পড়া মনে রাখার সহজ উপায়

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা পড়াশোনা সবচেয়ে ভালো সময় কোনটি এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরে জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে পড়াশোনা বিষয়ক বেশ কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।
পড়া মনে রাখার সহজ উপায়
এবং আজকের এই আর্টিকেলে পড়া মনে রাখার সহজ কিছু উপায়।আর চেষ্টা করবো যাতে করে এ আর্টিকেল থেকে শিক্ষার্থী বন্ধুরা উপকৃত হতে পারে।তাই আশা করব আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে অবশ্যই উপকৃত হবেন।

ভূমিকা

আপনাদের মধ্যে ম্যাক্সিমাম স্টুডেন্ট আমাকে প্রায়ই একটা কমন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন আর তুমি তা হল পড়াশোনার ক্ষেত্রে সবচাইতে বেস্ট টাইম কোনটি।রাত নাকি দিন।অর্থাৎ কোন সময় পড়াশোনা করলে সবচাইতে বেশি ভাল হয়।সেজন্য আজ এই আর্টিকেলটিতে আমি পড়াশোনার জন্য বেস্ট টাইম কোনটি তা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

অনেক স্টুডেন্ট আসলে আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে স্যার পড়াশোনা করার জন্য সঠিক সময় কোনটা।সকালে নাকি রাতে।তো এক্ষেত্রে আমি আপনাদেরকে আগে কয়েকটা কথা বলি যে সকালের আসলেই কি ধরনের উপকারিতা রয়েছে।আর রাতে পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে আপনার কি উপকারিতা গুলো রয়েছেন।অপকারিতার বিষয়গুলো এখানে খুবই কম।

সকালের ক্ষেত্রে আপনার মাইন টা সবচাইতে ফ্রেশ থাকে।একটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।সকালে আমাদের মাইন্ড সবচাইতে ফ্রেস থাকে এবং এই সময় আপনি যা কিছু যা কিছু শিখতে চাচ্ছেন আপনার মাইন্ড খুব দ্রুত এটাকে একসেপ্ট করেন।প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর মাথায় একটি জিনিস ঘুরপাক খায়,দিনে কত ঘন্টা করে পড়াশোনা করা উচিত।

অনেক সময় অনেকের মা-বাবা তো বলে থাকে দেখ এ কথা বলছে দেখো কত পড়তেছে তুই কেন পড়িস না না পড়লে রেজাল্ট ভালো করবি কি করে।এসব কথা শুনে আমরা কি করি বই নিয়ে বসে পড়ি।এবং ঘন্টার পর ঘন্টা বই নিয়ে বসে থাকি।
  • কোন সময় পড়াশোনা করা উচিত?
  • পড়াশোনার সবচেয়ে ভালো সময় কোনটি?
  • প্রতিদিন কত ঘন্টা পড়াশোনা করা উচিত?
  • পড়া মনে রাখার সহজ উপায়

কোন সময় পড়াশোনা করা উচিত?

অনেক স্টুডেন্ট আসলে আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে স্যার পড়াশোনা করার জন্য সঠিক সময় কোনটা।সকালে নাকি রাতে।তো এক্ষেত্রে আমি আপনাদেরকে আগে কয়েকটা কথা বলি যে সকালের আসলেই কি ধরনের উপকারিতা রয়েছে।আর রাতে পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে আপনার কি উপকারিতা গুলো রয়েছেন।অপকারিতার বিষয়গুলো এখানে খুবই কম।

সকালের ক্ষেত্রে আপনার মাইন টা সবচাইতে ফ্রেশ থাকে।একটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।সকালে আমাদের মাইন্ড সবচাইতে ফ্রেস থাকে এবং এই সময় আপনি যা কিছু যা কিছু শিখতে চাচ্ছেন আপনার মাইন্ড খুব দ্রুত এটাকে একসেপ্ট করেন।কিন্তু সকাল যতই বাড়তে থাকে চারপাশের আওয়াজ তো তুই বাড়তে থাকে।তো এবার একটু রাতের ক্ষেত্রে যদি চিন্তা করেন।

রাতে কিন্তু চারপাশ আপনি সাইলেন্স পাচ্ছে।বাট আপনাকে রাতে আবার ঘুমাতেও হবে।দ্রুত ঘুমাতে যেতে হবে।তো সে ক্ষেত্রে আসলে সময়টা কখন আমি করতে পারি সমস্যা থাকবে যে একটা স্টুডেন্ট আসলে এরকম করে কখনো ফিক্সড করতে পারে না।যা আমাকে সকালে এই সময় থেকে এই সময় পর্যন্ত পড়তে হবে।আর রাতে ওই টাইম থেকে ওয়ে টাইম বন্ধ করতে হবে।

আপনি যখন আপনার পড়তে ভালো লাগে আপনি তখনই পড়েন বাট সময় দেন নিজেকে।সকালে পড়েন রাতেও পড়েন।সকালে ফজরের নামাজ পড়ে তারপর আপনি পড়তে বসেন যাতে করে আপনি সময়টা একটু বেশি দিতে পারেন।আপনার মাইন্ড ফ্রেশ থাকাকালীন আপনি যেন পড়াশোনা গুলো ভাল মতন করতে পারেন।আর রাতের ক্ষেত্রে একটু দ্রুত ঘুমাতে যাওয়ায় সবচেয়ে ভালো।

এদিকে রাত বেশি করার দরকার নেই রাতের আগেই পড়া গুলো কমপ্লিট করতে হবে।তবে মনে রাখবেন পড়াশোনা করার জন্য কোন ফিক্সড টাইম করার দরকার নাই।আমাকে এ সময় থেকে ওই সময় পর্যন্ত পড়তেই হবে।মনে করেন আপনি এই সময় অসুস্থ আছেন আপনি কি করে পড়বেন।আপনার যে সময় পড়াশোনা করতে ভালো লাগবে সে সময় চেষ্টা করুন পড়াশোনা গুলো কমপ্লিট করতে।

পড়াশোনার সবচেয়ে ভালো সময় কোনটি?

আপনাদের মধ্যে ম্যাক্সিমাম স্টুডেন্ট আমাকে প্রায়ই একটা কমন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন আর তুমি তা হল পড়াশোনার ক্ষেত্রে সবচাইতে বেস্ট টাইম কোনটি।রাত নাকি দিন।অর্থাৎ কোন সময় পড়াশোনা করলে সবচাইতে বেশি ভাল হয়।সেজন্য আজ এই আর্টিকেলটিতে আমি পড়াশোনার জন্য বেস্ট টাইম কোনটি তা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।চলুন শুরু করা যাক।

একচুয়ালি কিছু কিছু স্টুডেন্ট মনে করেন রাতের বেলায় পড়লে পড়াটা বেশি মনে থাকে।আবার কিছু কিছু স্টুডেন্ট মনে করেন দিনের বেলায় পড়লে বেশি ভালো হয়।পড়াশোনা করার জন্য বেস্ট টাইম কোনটি এটা জানার আগে চলুন প্রথমে জেনে নিই।দিনে অথবা রাতে পড়া কি কি সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে।দিনে পড়ার সুবিধা এবং অসুবিধা।

(১)দিনের বেলায় পড়তে বসলে রাতের বেলার মতো ঘুম আসার কোন পসিবিলিটি থাকে না।ফলে মনোযোগ সহকারে পড়া অনেকটাই সহজ হয়।অপরদিকে।
(২)দিনে পড়তে বসলে আশেপাশের নয়জের জন্য ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রের ডিপেএস স্টাডি করা অনেকটাই কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।

(৩)দিনের বেলা পড়াশোনা করলে শারীরিক ক্লান্তি অনুভব হবার পসিবিলিটি অনেকটাই কম থাকে।তাই আরো বেশি ইফেক্টিভলি স্টাডি করা যায়।অপরদিকে
(৪) দিনের বেলা পড়তে বসলেন ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাজ কর্মের কারণে একটানা বেশিক্ষণ পরা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।

রাতে পড়ার সুবিধা এবং অসুবিধা।
(১)রাতের বেলা পড়াশোনা করলে ঐ সময় চারদিক নিরোধ থাকায় ডিপ স্টাডি করা অনেক বেশি সহজ হয়। অপরদিকে।

(২) রাতে সারাদিনের ক্লান্তি অনুভব করায় পুরোপুরি মনোযোগ সহকারে পড়া অনেকটাই কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।
(৩)রাতের বেলায় পড়াশুনা করার ক্ষেত্রে কোন প্রকার টাইম লিমিট থাকে না।তাই যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পুরোপুরি মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করা যায়।

(৪)মাঝেমধ্যে ঘুম ঘুম ভাব আসে অনেক সময় পড়াশোনায় মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে।কিছু কিছু স্টুডেন্ট মনে করে টপাট স্টুডেন্ট দিনের বেলা পড়াশোনা করেন।আবার কিছু কিছু স্টুডেন্ট মনে করেন টপার্স স্টুডেন্ট বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাত জেগে পড়েন।বাস্তবে আপনি হয়তোবা এমন কিছু টপার দের কে দেখে থাকবেন যারা দিনের বেলা পড়তে পছন্দ করে আবার।

প্রতিদিন কত ঘন্টা পড়াশোনা করা উচিত?

প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর মাথায় একটি জিনিস ঘুরপাক খায়,দিনে কত ঘন্টা করে পড়াশোনা করা উচিত।অনেক সময় অনেকের মা-বাবা তো বলে থাকে দেখ এ কথা বলছে দেখো কত পড়তেছে তুই কেন পড়িস না না পড়লে রেজাল্ট ভালো করবি কি করে।এসব কথা শুনে আমরা কি করি বই নিয়ে বসে পড়ি।এবং ঘন্টার পর ঘন্টা বই নিয়ে বসে থাকি।

ভালো রেজাল্ট করতে গেলে তুমি কতক্ষণ বই নিয়ে বসে আছো এটা ম্যাটার করে না।ভালো রেজাল্ট করতে কাজে লাগে যে তুমি কতটা কন্সেন্ট্রেশন নিয়ে পড়াশোনা করছো।পড়াশোনা চার ঘন্টা কিংবা ৫ ঘন্টা তোমার যতটা মন চায় ততটাই পড়ো।এই যে চার ঘন্টা কিংবা ৫ ঘন্টা তুমি পড়তেছ এটা যেন অত্যন্ত কোন কনসেনটেন্স নিয়েই পড়তে পারো এ বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে।

শুধুমাত্র যেটা পড়তেছ সেটার মধ্যে ডুবে থাকো।এবং সেটার বাইরে অন্য কিছু ভেবোনা।তখন দেখবে ৩ ঘন্টা কিংবা ৪ ঘন্টা পরে যে লাভটা তুমি পাবে ১০ ঘন্টা পরেও সেই লাভ পাবে না।কত ঘন্টা পড়লে ভালো রেজাল্ট হবে এটা মূল কথা নয়।মূল কথা হচ্ছে কতক্ষণ তুমি কন্সেস্ট্রেন নিয়ে পড়তেছো।যদি তুমি ৩ ঘণ্টা বা চার ঘন্টা ফুল কন্সেস্ট্রেন নিয়ে পড় এটা ১০ ঘণ্টা পড়ার থেকে হানডেট পারসেন বেটার হবে।

পড়া মনে রাখার সহজ উপায়

কেমন হবে? যদি আপনি কোন টপিকে একবার পড়েই সারা জীবন মনে রাখতে পারেন।একবার পড়েই সারা জীবন মনে রাখতে পারতেন তাহলে কেমন হতো।নিশ্চয়ই ভালো হতো তাই না।আজকের এই আর্টিকেলটি স্টুডেন্টদের জন্য ডেডিকেটেড।আজকের এই আর্টিকেলে আপনি এমন দুটি টেকনিক জানতে চাচ্ছেন যা আপনার স্টাডি লাইফ কে একদম চেঞ্জ করে দিবে।

আর এই দুটি পয়েন্ট কে যদি আপনি একবার বুঝে যান এবং তার আ্যকর্ডিংয়ে যদি আপনি আপনার পড়াশোনায় চেঞ্জেসকে আনেন তাহলে টু হান্ড্রেড পার্সেন্ট গ্যারান্টি দিচ্ছি,যে আপনি এখনকার তুলনায় অনেক গুণ ভালোভাবে এবং বহুদিন পর্যন্ত আপনার পড়াকে বা কোন টপিককে মনে রাখতে পারবেন।
মনোযোগ দিয়ে অবশ্যই পড়বেন।

সব থেকে প্রথমে আপনি আমাকে এটা বলুন যে যখন আপনি কোন মুভিকে দেখেন যখন আপনি একটি সুন্দর ব্যক্তিকে দেখেন বা কোন ফাংশন বা কোনো প্রোগ্রামে হঠাৎ কোনো আপনি আপনার ফেভারিট পারসেন কে বা কোন সেলিব্রেটি বা কোন সাকসেসফুল ব্যক্তিকে দেখতে পান,যদি তার সাথে একটা সেলফি নিয়ে নেন সেসব ইভেন্টগুলো সারাজীবন মনে থাকে।

মুভিকে দেখার পর বহুদিন পর্যন্ত আপনার সেটি মনে থাকে।একজন সুন্দর কোন ব্যক্তিকে একবার দেখলেই বহুদিন পর্যন্ত আপনার তার মুখ থেকে মনে থাকে।আপনার ব্রেন বা আপনার মস্তিষ্ক কিন্তু আপনাকে এখানে বোকা বানাচ্ছে।আপনি তাকে যেটা বারবার মনে রাখতে বলতেছেন সেটা বারবার সে ভুলে যাচ্ছে।আর যে জিনিসটিকে তার ভালো লাগছে সেই জিনিসটিকে সে সারা জীবন মনে রাখছে।

যদি এই ব্রেন পাওয়ার আপনার লাইফের প্রতিটি ফিল্ডেই ব্যবহার হতো তাহলে কেমন হতো।যদি আপনি একবার কোন ট্রপিককে পড়েই কোন সাল কোন কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনের ফর্মুলা যদি সারা জীবন সেটিকে মনে রাখতে পারতেন তাহলে কেমন হতো।

তো আগে যে এক্সাম্পল গুলি কি আমরা জানলাম সেখানে বিষয়টি একেবারেই পরিষ্কার মেনে নিচ্ছে যেগুলি ভালো জিনিস এগুলিতে কিছু স্পেশাল রয়েছে ইন্টারেস্ট সেই জিনিসগুলো আমাদের সারা জীবন মনে থেকে যায়।অর্থাৎ মোট কথা হচ্ছে ইন্টারেস্।কাজ ব্রেনের ইন্টারেস্ট রয়েছে সেই কাজ ব্রেন সারা জীবন মনে রাখে।ব্রেন এই কাজগুলোকে ইনস্টেন্টলি পার্মানেন্ট স্টোরেজে স্টোর জমা করে নেই।

প্রথম
যে পয়েন্টটি কি আমরা বুঝলাম সেটা হলো ইন্টারেস্ট।যদি আপনি পড়াশোনা করেন কিন্তু ইন্টারেস্ট নেই যদি আপনি কোন কাজ করেন কিন্তু আপনি জোর করে করছেন।বাড়ির লোক করতে বলতেছে তাই করতেছেন।তো জেনে রাখুন যে একবার নয় দশ বারো নয় ১০০ বার পরেও সে পড়া মনে থাকবে না কারণ ব্রেনের ইন্টারেস্ট নেই।

এর পরিবর্তে যদি কোন মেয়ে আপনাকে তার ফোন নাম্বার দেয় বা আপনার বন্ধু যদি আপনাকে কোন সিক্রেট কথা বলে দেয় তো এই সিচুয়েশনে আপনার ব্রেন ফুল পাওয়ার মোডে চলে আসে।১১ ডিজিটের সেই নাম্বারই হোক বা বন্ধুর সেই সিক্রেট হোক না কেন যেমন করেই হোক আপনার ব্রেন সেটিকে মনে রেখে দেবে।

পেম থাকুক বা না থাকুক পেপার থাকুক বা না থাকুক না কেন আপনার ব্রেন খুব ভালোভাবে সেই নাম্বারটিকে মনে রেখে দেবে।এটা কেবল ছেলেদের ক্ষেত্রে এপ্লাইকেবল নয়।মেয়েদের ক্ষেত্রেও এপ্লিকেবল।ব্রেনের যে বিষয়টি ইন্টারেস্ট থাকে বা ব্রেনের ভালো লাগে সে বিষয়টি আমরা খুব তাড়াতাড়ি মনে রাখতে পারি।

এবং বহুদিন পর্যন্ত সেই জিনিস আমাদের মনে থাকে।আপনার পড়াশোনা মনে না থাকার সবথেকে বড় প্রথম কারণ হলো এই ইন্টারেস্ট।অন্যান্য ইন্টারেস্টেড জিনিসের মধ্যে পড়াশোনাকেও ইন্টারেস্টেড বানাতে হবে।

কিন্তু কিভাবে?
কিভাবে পড়াশোনাকে ইন্টারেস্টেড বানাবো।দেখুন যেদিন আপনি আপনার লাইফের একটি গোলকে ডিসাইড করে নেবেন সেইদিন থেকে সেই গোলে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করা প্রতিটি জিনিসের আপনার ইন্টারেস্ট চলে আসবে।আর পড়াশোনার ইন্টারেস্ট না থাকার এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।যে আমাদের লক্ষ্য বা টার্গেট সিক্স থাকে না এবং আমাদের কনফিডেন্ট এর অভাব যে আমরা লাইফে এটাই কমপ্লিট করব।

আমি এটা অ্যাচিভ করেই ছাড়বো।একবার আপনি লাইফে করব ফিক্স করে নিন আমি ফিউচারে এটাই করব। ডিমটিকে পূরণ করবেন।আর যখন পড়তে বসবেন আপনার লক্ষ্য বা সে ডিমের ব্যাপারে ভাবুন তাহলে অটোমেটিক পড়াশোনার ব্যাপারে ইন্টারেস্ট চলে আসবে।তাই তাড়াতাড়ি পড়া বা মনে রাখার পাওয়ার ফুল টপিক হলো ইন্টারেস্ট।

দ্বিতীয
পাওয়ারফুল টপিক্স হলো ভিজুয়াল।দেখুন এই আর্টিকেলের প্রথম থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত যতগুলি এক্সাম্পল আমি আপনাকে দিলাম সেই সকল এক্সাম্পল গুলির মধ্যে একটি কমন জিনিস ছিল সেই সকল ইভেন্ট গুলি আমাদের চোখের সামনে হয়েছিল।যেমন মুভি দেখা সুন্দর ব্যক্তিকে দেখা অ্যাপ্রিসিয়েশন এই সকল ইভেন্ট গুলি আমাদের চোখের সামনে ঘটেছিল।

যে ঘটনা বা বিষয় চোখ দ্বারা দেখে সেই বিষয়ে ঘটনা বা জিনিসগুলিকে আমাদের ব্রেন ইজিলি মনে রাখতে পারে।ভাবুন তো যে আপনি কোন ভয়ানক একটি ঘটনাকে স্বচক্ষে দেখলেন তো এক্ষেত্রে সেই ঘটনা কত দিন আপনার মনে থাকবে।বা সুন্দর একটি ঘটনা আপনার চোখের সামনে ঘটলো তো সেই ঘটনাটিকে আপনি কতদিন মনে রাখতে পারবেন।সারা জীবন তাই না।

তো ঠিক একই রকম ভাবে যখন পড়তে বসবেন তখন নিজের ব্রেইনে সেই পড়ার acording এ সিম ক্রিয়েট করুন।বরং সেই পড়াটির অনর্গল ভাবে না পড়ে সেই পড়াটির একটি মুভি তৈরি করুন।সেই মুভিতে পড়া হিসেবে আপনি ক্যারেক্টার কে অ্যাড করুন।সেগুলিকে একটি মুভির সিনের মত মাইন্ড কে ইমেজিং করুন।

হ্যাঁ আমি জানি যে সকল সাবজেক্টে এসব মুভি তৈরি করা সম্ভব নয় যেমন ম্যাথ কারণ ম্যাথ ফিজিক্স এগুলিতে বোঝার ব্যাপার রয়েছে।বাকি অন্যান্য যে সকল সাবজেক্টগুলো রয়েছে সেই সাবজেক্টগুলোতে এই টেকনিককে এপ্লাই করেন ইজিলি আপনার পড়াকে খুব তাড়াতাড়ি এবং বহুদিন পর্যন্ত পড়া মনে রাখতে পারবেন।

তো বন্ধু এই দুটি সিম্পল এবং এফেক্টিভ মেথডের মধ্যে থেকে আপনি কোন টেকনিকটিকে আগে থেকেই আপনার পড়াশোনায় এপ্লাই করতেন তার নিচে কমেন্ট বক্সে আমাকে অবশ্যই জানাবেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে পড়াশোনা মনে রাখার কিছু সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।কখন কোন সময় পড়লে সবচেয়ে পড়া বেশি ভালো মনে থাকে এবং কিভাবে পড়লে পড়া বেশি মনে থাকবে এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।তাই প্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তাই আজকেরে আর্টিকেল থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধব এই আর্টিকেল থেকে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url