোদে সাহায্য করে।যেসব শিশু মায়ের দুধ খাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে অনেক সময় সে সময় এর কাছ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পায় না।প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে মায়ের দুধ বৃদ্ধি করা সম্ভব।
  • কোন খাবার খেলে বুকের দুধ বাড়ে
  • বুকের দুধ বৃদ্ধির ট্যাবলেট অমিডন
  • কি করলে বুকের দুধ বৃদ্ধি পায়
  • প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়
  • বুকের দুধ বৃদ্ধি করে যেসব খাবার

কোন খাবার খেলে বুকের দুধ বাড়ে

জন্মের পর শিশুর প্রথম ও প্রধান খাবার হল মায়ের বুকের দুধ।জন্মের পর থেকে ছয় মাস পর্যন্ত শিশু শুধু মায়ের বুকের দুধ থেকেই তার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেয়ে থাকে।শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই।মায়ের দুধে শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব খাদ্য উপাদান থাকে।জা মাএর প্রতিদিনের খাবার অথবা শরীরে সঞ্চিত পুষ্টি উপাদান থেকে সরবরাহ হয়ে থাকে।

তাই এ সময় মাকে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ ল্যাক্টোজেন,ক্যালসিয়াম,জিংক,আয়রন,কপার ফলেট ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান প্রাকৃতিকগতভাবে বুকের দুধে সরবরাহ হলেও মায়ের শরীরে যদি আয়োডিন ভিটামিন এ সেলেনিয়াম বা ভিটামিন গুলোর ঘাটতি থাকে তাহলে বুকের দুধেও এগুলোর অভাব দেখা দেয়।

কাজেই স্তন্যদান কারী মায়ের মায়ের অপুষ্টি রোধে এবং বুকের দুধের গুণগত মান অখুন্ন রাখতে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় যে খাবারগুলো থাকা উচিত চলুন জেনে নেই সংক্ষেপে সেই খাবারগুলো সম্পর্কে।

(১)পানিবা তরল জাতীয় খাবার।প্রতিবার শিশুকে বুকের দুধ দেয়ার আগে মা যদি এক থেকে দুই গ্লাস পানি বা তরল জাতীয় খাবার যেমন দুধ ফলের রস রসালো ফল ও পানি সমৃদ্ধ সবজি খান তাহলে দুধ বেশি নিঃসরিত হয়।

(২)গরুর দুধ বা বুদ্ধ জাতীয় খাবার।গরুর দুধে ফলিক এসিড ক্যালসিয়াম এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাক্ট ইত্যাদি থাকে।যাকে বল তোদের উৎপাদনে সহায়তা করে তা নয়।এর সাথে দুধ কে আপনার শিশুর জন্য সুষমভাবে পুষ্টিকর করে তোলে।বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি নিঃসৃত করার জন্য আপনাকে দিনের মধ্যে দুবার এক গ্লাস করে দুধ পান করা জরুরী।দুধ পান করতে পারেন না তারা বুদ্ধ জাতীয় খাবার ঘি এবং দই খেতে পারেন।

(৩)ভিটামিন ডি।সুস্থ দাঁত, হাড এবং পেশির জন্য ভিটামিন ডির প্রয়োজন।এ কথা আমরা অনেকেই জানি।ভিটামিন ডি এর অভাবে হার ঠিক মতো গড়ে ওঠে না এবং শিশুরা রিকেট নামে রোগের শিকার হতে পারে।ভিটামিন ডির অন্যতম উৎস সূর্যের আলো।ভিটামিন ডি এর জন্য প্রতিটি মা এবং শিশুকে কিছুক্ষণ সূর্যের আলোয় থাকা উচিত।

(৪)হেলেঞ্চা ধরনের শাক।সন্তান প্রসব করার পরেও অধিকাংশ নারীর শরীরে লৌহের ঘাটতি দেখা দেয়।এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে হেলেঞ্চা,কলমি ইত্যাদি শাক।এগুলো উচ্চ লৌহ এবং ফলিড সমৃদ্ধ শাক।তবে মনে রাখতে হবে গর্ব অবস্থায় এটা না খাওয়া ভালো কেন না এটা সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় প্রভাব রাখে।

(৫)মেথির বীজ।মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য মেথিবীজ খুবই কার্যকর।এটি ওমেগা থ্রি ফ্যাট সমৃদ্ধ যা আপনার শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই বীজ খাওয়ার ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বুকের দুধের পরিমাণ বেড়ে যায়।বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন বি ক্যালসিয়াম এবং লৌহ সমৃদ্ধ খাদ্য হিসেবে আপনি মেথি পাতা ব্যবহার করতে পারেন।চা বানানোর সময় মেথি বীজ ব্যবহার করে যেতে পারে এবং সবজির তরকারিতে ব্যবহার করা যেতে পারেন।

(৬)কাজুবাদাম।কাজুবাদাম খাওয়ার সবচেয়ে উত্তম সময় হচ্ছে,সারারাত কাজুবাদাম পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাওয়া।কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাট অ্যাসিড।

(৭)করলা।স্তন্য দানকারী মায়ের অপুষ্টি রোধে এবং বুকের দুধের গুণগতমান অক্ষুন্ন রাখতে,আরো জা খাওয়া উচিত তা হল করলা।এ সবজির উচ্চ মানের পুষ্টিগুণ রয়েছে।এটিতে প্রচুর জল থাকে যা মাকে হাই ড্রেড রাখে।এটি সহজ পাত্র এবং স্তন্যদুদ্ধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম।

এখানে ক্লিক করুনঃ
(৮)কচু শাক,সন্তানকে দুধ পান করানোর জন্য মায়ের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন উপস্থিত থাকতে হবে।সন্তান জন্মদানের পরে মায়েদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়।সেক্ষেত্রে কচুশাক চমৎকার একটি উপাদান।কচুশাকে থাকে প্রচুর পরিমাণ আয়রন।

(৯)মিষ্টি আলু।মিষ্টি আলোতে থাকে বিটা ক্যারোটিন।যা বাচ্চাদের দুধ পান করানো মায়েদের জন্য খুবই উপকারী।বেটা কারো টিন গাজরেও পাওয়া যায়।যা দুগ্ধ উৎপাদনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

(১০)খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন।প্রতিদিন এ খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনুন।সবুজ শাকসবজি মাছ মাংস ডিম দুধ রসুন আঙ্গুরের রস ফলের রস বিভিন্ন রকমের মৌসুমী ফল প্রতিদিনের খাওয়ার চেষ্টা করুন।এসব খাওয়ার বুকে দুধ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।

(১১)বাচ্চাকে ঘন ঘন দুধ দিন।চেষ্টা করুন দিনে তিন ঘণ্টা এবং রাতে চার ঘন্টা অন্তর অন্তর বাচ্চাকে দুধ খেতে দিন।যত বেশি দুধ পান করানো হয় তত বেশি দুধ উৎপাদন হয়ে থাকে।

বুকের দুধ বৃদ্ধির ট্যাবলেট অমিডন

বন্ধুরা আজকে আলোচনা করব সন্তান প্রসবের পর যে মায়েদের শিশুরা পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ পায় না,সে সমস্ত মায়েদের জন্য কোন ওষুধটি সেবন করতে হবে সে সম্পর্কে।বন্ধুরা শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধের চেয়ে অন্য কোন খাবার ভালো হতে পারে না।এতে প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক রয়েছে।যা শিশুর ইনফেকশন রোধে সাহায্য করে থাকে।যেসব শিশু মায়ের দুধ খাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে।অনেক সময় শিশু মায়ের কাছ থেকে পর্যাপ্ত দুধ পায় না।আর শিশুরা মায়ের কাছ থেকে পর্যাপ্ত দুধ না পেলে যে ওষুধটি সেবন করবেন সে ওষুধটির নাম হচ্ছে অমিডন।এটি ডমপেরিডন গ্রুপের ওষুধ।এটি প্রস্তুত করেছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড।বন্ধুরা অনেক মা বুকের দুধ বৃদ্ধি হতে চান। কারণ তারা মনে করেন যে তারা বাচ্চাদের প্রয়োজনীয়তার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ দুধ উৎপন্ন করতে পারছেন না।

এই উদ্বেগকে সাধারণ এবং আপনি এটা জেনে নিশ্চিত হন যে এই উদ্বেগ আপনার একার হচ্ছে না।নতুন মা তাদের সন্তানের স্বাস্থ্য ও আরাম সম্পর্কে চিন্তিত হন।যেহেতু দুধে তাদের একমাত্র পুষ্টির উৎস।বন্ধুরা বুকের দুধের সরবরাহ কম কিনা তা নির্ধারণ করার একটি উপায় হল আপনার বাচ্চা যথেষ্ট পরিমাণে দুধ পাচ্ছে কিনা তার লক্ষ্য করা।আপনি যদি নিশ্চিত হন আপনার শিশুর ওজন কম পর্যাপ্ত দুধ সরবরাহ হচ্ছে না সে ক্ষেত্রে অমিডন ট্যাবলেটটি সেবন করলে দুধের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে।

বন্ধুরা এখন আমরা জানব ওষুধটি কিভাবে সেবন করতে হবে।প্রতিদিন তিন বেলা খাবার আগে দুইটি করে ট্যাবলেট খেয়ে নিতে পারেন।এভাবে দশ দিন সেবন করলে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে।এই ওষুধটির কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।এটি আপনার যেকোন ফার্মেসিত ওষুধটি পাবেন।

কি করলে বুকের দুধ বৃদ্ধি পায়

শিশুর যথাযথ বিকাশ সাধনের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই।এ কারণে শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ পাচ্ছে কিনা সেটাও খেয়াল করতে হবে।কারণ স্তন্যপান করানোর সকল নারীর স্তনের যে পর্যাপ্ত দুধ থাকবে এমনটা নাও হতে পারে।বুকের দুধের ঘাটতি দেখে অনেক মা বাজার প্রচলিত প্রচলিত ফর্মুলা দুধ কিনে খাওয়ান।কিন্তু কোন ফর্মুলায় মায়ের দুধের মত ভাল খাবার হতে পারে না।

এ কারণে শিশু পর্যায়ে দুধ না পেলে প্রথমে প্রাকৃতিক উপায় স্তনের দুধ বাড়ানো যায় কিনা সেটা চেষ্টা করতে হবে।এমন কিছু খাবার রয়েছে যা দুধ বৃদ্ধি করতে উদ্দীপনার সৃষ্টি করতে পারে।বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে পারে এমন কয়েকটি খাওয়া সম্পর্কে জড়ুন জেনে নেই।

(১)যথেষ্ট পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করা।
(২)প্রতিদিন অন্তত তিন রঙের সবজি খাওয়া।
(৩)প্রতিদিন চেষ্টা করো ওমেগা থিরি ও সামুদ্রিক মাছ খাওয়া।
(৪)প্রতিদিন কাজুবাদাম ও বিজাতিও খাবার খাওয়া।
(৫)যথেষ্ট পরিমাণ প্রতিদিন পানি পান করা।
(৬)পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো।
(৭)প্রতিদিন দিনে তিন ঘন্টা এবং রাতে চার ঘন্টা অন্তর অন্তর বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো।

প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়

জন্মের পর বাচ্চার জন্য মায়ের বুকের দুধ হল,প্রাথমিক টিকাকরণ এর সমান।জন্মের পর শিশুর প্রথম ছয় মাস মায়ের বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু বিকল্প খাবার খাওয়ানো ঠিক নয়।শিশুর জন্য মায়ের দুধের চেয়ে ভালো খাবার হতে পারে না।এতে প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক আছে যার শিশুর শরীরে ইনফেকশন রোদে সাহায্য করে।

যেসব শিশু মায়ের দুধ খাওয়া থেকে বঞ্চিত হয় তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে অনেক সময় সে সময় এর কাছ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পায় না।প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে মায়ের দুধ বৃদ্ধি করা সম্ভব।এর জন্য প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে।বুকের দুধ বৃদ্ধির সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হল শরীরকে হাইডেটে রাখা।

এর জন্য প্রয়োজন প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা।আজকের এই কনটেন্টে এমন কিছু তথ্য নিয়ে এনেছে যেগুলো নিয়মিত খেলে মাতৃত্ব ক্ষরণ বৃদ্ধি পাবে।এবং সন্তান প্রসবের এক থেকে দুই বছর পরেও পায়ের বুকে দুধের ঘাটতি হবে না।মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধি করার অসাধারণ খাবার সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

(১)মেথি।মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধি করার প্রধান খাবার হচ্ছে মেথি।মেথির মধ্যে থাকা,গলাকটি গগ নামক জাদুঘরের উপাদান স্তনদুগ্ধ ক্ষরণকারী মুখ্য হরমোন পোলাক্টন বৃদ্ধি করে স্তন দুগ্ধ ক্ষরণ বাড়ায়।সন্তান প্রসব করার পর অবশ্যই মেথি খাওয়া উচিত।

(২)গরম দুধ এবং জিরা পান করুন।এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে এক চা চামচ জিরা গুঁড়া মিশিয়ে নিন।এটি প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন।

(৩)মসুর ডাল।মসুর ডালে থাকা উচ্চমানের প্রোটিন কার্বোহাইড্র ভিটামিন বি ৫ আয়রন প্রসবের পর সবরকম শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং স্তনদুদ্ধ ক্ষরণ বৃদ্ধির বাড়ায়।
(৪)মাশরুম।মাশরুমে থাকা বিটা কুকন,প্রোটিন আয়রন ও ভিটামিন বি এবং ভিটামিন b6 দুগ্ধ ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

(৫)খেজুর।খেজুরের মধ্যে থাকা আয়রন ভিটামিন এ ফলিক অ্যাসিড এবং ক্যালসিয়াম প্রলাক্টিন হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াই।এবং দুগ্ধ ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে করতে সাহায্য করে।
(৬)সেদ্ধ ডিম।সিদ্ধ ডিমের থাকা প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ক্যালসিয়াম আয়রন বরণ জিং ওমেগা থ্রি ফ্যাটিক অ্যাসিড এবং কলিন উপাদান দীর্ঘকালীন যাবোগ স্তন দুদ্ধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

(৭)সবুজ শাক।সবুজ শাকে প্রচুর পরিমাণ আয়রন ভিটামিন সি ভিটামিন কে এবং ফলিক এসিড পাওয়া যায় এই প্রতিটি উপাদান বাচ্চা প্রসবের পর শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।এবং স্তন দুদ্ধ ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

বুকের দুধ বৃদ্ধি করে যেসব খাবার

বুকের দুধ বৃদ্ধি করার উপায় এবং করণীয়।অনেক মা-বোনরাই প্রশ্ন করে থাকেন বাচ্চা প্রসবের পর বাচ্চা যথেষ্ট বুকের দুধ পাচ্ছে না।কি কারনে মায়ের বুকের দুধ পাচ্ছে না,এবং কি কারনে বুকে দুধ কমে যায় এ বিষয়ে জানানো হবে আজকে যে কনটেন্ট।বুকের দুধ কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে হরমোন জনিত সমস্যা।হরমোন জনিত সমস্যার কারণে বুকের দুধ কমে যায়।মা যদি অতিরিক্ত টেনশন করে,মায়ের যদি ঠিকমত ঘুম না হয়,তাহলে মায়ের বুকে দুধ কমে যায়।

এবার জেনে নেব কি খেলে মায়ের বুকের দুধ বাড়বে।কালিজিরা,কাঁচা রসুন ভর্তা করে সব সময় খাবেন।মেথির কোন বিকল্প নাই।দুই চামচ মেথি রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে পানির সাথে খেয়ে নিবেন।এভাবে দিনে দুই থেকে তিন বেলা খেতে পারবেন।ছোট মাছ,লাউ,লাউশাক কলমি শাক পুঁইশাক ইত্যাদি।কোনভাবেই তরকারি অতিরিক্ত সিদ্ধ করবেন না প্রতিদিন মাছ খাওয়ার ট্রাই করবেন।অবশ্যই তরকারির ঝোল বেশি করে খেতে হবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই কনটেন্টে প্রসূতি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করার কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।অনেক মা-বোনরায় প্রশ্ন করেন পর্যাপ্ত পরিমাণ বুকে দুধ পাচ্ছে না এর জন্য কোন উপায় আছে কিনা।আমি বলব এর জন্য অবশ্যই কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে।এই উপায় গুলো মেনে চলতে পারলে বাচ্চা অবশ্যই বুকে দুধ পাবে।

তাই আজকের এই কনটেন্ট থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচয় গুলো ওদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন আজকের এই কন্টেন্ট থেকে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url