কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা খাচায় কবুতর পালনের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।খাঁচার ভিতর কিভাবে কবুতর পালন করতে হয় এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়
এবং কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয় এ সম্পর্কে আজকে দিয়ে আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।তাই এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করি আজকের আটিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে কবুতর পালন সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

আমরা সকলেই কবুতর চিনে থাকি।কবুতর একটি গৃহপালিত পাখি।এই পাখি পালন সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছে আজকের আর্টিকেলে।বন্ধ ঘরে বা রুমের ভিতর কিভাবে কবুতর পালন করতে হয় খাঁচার ভিতর কবুতর পালন করার পদ্ধতি।দেশি কবুতর কত দিনে ডিম দেয়।এবং কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়।এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল আলোচনা করা হয়েছে।

বন্ধ অবস্থায় বা রুমের ভেতর কবুতর পালন করলে,ওই রুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো-বাতার যাওয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে।যাতে করে কবুতরের পৃষ্ঠা থেকে তৈরি গ্যাস বাহিরে বের হতে পারে।খাঁচায় কবুতর পালন করলে অতিরিক্ত খাবার খাঁচার ভিতর রাখা যাবেনা।কারণ অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার পরে কবুতর মোটা এবং চর্বিযুক্ত হয়ে যায়।অতিরিক্ত চর্বি হওয়ার কারণে কবুতর ডিম দেওয়া ছেড়ে দেয় বা বাঞ্জা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • রুমের ভিতর কবুতর পালন
  • খাঁচায় কবুতর পালন পদ্ধতি
  • দেশি কবুতর কত দিনে ডিম দেয়
  • কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়
  • কোন জাতের কবুতর পালন লাভজনক

রুমের ভিতর কবুতর পালন

আজকের এই আর্টিকেলটি বন্ধ অবস্থায় কবুতর পালন করা রুমের ভিতরে বন্ধ অবস্থায় কবুতর পালন করা এই নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল।রুমের ভিতর ছেড়ে তো কবুতর পালন করেন কিন্তু রুম থেকে তারা বাহিরে বের হতে পারে না।এ বিষয়ে আজকের এই ভিডিওটি এ বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেল।আপনারা অনেকেই আছেন এ নিয়মে কবুতর পালন করেন।

কিন্তু এটি অনেক বড় একটি রিস অনেক বড় একটি ক্ষতিকারক অনেক বড় একদিন কষ্টকর হয়ে যায় আপনাদের জন্য।বিষয়টা আমি খুলে বলতেছি।রুমের ভিতরে কবুতর তো ছেড়ে পালন করতেছেন,কিন্তু রুমের ভিতর তাদের জন্য যে বাসা গুলো দেওয়া হয়েছে ছোট ছোট করে বাসা দিয়েছেন।তাদেরকে আবার ছেড়েও পালন করতেছে।এক্ষেত্রে তাদের ডিম দেওয়াতে সমস্যা হতে পারে।

কারণ মিলন যখন করতে চায় তখন এক কবুতরকে অন্য কবুতর এসে বেশি ডিস্টার্ব করে।ডিস্টার্ব করার কারণ হচ্ছে বাহিরে যেতে পারে না তারা।রুমের ভিতরে সব কবুতর আছে।কবুতর যখন মিলন করতে যায় ওই কবুতরকে ডিস্টার্ব করে দে অন্য কবুতর।কোন প্রকারই তারা মিলন করতে পারে না সেক্ষেত্রের ডিম দিতে অনেক লেট হয়ে যায়।অথবা ডিম দিতে পারেনা।

এক্ষেত্রে অনেক বড় সমস্যা হয়ে যায়।এক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হব,অবশ্যই তাদের বাসস্থান কে বড় করে করতে হবে।বড় করে এক সাইডে করতে হবে।অপর সাইটে অন্য কবুতর বসার কোন স্থান রাখবেন না যাতে করে ওই দিক থেকে তারা দেখতে পাবে যে তারা বাসার ভিতরে মিলন করতেছে ওখান থেকে এসে তাদেরকে ডিস্টার্ব করব।

এক্ষেত্রে কবুতরের ভাষা যদি বড় করে দেন তাহলে তারা বাসার ভিতরে মিলন করতে পারবে।তাহলে ডিম দিতে কোন সমস্যা হবে না।সেক্ষেত্রে আপনারা বন্ধ অবস্থায় রুমের ভিতরে কবুতর বারণ করতে পারবেন।ভালো ফলাফল পাবেন এবং ডিম বাঁচাও ভালো পাবেন।রুমের ভিতর কবুতর পালনের এটাই হচ্ছে মেইন সমস্যা বাসা ছোট করা।এ সমস্যার সমাধান এভাবে নিজেরাই করতে পারেন।

আরেকটি সমস্যা হচ্ছে,রুমের ভিতর যথেষ্ট পরিমাণ বাতাস বা আলোচনা না করা।রুমের ভেতর পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে।না হলে আপনার অনেক বড় ক্ষতিগ্রস্তর মধ্যে পড়তে পারেন।আপনাদের কবুতর পালন সমস্যা হবে কবুতর আস্তে আস্তে রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারে।কারণে রুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

কবুতরের বিষ্ঠা থেকে যে পরিমাণ গ্যাস উৎপন্ন হয় সে গ্যাস যাতে বাইরে বের হতে পারে এমন ব্যবস্থা রাখতে হবে।কবুতর বাহিরের কিছু ন্যাচারাল খাবার কুড়িয়ে খেয়ে থাকে।যেসব ন্যাচারাল খাবার কুড়িয়ে খেয়ে থাকে সেসব খাবারের ব্যবস্থা ভিতর রাখতে হবে।যেমন রাবিশ,ডিমের খোসা,মাটি,কয়লা ইত্যাদি ন্যাচারাল খাবার গুলো রাখতে হবে।

নরমাল খাবারের পাশাপাশি এগুলো ন্যাচারাল খাবারও রাখতে হবে যে তাছাড়া কবুতর পালন করা সম্ভব হবে না।এবং খাবারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।যাতে করে খাবার এবং পানির জন্য কবুতর ছোটাছুটি না করে।এই সব বিষয় খেয়াল রেখে কবুতর আপনি বন্ধ অবস্থায় ঘরের ভিতরে পালন করতে পারবেন।এবং খুব ভালো টিম বাচ্চা পাবেন।

খাঁচায় কবুতর পালন পদ্ধতি

হ্যালো ভিউয়ার নতুন একটি আর্টিকেলে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।আমাদের আজকের আর্টিকেলটি হল খাচাই কবুতর পালন পদ্ধতি।কিভাবে আপনারা সঠিক নিয়মে খাঁচায় কবুতর পালন করবেন সে সম্পর্কে আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব।তো চলুন আজকের আর্টিকেলটি শুরু করা যাক।খাঁচায় সাধারণত ফেন্সি কবুতর গিরিবাজ কবুতর পালন করা হয়।

আপনারা চাইলে দেশী কবুতরও খাচায় পালন করতে পারেন,দেশি কবুতরটা ছেড়ে পালন করাই ভালো।খাঁচায় কবুতর পালন করার জন্য সর্বপ্রথম খাঁচা ক্রয় করতে হবে।কি সাইজের কাঁচা আপনারা কিনবেন।যদি খাচায় দেশি কবুতর পালন করেন,বা গিরিবাজ কবুতর খাঁচায় পালন করেন তাহলে অবশ্যই ১৮/২৪ খাঁচা ক্রয় করবেন।১৮/২৪ খাচাটি গিরিবাজ কবুতর দেসি কবুতরের জন্য অনেক ভালো।

ফেন্সি কবুতর খাঁচায় পালন করেন তাহলে ২৪/২৪ খাচা ক্রয় করবেন।খাঁচা ক্রয় করার পরে যে রুমে খাঁচাটা রাখবেন সে রুমটা কবুতরকে ভালো করে চেনাবেন।এখানে প্রশ্ন থাকতে পারে যদি খাচায় কবুতর রাখি তাহলে রোম কেন চালাতে হবে।কারণ আপনি খাচায় কবুতর পালন করবেন ঠিকই কিন্তু মাঝেমধ্যে খাঁচা থেকে কবুতর ছাড়তে হয়।

কারণ সপ্তাহে একদিন হলেও কবুতরকে ছাড়তে হবে তাদের গোসল করানোর জন্য।যেখানে কবুতর পালন করেন না কেন এখানে একটি বলে পানি দিয়ে দিবেন যাতে করে কবুতর বের হয়ে গোসল করতে পারে।অথবা প্রতিদিন কবুতর ছাড়তে পারেন খাতায় কবুতর পালন করে।খাতায় কবুতর পালন করার জন্য অবশ্যই কবুতর ডিম দেওয়ার জন্য একটি ডিমের হাড়ি দিতে হবে যেখানে কবুতর ডিম দিবে এবং বাচ্চা ফোটাবে।

এবং কবুতর খাঁচার ভিতর দাঁড়াতে পারে এজন্য একটি গার্ড দিয়ে দিবেন।কবুতরের খাওয়ার জন্য একটি পাত্র দিতে হবে যাতে করে কবুতর দুবেলা খেতে পারে।অনেকে কি করেন পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার দিয়ে রাখেন খাচায়।পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার খাওয়ার কারণে কবুতর মোটা হয়ে যায় চর্বি হয়ে যায় এবং চর্বি হয়ে যাওয়ার কারণে কবুতর ডিম দেওয়া বন্ধ করে দেয় এমনকি কবুতর বাঞ্জাও হয়ে যায়।

তাই অবশ্যই কবুতরকে দইবেলা খাবার দেবেন সকালে এবং বিকেলে।খাবার খাওয়া শেষ হয়ে গেলে খাবারে পাথরটি টান দিয়ে রেখে দিবেন।এবং পানের পাত্র রেখে দেবেন একটি।যখন কবুতরের বাচ্চা ফুটবে তখন কবিদেরকে অবশ্যই সরিষা এবং পুষ্টিকর খাবার যেগুলো রয়েছে মিক্স খাবার সেগুলো খাবার খাওয়াবেন।

যদি পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ান তাহলে কবুতরের বাচ্চা ভালো হবে না এবং খাঁচায় কবুতর রাখার কারণে কবুতর দুর্বল হয়ে যাবে।ছেড়ে কবুতর পালন করার ফলে কবুতর নিজে এসব খাবার সংগ্রহ করে খাই এই কারণে বাচ্চা ভালো হয়।এখানে কবুতর বাহির হতে পারে না তাই পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।কবুতরকে ডিম দেওয়ার আগে অবশ্যই গ্রিট খাওয়াতে হবে এবং ডিমের খোসা খাওয়াতে হবে।

এদুটা যদি কবুতরকে না খাওয়ান তাহলে কবুতরের ডিমের খোসা পাতলা হবে।কবুতর ছেলে পালন করা হলে কবুতর নিজেই এগুলো খাবার সংগ্রহ করে খাই এ কারণে ডিম ও ভালো হয়।তাই অবশ্যই কবুতর খাঁচায় পালন করলে কবুতরকে গ্রিট খাবেন এবং ডিমের খোসা খাওয়াবেন যাতে করে ডিমটা ভালো হয় বাচ্চার এবং ভালো মানে বাচ্চা তৈরি হয় ডিম থেকে।

যখন বাচ্চা উঠবে তখন অবশ্যই খাবার সব সময় খাঁচার ভিতর দিয়ে রাখবেন যাতে করে সব সময় তারা বাচ্চাকে খাবার খাওয়াতে পারে।তো বন্ধুরা এই ছিল আজকের এই আর্টিকেলে খাঁচায় কবুতর পালন করার পদ্ধতি।আশা করি এই পদ্ধতিটা আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।

দেশি কবুতর কত দিনে ডিম দেয়

প্রিয় পাঠক আজকেরে আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দেশি কবুতর কত দিনে ডিম দেয়।এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।দেশি কবুতর কত দিনে ডিম দিয়ে থাকে।দেশি কবুতরের বাচ্চা সাধারণত এক মাস বয়স হলে উঠতে পারে এবং নিজেই নি খাবার খেতে পারে।

দেশি কবুতরের থেকে পাঁচ মাস হয় বা সাত থেকে পর হয় তখনই দেশি কবুতর অনেক কবুতর ডিম দিয়ে দেয়।অথবা অনেক কবুতর আছে যে ১০ পর কবুতরটা ডিম দেয়।বেশিরভাগই দেখা যায় কবুতরের ১০পর হয়ে গেলেই কবুতরটা ডিম দিয়ে দেয়।অনেক সময় কবুতর হাত ডিম দিয়ে দে অনেক সময় আট পর ডিম দিয়ে দেয় আবার অনেক সময় নয় পুরে কবুতর ডিম দিয়ে দেয়।

আবার অনেক সময় ১০ পরে কবুতর ডিম দেয়।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১০পরে কবুতর ডিম দেয়।কিন্তু কবুতর অনেক কবুতর আছে অল্প বয়সে ডিম দিয়ে দেয়।মনে করেন আপনি একটা কবুতরের জোড়া বাচ্চা থেকে পালন করতেছে,যে কবিতাটা বাচ্চা থেকে জোড়া আছে সেই কবুতর তাড়াতাড়ি ডিম দিয়ে দেবে।

আর যদি কবুতর আট নয় পর কিংবা ১০ পর হয়ে গেছে কবুতরের জোড়া মিলন নাই তাহলে কবুতর ডিম দিবে না।জোড়া মেলার পরে এই কবুতর ডিম দেবে।একটি কবুতর প্রাপ্তবয়স্ক হতে ছয় মাস সময় লাগে।ছয় মাসে কবুতরের দশপর হয়ে যায়।আপনারা চেষ্টা করবেন যখন কবুতরের ছয় মাস পূর্ণ হয়ে যাবে বা ১০ পর হয়ে যাবে তখনই কবুতরের জোড়া মিলিয়ে দিতে।

জোড়া মেরা পরেই দেখবেন কবুতর ডিম দিয়ে দিছে।এর আগেও জোড়া মিলালে কবুতর ডিম দিয়ে দিতে পারে।অন্যান্য কবুতরের তুলনায় দেশী কবুতর একটু তাড়াতাড়ি ডিম দিয়ে থাকে।অন্যান্য ফেন্সি করব তোর একটু দেরিতেই ডিম দিয়ে থাকে।বেশি কবুতরের ভেতর গিরিবাজ কবুতর অনেক দ্রুত ডিম দিয়ে থাকে।এবং তারা ডিম বাচ্চাও ভালো করে।

বেশি কবুতর প্রতি মাসেই ডিম দিয়ে থাকে এবং এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি।দেশি কবুতরের ভেতর অনেক কবুতর আছে ছয় মাস পণ্য হয়ে গেছে এবং ১০পর জুড়ে গেছে তারপরও ডিম দেয় না সেসব কবিতার হলো বাঞ্জা কবুতর তারা কোনদিনই ডিম দিবে না।কিন্তু বান্দা কবুতর দিয়ে অন্য কবুতরের ডিমের বাচ্চা ফুটানো যাই।

বাঞ্জা কবুতর খুব ভালো মানের বাচ্চা উৎপন্ন করতে সক্ষম হয়।তো ভিউয়ারস আজকের এই আর্টিকেলটি এ পর্যন্ত যদি আজকের এয়ারটেল টিভি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।

কোন জাতের কবুতর বেশি বাচ্চা দেয়

কোন জাতের কবুতর বেশি ডিম বাচ্চা দেয়।তো এই টপিকটা নিয়ে আমি অনেকদিন যাবত চিন্তা করতেছি আর্টিকেল তৈরি করব কারণ এই ধরনের কোশ্চেন অনেক আসে।যে ভাই আমরা এমন কোন ধরনের কবুতর পালন করতে পারি যে কবুতরটা খুব বেশি বাচ্চা দিতে পারবে।তো আসলে এটা আমাদেরকে ডিপেন্ড করে আমাদের মেইনটেন্সের উপর এবং কবুতরের ফিটনেস এর উপর।

আমি আজকে বোঝানোর চেষ্টা করব কোন জাতের কবুতর বেশি ডিম বাচ্চা দিতে সক্ষম।যারা খোলা জায়গায় কবুতর পালন করেন তাদের বছরে ১২ থেকে ১৩ জোড়া বাচ্চা আসা সম্ভব।বছরে ১২ থেকে ১৩ জোড়া বাচ্চা আসলে এক্ষেত্রে কবুতরের অনেক সমস্যা হতে পারে।কিন্তু খাচায় পালন করলে এটা সম্ভব হয় না।বন্ধ জায়গায় পালন করলে বা খামারে পালন করলে এ ধরনের বাচ্চা আসা সম্ভব হয় না।

যদিও ১২ থেকে ১৩ জোড়া বাচ্চা আসে তাহলে সে ক্ষেত্রে কবুতরের অনেক সমস্যা হয়ে থাকে।বারোমাস কবুতর বসে থাকার কারণে কবুতর অনেক ফিটনেস দুর্বল হয়ে যায়।কবুতর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটে।কবুতর শুকিয়ে যায় ইত্যাদি সমস্যাগুলো হতে পারে।কিন্তু খোলা জায়গায় পালন করলে এ ধরণের সমস্যা হয় না।কারণ তারা কিছু ন্যাচারাল খাবার খেতে পারে।

মাটি কয়লা ডিমের খোসা ইত্যাদি ন্যাচারাল খাবার খাওয়ার কারণে এ সমস্যা হয় না।কবুতর মাটি খাওয়ার কারণে তাদের ডিম উৎপাদনের ক্ষমতা বেড়ে যায়।কিন্তু আমরা খাঁচায় কবুতর পালন করতে লাগলে এসব ন্যাচারাল খাবারগুলো দিতে পারি না।তাই নরমালি যেগুলো দেশি গোলা বড় সাইজের কবুতর সেগুলো কবুতরে বেশি ডিম বাচ্চা করে।

এবং তারা খোলামেলা অবস্থায় থাকার কারণে ন্যাচারাল কিছু খাবার পাওয়ার কারণে তারা ডিম বাচ্চা বেশি কথা সক্ষম।আবার গিরিবাজ কবুতর বেশি ডিম বাচ্চা করতে সক্ষম।

কোন জাতের কবুতর পালন লাভজনক

প্রিয় ভিউয়ার্স আজকে খুব একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অপকারী আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম।অনেকেই এই কমন প্রশ্নটা করে থাকেন কোন কবুতর পালন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায়।আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।তাহলে আপনার প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে যাবেন।

আপনি যখনই যখনই কবুতর পালনে আসবেন,কিংবা চিন্তা ভাবনা করতেছেন কবুতর পালন করবেন,আপনার মনে কিন্তু একটি কাজ করে।কবুতরের কাছ থেকে আমি বেশি লাভ আশা করব।বা কোন কবুতর থেকে বেশি লাভ পাব।এ জিনিসটা প্রত্যেকটি কবুতর পালনের মনে কাজ করে।কবুতর পালন করার আগে কবুতর পালন করা সম্পর্কে জানতে হবে।

যদি কবুতর পালন করা সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনার খামার থেকে যতই ভালো প্রোডাকশন আসুক বা যতই ভালো বাচ্চা তৈরি হোক তাতে কেউ লাভবান হতে পারবেন না।এজন্য কবুতর পালন সম্পর্কে জেনে কোয়ালিটি সম্পন্ন কবুতর প্রোডাকশন করতে হবে।তাহলে আপনি কবুতর পালন করে লাভবান হতে পারবেন।এটা যে কোন কবুতর থেকে হতে পারে।

হোক বেশি দামি বা কম দামি কবুতর।আপনি যে কোন কবুতর দিয়ে শুরু করতে পারেন সেটা কোয়ালিটি সম্পন্ন কবুতর হতে হবে।তাহলে আপনি আপনার খামার থেকে অধিক পরিমাণ লাভবান হতে পারবেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেল কবুতর পালন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি।কিভাবে রুমের ভিতর কবুতর পালন করতে হয়।খাঁচায় কিভাবে কবুতর পালন করতে হয়।এবং কোন জাতের কবুতর বেশি ডিম বাচ্চা দেয় এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।

তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমরা পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজনও উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url