লেবু খেলে যেসব রোগ ভাল হয়

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা লেবুর পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করা পরে জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।লেবু আমাদের খুব পরিচিত একটি ফল।লেবুর পাশাপাশি লেবুর পাতারও অনেক গুনাগুন রয়েছে।লেবুর মতনই খুব উপকারী লেবুর পাতা।
লেবু খেলে যেসব রোগ ভাল হয়
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো লেবু খেলে যে রোগ ভালো হয়।তাই আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সবারে পড়লে আপনার সমস্যার সমাধান হতে পারে।

ভূমিকা

লেবু আমাদের দেশের পরিচিত একটি ফল।ভিটামিন সি এর খুব ভালো একটি উৎসব লেবু।লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন।লেবুর ভিটামিন সি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভালো উৎসব।যেকোনো ধরনের আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পাশাপাশি লেবুতে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং কিছুটা ক্যালস্যামও রয়েছে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের এমনি সিস্টেমকে বুস্ট করে।ভেজাল খাবার আর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রি ওষুধের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে এসব গুলো হয় যেমন হৃদরোগ ক্যান্সার ডায়াবেটিস এসবকে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।লেবুর পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।লেবু এক আজব ফল।অত্যন্ত পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ফলে রয়েছে নানা উপকারিতা।নানা জাতের লেবু পাওয়া যায় বাজারে।আর পুষ্টিগুণ তো বলে শেষ করা যাবে না।লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি।

জ্বর কাশি ক্ষুধা বন্দা বমি নাশক ফল এটি।কুসুম গরম পানিতে নেব মিশিয়ে দুবেলা পান করলে মেদ কাটে।লেবু মধু পানি খুব জনপ্রিয়।ফ্যাট কাটাতে এর জুরি নেই।লেবু রুচি বাড়ায় কৃমিনাশক।গরম ভাতে বা ডালের সাথে লেবুর রস রীতিমত অমৃত স্বাদ।অনেকেই আছেন যারা নিয়মিত লেবুর পানি পান করে থাকেন।কিন্তু প্রত্যেকটি খাবারের কিছু ভালো ও মন্দ দিক থাকে।
  • লেবু পানি রেসিপি
  • লেবুর ক্ষতিকর দিক।
  • লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতা
  • লেবু খেলে যেসব রোগ ভাল হয়
  • লেবু পাতার উপকারিতা

লেবু পানি রেসিপি

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমি জানাবো কিভাবে লেবু পানি দিয়ে শরবত বা ড্রিঙ্কস তৈরি করতে হয়।এবং এর সাথে কি কি উপাদান লাগে।এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব আজকের এই আর্টিকেলে।লেবুর শরবত বাট ডিংস তৈরি করতে যা যা উপকরণ লাগবে তা হল,পরিষ্কার গ্লাস,একটি লেবু,জিরার গোড়া, পানি এবং বিট লবণ।আজকে আমি তৈরি করা শিখাবো খুবই সহজ এবং খুবই উপকারী একটি জিনিস লেবু পানি শরবত বা ডিংস।

এটা বাংলাদেশের রাস্তাঘাটে খুব বেশি পপুলার হয়ে গেছে।এটা খেতে খুব রিফ্রেসিং।এবং বিট লবন থাকার কারণে অনেক ধরনের ভিটামিন বা মিনারেল পাওয়া যায় এই লেবুর শরবত বা ডিংসে।শরবত বা ডিংস তৈরি করার পদ্ধতি।প্রথমত একটি লেব ও ভালোভাবে চেপে রস বের করে নিন।পরিমাণ মতো বিট লবণ দিন।পরিমাণ মতো জিরার গুড়া দিন এবং পানি দিয়ে ভালোভাবে মিক্স করে নেন।তাহলে তৈরি হয়ে যাবে পানির শরবত ড্রিংস।

লেবুর ক্ষতিকর দিক।

লেবু এক আজব ফল।অত্যন্ত পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ফলে রয়েছে নানা উপকারিতা।নানা জাতের লেবু পাওয়া যায় বাজারে।আর পুষ্টিগুণ তো বলে শেষ করা যাবে না।লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি।জ্বর কাশি ক্ষুধা বন্দা বমি নাশক ফল এটি।কুসুম গরম পানিতে নেব মিশিয়ে দুবেলা পান করলে মেদ কাটে।লেবু মধু পানি খুব জনপ্রিয়।ফ্যাট কাটাতে এর জুরি নেই।

লেবু রুচি বাড়ায় কৃমিনাশক।গরম ভাতে বা ডালের সাথে লেবুর রস রীতিমত অমৃত স্বাদ।অনেকেই আছেন যারা নিয়মিত লেবুর পানি পান করে থাকেন।কিন্তু প্রত্যেকটি খাবারের কিছু ভালো ও মন্দ দিক থাকে।তেমনি লেবুর পানি শুধু উপকার নয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষতিও হতেও পারে।তাই আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব লেবু পানি খেলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

(১)নিয়মিত লেবু পানি খাওয়ার ফলে লেবুতে থাকা এসিড দাঁতের এনাবেল ক্ষয় করে দাঁতকে ভেতর থেকে দুর্বল করে ফেলে।
(২)লেবুতে থাকা এসিড নিয়মিত শরীরে প্রবেশ করলে হতে পারে অম্বল।সেসঙ্গে বমি বমি ভাবো।প্রতিনিয়ত লেবু পানি খাওয়ার অভ্যাসের শরীরে গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়।এছাড়াও পেটের অন্যান্য রোগও দেখা দিতে পারে।

(৩)অত্যাধারে লেবু পানি পান করার ফলে শরীরে জলশূন্যতা এবং ঘন ঘন প্রস্তাবের সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।
(৪)লেবুর রসে থাকা এসকরপিক এসিড মুচ্চবধ্যক।পিত্যাসয়ে ঘনো ঘনো মুত্র উৎপাদন বৃদ্ধি করে এই এসিড।

(৫)মোট কথায় অতিরিক্ত মাত্রায় লেবু পানি খেলে বমি বমি ভাব এমনকি বমি হতে পারে।সমস্যা দেখা দিতে পারে।প্রতিদিন ১২০ মিলিটার লেবুর রস খাওয়া যাবে।চিকিৎসকরা ১২০ মিলিলিটার এর বেশি লেবুর রস খাওয়া সামর্থ্য করেন না।তো ভিউয়ার্স আজকের আর্টিকেল টি কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করবেন।

লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতা

লেবু আমাদের দেশের পরিচিত একটি ফল।ভিটামিন সি এর খুব ভালো একটি উৎসব লেবু।লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন।লেবুর ভিটামিন সি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভালো উৎসব।
যেকোনো ধরনের আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পাশাপাশি লেবুতে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম এবং কিছুটা ক্যালস্যামও রয়েছে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের এমনি সিস্টেমকে বুস্ট করে।

ভেজাল খাবার আর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রি ওষুধের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে এসব গুলো হয় যেমন হৃদরোগ ক্যান্সার ডায়াবেটিস এসবকে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।লেবুর পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।এই ভিটামিন সি তক ও চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে।হঠাৎ সর্দি কাশি হলেও আমরা ওষুধের বিকল্প হিসেবে একটি লেবুর রস খেতে পারি।

আবার যাদের কোড এলার্জি অথবা অ্যাজমার সমস্যা আছে তারাও লেবুর রসের বিটক্স ওয়াটার গ্রহণ করতে পারেন।লেবুতে ক্যালর ভ্যালু খুবই কম তাই যে কেউ প্রতিদিন একটি লেবু অনায়াসে গ্রহণ করতে পারেন।লেবুর যে দিকটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল এর ভিটামিন সি শরীরে আয়রন শোষণের সহায়তা করে।অর্থাৎ যখনই আপনি আয়রন অভাবজনিত জটিলতায় ভুগে আইরনসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করবেন।

যেমন মাছ বা মাংস অথবা সবুজসা তখন এর পাশাপাশি একটি লেবু গ্রহণ করতে পারেন।নিয়মিত লেবু বা সারটিস ফুড গ্রহণ না করলে যেসব সমস্যাগুলো হয় সেগুলোর মধ্যে স্কার্ভি স্কিন প্রবলেম মারি থেকে রক্ত পড়া অথবা রক্তের আয়রন জনিত সমস্যাগুলো হয়।এ ছাড়া যারা নিয়মিত লেবু বা সাইটিস ফুড না গ্রহণ করেন তারা রক্তস্বল্পতায় ভুগতে পারেন।

প্রতিদিন একটি লেবু বা ৭৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি আপনার শরীরে প্রয়োজন হতে পারে।স্বাভাবিকভাবে একটি মানুষের জন্য একটি দিনের জন্য একটি লেবুই যথেষ্ট।একটি লেবু আপনাদের শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে দেবে।

লেবু খেলে যেসব রোগ ভাল হয়

আজকে আমাদের বিষয় হচ্ছে যে লেবু খেলে যেসব রোগ থাকে মুক্তি পাওয়া যায়।বন্ধুরা লেবু আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি খাদ্য।

(১)আমরা প্রায় সময় এই লেবু খেয়ে থাকি।লেবু খেলে আমাদের শরীরের অনেক রোগ বালাই নষ্ট হয়ে যায়।তার মধ্যে প্রথমত আছে যেটা সেটা হচ্ছে সর্দি কাশি।বন্ধুরা আমাদের যাদের সর্দি কাশি সমস্যা আছে তারা যদি হালকা গরম পানির সাথে লেবু পানি মিশিয়ে পান করে নিয়মিত তাহলে আমাদের সর্দি কাসি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

(২)আমাদের অনেকের মুখে ব্রণ দেখা যায়।এই ব্রণের সমস্যাই আমরা অনেকে ভুলে থাকি।কিন্তু এই লেবু যদি আমরা হালকাভাবে কেটে লেবুর রক্ত দিয়ে যদি ত্বকে মাখি তাহলে আস্তে আস্তে আমাদের ব্রণের সমস্যা দূর হবে।

(৩)গ্যাস্টিক বুক জ্বালাপোড়া বদহজম।আমাদের যাদের এই সমস্যা রয়েছে,বন্ধুরা অনেকেরই বুক জ্বালাপোড়া গ্যাস্টিকের সমস্যা আছে।আমরা যদি খাবারের পরে নিয়মিত লেবু খেতে পারি তাহলে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা এবং বদ হজম অনেকটাই কমবে।এছাড়া আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে লেবুতে।

(৪)মেদ ভুরি এবং ওজন কমাতে লেবু যে কতটা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।বন্ধুরা লেবুতে আছে পশুপর্নমেন্ট ভিটামিন সি।যা আমাদের শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।ম্যাদ যাদের হয়ে থাকে তাদের মূলত চর্বি বেশি হওয়ার কারণেই হয়ে থাকে।তাই আমাদের এই শরীরের চর্বি যদি কমাতে পারি তাহলে আমাদের শরীরের ওজন কমবে।

তাই নিয়মিত আমরা যদি লেবু খাই তাহলে আমাদের এই বাড়তি ওজনটা কমে যাবে।বন্ধুরা যারা মেদ ভোরের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত লেবু খান।আপনাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণ করুন।এছাড়াও লেবুতে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান।এটা খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

লেবু পাতার উপকারিতা

আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি পাতা নিয়ে আলোচনা করব যা মাইগ্রেন থেকে শুরু করে কিডনিতে পাথর হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন রোগ নিরাময় করতে পারে।হ্যাঁ বন্ধুরা, এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন আজকে আমি লেবু পাতার গুনাগুন নিয়ে আলোচনা করব।লেবুর রসের গুন অনেক।কিন্তু লেবু পাতার গুনাগুন কি আপনার জানা আছে।

খাবারের স্বাদ বাড়াতে লেবু পাতা ব্যবহার করা হয়।এছাড়াও উপকারিতা অনুযায়ী নানাভাবে ব্যবহার করতে পারেন লেবুর পাতা।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক লেবু পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং ঔষধি গুনাগুন।

(১)লেবু পাতার মধ্যে এন্টিভাইরাস আন্টি অক্সিডেন্ট অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল অ্যান্টি ক্যান্সার এন্ড ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে।এছাড়াও এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন এবং ফ্যাটের মতো পুষ্টিকর উপাদান।

(২)গবেষণায় দেখা গিয়েছে লেবু পাতার মধ্যে সাইট্রিক এসিড রয়েছে।এই উপাদানটি কিডনিতে পাথরে সমসাকে প্রতিরোধে সাহায্য করে।

(৩)মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতে আপনি লেবু পাতার সাহায্য নিতে পারেন।লেবুর বাঁধার মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,অক্সিডেটিভ চাপ কমিয়ে মাইগ্রেনের সমস্যাকে প্রতিরোধ করে।

(৪)ঘুমের সমস্যা বিশেষত অনিদ্রার সমস্যায় লেবু পাতা দারুন কাজ করে।লেবু পাতার মধ্যে থাকা সাইট্রিক এসিড এবং অ্যালকোলয়েড ঘুম সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

(৫)পেটের সমস্যা দূর করতে আপনার লেবুর পাতা ব্যবহার করতে পারেন।কৃমির সমস্যায় লেবু পাতার ভীষণ সহায়ক।পেটে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেলেও কাজ করে।
(৬)ওজন কমায়।সকালে খালি পেটে লেবু পাতার রস পান করুন।এতে ওজন কমবে তবে খুবই অল্প পরিমাণে এই রস পান করতে হবে।বেশি খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

(৭) দাঁত পরিষ্কার রাখে।দাঁত হলুদ হয়ে গেছে বেকিং সোডার সাথে লেবুর পাতা মেশিয়ে নিন।এই মিশ্রণ দিয়ে দাঁত মাজন।দাঁত ঝকঝকে হয়ে যাবে।
(৮)বমি বমি ভাব কমে।বমি করার প্রবণতা থাকলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কাছে রাখতে পারেন লেবুর পাতা।এর ঘ্রাণে বমি ভাব কেটে যাবে।

(৯) ক্লান্তি ভাব দূর করে।অতিরিক্ত গরমে শরীরে ক্লান্তি ভাব দূর করবে লেবু পাতা।লেবু পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে শরবত বানিয়ে নিন।এটি খেয়ে নিলেই শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।
(১০)লেবু পাতা গলায় চুলকানি কমাতে পারে।অনেকের কচু বা উল খেলে গলায় চুলকানি অনুভূত হয়।লেবুর পাতা দিয়ে রান্না করলে চুলকানি অনুভূত হয় না।

(১১)ব্রণের সমস্যা সমাধানে লেবুর পাতার রস উপকারী।ব্রণের স্থানে লেবু পাতার রস লাগিয়ে নিন।ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে লেবু সম্পর্কে আমরা বেশ কিছু উপকারী এবং ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম।লেবু খেলে যেসব রোগ ভালো হয় এবং লেবুর পাতার উপকারিতা সম্পর্কেও আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url