বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে করণীয়
প্রিয় পাঠক,আজকাল অনেক মায়ের পর্যাপ্ত পরিমাণ বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে পারেন না।কেননা কিছু ভুলের কারণে মায়েরা বুকে দুধ শুকিয়ে ফেলেছে।এ কারণে বাচ্চারা পর্যাপ্ত পরিমাণ মায়ের বুকে দুধ পায় না।মায়ের বুকের না দুধ না আসার কারণ কি।
এ বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।এবং বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে করণীয় কি।এ সম্পর্কেও আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করা হবে।যদি জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই পড়ুন অবশ্য উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
একটি বাচ্চার জন্য মায়ের বুকে দুধের চাইতে ভালো অন্য কোন খাবার হতে পারে না।যদি মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যায় এক্ষেত্রে করণীয় কি।এ বিষয়ে আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করব।একটি বাচ্চার জন্য মায়ের বুকের দুধ অতুলনীয় একটি খাবার।যা অন্য কোন খাবারে মায়ের বুকের দুধের মত হবে না।মায়েদের কিছু ভুলের কারণে এই অতুলনীয় বা অমৃত খাবার থেকে বাচ্চার বঞ্চিত হয়।
মায়েরা কিছু কিছু ভুলের কারণে তাদের বুকে দুধ শুকিয়ে ফেলে।এবং বাছাই পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ পায়না।তাই আজকের এই আর্টিকেলে বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে কি করনীয় আছে এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।যদি কেউ আজকের এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।
- বুকের দুধ শুকিয়ে যায় কেন
- কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায়
- বুকের দুধ শুকিয়ে গেলে করণীয়
- বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে করণীয়
- মায়ের বুকে দুধ না আসার কারণ
বুকের দুধ শুকিয়ে যায় কেন
আজকে আমি খুব কমন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব।সেটা হল মায়েদের বুকের দুধ কেন শুকিয়ে যায়।বাচ্চারা কেন তার মায়ের বুকে দুধ কম পায়।বাচ্চারা যদি মায়ের বুকের দুধ কম পায় তাহলে আপনার তো অনেক ভাবে আর্থিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকেন।আবার বাচ্চার যে পুষ্টি সেটাও ঠিকমতো পাচ্ছে না।যেমন সিম্পল একটি উদাহরণ হচ্ছে,বাচ্চারা মায়ের বুকের দুধ কম পেলে আমরা বাজার থেকে নানা ফর্মুলা দুধ কিনে বাচ্চাকে খাইয়ে থাকি।
এই বাইরের ফর্মুলা দুধ খাওয়ার কারণে বাচ্চার নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।আপনার বাচ্চাকে যখন বাইরে ফর্মুলা দুধ খাওয়াবেন তখন বাচ্চার নানার সমস্যা হয় যেমন বাচ্চার পেট ফাঁপা,পেটে গ্যাস হবে,এবং গ্যাসের কারণে বাচ্চার পেট ব্যথা করবে।অনেক বাচ্চার পায়খানা ক্লিয়ার হয়না।বাইরে ফর্মুলা দুধ না খাইয়ে মায়ের বুকে দুধ খাওয়াতে চান তাহলে,যেসব মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে যায় এইসব মায়েদের এই ট্রিটমেন্টটা জরুরী।মায়ের বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে।
গর্ভ অবস্থায় মাকে বেশি বেশি প্রোটিন জাতীয় শর্করা জাতীয় ক্যালসিয়াম ও আয়রন জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়াতে হবে।আর যদি বাচ্চা হওয়ার পর একদমই বুকে দুধ পাচ্ছে না তাহলে তখন বুকে দুধ বাড়ানোর জন্য কিছু মেডিসিন রয়েছে যেগুলো খেলে মায়ের বুকের দুধ সামান্য কিছু পরিমাণ বেড়ে যায়।সেই মেডিসিন গুলোর নাম হল,মমভিট।বেক্সিমকো গ্রুপের একটি মেডিসিন এ মেডিসিনের পার পিস মূল্য তিন টাকা।এবং একপাতা ৩০ টাকা।
এই মেডিসিনটা যে কোন ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন।এই মেডিসিনের সাথে আরেকটি যেটি সেটি হলো অমিডন। এটি হলো ইনসেপ্টা ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেডের মেডিসিন।মমভিট ট্যাবলেট কে খাবেন সকালে এবং রাতে খাওয়ার পরে।এবং অমিডন খাবেন সকাল দুপুর রাতে খাবার আগে।যদি এই দুটি টেবলেট ১৫ থেকে এক মাস খাওয়াতে পারেন তাহলে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি পাবে।
কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায়
একটি বাচ্চার জন্য সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার হচ্ছে মায়ের বুকের দুধ।যেসব বাড়ন্ত বাচ্চারা সঠিক পরিমাণে মায়ের বুকের দুধ পায় না তাদের শরীরে আজীবনের জন্য একটা বিরাট পরিমাণে ঘাটতি থেকে যায়।এতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবডি আছে যা শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।সাধারণত যে সকল শিশুরা মায়ের বুকের দুধ পায় না তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়।তাদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও কম থাকে এমনকি তাদের ব্রেন ডেভেলপমেন্টও সঠিকভাবে হয় না।
মায়েদের অজান্তে করা কিছু ভুলের কারণে তাদের বুকের দুধ কমে যায়।এবং তার ফলে শিশু পরিমাণ মতো দুধ না পেয়ে রোগা হয়ে যায় এবং তার ওজনও কমে যায়।এমনই কিছু অনাকাঙ্খিত ভুলের কথা এবং কি করলে এই ভুলগুলো থেকে বেঁচে বুকের দুধ বাড়ানো যাবে তাই জানাবো আজকের কনটেন্টে।বুকের দুধের পরিমাণ ঠিক রাখার প্রধান উপকরণ হচ্ছে পর্যন্ত পরান পানি পান করা।কিন্তু বেশিরভাগ মায়েরা প্রথমত এই ভুলটি করে থাকেন।
তারা পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খায় না।শরীরে হাইড্রেটেড থাকলে বুকের দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে জমা হয়।এজন্য একজন মাকে প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি খেতে হবে।শরীরের হাইড্রেশন ঠিক রাখার জন্য পানির পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ফলের রস এবং গরুর দুধ খেতে পারেন।বাচ্চাকে ঘন ঘন দুধ না খাওয়ালেও দুধের পরিমাণ কমে যায়।মায়ের স্তনে বাচ্চার স্পর্শ এবং টান দিয়ে খাবার ফলে মায়েদের মস্তিষ্কে যে সিগন্যাল দেয় তাদের প্রলেক্ট্রেন নামে একটি হরমোন মিশ্রিত হয়।
তাই দিনের বেলা ২ ঘন্টা অন্তর অন্তর এবং রাতের বেলা তিন ঘন্টা অন্তর অন্তর বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো দরকার।যেকোনো জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল বুকে দুধ কমিয়ে দেয়।তাই বাচ্চাকে যখন দুধ খাওয়াবেন জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করুন।বাচ্চাকে দুধ খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করলেও মাইদের বুকে দুধ কমে যাবে।বাচ্চা দুধ কম পায় বলে বাচ্চাকে ফিডার বা আলাদা বোতলে করে দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করেন তাহলে একপর্যায়ে বাচ্চারা শুধু ফিডারে দুধ খেতে চাইবে।
এখানে ক্লিক করুনঃগর্ভাবস্থায় রোজা রাখা কি নিরাপদ
বাচ্চারা যদি স্তনের বোঁটা মুখে না নাই তাহলে আপনার শরীর দুধ উৎপাদনের জন্য আর সারা দেবে না।আরেকটি সবচেয়ে বড় ভুল হচ্ছে একটি স্থানে দুধ শেষ না হওয়ার আগেই অন্যস্থানে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ান।সঠিক পদ্ধতি হচ্ছে একটি স্তনের দুধ সম্পূর্ণ শেষ হলে তারপরে অন্যস্থানে যাওয়া।কিছু কিছু মায়েরা এমন ভুল করেন যে এক স্তরে দুধ খাওয়ান এবং রাত্রে আরেক স্থানে দুধ খাওয়ান,এমন ভুল কখনো করবেন না।
এটা মায়ের স্তনের দুধ সুখে যাওয়ার মূল কারণ।দুই স্তনের দুধ সমান ভাবে খাওয়াবেন।নইলে একসময় এই দুই স্তনের দুধ শুকিয়ে যাবে।
বুকের দুধ শুকিয়ে গেলে করণীয়
একটি বাচ্চার জন্য মায়ের বুকে দুধের চাইতে ভালো অন্য কোন খাবার হতে পারে না।যদি মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যায় এক্ষেত্রে করণীয় কি।এ বিষয়ে আজকের এই কনটেন্টে আলোচনা করব।যদি বুকের দুধটা ন্যাচারালি না আসে,তাহলে অবশ্যই বাচ্চাকে ফর্মুলা দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে।আলগা খাবারে অভ্যস্ত করতে হবে।
চেষ্টা করতে হবে মায়ের খাদ্য অভ্যাস চেঞ্জ করতে।লিকুইডের পরিমাণ বাড়িয়ে বা অন্যান সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করতে হবে দেখেন যে এক দুই করেও কি আপনার বাচ্চা বুকে দুধ পাচ্ছে না।চাইলে সে চেষ্টাটি আপনি করতে পারেন।এর পাশাপাশি বাচ্চাকে ফর্মুলা দুধে ইন্টারেস্ট করাতে পারেন।যেন সে ওটাতে অভ্যস্ত হয়ে যায়।প্রথম বদন একটু কষ্ট হবে আস্তে আস্তে একসাথে থেকে ১৪ দিনের মধ্যে বাঁচা ফর্মুলা দুধ খাওয়াতে ইন্টারেস্ট হয়ে যাবে।
বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে করণীয়
অনেক মা বলে থাকেন বাচ্চা দুধ পাচ্ছে।তারা বাজার থেকে দুধ কিনে আনেন বাচ্চার জন্য।অথচ একটু চেষ্টা করলেই বাচ্চাকে বুকের দুধ দেওয়া যায়।শিশু যথেষ্ট পরিমাণ দুধ পেতে হলে জন্মের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুধ দিতে হবে।প্রথম দু তিন দিন দুধ কম আসে।এটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।এসময় শিশুর চাহিদাও কম থাকে।আসল কথা হল দুধ চোষাটা অব্যাহত রাখতে হবে।
শিশু স্থান চুষবার সময় চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে।এটা কমন একটা কমপ্লেন মাদের যে,মায়ের বুকের দুধ কম হচ্ছে।সুতরাং আমরা বুকের দুধের পাশাপাশি বা বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খাওয়াতে পারব কিনা।আজকের এই কন্ঠে মায়েদের জন্য বলতে আসলাম।মায়েদের খুব বেশি টেনসনে থাকে যে বাচ্চা দুধ পাচ্ছে না।অনেক কারণেই আপনার বাচ্চা বুকের দুধ না পেতে পারে।সেটা আসলে মায়ের ফিজিকের কন্ডিশন এর উপর ডিপেন্ড করে থাকে।
অনেক সময় ড্রাগের কারণে হতে পারে আবার অনেক সময় জেনেটিকের কারণে হতে পারে।বা মায়ের প্রপার খাদ্য অভ্যাসের কারণে হতে পারে।যদি বাচ্চা দুধ না পায় অল্টারনেটিভ হিসাবে আমরা ফর্মুলা দুধ দিয়ে নিতে বলি।বা বাজারে থাকা অনেক ধরনের ফর্মুলা দুধ পাওয়া যায়।সেটা বাচ্চার জন্য খুব ক্ষতিকর তা কিন্তু নয়।আমাদের কথা হলো না।বুকের দুধ কম হচ্ছে কি প্রথমের দিকে মা বিভিন্ন সমস্যায় থাকে জাস্ট আফটার ডেলিভারি তাদের সাইকোলজিকাল তার বডি একটা চেঞ্জ থাকে।
কিন্তু মা যদি বাচ্চাকে খাওয়ায় তাহলে এক সময় নিজে নিজেই বুকের দুধ নিঃসরণ হতে থাকে।একদমই না হয় তাহলে খাবানো যায় কিন্তু সেটা মায়ের বুকের দুধ টাই খাওয়াতে হবে বাটি চামুচে বাইর করে কিন্তু প্যাকেট জাতীয় কোন দুধ খাওয়ানো যাবে না।
মায়ের বুকে দুধ না আসার কারণ
প্রেগনেন্সি হয়েছেন যারা পর থেকে প্রতিটি মেয়ে তার সন্তানের বুকে নিয়ে দুধ পান করানোর জন্য নয় মাস অপেক্ষা করে থাকে।কিন্তু সন্তান প্রসব করার পর যখন তার বুকে দুধ আসেনা তখন সে খুবই হতাশ হয়ে পরেন।তার সাথে তাকে অনেকের খারাপ কথাও শুন্তে হতে পারে।গর্ভাবস্থার প্রথম থেকেই মায়ের শরীরের বুকে দুধ উৎপাদন এর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়।
এবং পুরো প্রেগনেন্সি তেই এ প্রক্রিয়া চলতে থাকে।কিন্তু গর্ভবস্থায় সময় কিছু ভুলের কারণে মায়ের শরীরে পর্যাপ্ত দুধ উৎপাদ হয় না।যার ফলে সন্তান জন্মের পর সঠিক পরিমাণ দুধ পায় না।আসুন জেনে নায়া যাক এর কারণ কি।
(১)স্ট্রেস।গর্ভবতী মা যদি কোন কারণে অতিরিক্ত চিন্তা করতে থাকে তবে তার শরীরে প্রোল্যাক্টিন হরমোন নির্গত করতে বাধা দেয়।যার দুধ উৎপাদনের বিশেষ ভূমিকা পালন করে।তাই আপনি প্রেগনেন্সি অবস্থায় চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন।
এখানে ক্লিক করুনঃ গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয়
(২)থাইরয়েড।থাইরয়েড ছোট্ট একটি গ্রন্থি হলেও প্রেগনেন্সিতে হরমোন এর সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।তাই এ সময় থাইরয়েডের সমস্যার কারণে প্রজেসট্রন বেশি মাত্রাই উৎপাদন হলে তা গর্ভবতী মায়ের শরীরে দুধ উৎপাদনে বাধা দেয়।তাই এ সময় থাইরয়েডের সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসা করবেন।
(৩)ব্রা পরা।প্রেগনেন্সিতে স্তনের বিরাট পরিবর্তন হয়।গর্ভাবস্থায় স্তন দেড় গুণ বৃদ্ধি পায়।তাই সব সময় ব্রা পড়ে থাকলে সঠিক মাপের ব্রা না পরে তবে অক্সিটোসিন হরমোন নালীগুলোর মধ্যে দুধ প্রবাহ করতে পারে না।এবং নালি গুলো ফুলে উঠতে পারে।যার ফলে স্তনে ব্যথা হতে পারে।এবং এর কারণে প্রসাব এর পরেও মায়ের বুকে দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণ আসে না।
এটি গাছের জন্য জল যেমন খুবই প্রয়োজন ঠিক তেমনি একটি শিশুর জন্য তার মায়ের বুকের দুধ একইভাবে প্রয়োজন।মায়ের দুধ হল অমৃত সমান।যা প্রতিটি শিশুর প্রাপ্য।তাই আপনারা কিছু সাবধানতা আপনার শিশুকে এই অমৃত থেকে বঞ্চিত হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে পারে
লেখক এর মন্তব্য
একটি বাচ্চার জন্য মায়ের বুকের দুধ অতুলনীয় একটি খাবার।যা অন্য কোন খাবারে মায়ের বুকের দুধের মত হবে না।মায়েদের কিছু ভুলের কারণে এই অতুলনীয় বা অমৃত খাবার থেকে বাচ্চার বঞ্চিত হয়।মায়েরা কিছু কিছু ভুলের কারণে তাদের বুকে দুধ শুকিয়ে ফেলে।এবং বাছাই পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ পায়না।
তাই আজকের এই আর্টিকেলে বাচ্চা বুকের দুধ না পেলে কি করনীয় আছে এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।যদি কেউ আজকের এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url