ইফতারের আগে মাসিক হলে রোজা হবে কি
প্রিয় পাঠক,মাসিক এটি মা-বোনদের একটি ন্যাচারাল বিষয়।এটি প্রতি মাসে নির্ধারিত সময় হয়ে থাকে।এমনকি রমজান মাসেও হয়ে থাকে।তাই রমজান মাসে মাসিক হলে মন খারাপ না করে আল্লাহর ফায়সালার উপর সন্তুষ্ট থাকতে হবে।মেয়েদের মাসিক অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি।এ বিষয়ে ইসলাম কি বলেছেন এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করছি আজকের আর্টিকেলে।
এবং আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ইফতারের আগে মাসিক হলে রোজা হবে কি না।এ বিষয়ে ইসলাম কি বলেছে এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি আজকের এই কনটেন্টে।তাই এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আশা করবো আজকের এই কন্টেনটি পড়লে উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
রমজান মাসে অনেক সময় মা-বোনদের মাসিক আরাম্ভ হয়ে যায়।এ কারণে তারা ঠিক মতো নামাজ রোজা ইবাদত বন্দি করতে পারে না।কারণ মাসিক অবস্থায় ইবাদত বন্দি করা নিষিদ্ধ।তখন একজন মা বোন রমজানের ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে কিভাবে রমজানকে সার্থক করতে পারেন এ সম্পর্কে আজকের এই ব্লক পোস্টে জানব।রমজান মাসে রোজা চলতি অবস্থায় যদি কোন মা-বোনদের মাসিক আরম্ভ হয় তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
আরো পরুনঃরোজার নিয়ত করা কি ফরজ
পবিত্র এ মাসের সকল মুসলিম নারীরা রোজা রাখেন।কিন্তু হঠাৎ মাসিকের তারিখ কাছাকাছি চলে আসা একটি করবেন বুঝে উঠতে পারেন না।অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় রোজা আছেন কিন্তু রোজার মাঝপথে মাসিক এ সময় করনি কি সে বিষয়ে ইসলামে বেশ কিছু বিধান রয়েছে।যেমন কোন নারী রোজা থাকা অবস্থায় মাসিক হলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।এবং মাসিক চলাকালীন সময় রোজা রাখা ও নামাজ আদায় করা যাবে না।
- মাসিক অবস্থায় নারীদের রমজানে ইবাদত পরিকল্পনা
- মাসিক অবস্থায় মহিলাদের রোজার বিধান কি
- মেয়েদের মাসিক অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি
- ইফতারের আগে মাসিক হলে রোজা হবে কি
- রোজা অবস্থায় মাসিক হলে করনীয় কি
মাসিক অবস্থায় নারীদের রমজানে ইবাদত পরিকল্পনা
রমজান মাসে অনেক সময় মা-বোনদের মাসিক আরাম্ভ হয়ে যায়।এ কারণে তারা ঠিক মতো নামাজ রোজা ইবাদত বন্দি করতে পারে না।কারণ মাসিক অবস্থায় ইবাদত বন্দি করা নিষিদ্ধ।তখন একজন মা বোন রমজানের ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে কিভাবে রমজানকে সার্থক করতে পারেন এ সম্পর্কে আজকের এই ব্লক পোস্টে জানব।এমনকি লাইলাতুল কদরের যদি কোন মা বোনদের মাসিক থাকে সেই অবস্থাতেও কিভাবে লাইলাতুল কদরের ইবাদত বন্দেগী করবে আজ আমি সে বিষয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।
রমজান মাসে হঠাৎ করে মাসিক আরম্ভ হয়ে গেলে অনেক মা-বোন কান্নাকাটি করে মন খারাপ করে তাদের কষ্ট লাগে।কষ্ট লাগা ইসলামের দিক থেকে প্রশংসনীয় কারণ,ঈমানদার ব্যক্তি ভাল কাজ করা পরিকল্পনা ছিল কিন্তু পারেননি এরকম পরিস্থিতি এসে তার মাসিক আরম্ভ হয়ে গেছে এ সময় কষ্ট লাগা মন খারাপ করা এটা তার ঈমান দায়িত্ব পরিচয়।
আম্মাজান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা যখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর সাথে হজ্জে ছিলেন,হঠাৎ তার মাসিক আরম্ভ হয়ে গেল,হচ্ছ তখনও হজের ফরজ তোয়াফ করা সেটা বাদ ছিল।মাসিক অবস্থা এত করা যায় না এজন্য হযরত আয়েশা রাঃ কান্নাকাটি শুরু করলেন।নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম তাকে সান্তনা দিলেন।আল্লাহতালা ফায়সালা কে মেনে নেওয়া এটাও একটা ইবাদত।এবং তার বিকল্প এসে কি কি কাজ করতে পারেন সে পরামর্শ দেলেন।
মুসলিম পরিবারের মেয়েদের ভেতরে যদি ইবাদত না করা কষ্ট যদি অনুভব করতে পারে এবং কষ্ট জাগ্রত হয় এটা অবশ্যই প্রশংসনীয়।তবে সেটি যদি আবার হাও উতাসের পর্যায় চলে যায় বৎসমান পর্যায়ে যায় তাহলে সেটি আবার গোনায় পরিণত হতে পারে।সাধারণ দুঃখ লাগা বা কষ্ট লাগা এটা হতে পারে এটা ভালো।একজন মাসিক অবস্থায় মা-বোন যেভাবে তার ঐ অবস্থাটি কাটাতে পারবে তার ব্যাপারে কিছু পরামর্শ দিতে চাই।
আরো পরুনঃরোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
(১)আল্লাহর ফায়সালা মেনে নেওয়া এটি একটি ইবাদতের গুরুত্বপূর্ন পাঠ।এটা কি অবশ্যই মেনে নিতে হবে।আল্লাহতালার যে কোন ফয়সালা কে হাসিমুখে মেনে নিতে হবে।নবী করিম সাঃ এরশাদ করেছেন,একজন সুস্থ মানুষ যেভাবে ইবাদত বন্দেগী করতেন এমন সময় হঠাৎ সে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বা এমন কিছু হয়ে গেছে তার হাতের নাগালে নেই।এমন তো অবস্থায় সে ইবাদত বন্দি করতে পারতেছেন না এমন তো অবস্থায় আল্লাহ তায়ালা তাকে স্বাভাবিক অবস্থায়ই এবাদত বন্দিকে যে সব দিতেন অসুস্থ অবস্থায় ঠিক সে পরিমাণ সওয়াব দিবেন।
(২)নবী করিম সাঃ বলেছেন যে ব্যক্তি কোনো ভালো কাজ করার পরিকল্পনা বা প্ল্যান করেছে,কিন্তু করতে পারল না এজন্য তিনি সোয়াব পেয়ে যাবেন।কারণ তিনি ভালো কাজ করার পরিকল্পনা করেছিলেন।সে ক্ষেত্রে মা-বোনরা ইবাদত বন্দীগের প্লেন আগে থেকে করে থাকতে তারা সে অনুযায়ী সব পাবেন মন খারাপের কোন দরকার নেই।
(৩)নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে ব্যক্তি ভালো কাজের পথ দেখাবে সে ব্যক্তি ভালো কাজ সম্পাদন করা ব্যক্তিদের সমপরিমাণ সওয়াব পাবেন।মা বোনদের বলবো আপনি রোজা রাখতে পারছেন না নামাজ পড়তে পারতেছেন না কিন্তু পুরুষদেরকে আপনি নামাজ রোজা রাখতে সাহায্য করতেছেন কারণ আপনার সমান পরিমাণ সব পাবেন।এমন কিছু ইবাদত আছে যার সবসময় করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা এ সকল ইবাদতের ওপর টার্গেট করুন মাসিক অবস্থায়।
যেমন আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করা,জিকির আজগার করা,আমল করা,কুরআন তেলাওয়াত শ্রবণ করা,ইসলামিক বই পুস্তক পড়া ইত্যাদি কাজ করলে মাসিক অবস্থায় সময়টাকে আরো সফল সময় হিসেবে পালন করতে পারবেন।
মাসিক অবস্থায় মহিলাদের রোজার বিধান কি
মাসিক অবস্থানে মা বোনদের রোজা পালন করার বিধান কি।এ বিষয়ে ইসলাম কি বলেছে এ সম্পর্কে আজকের এই ব্লক পোস্টে আলোচনা করা হবে।রমজান মাসে রোজা চলতি অবস্থায় যদি কোন মা-বোনদের মাসিক আরম্ভ হয় তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।সে রোজা থাকবে না।তাহলে সেই রোজাটা কখন পালন করবে।১২ মাসের মধ্যে যেকোনো মাসে ছুটে যাওয়া রোজা বা কাজা রোজা করে করে নিতে পারবে।তার যতটি রোজা ছুটে যাবে বছরের অন্য মাসে সে রোজাগুলো সে করে নেবে।
মেয়েদের মাসিক অবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি
মাসিক হলে রোজা রাখা যাবে কি এ বিষয়ে ইসলাম কি বলেছে এ সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক।পবিত্র এ মাসের সকল মুসলিম নারীরা রোজা রাখেন।কিন্তু হঠাৎ মাসিকের তারিখ কাছাকাছি চলে আসা একটি করবেন বুঝে উঠতে পারেন না।অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় রোজা আছেন কিন্তু রোজার মাঝপথে মাসিক এ সময় করনি কি সে বিষয়ে ইসলামে বেশ কিছু বিধান রয়েছে।যেমন কোন নারী রোজা থাকা অবস্থায় মাসিক হলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
এবং মাসিক চলাকালীন সময় রোজা রাখা ও নামাজ আদায় করা যাবে না।তবে ওই অবস্থায় একজন মুসলিম নারী হিসেবে রোজার সম্মানার্থে ইফতার পর্যন্ত পানাহার থেকে তার বিরত থাকা উচিত।তবে এ রোজা কাজা করে নিতে হবে তাকে।মাসিক দিন থেকে শুরু করে মাসিক শেষ পর্যন্ত রমজানের সম্মানার্থে অন্যদের সামনে পানাহার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে তাকে।এটা তাকওয়ার পরিচয়।
ইফতারের আগে মাসিক হলে রোজা হবে কি
রোজা অবস্থায় ইফতারের কিছুক্ষণ আগে যদি কোন মা-বোনদের মাসিক শুরু হয়ে যায় তাহলে এই রোজা কি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে না আবার পুনরাই কাজা করতে হবে।আমাদের মা-বোনদের প্রতি মাসে নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয়ে থাকে কারো তিনদিন কারো সাত দিন কারো দশ দিন।এটা রমজান মাসেও হয়ে থাকে।হে দুনিয়ার মুসলমানগণ রোজা বাধ্যতামূলক অসুস্থ হলেও রাখতে হবে মুসাফির অবস্থাও রাখতে হবে তেমনটি নয়।
তুমি অসুস্থ রোজা ছেড়ে দাও পরবর্তীতে কাজা করে নিতে হবে।এ সুযোগটা মা-বোনদেরকে আল্লাহ তাআলা ন্যাচারাল ভাবে দিয়েছেন।এটা মা-বোনদের ব্যক্তিগত বা জোর করে মাসক হয় না আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়।এখন প্রশ্ন হল সারাদিন আপনি রোজা রেখেছেন,কিন্তু ইফতারের ১০ মিনিট আগে মা বোনদের মাসিক হয়ে গেল এখন মা বোন কি করবেন।
এখানে আমি দুটি পরামর্শ দিব।
(১)যদি এরকমটা হয় ৫-১০ মিনিট বা আধাঘন্টা আগে তাহলে একটু কষ্ট করে আপনি ইফতার পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।এমনও হতে পারে সারাদিনের রোজার সব আল্লাহতালা আপনাকে দান করবেন।ইসলাম যেটা বলে পাঁচ মিনিট আগে না এক মিনিট আগেও যদি আপনার মাসিক হয় তাহলে আপনার রোজা ভেঙ্গে গেছে।পরবর্তীতে সেটা কাজা করে নিতে হবে।যদি এমনটা হয় দুপুরের আগে বা সূর্য হেলে যাওয়ার আগে মাসিক হয় তাহলে খেয়ে নেয়া ভালো হবে।যদি ইফতারের আধাঘন্টা পাঁচ মিনিট আগে হয় তাহলে ইফতারের সঙ্গে খাবেন।
আরো পরুনঃ২০২৪ সালের সেহরি ও ইফতারে সময়সূচী
(২)মন খারাপের দরকার নেই,অনেকেই ভাবেন এই তিন দিন সাত দিন বা দশ দিন রোজা রাখতে পারিনি আমি কি আসলে ফরজ রোজার সোয়াব পাবো কিনা।ডেফিনেটলি আপনি সাত দিন দশ দিন বা তিন দিনের ফরজ রোজার সমপরিমাণ সোয়াব পাবেন সুবহানাল্লাহ।কারণ এটা আল্লাহ প্রদত্ত আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়।এবং প্রত্যেক মাসেই হয় হচ্ছে।তো আমাদের মা-বোনদের এই অংশটুকু বোঝে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
রোজা অবস্থায় মাসিক হলে করনীয় কি
রমজান মাসে কোন মায়ের,কোন বোনের,কোন মেয়ের যদি মাসিক এক্ষেত্রে তিনি রমজানের মত এত একটি বরকত পূর্ণ মাসে আমলের মাসে,দীর্ঘ এ সময়টি তিনি কি সব ধরনের ইবাদত থেকে বঞ্চিত থাকবেন।নাকি তার কিছু করণীয় আছে।ইউ আর এ বিষয়ে আমরা কিছু জানার চেষ্টা করি আজকের এই আর্টিকেলে।
আমাদের মা বোনদের অনেকের এই বিষয়ে আক্ষেপ থাকে যে আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদেরকে মেয়ে হিসেবে সৃষ্টি করেছেন বিধাই কয়েকটি দিন আমাদের এই মাসিকের কারনে অসুস্থতার কারণে আমরা সিয়াম নামাজ পালন করতে পারতেছি না।সিয়াম সাধনার বরকতপূর্ণ মাসে তার বারাকা আমরা নিতে পারছি না তাদের জন্য কিছু সান্তনার পয়েন্ট আছে।
(১)প্রথম কথা হচ্ছে আল্লাহতালা আপনাকে যদি অসুস্থতা করে,আপনি সুস্থ থাকা অবস্থায় যদি আল্লাহর কোন ইবাদত কন্টিনিউ করে থাকেন তাহলে অসুস্থ অবস্থায় যদি তা নাও করতে পারে।রাসূল সাঃ এর একটি হাদিস রয়েছে স্পষ্ট প্রমাণিত হয় অসুস্থ অবস্থায় না করলেও আল্লাহতালা আপনাকে করার সব দান করবেন।যদি আপনি সুস্থ অবস্থায় সে আমল কি করে থাকেন।মন খারাপ করার কোন কারণ নাই।
(২)আল্লাহর ফায়সালাতে সন্তুষ্ট থাকা।এটি একটি ঈমানের অংশ।
আল্লাহ তাআলা আপনাকে অসুস্থতা দিয়েছেন আপনি ইবাদত করতে পারছেন না। এই ফয়সালিটি মেনে নেন তাহলে ঈমানের ক্ষেত্রে আপনি পূর্ণতা অর্জন করলেন।শুধু ইবাদত নয় ইবাদতের উপরের অংশ হচ্ছে ঈমান।মন খারাপ হওয়ার খারাপ লাগা এটা স্বাভাবিক।যদি নৈরাশ্য চলে আস বিরক্ত প্রকাশ হয় এটা কোনভাবে আসা যাবে না আল্লাহতালা ফয়সালাতে সন্তুষ্ট থাকা উচিত।
(৩)মাসিক হয়ে গেল মানে আল্লাহর সাথে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেল,ইবাদতের সমস্ত দুয়ার বন্ধ হয়ে গেল ব্যাপারটি তা নয়।মাসিক হওয়ার পরে শুধু আপনি তিনটি কাজ করতে পারবেন না,সিয়াম,সালাত ও তোআফ এই তিনটি কাজ আপনার জন্য নিষিদ্ধ।এর বাইরে যেগুলো কাজ রয়েছে,মাসিক কুরআনুল কারীম তেলাওয়াত করতে পারবেন কিনা এ বিষয়ে ইসলামিক কলার্সের দুটি মতভেদ রয়েছে।একদল বলেন কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবেন।
আরেকবার বলেন কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবেন না।তবে এক্ষেত্রে আমরা সতর্কতামূলক পন্থা অবলম্বন করতে পারি।কোরআন তেলাওয়াত না করে কোরআন তেলাওয়াত শুনতে পারি।কারণ কোরআন তেলাওয়াত শোনা এবং পড়া সমান সব।এক্ষেত্রে যদি কোন মা বোন হেবজের ছাত্রী হন,মাসিক অবস্থায় দীর্ঘদিন কোরআন তেলাওয়াত না করলে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।সেক্ষেত্রে তার জন্য সার রয়েছে তিনি কোরআন তেলাওয়াত করতে পারবেন।
(৪)মাসিক অবস্থায় জিকির,তাজবি,তাহলিল,আল্লাহু আকবার,সুবহানাল্লাহ,দোয়া দরুদ যত আছে সব কিছু করতে পারবেন।সমস্ত ইবাদত দান দক্ষিণা আল্লাহর দিকে মনোনিবাস করা করা এরকম সব ধরনের ইবাদত একজন মেয়ে মাসিক এমন তো অবস্থায় করতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে রোজা অবস্থায় মাসিক করণীয় কি এবং ইফতার আগ মুহূর্তে মাসিক রোজা হবে কিনা এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করলাম।তো আজকের এই আর্টিকেল থেকে কোন মা বোন যদি উপকৃত হয়ে থাকেন,অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও এ আর্টিকেলটি পরে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url