বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বাইক কোনটি

প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা ১২৫ সিসি জ্বালানি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল সম্বন্ধে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলের ১২৫ সিসি বাইকের মধ্যে কোন বাইক সবচেয়ে তেল খরচ কম এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বাইক কোনটি
এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বিকৃত ভাই কোনটি এ সম্পর্কে ওয়াজ আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করার চেষ্টা করব।তাই আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি যেমন বাইক খুঁজতেছেন হয়তো বা এই লিস্টের মধ্যেও থাকতে পারে।তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব সেরা ৫টি ১২৫ সিসি বাইক যেগুলো ২০২৪ সালে বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে।যারা নতুন একটি জ্বালানি তেল সাশ্রয় মোটরবাইক কিনবেন বলে ভাবছেন আজকের প্রতিবেদনটি তাদের জন্য।এই বর্ধিত জ্বালানি তেলের মূল্যের বাজারে একটু বুঝেশুনে মোটরবাইক কিনলে আপনার রাইডিং হতে পারে আরো সাশ্রয়।

বাংলাদেশের বাজারে জ্বালারে তেলের দামের উদ্যগতির কারণে নিজের পছন্দের বাইক কিনতে এই মুহূর্তে ভয় পাচ্ছেন মধ্যবিত্তরা।এমনকি শকের বাইক ক্রয় করলেও প্রয়োজন ব্যাতিত রাস্তায় বের করছেনা না কেউই।ফলে এ মুহূর্তে আপনি যদি একটি বেস্ট মাইলেজের বাইক কিনতে চান তবে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য।
  • ২০২৪ সালে আসছে সেরা ৫ টি ১২৫ সিসি বাইক
  • ১২৫ সিসি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল
  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বাইক কোনটি?
  • বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মোটরসাইকেল

২০২৪ সালে আসছে সেরা ৫ টি ১২৫ সিসি বাইক

হ্যালো ভিউয়ার্স আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব সেরা ৫টি ১২৫ সিসি বাইক যেগুলো ২০২৪ সালে বাংলাদেশের বাজারে আসতে পারে।তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আর্টিকেলটা শুরু করা যাক।

(১)অবস্থানে রয়েছে বাজাজ পালসার এনএস ১২৫।
এ বাইক লোক হুবহু বাংলাদেশে এভেলেবল থাকা বাজাজ পালসার এনএস ১৬০ এর মত।পালসার ১২৫ এর মত সামনে ৮০/১০০ সেকশনের টিউবলেস টায়ার এবং পেছনে ১০০ বাই ৮০ সেকশনে টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে।পালসার এন এস ১২৫ সিসির ইঞ্জিল হিসেবে ব্যবহার করেছে ১২৪.৪৫ সিসি।ফোর স্টক সিঙ্গেল সিলিন্ডার।টু ভাল্বের ইয়ার কুল এসো এস ইঞ্জিন।

যেটা সর্বোচ্চ ১১. ৯৯ হর্স পাওয়ার এবং ১১নিউটন মিটার টর্ক উৎপাদকদের সক্ষম।ভারতে বাজাজ পালসার এনএস ১২৫ সিসির বর্তমান মূল্য ১ লক্ষ ৬ হাজার রুপিস।আর বাংলাদেশের যদি লঞ্চ করা হয় এর সম্ভাব্য মূল্য হবে কমপক্ষে এক লক্ষ ৬০ হাজার টাকা।

(২)অবস্থানে রয়েছে হোন্ডা সিবি ১২৫ এফ।
এই বাইকটির সামনে এবং পিছনে ৮০/১০০সেকশনের টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে।বাইকের ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ফোর স্টক সিঙ্গেল সিলিন্ডার টু ভাল্বের এয়ার কোল্ড এসওএস ইঞ্জিন ১২৪ সিসি।আর এই ইঞ্জিলটি সর্বোচ্চ ১০.৭ হর্স পাওয়ার এবং ১০.৪ নিউটন মিটার টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম।

ভারতের বাজারে এই বাইকটি এখনো লঞ্চ করা হয়নি।যদি কখনো লঞ্চ করা হয় তার বাজার মূল্য হবে আনুমানিক 70 হাজার রুপি।আর যদি বাংলাদেশে আসে তাহলে এর আনুমানিক মূল্য হবে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

(৩)অবস্থান রয়েছে Bajaj Pulsar 125।
bajaj pulsar 125 প্রায় আজ থেকে চার বছর আগে ভারতের বাজারে লঞ্চ করা হয়েছে।কিন্তু এই বাইকটি এখনো বাংলাদেশের বাজারে লঞ্চ করা হয়নি।কিন্তু এখন যেহেতু বাংলাদেশের বাজারে টিভিএস রেডআর১২৫ এবং হোন্ডা এসপি ১২৫ চলে এসেছে তাই এই বাইকটি ও বাংলাদেশের বাজারে লঞ্চ করা হতে পারে।বাইকটি সামনে টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে ৮০/১০০ টিউবলেস টায়ার।

এবং পিছনে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০/৮০ টিউবলেস টায়ার।পালসার ১২৫ এর ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে,১২৪.৪ সিসির ৪স্টোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার।টু ভাল্বের এয়ারকোল্ড এসওএস ইঞ্জিন।যেটা সর্বোচ্চ ১১.৮ হর্স পাওয়ার এবং ১০.৮ নিউটন মিটারে টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম।

যার কারণে এই বাইকটিতে ১১৫ কিলোমিটার পার আওয়ারে টপ স্পিড তোলা সম্ভব।ভারতের বাজারে pulsar 125 এর মূল্য ৮৪ হাজার রুপি।বাইকটি যদি বাংলাদেশের লঞ্চ করা হয় এর আনুমানিক বাজার মূল্য হবে কমপক্ষে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা।

(৪)অবস্থানে রয়েছে Yamaha YS 125।
ইয়ামাহার পক্ষ থেকে একটা সেরা কম্উটার সেন্টার বাইক হলেও ভারত বা বাংলাদেশের বাজারে এটা এখনো লঞ্চ হয়নি।তবে শোনা যাচ্ছে এই বাইকটি আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই ভারত এবং বাংলাদেশের বাজারে লঞ্চ করা হবে।এই বাইকটা এখনো ভারতে লঞ্চ করা হয়নি।যদি কখনো লঞ্চ করা হয় আনুমানিক বাজার মূল্য হবে ৮০ হাজার রুপি।এবং বাংলাদেশের যদি লঞ্চ করা হয় আনুমানিক বাজার মূল্য হবে কমপক্ষে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা।

(৫)নাম্বারে আছে, বাজাজ সিটি ১২৫এক্স।
যেটা ভারতের বাজারে অ্যাভেলেবল থাকলেও বাংলাদেশ বাজারে এভেইলেবল নেই।বাইকের ফন্ট টায়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ৮০/১০০ সেকশনের টায়ার।পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০/৯০ সেকশনের টায়ার।তবে এই বাইকটিতে টিউবলেস টায়ার ব্যবহার করা হয়নি।

আরে বাইকটির ফ্রন্ট সাসপেনশন হিসেবে দেয়া হয়েছে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন এবং পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে টুইন সক্সপেনশন।বাইকটিতে এনালগ স্পিড মিটার ব্যবহার করা হয়েছে।বাইকটির ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১২৪.৪ সি সি ফোর স্টোক সিঙ্গেল সিলিন্ডার।সেটা সর্বোচ্চ ১০.৭ হর্সপাওয়ার এবং ১১ নিউটন মিটারে টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম।

যার কারণে এই বাইকটিতে ১০০ কিলোমিটার পার আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যায।ভারতে বাজাজ সিটি ১২৫ এক্স এর বর্তমান বাজার মূল্য ৭৩০০০ রুপি।এই বাইকটি যদি বাংলাদেশে আসে আনুমানিক বাজার মূল্য হবে প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা।

১২৫ সিসি তেল সাশ্রয়ী মোটরসাইকেল

যারা নতুন একটি জ্বালানি তেল সাশ্রয় মোটরবাইক কিনবেন বলে ভাবছেন আজকের প্রতিবেদনটি তাদের জন্য।এই বর্ধিত জ্বালানি তেলের মূল্যের বাজারে একটু বুঝেশুনে মোটরবাইক কিনলে আপনার রাইডিং হতে পারে আরো সাশ্রয়।বাংলাদেশের বাজারে জ্বালারে তেলের দামের উদ্যগতির কারণে নিজের পছন্দের বাইক কিনতে এই মুহূর্তে ভয় পাচ্ছেন মধ্যবিত্তরা।

এমনকি শকের বাইক ক্রয় করলেও প্রয়োজন ব্যাতিত রাস্তায় বের করছেনা না কেউই।ফলে এ মুহূর্তে আপনি যদি একটি বেস্ট মাইলেজের বাইক কিনতে চান তবে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য।তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

(১)হিরো স্প্লেন্ডার।
যাকে সবাই এক নামে চেনে মাইলেজের রাজা হিসেবে।বাইকটি অবিশ্বাস্য মাইলেজ এর জন্য জনপ্রিয়।এই বাইক থেকে মাইলেজ পাওয়া যায় প্রতি লিটারে ৭৫ থেকে ৮০ কিলোমিটার।

(২)হোন্ডা লিভো ১২৫ সিসি।
নতুন রাইডারদের জন্য হোন্ডা লিভো সেরা মোটরসাইকেল হিসেবে পরিচিত।এই বাইকের জ্বালানি খরচ অনেক কম।প্রতি লিটারে ৬০ কিলোমিটার।

(৩)টিভিএস মেট্রো প্লাস ১২৫ সিসি।
টিভিএস মেট্রো প্লাস আন্তঃনগর ভ্রমণের জন্য একটি অত্যন্ত আরামদায়ক স্টাইলিশ এবং দ্রুতগামী বাইক।এই বাইকটা খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।টিভিএস এর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে এই বাইকটির প্রতি লিটার জ্বালানি তেলে মাইলেজ পাওয়া যাবে ৫৫ কিলোমিটার।কিন্তু ব্যবহারকারীদের মতে বাইকটি থেকে অবিশ্বাস্য মাইলেজ পাওয়া যায়।প্রতি লিটারে মাইলেজ পাওয়া যায় ৬০ থেকে ৬৫ কিলোমিটার।

(৪)yamaha স্যালুটো 125।
ইয়ামাহা স্যালুটো অবিশ্বাস্য মাইলের জন্য জনপ্রিয়।ইয়ামাহার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে প্রতি লিটার জ্বালানিতেলে মাইলেজ দিবে ৪৫ কিলোমিটার।কিন্তু আমাদেরকে অনেক ব্যবহারকারী জানিয়েছেন যে প্রতি লিটারে ৫৫ থেকে ৬০ কিলোমিটা। তাই বলা যায় বাইকটি খুব জ্বালানি সাশ্রয়ী।

(৫)হোন্ডা সিবি sp 125 সিসি।
যা প্রতি লিটার জ্বালানি তেলে বাইকটি মাইলেজ পাবেন ৬৫ কিলোমিটার।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বাইক কোনটি?

আজকে আমরা জানব বাংলাদেশের সবচেয়ে বিক্রি হওয়া পাঁচটি বাইক সম্পর্কে।চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক সেই পাঁচটি বাইক দিয়ে।

(১)বাজাজ ডিসকভার ১২৫ সিসি।
বাইকটিতে ১২৪.৫ সি সি ফোর স্টক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।ফাইভ স্পিড গিয়ার বক্স থাকতেছে এবং বাইকটির ওজন ১২১ কেজি।বাইকটির ইউজার ক্লাইন্ট মাইলেজ ৫৫ কিলোমিটার পার লিটার।বাইকটি দুইটি ভার্সন রয়েছে। যার একটিতে ফ্রন্ট এবং লেয়ারের ড্রাম ব্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে।অপরটিতে ফ্রন্টে ডিস ব্রেক এবং রিয়ালে ড্রাম ব্র্যাক ব্যবহার করা হয়েছে।বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ১ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা।

(২)বাজাজ পালসার 150 ডাবল ডিস্ক।
বাইকটিতে১৪৯.৫ সি সি ফোর স্টক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।ফাইভ স্পিড গিয়ার বক্স থাকতেছে এবং বাইকটির ওজন ১৪৪ কেজি।বাইকটির ফান্ডে এবং রিয়ারে ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে।বাইকটির কোম্পানি ক্লাইন্ট মাইলেজ ৬০ কিলোমিটার পার লিটার বলা হলেও এর ইউজার ক্লাইন্ট মাইলেজ ৪২ কিলোমিটার।এই বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য ২ লক্ষ ৫ হাজার ৫০০ টাকা।

(৩)yamaha fzs fi v3।
বাইকটিতে ১৪৯ সিসি ফোর স্টক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।ফাইভ স্পিড গিয়ার বক্স থাকতেছে এবং ওজন ১৩৭ কেজি।বাইকটির ফ্রন্টে এবং রিয়ারে ডিস ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে।এবং এর সাথে থাকতেছে এনটিলোক ব্যাকিং সিস্টেম এবং এবিএস।বাইক কোম্পানি ক্লাইন্ট মাইলেজ ৪৫ কিলোমিটার পার লিটার।বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য ২ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

(৪)হিরো গ্ল্যামার।
বাইকটিতে ১২৪.৭ সি সি ফোর স্টক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।ফোর স্পিড গিয়ার বক্স থাকছে এবং বাইকটির ওজন ১২৫ কেজি।এর কোম্পানি ৬০ কিলোমিটার পার লিটার বলা হলেও এর ইউজার ক্লিন্ড মাইলেজ ৫৫কিলোমিটার পার লিটার।বাইকটির ফন্টের ডিসপ্লেক্স এবং রেয়ারে ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে।বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৯৯০ টাকা।

(৫)বাজাজ পালসার 150।
বাইকটিতে ১৫০ সিসি ফোর স্টক ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।ফাইভ স্পিড গিয়ারবক্স থাকছে এবং বাইকটির ওজন ১৪৪ কেজি।বাইটির ফন্টেড ডিস ব্রেক এবং রিয়ালে ড্রামবিক ব্যবহার করা হয়েছে।বাজাজ পালসার কোম্পানি দাবি করে প্রতি লিটার তেলে ৬০ কিলোমিটার।কিন্তু ইউজাররা বলে প্রতি লিটার তেলে চল্লিশ থেকে ৪৫ কিলোমিটার যায়।এই বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ১ লক্ষ ৭০ হাজার ৯০০ টাকা।

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মোটরসাইকেল

হ্যালো গাইজ ওয়েলকাম ব্যাক বর্তমানে বাংলাদেশের নামী দামী ব্রান্ডের বেস্ট কিছু প্রিমিয়াম সিগমেন্টের বাইক পাওয়া যায়।আমরা সকলেই যারা রাইট করতে পছন্দ করি।তাদের মনে একটি বাসনা থাকে,সব থেকে এক্সক্লুসিভ বাইক নিয়ে দূরে কোথাও পাড়ি দিতে।সো গাইস তো অজানা পথ পাড়ি দেওয়ার মতো এমন দশটি বিলাসবহুলের বাইক নিয়ে আলোচনা করতে চলেছে আজকের আর্টিকেলে।

(১)ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ ভি ফোর এম।
আউটলুকের সাথে সাথে প্রিমিয়ার কিছু শিগমেন্ত দেখা যাবে।বাংলাদেশের সবচেয়ে আপডেটেড বিলাসবহুল বাইক হিসেবে r15 v4 কে বোঝানো হয়।বর্তমান ইয়াং রাইডারের স্বপ্নের বাইক বলা যায় r15 ভি ফর।বর্তমান বাজারে এ বাইকের মূল্য হচ্ছে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার থেকে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে।

(২)হোন্ডা cbr 150r।
এ বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য হচ্ছে ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।

(৩)সুজুকি Gsx R১৫০।
বাংলাদেশের গতির কথা বললে বা টপ স্পিডে কথা বললে সুজুকি জি এস এক্স এই বাইকের কথা মনে পড়ে যায়।বাংলাদেশের সবাই এই বাইকটিকে গতির রাজা হিসেবে চেনে।এ বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য,চার লক্ষ ২৯ হাজার ৯৫০ টাকা।

(৪)হোন্ডা সিবিআর এক্স মোশন।
এ বাইকটির সম্বন্ধে অনেকেই জানেন না কারন এই বাইকটি অফিসিয়াল ভাবে পাওয়া যাচ্ছে না।এ বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য পাঁচ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মধ্যে।

(৫)yamaha mt15।yamaha r15
এ বাইকটির নেকেট স্পট বাইক হচ্ছে ইয়ামাহা এম টি ১৫।এ বাইকের বর্তমান বাজার মূল্য চার লক্ষ বিশ হাজার টাকা।

(৬)কেটিএম Duke১২৫।
এ বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৩ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা।

(৭)yamaha r15 ভার্শন 3।
বাংলাদেশের স্পোর্টস কিং হিসাবে এই বাইকটিকে চিহ্নিত করা হয়।যেহেতু আর ওয়ান ফাইভ ভার্সন ফোর বাইকটি বাংলাদেশে চলে এসেছে।তাই বলা যেতে পারে কিছুদিনের মধ্যে এই বাইকটি ডিসকন্টিনিউ হতে হয়ে যেতে পারে।yamaha r15 v3 অ্যাভেলেবল মূল্য হচ্ছে ৪ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা।

(৮)কেটিএম ১২৫ সিসি।
নামিদামি ব্যান্ড কেটিএম এর বেশ কিছু বাইক বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে।ktm 125 এ বাইকটির অ্যাভেলেবল মূল্য হচ্ছে ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা।

(৯)yamaha এক্সএসআর ১৫৫।
ইয়ামাহা ব্রান্ডেড সবগুলো এক্সক্লুসিভ বাইক গুলো মধ্যে yamaha xsar 155 a বাইকটির বর্তমানে বাংলাদেশের খুব পরিচিত একটি বাইক।ইভেন এই বাইকটি বর্তমানে ভারতীয় অ্যাভেলেবল হয়নি।বর্তমান বাজারে এই বাইকটির এভেলেবল মূল্য হচ্ছে ৫ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা।

(১০)কাওয়াসাকি নিনজা 125।
 স্বপ্নের বাইক কাওয়াসাকি নিনজা h2r এই বাইকটির স্বপ্ন অনেকদিন থেকে মানুষ দেখে এসেছে।অলরেডি কাওয়াসাকি নিনজা 125 বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে।বর্তমান বাজারে কাওয়াসাকি নিনজা h2r এর বর্তমান বাজার মূল্য ৪ লক্ষ ৯৯ হাজার টাকা।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে ২০২৪ সালের ১২৫ সিসি কি কি বাইক আসতেছে এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বিক্রয় বাইক কোনটি এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছে আজকের আর্টিকেলে।এবং বাংলাদেশের সেরা দশটি মোটরসাইকেল কোনটি এ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করেছে আজকের আর্টিকেলেম।

তাই আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url