ডায়াপার কতক্ষন পরিয়ে রাখা যায়
প্রিয় পাঠক,আজকের এই আর্টিকেলে রাতে শিশুকে ডাইপার পরিয়ে রাখলে কি শিশুর ক্ষতি হয়।এ সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।বর্তমান এই সময়ে কম বেশি সকল মায়েরায় বাচ্চাদেরকে ডাইপার পরিয়ে রাখেন।
এবং আজকের এই আর্টিকেলের ডাইপার কতক্ষণ পরিয়ে রাখা যায়।এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।তাহলে আশা করব আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
শিশুকে নিয়ে বাইরে বের হলেই ডাইপার পরান মায়েরা।তবে দীর্ঘক্ষন ডাইপার ব্যবহার শিশুর জন্য ক্ষতিকর।অনেক সময় দেখা যায় ডাইপার ভিজে যাওয়ার পরে পরিবর্তন করা হয় না।জা শিশুর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।মা-বাবার অবহেলার কারণে সব সময় এমনটা হয়।দীর্ঘ সময় সংবেদনশীল তাকে নোংরা ডাইপার ব্যবহারের কারণে শিশুর র্যাশ হতে পারে।
যে সকল মায়েরা বাচ্চাকে ডায়াপার পরান আজকের আর্টিকেল তাদের জন্য।নরমালি সব মায়েরায় ডায়াপার বাচ্চাকে কখনো না কখনো পরান।কিন্তু ডাইপার পড়ানো সম্পর্কে কিছু জিনিস আছে যেগুলো সব মায়েরা জানে না।আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের একটা প্রশ্ন উত্তর দিতে যাচ্ছি।অনেক মায়েরায় আমাকে প্রশ্ন করেছেন যে,রাতের বেলা বাচ্চাদের ডাইপার পরানো সেভ কিনা।
বা ডাইপার পড়ালে বাচ্চার কোন সমস্যা হতে পারে কিনা।যেহেতু মায়েরা এই প্রশ্নটা করেছেন তাই আজকের এই আর্টিকেলে এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
- ডাইপার থেকে শিশুর র্যাশ সুরক্ষায় কি করবেন
- শিশুদের জন্য প্যান্ট ডায়াপার নাকি বেল্ট কোনটা বেশি ভালো
- ডায়াপার পরানোর ব্যাপারে 10 টি টিপস
- ডায়াপার কতক্ষন পরিয়ে রাখা যায়
- রাতে শিশুকে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে কি কোন ক্ষতি হয়
ডাইপার থেকে শিশুর র্যাশ সুরক্ষায় কি করবেন
আজকের বিষয় ডাইপার থেকে শিশুর রেশ সুরক্ষায় যা করবে।শিশুকে নিয়ে বাইরে বের হলেই ডাইপার পরান মায়েরা।তবে দীর্ঘক্ষন ডাইপার ব্যবহার শিশুর জন্য ক্ষতিকর।অনেক সময় দেখা যায় ডাইপার ভিজে যাওয়ার পরে পরিবর্তন করা হয় না।জা শিশুর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।মা-বাবার অবহেলার কারণে সব সময় এমনটা হয়।দীর্ঘ সময় সংবেদনশীল তাকে নোংরা ডাইপার ব্যবহারের কারণে শিশুর র্যাশ হতে পারে।
তবে এসব রেস দূর করতে ওষুধের ব্যবহার না করে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।জেনে নিই শিশুরা রেস দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায়।
(১)ক্ষত সারতে রেশ দূর করতে বেকিং সোডা ব্যবহার করতে পারেন।চার কাপ পানিতে দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডার তৈরি করুন।যখন ডাইপার পরিবর্তন করবেন তখন এই মিশ্রণটি শিশুর আক্রান্ত স্থানে লাগাবেন।
(২)নতুন ডাইপার পোড়ানোর আগে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে শিশুর ত্বক পরিস্কার করতে হবে।
(৩)রেস দূর করতে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।এতে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং ময়েশচারাইজিং উপাদান ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে ত্বক সুরক্ষা করে।ডাইপার পরিবর্তনের সময় শিশুর ত্বকে তেল ব্যবহার করুন।
(৪)ডিমের সাদা অংশ রেশ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে।আক্রান্ত স্থানে ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করুন কয়েকদিন।এতে রেসের সমস্যা দূর হবে।
(৫)মায়ের বুকের দুধ ডাইপার র্যাশ দূর করতে পারে।ত্বকের আক্রান্ত স্থানে কয়েক ফোটা বুকের দুধ ফেলে আলতোভাবে মাসাজ করুন।পরে পড়িয়ে দিন নতুন ডাইপার।আপনার সচেতনতায় থাকতে পারে আপনার শিশু সুন্দর সুস্থ স্বাস্থ্যবান।
শিশুদের জন্য প্যান্ট ডায়াপার নাকি বেল্ট কোনটা বেশি ভালো
বাচ্চাদের জন্য কোন ডাইপারটি ভালো বেল্ট না প্যান্ট।এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব।আমার ফার্স্ট চয়েজ হচ্ছে প্যান্ট ড্রাইভার।এখন আর কথা বলবো প্যান্ট ড্রাইভার নিয়ে।প্যান্ট ড্রাইভার বাচ্চাকে পড়ানো খুবই ইজি।চাইলে কিন্তু আমরা দাঁড়িয়ে বসে শুয়ে বা গাড়িতে ট্রাভেল করতেছি বা পার্কে বেড়াতে নিয়ে গিয়েছি যেকোনো সিচুয়েশনে থাকুক না কেন পেনড্রাইপার ইজিলি ভাবে পরিয়ে দেওয়া যায়।
বাট বেল টাইপ যে ডায়াপার গুলো রয়েছে সেগুলো,পড়ানোর জন্য বাচ্চাকে নির্দিষ্ট স্থানে শুয়ে দিয়ে পড়াতে হয়।বাটপ্যান টাইপ ডাইপার যে কোন সিচুয়েশনে পড়ানো যায়।প্যান্ট টাইপ ডাইপার সে সকল বাচ্চাদের জন্য কেনা উচিত অনেক বেশি একটিভ মানে একটা পর্যায়ে গিয়ে বাচ্চারা কিন্তু দাঁড়াতে শিখে হাঁটতে শিখে বা হামাগুড়ি দিতে শিখে।
এসবের সাথে সাথে দেখা যায় তাদেরকে ডাইপার পরানো অনেক কঠিন হয়ে যায়।দেখা যায় প্রথম ৪-৫ মাস প্যান্ট ড্রাইভার না পড়ালেও চলবে।বেল্ট ডাইপার ব্যবহার করা যায়।তো একটু বড় হয়ে গেলে তাদেরকে ডাইভার পড়াতে গেলে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।যত পেন ড্রাইভার ব্যবহারল্ক করা খুবই ইজি সেক্ষেত্রে যেকোনো পরিবেশেই পড়ানো যায়।এবং এটা বেলটা ডাইপারে ইজিলি ভাবে করানো সম্ভব হয় না।তাই আমার মতে প্যান্ট ডাইপারটি বেস্ট হবে।
ডায়াপার পরানোর ব্যাপারে 10 টি টিপস
যে সকল মায়েরা বাচ্চাকে ডায়াপার পরান আজকের আর্টিকেল তাদের জন্য।নরমালি সব মায়েরায় ডায়াপার বাচ্চাকে কখনো না কখনো পরান।কিন্তু ডাইপার পড়ানো সম্পর্কে কিছু জিনিস আছে যেগুলো সব মায়েরা জানে না।তাই আমি আজকে ডাইপার পড়ানোর জন্য ১০টি টিপস বলব যেগুলো মাথায় রেখে ডাইপার পড়ানো খুবই ভালো।তো চলুন জেনে যাক ডাইপার পড়ানোর সময় কোন দশটি জিনিস মাথায় রাখবেন।
(১)নবজাতক শিশুর নাভি যদি শুকনো না হয়ে থাকে তবে নাভির নিচে ডায়াপার পড়াবেন।পেটের কাছে ডাইপার একটু মুরে রাখবেন।
(২)প্যান্ট সিস্টেম ড্রাইভার না কেনে বেল সিস্টেম ড্রাইভার কিনুন।
(৩)প্রত্যেকবার ড্রাইভার পড়ানোর আগে,বাচ্চার ডাইপার এরিয়া ভেজা কাপড় বা টিস্যু দিয়ে বা বেবি ওয়াইফ দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
(৪)যখন বাচ্চার জন্য ডাইপার কিনবেন এখন ওজন অনুযায়ী ডাইপার কিনবেন।তাছাড়া ডায়াপার টাইট বা বড় হলে বাচ্চার কম্ফোর্টেবল হবে না।
(৫)ছেলেদেরকে ডাইভার পড়ানোর সময় তার লিঙ্গটা নিচের দিকে আছে নাকি লক্ষ্য করবেন।যদি না থাকে তাহলে ব্যাপারটা উপরের দিকে তাড়াতাড়ি ভিজে যাবে।অনেক সময় লিঙ্গ উপরের দিকে থাকার কারণে বাচ্চা শিশুকে অনেকক্ষণ চেপে রাখে যা শিশুর জন্য ভয়ানক হতে পারে।
(৬)যখন একটি ডাইপার থেকে আরেকটি ডাইপার পড়াবেন,তার মাঝে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গ্যাপ রাখুন। বা বিনা ড্রাইভারে রাখুন।
(৭)প্রত্যেকবার ডাইপার পড়ানোর সময় ডাইপার এরিয়া নারকেল তেল লাগাবেন।
(৮)ময়লা ডাইপার শুধু দুর্গন্ধযুক্ত হয় না এতে অনেক জীবাণু থাকে।তাই একই ডাইপার বেশিক্ষণ পরিয়ে রাখবেন না।ডাইপার ভিজে গেলে তা ফেলে দিন।
(৯)বাচ্চা ডাইভারের টয়লেট করলে সঙ্গে সঙ্গে তা পরিষ্কার করে দিন।তারপর নতুন ডাইভার পরিয়ে দিন।
(১০)বাচ্চার ডায়াপারের এর জায়গায় যদি লাল হয়ে বা দানা দানা হয়ে যায় তাহলে কিছুদিনের জন্য ডায়াপার পড়ানো বন্ধ রাখুন যায়।
ডায়াপার কতক্ষন পরিয়ে রাখা যায়
এই বর্তমান সময়ে বাচ্চাদেরকে কমবেশি আমরা সবাই ডাইপার পড়িয়ে থাকি।শিশুদেরকে প্রতিদিন ডাইপার পড়াতে একদম বলব না।কিছু মায়েরা কি করে তাদের ব্যস্ততার জন্য শিশু বাচ্চাকে ২৪ ঘন্টায় ডাইপার পরিয়ে রাখে।কারণ ডাইপার টা ন্যাচারাল উপাদান দিয়ে তৈরি নয়।ডায়াপার কিন্তু কেমিক্যাল উপাদান দিয়ে তৈরি।।আমাদের শিশুদের শরীরটা কিন্তু খুব সেনসিটিভ।
কোন সেনসিটিভ স্কিন টির সাথে যদি কেমিক্যাল টাচ হয় তাহলে সেখান থেকে রেস উৎপন্ন হতে পারে।ডাইপার পড়ানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে তিন থেকে চার ঘন্টা মধ্যে সেই ডাইপার খুলে দিতে পারে।অনেক শিশু অনেক বার বার টয়লেট করে।কারণ তোমরা মায়েরা বুঝতে পারবে ডাইপার পড়ানোর পর সে অনুযায়ী ডায়াপারটা খুলে দিতে হবে।
বেসিক্যালি ডাইপার টা কনটিনিউ না পড়ানোই ভালো।আর্টিফিশিয়াল যেকোন কিছু স্ক্রিনের জন্য ক্ষতি হতে পারে।লং টাইম একবারে ডাইপার না পরিয়ে যারা একেবারে বাড়িতে থাকে যাদের দেখাশোনার জন্য লোক আছে,তাদেরকে দিনের বেলায় ডাইপার না পড়ানো ভালো।যখন একটি বাচ্চার বয়স ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যে হবে তখন কিছুক্ষণ পরপর বাচ্চাকে পটিতে বসানোর চেষ্টা করতে হবে।
এক্ষেত্রে যদি ডাইপার পরিয়ে রাখেন তাহলে তার অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায় ডাইপার ছাড়া পটি বা পেশাব না করার।মা-বাবা যদি এই প্র্যাকটিসটা না করায় তাহলে বুঝে নেয় ডাইপার ছাড়া তার পটি করা বা পেশাব করা যাবে না।এক্ষেত্রে কন্টিনিউর ডাইপার না পড়ে যদি একেবারে বিপদ হয়ে যায় তাহলে রাতের বেলায় পড়াবেন।এবং রাতের বেলা চেষ্টা করবেন দুইবার চেঞ্জ করে দেওয়ার।
রাতে শিশুকে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে কি কোন ক্ষতি হয়
আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের একটা প্রশ্ন উত্তর দিতে যাচ্ছি।অনেক মায়েরায় আমাকে প্রশ্ন করেছেন যে,রাতের বেলা বাচ্চাদের ডাইপার পরানো সেভ কিনা।বা ডাইপার পড়ালে বাচ্চার কোন সমস্যা হতে পারে কিনা।ডাইপার রিলেটেড আমার অনেক কয়টা আর্টিকেল রয়েছে।যেহেতু মায়েরা এই প্রশ্নটা করেছেন তাই আজকের এই আর্টিকেলে এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
সাধারণত মায়েরা ডায়াপারটা রাতেই পড়ানোটা রেফার করি।বেসিকালি আমার বাচ্চাকে আমি রাতে ডাইপার পড়াতাম।এটার পিছনে একটাই কারণ ছিল যাতে করে বাচ্চারা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারে।বারবার ঘন ঘন পেশাব বা পায়খানা করলে বাচ্চা ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।এজন্য আমি ডাইপার পরিয়ে রাতের বেলা ঘুম পাড়াতাম।আরেকটা রিজন ছিল আমার নিজেরও ঘুম।
সারাটা দিন বাচ্চাকে নিয়ে মায়েদেরকে অনেক বিজি থাকতে হয়।কারণ একটা নবজাতর পিছনে অনেক পরিশ্রম করতে হয় একজন মাকে।যদি প্রোপার ঘোম না হয় তাহলে সারাদিন মেজাজটা খিটখিটে থাকবে।অনেক ক্লান্ত লাগবে ইচ্ছে করবে না বাচ্চা পেছনে সময় দিতে।নিজেরও শরীরটা খারাপ লাগবে।
যদি রাতের বেলায় বাচ্চাকে ডাইভার না পড়ানো হয় তাহলে একটু পর পর উঠে চেক করতে হয়।বাচ্চা পেশাব পায়খানা করলো কিনা।যদি পেশাব বা পায়খানা করে তাহলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।এ কারণে মায়েদের সারারাত ঘুম হয় না।এখন আসি,ডাইপার পড়ালে বাচ্চাদের কোন সমস্যা হয় কিনা।
(১)ডাইপার পড়লে অভ্যাস নষ্ট হয়ে যায়।পেশাব বা পায়খানা লাগলে ডাইপার এই পেশাব পায়খানা করে দেয়।এটা সবার ক্ষেত্রে ঠিক হয় না।যেহেতু সারাদিন ডাইপারের মধ্যে নেই এক্ষেত্রে অনেক মায়েরা প্র্যাকটিস করা নিতে পারে বাচ্চাদেরকে।
(২)এই অভ্যাসটা নষ্ট হয় তাদের ক্ষেত্রে যারা ২৪ ঘন্টা ডাইপার এর মধ্যে রাখেন বাচ্চাদেরকে।
(৩)মায়েদেরকে খেয়াল রাখতে হবে ডাইপার পড়ালে বাচ্চাদের রেস বা এলার্জি হচ্ছে কিনা।যদি রেশমা এলার্জি না হয় তাহলে কোন সমস্যা নেই।এক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো ডাইপার বেছে নিতে হবে।
(৪)বাচ্চাদের ঘন ঘন পায়সা পায়খানা করে তাহলে ডাইপার রাতের বেলা একবার চেঞ্জ করে দিতে হবে।
(৫)ডাইপার টা যখন বাচ্চাকে পড়াবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ব্যাপারটা যেন বাচ্চার টাইট না হয়।এবং যেন খুব লুজ না হয়।খুব টাইট হলে বাচ্চার কোমরে দাগ হয়ে যেতে পারেন।এবং লুজ হলে ডাইপার লিক করতে পারেন।একটা বাচ্চাকে অবশ্যই ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ডাইপার পড়ানো যেতে পারে।
অবশ্যই ডায়াপার পড়ানো সেভ।বা যদি ঘনঘন এসব পায়খানা করে তাহলে মাঝখানে একবার ডাইপার চেঞ্জ করা যেতে পারে এবং এবং ডাইপার পড়ানোর সময় স্কিনটাকে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।তাহলে স্কিনে কোনরকম দাগ পড়বে না।আমি মনে করি শীতকালে বাচ্চাদেরকে ডাইপারের রাখা অনেকটা সেফ।কারণ শীতকালে বাচ্চাকে যদি ডাইপারের না রাখা হয় তাহলে ঘন ঘন পেশাব পায়খানার কারণে বাচ্চাকে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি নবজাতক শিশুদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে বাচ্চাদেরকে ডায়াপার পড়ানোর বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।যে সকল মায়েরা বাচ্চা কে ডাইপার পড়ান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।সুন্দর ডাইপার পরানোর নিয়ম বাচ্চাদেরকে কোন ডাইপার পড়ালে ভালো হবে,প্যান্ট নাকি বেল্ট এ সম্পর্কে আজকের আলোচনা করা হয়েছে।
তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা যদি কেউ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url