ভালোবাসা দিবস কেন পালন করা হয়

প্রিয় পাঠক,বাংলাদেশে কিভাবে ভালোবাসা দিবস এল এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলটা নতুন প্রজন্মের প্রেমিক প্রেমিকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।
ভালোবাসা দিবস কেন পালন করা হয়
তাই আজকের এই আর্টিকেলে ভালোবাসা দিবস সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।এবং আজকের এই আর্টিকেটে ভালোবাসা দিবস কেন পালন হয় এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়।সারাবিশ্বে এ দিনটি ব্যাপক আয়োজনে মাধ্যমে পালন করা হয়ে থাকে।যুগলদের জন্য ওই দিনটি স্পেশাল একটি দিন।পার্কার বিনোদন কেন্দ্রগুলো এই দিনে দম্পতি আর ভালোবাসার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকে।১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস।

কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তো জানি না এই দিবসটি কিভাবে বা কোথা থেকে আসলো।১৪ই ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভালবাসার দিবস সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জানাবো আজকের আর্টিকেলে।আজ ১৪ই ফেব্রুয়ারি।বিশ্ব ভালোবাসা দিবস।ঠিক কি কারনে কবে থেকে ভ্যালেন্টাইন ডে পালন শুরু হয় তা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক তবে বিশ্বব্যাপী নানা আয়োজনের পালিত হচ্ছে দিবসটি।উদযাপনের ধারায় বাংলাদেশ যুক্ত হওয়ার ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয়।ভালোলাগা আর ভালবাসার প্রবৃত্তি মানুষের সহযান।

১৪ই ফেব্রুয়ারি কেন ভালোবাসা দিবস। জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
  • ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে কি দিবসর
  • ভালবাসা দিবস কিভাবে আসলো
  • ফেব্রুয়ারি মাসে কোন দিন কোন ডে যেনে নি
  • ভালোবাসা দিবস কেন পালন করা হয়
  • বাংলাদেশে যেভাবে এল ভালবাসা দিবস

১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে কি দিবস

১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়।সারাবিশ্বে এ দিনটি ব্যাপক আয়োজনে মাধ্যমে পালন করা হয়ে থাকে।যুগলদের জন্য ওই দিনটি স্পেশাল একটি দিন।পার্কার বিনোদন কেন্দ্রগুলো এই দিনে দম্পতি আর ভালোবাসার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকে।তারা একে অপরকে ফুল সহ নামে উপহার সামগ্রী দিয়ে ভালোবাসা নিবেদন করে থাকেন।

বহু আগে থেকে দিনটি আমেরিকা সহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পালন করা হতো।বর্তমানে ভ্যালেন্টাইন ডে আমাদের দেশেও তুমুল জনপ্রিয়।তবে আপনি কি জানেন কেন ১৪ ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন ডে হিসেবে পালন করা হয়।আজ কথা বলব ভ্যালেন্টাইন ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস সম্পর্কে।তো চলুন শুরু করা যাক।ভ্যালেন্টাইন ডে আমাদের কাছে আনন্দের দিন হলেও এর পেছনের ইতিহাস কিন্তু মোটেও আনন্দের নয়।

ভালোবাসার জন্য নিজের জীবন দিয়েছে এর রোমিও জুলিয়েট।কিন্তু তার চেয়েও মর্মান্তিক এক মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস লুকিয়ে আছে এই দিনটির পেছনে।ভ্যালেন্টাইনডের ভ্যালেন্টাইন নাম নামটি এসেছে রোমের সেল্ড ভ্যালেন্টাইন এর নাম থেকে।তবে বর্তমানে পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করা হয় দিনটি।

ভালবাসা দিবস কিভাবে আসলো

সম্মানিত ভিউয়ার্স,আজ আমরা জানবো ১৪ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য।১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস।কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তো জানি না এই দিবসটি কিভাবে বা কোথা থেকে আসলো।১৪ই ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ ভালবাসার দিবস সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য।১৪ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে লোকোমুখে কথিত কথা এবং বিভিন্ন সূত্রে বিভিন্ন গল্প কথা জানা যায়।

কথিত রয়েছে,১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেবদেবীর রানী ঝুনুর সম্মানে ছুটির দিন।ঝনুকে নারী ও প্রেমের দেবী বলে লোকে বিশ্বাস করত।কারো কারো মতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হওয়ার এটি কারণ।আবার কেউ কেউ বলেন রোমের সম্রাট ফ্লোডিয়াস,২০০খ্রিস্টাব্দের দেশে বিয়ের প্রথা নিষিদ্ধ করেন।ফ্লাডিয়াসের মতে ২০০ খ্রিস্টাব্দের পরে কোন যুবক বিয়ে করতে পারবেন না।

কারণ যুবকরা যদি বিয়ে করেন তাহলে যুদ্ধ করবে কারা।একজন যুবক প্রতিবাদ করেন,এবং তার নাম ছিল ভ্যালেন্টাইন।ফ্লোডিয়াস তার প্রতি ওদের কারণে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ঘোষণা দেন।১৪ ই ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা তার মাথা কেটে ফেলা হয়।সেই যুবকটির এই আত্মত্যাগের কারণেই এই ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনটি পালন করে হয়ে থাকে।তবে এটিও সর্বজন স্বীকৃতি নয়।

এখানেও দ্বিমত রয়েছে।কারো কারো মতে প্রাচীন রোমে ভ্যালেন্টাইন নামের একজন চিকিৎসক ছিলেন।তিনি রোগীদের প্রতি ছিলেন ভীষণ সদয়।অসুস্থ মানুষের ওষুধ খেতে কষ্ট হয় বলে তিনি তেতো ওষুধ ওয়াইন দুধ বা মধু মিশ খেতে দিতেন।সে ডাক্তার খ্রিস্ট ধর্ম গ্রহণ করেন।প্রাচীন রোমে খ্রিস্টধর্ম তখন মোটেও জনপ্রিয় ছিল না।এই ধর্ম বিশ্বাসীদের শাস্তি দেওয়া হতো।

একদিন রোমের কারা প্রধান তার অন্ধ মেয়েকে ভ্যালেন্টাইনের কাছে নিয়ে এসেছিলেন চিকিৎসার জন্য।valentine কথা দিয়েছিলেন তিনি তার সাধ্যমত চিকিৎসা করবেন।মেয়েটির চিকিৎসা চলছিল এমন সময় হঠাৎ একদিন রোমান সৈন্যরা এসে ভ্যালেন্টাইন ডে বেঁধে নিয়ে যায়।valentine বুঝতে পেরেছিলেন খ্রিস্টান হওয়ার অপরাধে তাকে মেরে ফেলা হবে।

২৬৯ খ্রিস্টাব্দে বা অন্যান্যদের মতে ২৭০খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারির ক্লোডিয়াসের আদেশে ভ্যালেন্টাইন ডের মৃত্যুর দণ্ড কার্যকর করা হয়।তার আগে ভ্যালেন্টাইন অন্ধ মেয়েটির বিদায় জানিয়ে একটি চিঠি লিখেছিলেন।তাকে হত্যা করার পর কাবা প্রধান চিরকুটটি দিয়েছিলেন মেয়েটিকে।তাতে লেখা ছিল ইতি তোমার ভ্যালেন্টাইন।ইতিমধ্যে ভ্যালেন্টাইনের চিকিৎসায় মেয়েটির দু'চোখে দৃষ্টি ফিরে এসেছিল।

ভালোবাসার এসব কীর্তির জন্য ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ জেলসিউস ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখে ভ্যালেন্টাইনস ডে হিসাবে ঘোষণা করেন।সেই থেকেই এই দিনটি মানুষেরা ভ্যালেন্টাইনস ডে হিসেবে পালন করে আসছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে কোন দিন কোন ডে যেনে নিন

চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেব্রুয়ারি মাসের কোন দিন কি ডে।ফেব্রুয়ারি মাসের ডে সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।চলুন জেনে নেওয়া যাক।

(১)৭ই ফেব্রুয়ারি গোলাপ দিবস।
(২)৮ই ফেব্রুয়ারি প্রস্তাব দিবস।
(৩)৯ই ফেব্রুয়ারি চকলেট দিবস।
(৪)১০ই ফেব্রুয়ারি টেডি দিবস।
(৫)১১ই ফেব্রুয়ারি প্রমিস ডে বা কথা দেওয়া দিবস।

(৬)১২ই ফেব্রুয়ারি হাগ ডে বা আলিঙ্গন দিবস।
(৭)১৩ই ফেব্রুয়ারি কিস ডে বা চুম্বন দিবস।
(৮)১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসা দিবস।
(৯)১৫ই ফেব্রুয়ারি স্ল্যাপ ডে বা চড় মারার দিবস।
(১০)১৬ই ফেব্রুয়ারি কিক ডে অর্থাৎ লাথি দিবস।

(১২)১৭ই ফেব্রুয়ারি পারফিউম ডে।
১৩)১৮ই ফেব্রুয়ারি ফ্লেটিং ডে।
(১৪)১৯শে ফেব্রুয়ারি কনফিউশন ডে।
(১৫)২০ শে ফেব্রুয়ারি মিসিং ডে।
(১৬)২১শে ফেব্রুয়ারি ব্রেক ডে।

ভালোবাসা দিবস কেন পালন করা হয়

আজ ১৪ই ফেব্রুয়ারি।বিশ্ব ভালোবাসা দিবস।ঠিক কি কারনে কবে থেকে ভ্যালেন্টাইন ডে পালন শুরু হয় তা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক তবে বিশ্বব্যাপী নানা আয়োজনের পালিত হচ্ছে দিবসটি।উদযাপনের ধারায় বাংলাদেশ যুক্ত হওয়ার ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয়।ভালোলাগা আর ভালবাসার প্রবৃত্তি মানুষের সহযান। ১৪ই ফেব্রুয়ারি কেন ভালোবাসা দিবস।

প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে জানা যায় বেশ কিছু প্রচলিত ঐতিহাসিক ঘটনা।দেবী জুনুর সম্মানে প্রাচীন রোমে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল ছুটির দিন।অনেকের মতেই প্রেমের দেবীকে সম্মান জানানোর জন্য ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।অন্যদিকে জলশ্রুতি আছে রোমের সম্রাট ক্লোডিয়াস দেশে বিয়ে প্রথা নিষেধ করেন।

তিনি ঘোষণা দেন যুবকদের জন্য বিয়ে নয় বরং যুবকদের জন্য যুদ্ধ।ঘোষণাটির প্রতিবাদ করেন ভ্যালেন্টাইন নামক একজন যুবক।রাজ দরবারের শাস্তি হিসেবে ১৪ই ফেব্রুয়ারি তাকে শিরশ্শেদ করা হয়।এই ভালোবাসার আত্মত্যাগের কারণে এই দিনটি পালন করা হয়।তবে সবচেয়ে প্রচলিত মাইথোলজিটি হচ্ছে রোমের ধর্ম যাজক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের।রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্লোরিয়াস দেবদেবীর পূজা করতে আদেশ দেন ভ্যালেন্টাইনস কে।

আদেশ অমান্য করায় গুপ্ত সম্রাট valentine কে মৃত্যুদণ্ড দেন।কেউ কেউ বলে তখন থেকে শুরু হয় ভ্যালেন্টাইন ডে।আবার কেউ কেউ বলেন আদেশ অমান্য করায ভ্যালেন্টাইন কারারুদ্ধ করেন সম্রাট।তরুণরা প্রতিদিন তাকে ফুলহাতে দেখতে আসত কারাগারে।এক অন্ধ মেয়েও ভ্যালেন্টাইন কে দেখতে গিয়ে দুজনের মধ্যে জন্ম নেয় প্রেম।প্রেমের গল্প শুনে ক্ষিপ্ত সম্রাট তাকে পুড়িয়ে মেরে ফেলেন।সেই থেকে শুরু হয় ভালোবাসা দিবস।

বাংলাদেশে যেভাবে এল ভালবাসা দিবস

যদি কাউকে জিজ্ঞেস করা হয় পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান কি? এ প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশ মানুষই এক বাক্যে হয়তো বলে উঠবেন ভালোবাসা।হৃদয় থেকে উৎসারিত স্বতঃস্ফূর্ত অনুভূতির নাম।কোন সঙ্গাই বাধা যায় না এই অনুভূতি।কেবল হৃদয় দিয়ে হৃদয় অনুভব।আঁধারে মিশে যায় আর সব।এই যে এখন পৃথিবীময় ভালোবাসা দিবস উদযাপন তাতেও বাংলাদেশ পিছিয়ে নেই।

সেন্ড valentine নাম থেকে যে ভালোবাসা দিবসের উৎপত্তি,সেই ইতিহাস তো আমরা কম বেশি সবাই জানি।কিন্তু ভিন্ন দেশে ভালোবাসা দিবস উদযাপনের এই প্রথা বাংলাদেশে কবে থেকে শুরু হল সেই বিষয়ে আজকে জানবো।১৭ শতাব্দী থেকে বিশ্বজোড়ে ভালোবাসা দিবস উদযাপন করা হলেও বাংলাদেশ এর প্রচলন শুরু হয়েছে কেবলমাত্র ১৯৯৩ সাল থেকে।

যায়যায়দিন পত্রিকার সাংবাদিক শফিক রেহমান বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসা দিবসে প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন।ব্যক্তিগত কারণে তিনি বেশ কিছুদিন লন্ডনে ছিলেন।সেখানে কপোত কপতিকে লাল রংয়ের বেলুন গোলাপ ফুল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আনুষ্ঠানিকতার মাঝে যাত্রী জীবন থেকে বের হয়েছে ভালোবাসাকে উদযাপন করতে দেখেছেন।

তার কাছে মনে হয়েছে ব্যস্ত জীবনে খুব সুন্দরভাবে ভালোবাসার সম্পর্ককে এভাবে দৃঢ় করার প্রচেষ্টার বিষয়টা সে তার দেশের মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই।তাই ১৯৯৩ সালে জায়যাই দিন পত্রিকায় সে ভ্যালেন্টাইন্স ডে উদযাপন নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেন।সেখান থেকে আমাদের দেশের প্রেম পিয়াসী মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যায় বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের রং।

যদিও ধর্মীয় কারণে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে থেকে সেন্স নামটা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ব্যবহার করা হয় না।তবে শুধু স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক প্রেমিকা নয় ভাই বোন মা সন্তানের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক কেউ উদযাপন করার নিমন্ত্রণ নিয়ে আসে।

এতে করে দিবসটি পালনের আগ্রহ মানুষের কাছে আরো বেড়ে যায়।ছোট লাল গোলাপ দিয়ে প্রিয় মানুষটাকে খুশি করা থেকে শুরু করে শাড়ি উপহার দিয়ে মায়ের মুখে এক চিলতে হাসি দেখা পর্যন্ত নানা জিনিসের প্রচলন শুরু হয় তখন থেকে।সারাদেশে এই দিনটিকে নিয়ে শুরু হয় নানা জল্পনা কল্পনা।এভাবে ধাপে ধাপে জায়গা করে নিয়েছে মানুষের মনে ভালোবাসা দিবসের আয়োজন।

এটাও তো সত্যি ভালোবাসা দিবস কি বলে একটি দিনকে ঘিরে আবদ্ধ হয় না।বছরের প্রতিটি দিন সবার জীবনে ভালোবাসা থাকুক।ভালোবাসার বন্ধনে পৃথিবীতে নেমে আসুক শান্তির ধারা।এমনটাই প্রত্যাশা।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে ভ্যালেন্টাইন ডে এবং কোন দিন কি ডে এ সম্পর্কে আর্টিকেলে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম।আজকের এই আর্টিকেলটি ভালোবাসা প্রিয় এবং প্রেমিক প্রেমিকার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।তাই আজকের এই আর্টিকেল থেকে যদি আপনি কোন উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে নতুন প্রজন্মের প্রেমিক প্রেমিকেরা উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url