কোন জাতের কবুতর পালন লাভজনক
প্রিয় পাঠক,কি খাবার খাওয়ালে কবুতর খুব তাড়াতাড়ি ডিম দেয়,এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে কবুতর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছে।আজকের এই আর্টিকেল পড়লে কবুতর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন।
এবং আজকের এই আর্টিকেলে কোন জাতের কবুতর বানান লাভজনক এ সম্পর্কেও জানানোর চেষ্টা করেছি।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে কবুতর পালন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন।
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক,যারা নতুনভাবে কবুতর পালন করতে চাচ্ছেন,কিন্তু কবুতর সম্পর্কে কিছুই জানেন না।আজকের এই আর্টিকেল তাদের জন্য।আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো অন্যর এবং মাদি কবুতর চেনার উপায় সম্পর্কে।তাই আজকের এই আর্টিকেলটি নতুনদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।যাতে করে কবুতর কিনতে গিয়ে প্রতারণার শিকার না হতে হয়।
একটি কবুতর মিলিত হওয়ার পর কত দিনের মধ্যে ডিম দিয়ে থাকে এ সম্পর্কেও আজকের এই আর্টিকেড়ে আলোচনা করা হবে।এবং কবুতরকে কি ধরনের খাবার খাওয়ালে খুব তাড়াতাড়ি ডিম দিয়ে থাকে এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
- স্ত্রী কবুতর ও পুরুষ কবুতরের পার্থক্য?
- কবুতর মিলন করার পর, কত দিন পর ডিম বাচ্চা দেয়
- একটি কবুতর প্রতিদিন কত গ্রাম খাবার খায়?
- কোন জাতের কবুতর পালন লাভজনক
- কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয়
স্ত্রী কবুতর ও পুরুষ কবুতরের পার্থক্য?
আজকের এই আর্টিকেল হচ্ছে নর মাদি কবুতর কিভাবে চিনবেন।এই নিয়ে কিছু ধারণা বা কিছু টিপস দেওয়া হবে।এর সাহায্যে আপনারা ধারণা করতে পারবেন এটা নর কিংবা মাদি।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি যারা কবুতর পালন করেন তাদের জন্য খুবই ইন্টারেস্টিং হতে যাচ্ছে।
(১)নর কবুতর সাধারণত একটু বড় হয়।
(২)মাদি কবুতর সাধারণত একটু ছোট হয।
(৩)নর কবুতরের সাধারণত মাথাটা একটু বড় হয়।
(৪)মাদী কবুতরের মাথাটা সাধারণত একটু ছোট হয়।
(৫)নর কবুতরের মালদার টা গোলাকার হয়।
(৬)আর মাদি কবিতারের মলদারটা সাইটে লম্বা আর নিচের দিকে একটু বাঁকানো হয়।
(৭)নর কবুতরের মলদ্বারে পশম বেশি হয়।
(৮)মাদি কবিতার মলদ্বারে পশম কম হয়।
(১০)নর কবুতরের মলদ্বারে দুইটি হাড় থাকে ওই হাড়ের গ্যাপ নর কবুতরের ছোট থাকে।
(১১)মাদি কবিতরের মলদ্বারে দুইটি হাড় থাকে,কিন্তু মাদী কবুতরের মলদ্বারের হাড়ের গ্যাপ বড় থাকে।
(১২)নর কবুতরের এনার্জি একটু বেশি থাকে।
(১৩)আর মাদি কবিদের এনার্জি নর-কবিত থেকে একটু কম হয়।
(১৪)ডাকের সাহায্যেও বোঝা যায় নর কবুতর।
(১৫)আর মাদি কবুতর খুবই কম ডাকে।
আশা করি যারা কবুতর পালন করেন তারা এই লক্ষণ গুলো দেখে বুঝতে পারবেন নর এবং মাদি কবুতর।নর এবং মাদি কবুতর চেনার উপায়।আশা করি আপনারা ট্রাই করে দেখবেন।আজকের এই আর্টিকেলে যেগুলো বললাম,সেগুলো নর এবং মাদি কবুতর সাথে মিলে কি না।
কবুতর মিলন করার পর, কত দিন পর ডিম বাচ্চা দেয়
প্রিয় পাঠক আজকের আলোচনা মূল বিষয় হলো, কবুতর মিলন হওয়ার পর কতদিন পর ডিম বাচ্চা দেয়।তো আজকের এ বিষয়ে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।একেক ধরনের কবুতর একেক ভাবে ডিম বাচ্চা দিয়ে থাকে।কত কবুতর বাচ্চা ওঠার পর সাত দিনের মধ্যে ডিম দিয়ে থাকে।আবার কিছু কিছু কবুতর বাচ্চা দেওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে ডিম দিয়ে থাকে।আবার কিছু কিছু কবুতর বাচ্চা দেওয়ার এক মাসের মধ্যেও ডিম দিয়ে থাকে।
(১)যদি দেশী জাতের কবুতর হয়,তাহলে বাচ্চা ওঠার সাত দিনের মধ্যে ডিম দিয়ে থাকে।
(২)যদি ভালো মানের কবুতর হয়,বা যদি মোটাতাজা কবুতর হয় বা পায়ের লোম আলা কবুতর হয় তাহলে ১৫ দিনের মধ্যে আবার কিছু কিছু কবুতর আছে একমাস পরেও ডিম দিয়ে থাকে।
(৩)আবার অনেক কবুতর আছে এক মাস পেরে যাওয়ার পরেও ডিম দেয় না।এটা সাধারণত আপনার খাঁচা কেমন এর ওপর নির্ভর করে।আপনারা যদি খাচার ভেতর কবুতর পালন করেন,সেই কবুতর যদি সঠিকভাবে মিলন না করতে পারে তাহলে ডিম দিতে তাদের দেরি হয়।এটা হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে খাঁচা যদি আকারে ছোট তাহলে কবুতরের মিলন করতে সমস্যা হয়।
এ কারণে ডিম দিতেও তাদের দেরি হয়।কবুতর পালন করার ক্ষেত্রে যদি খাঁচাতে কবুতর পালন করেন তাহলে খাচাটা অবশ্যই একটু বড় সাইজের হতে হবে।যাতে করে কবুতর ওখানে লড়াচড়া এবং মিলন করতে কোন সমস্যা সৃষ্টি না হয়।যে কবুতর গুলা যত মিলন বা মাস্তি করবে, সেই কবুতর অতি দ্রুত ডিম দেবে।যদি দিনে তিন থেকে চারবার কবুতর মিলন করে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ডিম দিয়ে দিবে।
আরো পরুনঃকোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়
এর জন্য আপনাকে কবুতরের পেছনে সময় দিতে হবে।যদি ঠিক মতো সময় না দেন তাহলে বুঝতে পারবেন না কবুতর কতবার মিলন করতেছে।এবং কোন কবিতরের খাঁচায় কি সমস্যা হচ্ছে এটা বোঝার জন্য সময় দিতে হবে।
একটি কবুতর প্রতিদিন কত গ্রাম খাবার খায়?
হ্যালো ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম,আজকের আর্টিকেলের টপিক হচ্ছে,দৈনিক কতটুক পরিমান কবুতরকে খাবার দিতে হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।অনেকেই হয়তো জানে না আবার অনেকেই জানে কবিদেরকে দৈনিক কতটুকু খাবার দরকার।তো এ বিষয়টা অনেকের অজানা অনেকের কবুতরকে বেশি খাবার দিয়ে থাকে কবুতর খাবার আর খেতে চায় না।
আবার অনেকে দেখা যায় কবুতরকে কম খাবার দেওয়ার কারনে কবুতরকে আস্তে আস্তে শুকিয়ে নষ্ট হয়ে যায় কবুতরকে কম পরিমাণ খাবার দেওয়ার কারনে।তো এর সঠিক পরিমাণটা কি।অবশ্যই এই আর্টিকেলটি পড়লে অবশ্যই জানতে পারবেন কতটুকু পরিমাণ খাবার দেওয়া দরকার।
কবুতরকে দৈনিক কত গ্রাম খাবার দিতে হয়।
একটি কবুতর আকারে ওকার এবং তার সাইজের ওপর নির্ভর করে সে কতটুকু খাবার খাবে।সাধারণত একটি কবুতর ৩০ থেকে ৫০ গ্রাম খাবার খেতে পারে।কবুতরের সাইজের কাছে তার খাবার কম বেশি হতে পারে।কিছু কিছু কবুতর ৩০ গ্রাম কিছু কিছু কবুতর ৪০ গ্রাম আবার কিছু কিছু কবুতর ৫০ গ্রাম হোক খাবার খেতে পারে একটি কবুতর।
অবশ্যই কবুতরকে সুষম খাবার দিতে হবে।সুষম খাবার না হলে কবুতর খাবার নাও খেতে পারে।এক্ষেত্রে কমবেশি কবুতরের খাবার কম বেশি হতে পারে।কবুতরের শ্বসন খাবার বলতে,কবুতরের মিক্স খাবার যেগুলো আছে বা দানাদার খাবার গুলো রয়েছে,এই খাবারগুলো যদি কবুতরকে দেন তাহলে দৈনিক ৩০ থেকে ৫০ গ্রাম খাবার একটি কবুতরের খাবে।
কবুতরকে পানি খাওয়ানোর নিয়ম।
কবুতরকে দৈনিক কতবার খাবার খাওয়ানো দরকার।প্রতিদিন ৫০ গ্রাম করে একটি কবুতর খাবার খেলে,দিনে কতবার খাবার দিতে হবে এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান।এই ৫০ গ্রাম খাবার দৈনিক দুইবার দিতে পারেন সকাল এবং বিকেল।যদি সঠিক খাবার সঠিক নিয়মে খেতে পারে তাহলে কবুতরের স্বাস্থ্য এবং গঠন ঠিক থাকে।এতে করে খুব তাড়াতাড়ি কবুতর থেকে ডিম আশা করা যায়।
কবুতরকে অবশ্যই শীতের সময় ফুটন্ত কুসুম গরম পানি খাওয়া দরকার।আর যদি গরমের সময় হয় যে কোন প্রাণী দিতে পারেন।তাতে সমস্যা হবে না।তাতে নরমাল পানি দেবেন আবার ফ্রিজে ঠান্ডা পানি দিবেন না।
কোন জাতের কবুতর পালন লাভজনক
আজকের আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে কোন কবিতার পালন করে বেশি লাভজনক।এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব।তাই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।তাহলে জানতে পারবেন কবুতর পালন সম্পর্কে।আমাদের দেশী কবুতর অনেক ভালো।অনেক ভালো একটি জাত অনেক ডিম বাঁচা করে যেতে আমাদের বেশি লাভ হয় না কিন্তু অনেক বেশি ডিম বাচ্চা দেয়।
এ কারণে দেশে জাতটা অনেক ভালো।অন্যদিকে রয়েছে ফেন্সি কবুতর।ফ্রেন্ডশি কবুতর পালন করে আমরা অধিক লাভ পেতে পারি।সেক্ষেত্রে আমি সবকিছু বোঝায় বলতেছি।দেশি কবুতর আমাদের কবুতর যে খাবারগুলো খেয়ে থাকে, ফেন্সি কবুতর অনেক বড় সাইজের কবুতর হয়েও কিন্তু অত বেশি খাবার খাই না।দেশি কবুতর পালন করতে যত খাবার লাগবে এ ফেন্সি কবুতর পালন করতেও তত খাবার লাগবে।
একটু যত্নটা বেশি দিতে হবে একটু সামান্য খাবার হয়তো বেশি পারে এতে কোন কিছু যায় আসে না।খরচ দুইটিতে একই পরিমাণের যায় কিন্তু লাভ হয় বেশি ফেন্সি কবুতরের।ফেন্সি কবুতরের যে বাচ্চাগুলা দিবে ওগুলা বিক্রি করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।আর দেশি কবুতরের যে বাচ্চা দিবে এতে তেমন বেশি টাকা ইনকাম করা যায় না।
ফেন্সি কবুতর যে কেউ পালন করতে পারে না।এই কবুতরগুলো পালন করতে অনেক বেশি অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়।এ কবুতরের শরীর খুব বেশি স্ট্রং হয় না।ফেন্সি কবুতর রোগে আক্রান্ত হলে খুব তাড়াতাড়ি মারা যাই।কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম।এই কবুতরের ভাইরাস আক্রান্ত করলে ফার্মের সমস্ত কবুতর মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এ কবুতর যেখানে সেখানে পালন করা যায় না।এ কবুতর পালন করার জন্য ভালোভাবে প্রাণ
তৈরি করে পালন করতে হয়।অন্যদিকে আমাদের দেশি কবুতর খুব ইজিলি ভাবে পালন করা যায়।
কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয়
হ্যালো ভিউয়ার্স,আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দেয়।তাই এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকে রাতে কিন্তু পুরোটাই মনোযোগ সবারই পড়তে হবে।কি খাবার খাওয়ালে বা কি খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দিবে।
প্রথমঃ
যখন কবুতরের ডিম দেওয়ার সময় হয় তখন কবুতর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে।বাহির থেকে বা বিভিন্ন জায়গা থেকে তারা কুড়িয়ে খাবার খেয়ে থাকে।ওই খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে ইটের কোনা মাটি কয়লা এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার তা খেয়ে সংগ্রহ করে তারপর কিন্তু তারা ডিম তৈরি করে।কি খাবার খাওয়ালে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দিবে।
কবুতর ডিম তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেয়ে থাকে।কারণ একটা ডিম তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন।তাইতো বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার খায়।ডিম তৈরি করার জন্য যে জিনিসগুলো ক্ষয় হচ্ছে তাও হচ্ছে ডিমের খোসা।ডিমের খোসা যদি কবুতরকে খাওয়ান তাহলে কবুতর ডিমটা অনেক ভালোভাবে এবং খুব তাড়াতাড়ি ডিমটা তৈরি করতে পারবে।
এবং ডিমটাও খুব ভালো মানের ডিম হবে।যে কবুতর গুলা ডিম দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ওই কবুতর গুলাকে ডিমের খোসা খাওয়াবেন।যে কবুতর গুলা ডিম দিবে ওই কবুতর গুলা ডিমের খোসায় বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকবে।
দ্বিতীয়তঃ
যে খাবারটি সেটি হচ্ছে গ্রিট।গ্রিট কবুতর বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকে যখন কবুতর ডিম দেয়। তাই কবুতরকে গ্রিট খাওয়াবেন।গ্রিট বেশি পরিমাণে সংগ্রহ করে রাখবেন।
তৃতীয়তঃ
যে খাবারটি খাওয়াবেন,মাটি।মাটি আপনারা বেশি পরিমাণে সংগ্রহ করে রাখবেন।যদি কবুতর খাচায় পালন করে থাকেন সেটা আপনারা মাটির সংগ্রহ করে রাখবেন তারপর তাদেরকে মাটি খেতে দিবেন।আর যদি কবুতর ছেড়ে পালন করে থাকে তাহলে তারা নিজেরাই মাটি খেয়ে নেবে।যদি ছেড়ে পালন করে থাকেন তাহলে তারা নিজেই কুরিয়া মাটি সংগ্রহ করে খেয়ে নেবে।
চতুর্থঃ
যখন কবুতর ডিম পাড়ার উপযুক্ত হবে তখন বিভিন্ন উপাদানের খাবার খাওয়াতে হবে।যেমন গম রেজা বারজা ভোটটা সরিষা ইত্যাদি খাবার খাওয়াতে হবে।যাতে করে ওই খাবারে বিভিন্ন ধরনের উপাদান বা পুষ্টি থাকে।পুষ্টি সম্পন্ন খাবার খেলে কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম তৈরি করতে পারে।ডিমটাও খুব ভালো মানের হয়ে থাকে।তাই খাবারের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থাকতে হবে।
এই খাবারগুলো যদি কবুতরকে খাওয়ান তাহলে কবুতর খুব তাড়াতাড়ি ডিম দিতে সক্ষম হবে।খুব ভালো মানের ডিম হবে।ওই ডিম থেকে বাচ্চা ও খুব ভালো মানের হবে।আপনি যদি কবুতর খাঁচায় পালন করে থাকেন,এবং ওই কবিতরকে এসব খাবার যদি না খাওয়ানো হয় তাহলে কবুতর দিনে দিনে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।এবং বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ার কারণে ভাইরাসে আক্রমণ করতে পারে।
কবুতরকে ভাইরাসে আক্রমণ করলে খুব তাড়াতাড়ি মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই কবুতর পালন করার জন্য সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো কবুতরকে দরকার।সুষম এবং পুষ্টিকর খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলাম।কবুতরকে কি কি খাবার খাওয়ালে খুব তাড়াতাড়ি ডিম দিতে সক্ষম হয় এর সম্পর্কেও আলোচনা করার চেষ্টা করেছি আজকেরিয়াঠিকেলে।তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজনও এর দ্বারা উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url