অতিরিক্ত ঘুম অলসতা দূর করার সহজ উপায়

প্রিয় পাঠক কিভাবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অলসতা দূর করতে হয় এ সম্পর্কে যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার লচেষ্টা করতেছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করা পরেও জানতে পরও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।যাদের ঘুম থেকে ওঠার পরে অলসতা হয় তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।
অতিরিক্ত ঘুম অলসতা দূর করার সহজ উপায়
যারা দেরিতে ঘুম থেকে ওঠেন এবং ঘুম থেকে উঠার পরে অলসতা হয় তাদের জন্য আজকেরে আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো অতিরিক্ত ঘুম এবং অলসতা দূর করার সহজ কিছু উপায় নিয়ে।এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরনো মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

সুস্থ থাকতে রাতে জলদি ঘুমাতে যাওয়া এবং সকালে তাড়াতাড়ি ওঠার কোন বিকল্প নেই।যুক্তরাজের একদল গবেষক বলছে যে যারা রাতে জাগার অভ্যাস বদ অভ্যাস গড়ে তুলছেন তাদের ৯০ ভাগের নানা মানসিক চাপের শিকার হচ্ছেন।আর যারা সকালে দেরিতে ঘুম থেকে উঠতেছেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কয়েক গুণ বেশি।এক্ষেত্রে চার লাখের বেশি মানুষের উপর গবেষণা চালিয়েছেন ব্রিটিশ গবেষণা।

পড়ার টেবিলে ঘুম ঘুম আসে না এমন শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন হবে।পড়তে পড়তে অনেকেই টেবিলে ঘুমিয়ে পড়ে।এ তো গেল স্বাভাবিক ঘটনা।আবার অনেকে অফিসে অনেক কাজ করতে গিয়েও ঘুমিয়ে পড়ে।ফলে পড়তে হয় বিরম্ব নাই।সে সঙ্গে কাজের ব্যাঘাত ঘটে।এ থেকে উত্তোলনে অনেকে চা কপি পান করে থাকেন।আবার কেউ কেউ স্বল্প পরিমাণ বিশ্রাম নিয়ে থাকেন।
  • কিভাবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অলসতা দূর করতে হয়
  • সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে
  • দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কী হয়
  • অতিরিক্ত ঘুম অলসতা দূর করার সহজ উপায়
  • কীভাবে অলসতা দূর করা যায়

কিভাবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অলসতা দূর করতে হয়

কিছুদিন আগে অবধিও সকালে দশবার এলাম মিস করতে করতে করতে ওঠার পরও ঘুম থেকে উঠে আমার এত আলসেমি লাগতো যে নিজেকে প্রায় একটা জম্বির মতো মনে হতো।কিন্তু এখন এখন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আমার নিজেকে একদম ফ্রেশ একটিবার এনার্জি তে ভরা লাগে।ইভেন কোন চা-কফি ছাড়াই আমি আমার কাজ করতে বসে যাই।

তো আপনি কি জানতে চান কিভাবে আমি এটা করলাম।তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটা শেষ অব্দি পড়তে থাখুন।কারণ আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনার সঙ্গে আমার স্টেপ সিক্রেট মর্ণিং রুটিন শেয়ার করতে চলেছি।যে রুটিনটা ফলো করে প্রতিদিন সকালে আমি আমার শরীর থেকে অলসতা কে দূর করে ফ্রেশের একটিভ ভাবে দিন শুরু করি।

রাতে ঘুমানোর সময় আমরা সাধারণত পাঁচটি স্লিপ স্টেজ এর মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করি।কিন্তু যদি আপনি কোন আলাম ক্লক ব্যবহার করেন তবে হতে পারে যখন আপনি আপনার স্লিপাইকেলের আরিয়ান স্টেজ বা ডিফ্লিপ স্টেজে রয়েছেন।তখনই হয়তো এলার্ম টা বেজে উঠলো এর ফলে আপনার স্লিপ সাইকেলটা সম্পূর্ণ কমপ্লিট হতে পারে না ফলে ওঠার পরও আপনার ঘুম ঘুম পেতে থাকে।

তো বেস্ট হয় আপনি অ্যালার্ম ছাড়াই উঠতে পারেন।এতে আপনি আপনার স্লিপ সাইকেলটা সম্পূর্ণ কমপ্লিট করে ন্যাচারালি ঘুম থেকে উঠতে পারবেন।এবার ব্যাপারটা হচ্ছে আপনাকে হয়তো প্রতিদিন সকালে একটা ফিক্সড টাইমে উঠে রেডি হয়ে অফিস অথবা কলেজের জন্য বেরোতে হয়।ফলে আপনার পক্ষে হয়তো এলাম ক্লকটা এভয়েড করা সম্ভব না।

এবার এটাও সত্যি যে রাতে যদি আপনার যতটা সময় ঘুমানো দরকার তত ঘণ্টা আপনি না ঘুমান তাহলে আপনি যাই করে নিন না কেন সকালে উঠে আপনার ঘুম ঘুম পাবেই।তাই 6আমার মতে এলাম দিয়ে সকালে ঘুম থেকে ওঠার বদলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার জন্য একটা এলাম সেট করে রাখলে বরং বেশি ভালো।

যেমন ধরুন আপনাকে হয়ত প্রতিদিন সকালআ টায় ঘুম থেকে উঠতে হয়।এবং যেহেতু আপনি একজন অ্যাডাল্ট তাই আপনার প্রতিদিন রাতে এটলিস্ট ৬ ঘন্টার ঘুম দরকার হয়।যাতে আপনি এটলিস্ট চারটে কমপ্লিট সাইকেল পূরণ করতে পারেন।তো প্রতিদিন রাত ১১:৩০ টায় একটা এলার্ম সেট করে রাখুন।

আর যেই মাত্রই এলামটা বেজে উঠবে সাথে সাথে আপনি যাই করছেন না কেন সেটাকে বন্ধ করে লাইট অফ করে শুয়ে পড়ুন।এরফলে যখন আপনি সকাল ছটায় লাম এর আওয়াজ পেয়ে উঠবেন তখন আপনার চারটি স্লিপ সাইকেল সম্পন্ন কমপ্লিট হওয়ার পর লাইট স্টেজে থাকাকালীন উঠবেন।ফলে তখন ওঠার পর আলসেমি ভাব লাগার বদলে আপনি অনেকটা এনার্জি অনুভব করবেন।

প্রাচীন চাইনিজ মত অনুযায়ী আমাদের শরীরে বিশেষ কয়টি চ্যালেনের মধ্য দিয়ে এনার্জি ফ্লো করে।যে চ্যানেলগুলোকে বলা হয় মেরিডিয়াম।এবং এই চ্যানেলগুলো বরাবর কয়েকটি বিশেষ পয়েন্ট রয়েছে যেগুলোকে বলা হয় একিউব প্রেসেন্ট পয়েন্ট।

এই একিও প্রেসার পয়েন্ট গুলোকে প্রেসার দিয়ে আপনি চাইলে আপনার শরীরের আপনি চাইলে আপনার শরীরের বিভিন্ন এনার্জি চ্যালেন থেকে ব্লকেজ অথবা বাধা ক্লিয়ার করে দিতে পারেন।যাতে আপনার সারা শরীরে আরো স্মুথলি এনার্জি ফ্লো করতে পারে করতে পারে।আমি নিজে পার্সোনালি অলসতা আর ঘুম ঘুম ভাব কাটিয়ে উঠতে এই আকুপ্রেশের ম্যাপটি ব্যবহার করি।

আপনি যখন এই মেট্টির উপর উঠে দাঁড়াবেন আপনার মনে হবে যেন পা থেকে মাথা অব্দি সারা বডিতে ইলেকট্রিক শক এর মত এনার্জি ফ্লো করে গেল।আর এটা শুধু আপনাকে অলসতা দূর করতেই সাহায্য করবে না তার সাথে এর আরো বিভিন্ন হেল্প বেনিফিটস রয়েছে।যেমন এটা আপনার গ্যাসের সমস্যা এসিডিটি কনস্টিপেশন রোধ করতে তার সাথে সাথে কোমরে ব্যথা মাইক্রেনে সমস্যা এবং আরো বিভিন্ন রকম রোগ সাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে।

আপনি নিজেও জানেন আমাদের শরীরের ৭৫% পানি দিয়ে তৈরি।কিন্তু রাতে ঘুমানোর সময় শ্বাস-প্রশ্বাস এবং ঘামের মধ্যে দিয়ে ওই ছয় সাত ঘন্টায় আমাদের শরীর থেকে আমরা অনেকটা পরিমাণে পানি হারিয়ে ফেলি।এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি আমরা সেই পরিমাণ পানি আবার পুনরায় পান করে শরীরে ফিরিয়ে না আনি তবে আমরা অলসতা অনুভব করতে শুরু করি।

তাই সকালে উঠে আপনার প্রথম কাজ হল এক গ্লাস পানি পান করা।কারন এটা আপনাকে শুধু আপনার শরীরের পানির পরিমাণ পুনরায় সঠিক করতেই সাহায্য করবে না তার সাথে হজম শক্তি বৃদ্ধিতেও অনেকখানি সাহায্য করবে।

সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে

সুস্থ থাকতে রাতে জলদি ঘুমাতে যাওয়া এবং সকালে তাড়াতাড়ি ওঠার কোন বিকল্প নেই।যুক্তরাজের একদল গবেষক বলছে যে যারা রাতে জাগার অভ্যাস বদ অভ্যাস গড়ে তুলছেন তাদের ৯০ ভাগের নানা মানসিক চাপের শিকার হচ্ছেন।আর যারা সকালে দেরিতে ঘুম থেকে উঠতেছেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কয়েক গুণ বেশি।এক্ষেত্রে চার লাখের বেশি মানুষের উপর গবেষণা চালিয়েছেন ব্রিটিশ গবেষণা।

স্লিপ প্রবাদ আছে জলদি ঘুমোতে যাওয়া আর সকালে জলদি ঘুম থেকে ওঠা সুস্বাস্থ্য সম্পদ আর জ্ঞানের পূর্ব শর্ত।এবার এই প্রবাদের পক্ষে প্রমাণ দিলেন যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক।তাদের দাবি যারা দেরি করে ঘুমাতে যান এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়।

আমরা দেখেছি যারা দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন তারা নানা ধরনের মানসিক ও শারীরিক জটিলতায় ভুগেন।তাদের গড় আয়ুও নিয়মিত সকালে ওঠা মানুষের চেয়ে সাড়ে ছয় বছর কম।নিয়মিত সকালে ওঠেন মাঝে মাঝে সকালে ওঠেন মাঝে মাঝে দেরি করে ঘুমান এবং যারা নিয়মিত রাত জাগেন এমন চার ধরনের মানুষের উপর গবেষণা চালানো হয়।

যাতে অংশ নেন ৩৮ থেকে ৭৩ বছর বয়সের ৪ লাখ ৩৩০০০ মানুষ।গবেষণা বলছে যারা নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে ওঠেন তাদের অকাল মৃত্যুর হার সবচেয়ে কম।আর যাদের দেহ ঘড়ি অনিয়মে চলে তাদের এই ঝুঁকি বাড়তেই থাকে।রাত জাগার বদ অভ্যাস যারা গড়ে তুলেছেন তারা ৯০ ভাগই মানসিক রোগের শিকার।৩০ শতাংশ থাকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি।

তাই সুস্থ জীবন যাপনের জন্য নিয়ম করে একই সময় ঘুমানো এবং ঘুম থেকে ওঠা।ঘুমের সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ ব্যবহার না করার মত অভ্যাস গড়ে তোরা পরামর্শ গবেষকদের।

দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কী হয়

দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে কি ঘটে।
অনেকে আছেন যারা মস্তিষ্কের গঠনের জন্য রাতে লম্বা সময় জেগে থাকেন।আর সকালে দেরি করে ওঠেন।অন্যদিকে আরেক দল আছেন যারা সকাল সকাল বিছানা থেকে উঠে পড়েন।বিজ্ঞানীরা দুই ধরনের মানুষের মধ্যে তাদের অভ্যাসের প্রভাব প্রচার করার চেষ্টা করেছেন।

গবেষণা পাওয়া গেছে।
বিজ্ঞানীরা দেরিতে ও ভরে ওঠা দুই দল মানুষের মস্তিষ্কের এমআরআই স্ক্যান করেছেন।এরপর সকাল আটটা থেকে সন্ধ্যা আটটা পর্যন্ত তাদের নানা রকম কাজ করতে দেয়া হয়।একই সাথে দিনের বেলায় তাদের ঘুম ভাব কতটা হয় সেটি জানাতে বলা হয়েছে।দেখা গেছে যে অংশ সাধারণত মানুষের চেতনা তৈরি করে।যারা রাত জাগেন তাদের মস্তিষ্কের সেই অংশের সাথে সংযোগ কম থাকে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন তাদের মনোযোগ কম থাকে।কোন কিছুতে প্রতিক্রিয়া বিলম্বিত হয়।এবং তাদের ঘুম ঘুম ভাব বেশি থাকে।আর যেন সকালে ওঠেন তাদের ঘুম ভাব কম থাকে।তারা কাজগুলো দ্রুত করেন।তাদের কর্ম ক্ষমতাও সারাদিন ভালো দেখা গেছে।কিন্তু যারা রাত জাগেন তারা রাত আটটার পরে অন্যরকম প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন।সে সময় তাদের ঘুম ভাব কমে যায় এবং প্রতিকরাও দ্রুত হয়।

এতে তাদের জীবনে কি ঘটে।
গবেষণায় বলছে ৪০থেকে ৫০ শতাংশ মানুষ দেরিতে ঘুম এবং দেরিতে ওঠা পছন্দ করেন।রাত জাগার দেরিতে ওঠা ব্যক্তিদের সাথে এর কি প্রভাব পড়ে।স্বাভাবিক রুটিনের যেসব কার্যক্রম রয়েছে যেমন সকালে একটা নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে বা স্কুলে যাওয়ার জন্য তারা কতটা উপযোগী সে নিয়েও আরো গবেষণার কথা বলছেন বিজ্ঞানীরা।

এই গবেষণার মূল গবেষক ডক্টর এলিস ফেসার চাইল্ডস বলছেন,এমন মানুষদের স্কুল জীবনের সকালে উঠতে হয়,কর্মজীবনে হয়তোবা আরো আগে উঠতে হয়।সারা জীবন তাদের শরীরের ছন্দের বিপরীতে লড়াই করে কাজ করতে হয়।তিনি বলছেন শরীরের ছন্দের বিপরীতে কাজ করলে,তাদের কর্মদক্ষতা এবং স্বাস্থ্য দুটোতেই সম্ভবত নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

সকালের দিকে তাদের কাজের দক্ষতা বেশ কম থাকতে পারে।তিনি মনে করেন সমাজের সময়ের ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ধারণা তাদের জন্য নমনীয় হলে হয়তো তাদের কর্ম দক্ষতা এবং স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি দুটোই ভিন্ন হতো।

অতিরিক্ত ঘুম অলসতা দূর করার সহজ উপায়

পড়ার টেবিলে ঘুম ঘুম আসে না এমন শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন হবে।পড়তে পড়তে অনেকেই টেবিলে ঘুমিয়ে পড়ে।এ তো গেল স্বাভাবিক ঘটনা।আবার অনেকে অফিসে অনেক কাজ করতে গিয়েও ঘুমিয়ে পড়ে।ফলে পড়তে হয় বিরম্ব নাই।সে সঙ্গে কাজের ব্যাঘাত ঘটে।এ থেকে উত্তোলনে অনেকে চা কপি পান করে থাকেন।আবার কেউ কেউ স্বল্প পরিমাণ বিশ্রাম নিয়ে থাকেন।তবে আরো কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে কোন কোন ভাব চলে যায়।নিচে সেসব খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।

(১)ঠান্ডা পানি,বরফ ঠান্ডা পানি অনুভূতিগুলোকে জাগিয়ে তোলে।শরীরের কোর্সকে আদ্র করে সক্রিয় হতে সাহায্য করে।তাই ঠান্ডা পানি পান করে দিন শুরু করুন।নিজেকে বেশ উদ্যোগে মনে হবে।

(২)ডিম,সিদ্ধ হোক বা অমলেট সকালে উঠে অন্তত একটি ডিম খাওয়া দরকার।কুসুমও বাদ দেবেন না কারণ তাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন।সারাদিন এই প্রোটিন আপনাকে শক্তি যোগাবে।এবং জাগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।

(৩)শাকসবজি,শাককে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি থাকে।এই ভিটামিন বি খাবার খেয়ে শক্তিতে পরিণত করতে সাহায্য করে।

(৪)চকলেট,চকলেট হয়তো খুব স্বাস্থ্যকর নয়।কিন্তু দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে আপনার এনার্জি চঞ্চল করে বাড়িয়ে দিবে।মুড ভালো করে দেবে।

কীভাবে অলসতা দূর করা যায়

সকাল হয়ে গেছে আপনার অ্যালার্ম বাজতেছে।পূর্ব দিকে উঠেছে সূর্য।আপনারও ঘুম ভেঙেছে।কিন্তু ঘুম ভেঙে ওঠার সাথে সাথে লক্ষ্য করলেন,যে আপনার কেমন যেন অলস লাগছে।যেখানে স্বাভাবিকভাবেই সকালবেলা উঠে আপনার ছোটাছুটি করার কথা সেখানে দেখলেন আপনার সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে মাথায় স্লিপিং কাজ করতেছে।

আপনি প্রচুর জ্ঞগি ফিল করতেছেন অলসতা ফিল করছেন।এই অলসতা দূর করতে আমরা অনেক কিছু করে থাকি।আমরা কখনো চা খেয়ে থাকি কখনো কফি খেয়ে থাকি।কিন্তু আমি আপনাদের সাথে এমন তিনটি ইয়োগা এক্সারসাইজের কথা বলব সেই দিনটি ইয়োগা এক্সারসাইজ আপনার সকালটাকে বদলে দিবে।সারাদিন আপনি প্রানবদ্ধ থাকতে পারেন যদি আপনি এই সিম্পল তিনটি ব্যায়াম করে থাকেন।আজকে আমি সর্বপ্রথমে যে এক্সারসাইজের কথা আপনাদেরকে বলব সেই এক্সাইজটি খুবই পপুলার একটি এক্সারসাইজ।

(১)স্কোয়ারট।স্কোয়াড এমন একটা এক্সারসাইজ যেটার মাধ্যমে আমাদের মেরুদন্ড এবং পায়ের মাসাজ একটিভ হয়।এবং আমাদের শরীরের ব্যালেন্স রক্ষা করতে কি সাহায্য করে।স্কোয়াড এতোই উপকারী একটি এক্সারসাইজ যে এটি নাইট্রিক অক্সাইড প্রচুর পরিমাণে নির্গত করতে সাহায্য করে।নাইট্রিক অক্সাইড আমাদের মোট ভালো রাখতে সাহায্য করে

(২)উত্তানা ছানা,এটি একটি খুব পপুলার এবং ইজি ইয়োগা।এই ইয়োগা করলে আমাদের মেরুদণ্ড অনেক টানটান হয়।আর আমাদের মেরুদন্ড যত টানটান হবে আমাদের মেরুদন্ড তত ভালো কাজ করবে।আমাদের মেরুদন্ডে রয়েছে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম।এই চিন্তার নার্ভাস সিস্টেম কিন্তু আমাদের শরীর এবং মনকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

যদি মেরুদন্ড টান টান আপনি রেগুলার না করেন তাহলে একটি ভীতর আরেকটি ঢুকে যেতে পারে।এতে মারাত্মক প্রবলেম হতে পারে এবং আপনি হয়ে যেতে পারেন অনেক অংশে অক্ষম।

(৩)কোবরা ইয়োগ,কোবরা ইয়োগা অনেক সহজে একটি ইয়োগা।এটিও আপনার মেরুদন্ডকে টানটান করতে সাহায্য করে।স্কোয়ারট,উত্তর না ছানা,কোবরা ইয়োগা এ তিনটায় আমাদের মেরুদন্ডের ওপরে অনেক ভালো কাজ করে।আপনি আপনার মেরুদন্ড যত ভালো রাখবেন আপনি তত হ্যাপি হয়ে উঠবেন।একটি সুন্দর জীবন যাপন করতে এই তিনটি এক্সারসাইজ প্রতিদিন করা দরকার।

এই তিনটি এক্সারসাইজ প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে করতে পারলে আপনার অলসতা অনেক দূর হয়ে যাবে।সকালের অলসতা কে দূর করার জন্য ব্যায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলের অতিরিক্ত ঘুম অলসতা দূর করার কিছু উপায় নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।এবং দেরিতে সকালে ঘুম থেকে উঠলে কি কি সমস্যা হতে পারে এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজনও উপকৃত হতে পারে এ আর্টিকেল থেকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url