কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা

প্রিয় পাঠক শুধু কথা বলে মন জয় করা টিপস যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে আমি জানানোর চেষ্টা করেছি শুধু কথা বলে কিভাবে মানুষের মন জয় করা যায়।
কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা
এবং কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা কিভাবে বুঝবেন এ সম্পর্কেও আজকের এয়ারটেল আলোচনা করা হয়েছে।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে এই বিষয়ে সকল তথ্য জানতে পারবেন।

ভূমিকা

দেখুন বস মেয়েদের ইমপ্রেস করতে চাইলে মেয়েদের মিষ্টি কথা বলা অত্যন্ত জরুরী একটি জিনিস।আপনি হয়তো জানেন মেয়েদের মন গলাতে ৯০% এরও বেশি মিষ্টি কথা কাজ করে।এর আগেও বেশ কিছু মিষ্টি কথা আপনি আপনাদেরকে শিখিয়ে দিয়েছি।এবং আজকের আর্টিকেলে আরো কিছু মিষ্টি কথা নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে।

এই কথাগুলো আপনি আপনার বান্ধবী ফেসবুক এবং যে কোন অপরিচিত মেয়ে কেউ বলে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করতে পারেন।আশা করছি মেয়েটির মন ৯০% গলে যাবে।আমাদের মনের ভাব ব্যক্ত করার জন্য ভেতরে অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য কথা বলার বিকল্প আর কিছু নেই।যান্ত্রিক এ জীবনে প্রতিদিন শত শত মানুষের সাথে বা বিনিময় করতে হয় আমাদের।

আর এই শত শত মানুষগুলো আমাদের কথা বলার ধরন দেখে আমাদের ব্যক্তিদের হিসেব কষে।কথা বলার ধরন উপর ভিত্তি করে তারা তারা মনে মনে আমাদের চরিত্রের ছোটখাটো একটা প্রতিচ্ছবি তৈরি করে।অনেকেই আছেন যাদের চেহারা তেমন সুন্দর নয়,তবে মুখের ভাষা জাদুতে বিমোহিত করে সবার মন জয় করে নিয়েছেন।
  • গার্লফ্রেন্ডকে খুশি করার জন্য সেরা ৪টি রোমান্টিক কথা শিখে নিন
  • মেয়ে পটানোর মিস্টি কথা
  • সুধু কথা বলে মন জয় করার টিপস
  • কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা
  • প্রিয়জনের মন জয় করার ৬টি কৌশল

গার্লফ্রেন্ডকে খুশি করার জন্য সেরা ৪টি রোমান্টিক কথা শিখে নিন

আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে যে চারটি কথা শেখাতে যাচ্ছি এই কথাগুলো আপনি যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে ম্যাচের আকারে সেন্ড করেন।অথবা ফোন করে কথা বলার সময় তাকে যদি এই কথাগুলো বলেন।তো কথা দিলাম ও আপনার প্রতি এতটা খুশি হয়ে যাবে যে আপনি আইডি ও করতে পারতেছেন না।

পাশাপাশি এই কথাগুলো আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে বললে সে খুব সুন্দর ভাবে ফিল করতে পারবে যে আপনি তাকে অসম্ভব রকম ভালোবাসেন।তাহলে আর দেরি কেন চলুন শুরু করা যাক।কথাগুলো ছোট ছোট তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সবারে পড়বেন।আশা করা যায় এই চারটি কথার মাঝে আপনার কোন না কোন কথা অবশ্যই ভালো লেগে যাবে।

(১)আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে কথা বলার সময়,আপনাকে বলতে পারেন।আমি আমার হৃদয়টাকে খুব ভালোবাসি।কারন কি জানো।সে যখন বলবে কি।তখন আপনি বলবেন।এর মাঝে তুমি থাকো।তো এরোম একটি রোমান্টিক কথায় কে খুশি হবে না বলুন।

(২)আপনি ভালোবাসার মানুষের সাথে আপনার যেদিন দেখা হবে না।সেদিন তার সাথে ফোনে বা মেসেজে কথা বলার সময়,আপনি তাকে এ কথাটি বলবেন।না জানি কি ভিটামিন আছে তোর মাঝে,তোকে একদিন না দেখলেই নিজেকে কেমন জানি দুর্বল দুর্বল লাগে।আপনার এরকম মজার কথা শুনে সে তো অনেক মজা পাবেই।সাথে সেই এটাও বুঝে গেল আপনি তাকে একদিন দেখতে না পেলে খুব খারাপই ফিল করেন।

(৩)আপনার বয়ফ্রেন্ড কিংবা কিংবা আপনার গার্লফ্রেন্ড এর বাবার যদি অনেক টাকা পয়সা থেকে থাকে।আপনি তার সাথে কথা বলার প্রসঙ্গে একদিন এই কথা বলতে পারেন।তাকে বলবেন,তোমার বাবার জমি চায়না সম্পদ চায় না,ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স তো তাই না,তুমি শুধু তোমার সকল ভালোবাসা গুলোকে আমার নামে দলিল করে দাও।

তাহলেই হবে।কথাটি যদিও একটু মজার বা মজার ছলে বলা হয়েছে কিন্তু কথাটি একটু ভেবে দেখলে বুঝতে পারবেন কথাটি কতটা গভীর।আশা করা যায় এমন কথায় আপনার ভালবাসার মানুষটি অনেক খুশি হয়ে যাবে।

(৪)আপনি যদি অনেক ঘুম প্রিয় হয়ে থাকেন অথবা আপনি ঘুমিয়ে ছিলেন এমন সময় আপনার ভালোবাসার মানুষ যদি আপনাকে কল বা মেসেজ করে।তাহলে কথার প্রসঙ্গে আপনাদের এই কথাটি বলতে পারেন।অনেক ভালো লাগে,এই বিছানায় এই ঘুম এই স্বপ্ন আর এই তুমি।এই কথার সোজা অর্থ হচ্ছে ঘুমের মধ্যে তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে অনেক ভালোবাসে।আর তাই আপনার ঘুম খুব ভালো লাগে।

মেয়ে পটানোর মিস্টি কথা

দেখুন বস মেয়েদের ইমপ্রেস করতে চাইলে মেয়েদের মিষ্টি কথা বলা অত্যন্ত জরুরী একটি জিনিস।আপনি হয়তো জানেন মেয়েদের মন গলাতে ৯০% এরও বেশি মিষ্টি কথা কাজ করে।এর আগেও বেশ কিছু মিষ্টি কথা আপনি আপনাদেরকে শিখিয়ে দিয়েছি।

এবং আজকের আর্টিকেলে আরো কিছু মিষ্টি কথা নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে।এই কথাগুলো আপনি আপনার বান্ধবী ফেসবুক এবং যে কোন অপরিচিত মেয়ে কেউ বলে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করতে পারেন।আশা করছি মেয়েটির মন ৯০% গলে যাবে।তো চলুন শুরু করা যাক।

(১)তোমার ওই কাজল কালো চোখে যেন আমার সারা পৃথিবী দেখতে পাই।
(২)যেদিন তোমায় প্রথম দেখেছিলাম সেদিই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম।
(৩)একজন মানুষ এত সুন্দর হয় কিভাবে।সেটা তোমাকে না দেখলে হয়তো কখনোই জানতাম না।
(৪)আল্লাহর বানানো প্রতিটি সৃষ্টি সুন্দর,তার মানে তুমি একমাত্র মেয়ে যাকে দেখে আমি প্রথম মুগ্ধ হয়েছি।তুমি হয়তো সেই মেয়ে যার জন্য এত অপেক্ষায় করেছি।

(৫)আমি হয়তো যে মেয়েকে খুঁজেছি,তুমি হয়তো সেই মেয়ে।কারণ যেদিন তোমায় দেখেছিলাম সেদিন থেকেই প্রতি রাতে স্বপ্ন দেখি তোমায়।
(৬)তুমি যে কত সুন্দরী তা আয়নায় না দেখলে কখনো বুঝতে পারবে না।তাই নিজেকে সস্তা ভেবোনা।নিজেকে গুছিয়ে রেখো জীবনে এগিয়ে যাও।ভালো কিছু পাবে।

(৭)তুমি সেই নারী যাকে দেখলেই নিজের মধ্যে ভালোলাগা কাজ করে।তুমি সেই নারী যাকে যত দেখি ততই মুগ্ধ হই।
(৮)তোমার হাসি মুখখানা দেখলে সারা জীবনের কষ্ট ভুলে যাই।তুমি সেই যাকে আমার হৃদয়ের মাঝে সারা জীবন খুশিতে রাখতে চাই।
(৯)আমি যে নারীকে স্বপ্নে পছন্দ করি সেই নারী তুমি।আর তোমাকে দেখা ছাড়া আমি আর কাউকে স্বপ্ন দেখতে চাই না।

(১০)তোমার ওই মুখে হাসি দেখতে চাঁদের চেয়েও সুন্দর। দেখলেই আমার জীবন আলোকিত হয়ে যায়।
(১১)যেদিন তুমি আমার দিকে তাকিয়ে ছিলে সেই দিন প্রথম তোমার করুণ দুচোখ দেখেছিলাম।আর সেই চোখে আজও আমি ডুবে আছি।
(১২)তুমি হয়তো জানো না আমি তোমাকে কতটা ভালোবেসে ফেলেছি।যদি তুমি জানতে তাহলে তুমি আমায় কাছে টেনে নিতে।

(১৩)তোমাকে দেখলে আমি ভীষণ আবেগী হয়ে যাই।হয়তো তোমার মহু আমাকে আঁকড়ে ধরেছে।
(১৪)তোমারে ওই ঠোঁটের হাসি যতবার দেখি ঠিক ততবার প্রেমে পড়ে যাই।
(১৫)তোমারে কালো চুলের গন্ধে মন ভরে যায় ছন্দে। তাইতো আজ তোমায় নিয়ে কবিতা লিখি মনে মনে।

তো বস তাড়াতাড়ি যান আপনার মনের মানুষকে এই মিষ্টি কথা বলে ইমপ্রেস করার জন্য।আর কোন মিষ্টি কথা বলে আপনি আর প্রিয় মানুষটিকে ইমপ্রেস করতে যাচ্ছেন সেটি কিন্তু আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন।ভালো থাকবেন সবাই।

সুধু কথা বলে মন জয় করার টিপস

আমাদের মনের ভাব ব্যক্ত করার জন্য ভেতরে অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য কথা বলার বিকল্প আর কিছু নেই।যান্ত্রিক এ জীবনে প্রতিদিন শত শত মানুষের সাথে বা বিনিময় করতে হয় আমাদের।আর এই শত শত মানুষগুলো আমাদের কথা বলার ধরন দেখে আমাদের ব্যক্তিদের হিসেব কষে।কথা বলার ধরন উপর ভিত্তি করে তারা তারা মনে মনে আমাদের চরিত্রের ছোটখাটো একটা প্রতিচ্ছবি তৈরি করে।

অনেকেই আছেন যাদের চেহারা তেমন সুন্দর নয়,তবে মুখের ভাষা জাদুতে বিমোহিত করে সবার মন জয় করে নিয়েছেন।সুন্দর করে গুছিয়ে উপযুক্ত শব্দ চয়নে কথা বলাটা একটি শিল্প।কিন্তু সবাই তা পারে না।কথা বলার শক্তিটা এমনই যে এটি দিয়ে কারো জীবন গড়া যায়।আবার কারো জীবন শেষ হয়ে যায়।এটি এমনই ক্ষমতা যে কারো দুঃখ দূর করতে পারে।

আবার কারো হাসি কেড়ে নিতে পারে।এটি একটি শক্তিশালী অস্ত্র।সুন্দর ও স্মার্টলি কথা বলা আমাদের ব্যক্তিদের আলাদা মাত্রা যোগ করে।ব্যক্তিত্বের মাধুর্য বহন করে।প্রাঞ্জল ভাবে কথা বলার মাধ্যমে সাফল্য তখন দ্রুত ধরা দেয়।উপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট সম্পন্ন মানুষগুলো এই কথা দিয়েই শিক্ষকের সঙ্গে প্রিয় মানুষের কাছে সভায় ব্যবসায়িক বা কোনো উদ্ভাবনী ভাবনা উপস্থাপনের সময় কর্পোরেট দুনিয়ায় আপনাকে পেছনে ফেলে লক্ষ্য অর্জন করে সহজেই উপরের দিকে উঠে যায়।

তাই সকলের কাছে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করতে।সবাই যেন আপনাকে নিয়ে ভাবে আপনি যেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন।এজন্য কিছু কৌশল রপ্ত করতে হয়।তাই আজ আমরা কিভাবে কথা বলার মাধ্যমে সকলের মন জয় করা যায় সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

(১)নিজের কথা বলার আগে সামনের ব্যক্তিকে কথা বলার সুযোগ করে দিয়ে নিজে ভালো শ্রোতা হতে হবে।একজন ভালো শ্রোতাই ভালো বক্তা হয়।কেউ কথা বললে আমরা সব সময় তার কথা না শুনে বা তার কথাকে পাত্তা না দিয়ে নিজের কথা বা নিজের যুক্তিটি দাঁড় করায়।এতে সামনের ব্যক্তিটি পরবর্তীতে আর কোন কথা শেয়ার বা আপনাকে গুরুত্ব দিবে না।

এতে আপনি একজন বন্ধু বা শুভাকাঙ্ক্ষী হারাবেন।কথা বলার ক্ষেত্রে সামনে থাকা ব্যক্তিটির কি পছন্দ বা অপছন্দ তা যদি আমরা চিহ্নিত করতে পারি।সে ক্ষেত্রে তার ভালো সাথে তাল মিলিয়ে ভালো বা খারাপের সাথে তাল মিলিয়ে খারাপ বললে তার দৃষ্টি নিজের দিকে নেয়া যায়।আপনার সাথে কথা বলতে আপনাকে গুরুত্ব দিতে সে চেষ্টা করে।

(২)সালাম দিয়ে কথা শুরু করতে পারেন।হাসিমুখে মানুষকে সম্মান দিয়ে কথা বলুন।দেখবেন তারাও আপনাকে সম্মান দিচ্ছে।

(৩)শরীর ভাষার দিকে নজর দিন।কথা বলার সময় হাত কোথায় রাখছেন কার কতটুকু বাকাচ্ছেন কিংবা ভ্রু কতটুকু ব্যবহার করছেন খেয়াল করতে হবে।শ্রোতার চোখে চোখ রেখে বক্তার দিকে হালকা ঝুকে কথা বলতে হবে এবং কথা শুনতে হবে।

(৪)সঠিক সময়ে কথার উত্তর দিতে হবে।এতে শ্রোতা আপনার প্রতি আগ্রহী হবে।কথা শুরুর আগে শ্রোতার সাইকোলজি বোঝে নিজের মুখ এবং মস্তিষ্কের মধ্যে সমন্বয় করতে হবে।আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলতে হবে।বক্তাকে দ্বিধান্বিত দেখলে শ্রোতারা বক্তার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে।নিজের মতামত স্পষ্ট করে দিতে হবে।কথা বলার সময় একটু বিরান দিয়ে কথা বলতে হবে।খেয়াল করতে হবে শ্রোতা আমার কথাটি বুঝতে পারছে কিনা।পরিস্থিতি অনুযায়ী কথা বলতে হবে।

(৫)কথা বলার সময় সব সময় মূল বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।মূল বক্তব্যের বাইরে কথা বলে শ্রোতারা বিরক্ত বোধ করে।সব পরিস্থিতিতে সব কথা মানায় না।তাই পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনা করে কথা বলতে হবে।কথা মাঝে যেন কৃতজ্ঞতা বিনয় মমতা শ্রদ্ধা বিরাজ করে।

(৬)সব সময় কথার মধ্যে নেতিবাচক শব্দ ব্যবহার করা যাবে না।এতে শ্রোতা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে।তার মধ্যে শূন্যতা তৈরি হয়।কথা বলতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।বক্তা যা বলবে তা ফেসিয়াল এক্সপ্রেশনে প্রকাশ পেতে হবে।বিতর্ক করে অন্যকে হেউ করার চেষ্টা করা যাবে না।হেও বা অসম্মান করে আসলে কখনো কারো আগ্রহ নিজের দিকে টানা যায় না।বুদ্ধিমান মানুষ কখনো বিতর্ক করে না।তারা বুদ্ধি কে ব্যবহার করে বিতর্কে কে এড়িয়ে চলে।\

(৭)অনুমান নির্ভর কথা বলা যাবে না।এতে শ্রোতার মধ্যে আত্তাহীনতা কাজ করে।কথার মধ্যে কোমলতা আনতে হবে।অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে চাইলে কয়েক মুহূর্ত ভেবে কথা শুরু করা উচিত।বক্তা শ্রোতার মাঝে কানেকশন খোদা জরুরী।বক্তা কোন বিষয়ে আগ্রহ বা অনাগ্রহ দ্রুত খোঁজে বের করতে হবে।শ্রোতাকে প্রশংসা করে কথা বলতে হবে।যে বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছে তার সম্পর্কে ধারণা বা হালনাগার তথ্য গুগল থেকে জেনে সহজেই কথাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।

কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা

অনেকেই আমাদেরকে এই কোশ্চেন ঠিক করে থাকেন।ভাই আমি একজোনের সাথে সম্পর্ক আছি কিন্তু আমি নিজেই শিওর না আমি তাকে সত্যি ভালোবাসি বা ও আমাকে সত্যিই ভালোবাসে কিনা।এখন আমাদের সমাজে এটি বেশি হচ্ছে দেখবেন এখনকার রিলেশন দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে।

এমন একটি অবস্থায় সেখানে নিজেই কনফিউশন হয়ে যায় আর এমন ভাবে ভাবি আশেপাশে বেশিরভাগ লোকেরই তো রিলেশন টিকছে না আর আমারটা মনে হয় টিকবেনা।যাই হোক এটা তো শুধুমাত্র আপনার মনের কথা।তাই এই আর্টিকেলে আপনাদেরকে এমনই টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি যাতে করে আপনিও শিওর হতে পারবেন আপনি কি আসলেই তাকে সত্যিই ভালোবাসেন।

পাশাপাশি সেও কি আপনাকে সত্যি ভালোবাসে কিনা।এখন আমি যে টিপস গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব সেগুলো তো নিজের সাথে মিলিয়ে দেখবেনই,পাশাপাশি একটু টেকনিক করে আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে মিলিয়ে দেখবেন।তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার রিলেশন কি সারা জীবনের জন্য না দুই থেকে তিন মাসের জন্য।

(১)আপনি যখন তার কথা ভাবেন তখন আপনার হার্টবিট অনেক বেশি বেড়ে যায়।আপনি তার কথা এতটাই গভীরভাবে মনোযোগ দিয়ে ভাবেন তখন যেটি হয় আপনার ব্রেনের কন্সাস মাইন্ড এবং সাবকন্সেস মাইন্ড দুটোই ১০০ পার্সেন্ট কাজ করা শুরু করে দেয়।মানে আপনার পুরো ব্রেনি শুধু সেই চিন্তাতেই ব্যস্ত থাকে।পাশাপাশি বিষয়টি আপনার জন্য সেনসেটিভ।

আর এ সকলগুলো মিলেই আপনার হার্টবিট অনেক বেশি বেড়ে যায়।আর আপনার ক্ষেত্রেও যদি এমনটি হয়ে থাকে তাহলে আপনি আসলেই সত্যিই তাকে লাভ করেন।

(২)তার কথা কারো কাছে শুনলে বা সরাসরি শুনলে আপনার মনের মত খুশি অনুভব করবে।এবং আপনি হাসবেন্ বা খুশি থাকবেন।যদি এমন হয় বুঝতে হবে এটি রিয়াল লাভ।

(৩)পছন্দের মানুষের কাছ থেকে পাওয়া মেসেজগুলো আপনি বারবার মনোযোগ দিয়ে দেখছেন।পড়ছেন এবং বিভিন্ন জিনিস ভাবছেন।স্বাভাবিকভাবে যত ইম্পোর্টেন্ট মেসেজ হোক না কেন দুই থেকে তিনবারের বেশি পড়া অস্বাভাবিক ব্যাপার।এটি আপনি এবং তার ক্ষেত্রে যদি হয়ে থাকে তাহলে এটা কি দেয়ার লাভ সাইট।

(৪)তার কাছে গেলে আপনার অনেক বেশি সাইফিল হয।মানে অনেক বেশি আনইজি বা লজ্জাবোধ করে।ফেল এটির কারণে আপনার কথার পয়েন্ট গুলো গুলিয়ে যাচ্ছে।অনেক সময় আবোল-তাবোল কথা বলে ফেলছেন।একটি মানুষকে সত্যিই ভালো না বাসলে এমন হওয়া সম্ভব না।তাই এটি একটি এরিয়ার লাভ সাইট।

(৫)আপনি যতটা মনোযোগ দিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়তেছেন,তার চেয়ে অধিক বেশি মনোযোগ দিয়ে যদি এই মুহূর্তে হয়তোবা তার কথা ভাবতেছেন যদি তাহলে এটি একটি রিয়েল লাভ।

প্রিয়জনের মন জয় করার কৌশল

প্রিয়জনের মন জয় করার কৌশল।প্রিয়জনের মন যেতে নেওয়ার চেষ্টা করছেন প্রতিনিয়ত।কিন্তু সব চেষ্টাই বৃথা হয়ে যাচ্ছে।বুঝতে পারতেছেন না কিভাবে সঙ্গীর মন যেতে পারবেন।আসলে প্রিয় মানুষটির মন জিতে নেওয়া খুব বেশি কঠিন কাজ নয়।প্রয়োজন শুধু একটু সদিচ্ছার।আসুন জেনে যাক প্রিয় মানুষের মন যেতে নেওয়ার কৌশল।

(১)তার সুবিধা অসুবিধা প্রতি লক্ষ্য রাখুন।কি খাবে কখন ঘুমাবে? ক্ষুধা লেগেছে কিনা ক্লান্ত কিনা কি প্রয়োজন ইত্যাদি সব বিষয়ে প্রতিনিয়ত আপনাকে সচেতন হতে হবে।প্রতিনিধি একটু একটু আদর ভালোবাসাকে বাড়িয়ে দিন অনেক খানি।

(২)উপহার দিন।আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী মাঝে মাঝে উপহার দিন থাকে।ভক্ত একটি ফুল,অথবা চকলেট।
(৩)নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলুন।
(৪)সঙ্গীর পরিবারের যত্ন নিন।একজনকে জীবন সঙ্গী করার মানে নতুন একটি পরিবারের সাথে আত্মীয়তা হওয়া।আপনার সঙ্গে সবচাইতে কাছের মানুষ তো তারাই।তাই মন জিতে নিতে চাইলে তার পরিবারের সুবিধা অসুবিধা দেখে লক্ষ্য রাখুন।

(৫)নিজের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুন।জীবন সঙ্গীর কাছে নিজের ব্যক্তিত্ব উজাড় করে দিলে এক পর্যায়ে সে একঘেয়ে বোধ করে।তাই তার সাথে নিজের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুন।তার প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীল হবেন না।আপনার ব্যক্তিত্ব ও আত্মনির্ভরশীলতা আপনার জীবন সঙ্গীকে মুক্ত করবে।

লেখকের মন্তব্য

আজকের এই আর্টিকেলে কিভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে কিনা,প্রিয়জনের মন জয় করার কৌশল, শুধু কথা বলে মন জয় করার উপায় এবং নিয়ে পটানোর মিষ্টি মিষ্টি কিছু টিপস এ নিয়ে আজকের আর্টিকেল সাজানো হয়েছে।তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি যদি কোন উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকের সাথে শেয়ার করবেন।এবং যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url