রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি রোগ হয়
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইটে খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারছেন না,তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলের হিমোগ্লোবিন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানানোর চেষ্টা করব।
এবং আজকের এই আর্টিকেলে রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি কি রোগ হয় এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটা মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
হিমোগ্লোবিন, কমে গেলে কি ধরনের খাবার খেতে হবে,দেহের সকল অংশে অক্সিজেন এবং সব ধরনের পুষ্টি উপাদান বয়ে নিয়ে যায় রক্ত।দেহে রক্তের কোন উপাদান কম থাকলে সুস্থভাবে বাঁচার সম্ভব নয়।হিমোগ্লোবিন শব্দটির সঙ্গে আমরা প্রায় সবাই কমবেশি পরিচিত।এমনকি এই শব্দটি মাথায় আসলেই আমাদের রক্তের কথা মনে পড়ে।কারন আমরা জানি এই শব্দটি রক্তের সঙ্গে সম্পর্কিত।
মানুষসহ মেরুদন্ডী ও মেরুদন্ডী সকল প্রাণীর রক্ত হিমোগ্লোবিন থাকে।যা অক্সিজেন পরিচালনা সহ আরো অন্যান্য কার্যাবলী সম্পূর্ণ করে থাকে।আমরা সকলে জানি হিমোগ্লোবিন রক্তের অন্যতম উপাদান হলে লোহিত কণিকা।পরিণত লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে থাকে এক ধরনের প্রোটিন জা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়।এই প্রোটনটি হল হিমোগ্লোবিন।
একই সঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে কোষ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে নিয়ে আসে।এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাস্ট্রিকের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
- হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত
- বাচ্চাদের হিমোগ্লোবিন কম হওয়ার কারণ
- শরীরে রক্ত কম হলে কি কি সমস্যা হয়
- রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি রোগ হয়
- শরীরে রক্ত বৃদ্ধির উপায়
হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত
হিমোগ্লোবিন, কমে গেলে কি ধরনের খাবার খেতে হবে,দেহের সকল অংশে অক্সিজেন এবং সব ধরনের পুষ্টি উপাদান বয়ে নিয়ে যায় রক্ত।দেহে রক্তের কোন উপাদান কম থাকলে সুস্থভাবে বাঁচার সম্ভব নয়।রক্ত আছে লাল রক্ত কণিকা সাদা রক্তকণিকা এবং প্লেটলেট।লাল রক্ত কোষ আছে বিশেষ কিছু আয়রন কম্পাউন্ড মেডিকেল টারমে যাকে বলা হয় হিমোগ্লোবিন।
হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ হলো হৃদপিণ্ড থেকে দেহের সব অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা।হিমোগ্লোবিন দেহকোষ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড ও সরবরাহ করে এবং পুনরায় ফুসফুসের কাছে পৌঁছে দেয়। যাতে দেহ থেকে নিশ্বাসের সাথে বের হয়ে যেতে পারে।সুতরাং রক্তের হিমোগ্লোবিন কমে গেলে দেহ অক্সিজেনের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে।এর ফলে রক্তশূন্যতার মতো রোগ হয়।
আর এ থেকে বাঁচার উপায় হল হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় এমন কিছু খাবার খাওয়া।চলুন এমন কয়েকটি খাবারের তালিকা জেনে নেওয়া যাক।যেগুলো নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে।
(১)ডার্ক চকলেট,শিশুদের প্রিয় খাবার ডার্ক চকলেট থাকে প্রচুর পরিমানে আয়রন।আর এ কারণেই এমনকি ডাক্তাররাও ডার্ক চকলেট খেতে বলেন।
(২)মাংস,রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত বাড়াতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত প্রাণিস প্রোটিন।সকল ধরনের লাল মাংস যেমন গরুর মাংস খাসির মাংস এবং কলিজা আয়রনের সবচেয়ে ভালো উৎসগুলোর মধ্যে একটি।আয়রন হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের জন্য জরুরী।মুরগীর মাংস লাল না হলেও তাও দেহকে বিশাল পরিমাণে আয়রন সরবরাহ করতে পারে।
(৩)ফল,সব ধরনের ফল যেমন আম লিচু কমলা ভিটামিন সি এর সবচেয়ে ভালো উৎস।আর দেহে আয়রন দ্রুত শুষে নেওয়ার জন্য ভিটামিন সি সবচেয়ে জরুরী।এর ফলে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের গতিও বাড়ে।স্ট্রবেরি তরমুজ আপেল পেয়ারা এবং বেদানা তে প্রচুর পরিমাণ আয়রন রয়েছে।
(৪)সামুদ্রিক খাদ্য,সামুদ্রিক খাদ্যে আইরন এবং অন্যান্য খনিজ পুষ্টি উপাদান আছে।রক্তশূন্যতা রোগীদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ওয়েস্টার ক্লাম এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর সামুদ্রিক খাদ্য রাখতে হবে।
(৫)পণ্য শস্য জাতীয় খাদ্য,চাল গম বারলি এবং ওটস রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য চমৎকার আয়রন সমৃদ্ধ খাবার।এসব খাবার প্রয়োজনও কার্বোহাইডেট সরবরাহ করে।লালচাল বিশেষ করে সব বয়সীদের জন্য আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস বলে গণ্য করা হয়।
(৬)কালাই বা রুটি জাতীয় খাদ্য,সোয়াবিন ছোলা ও ডিম জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে আইরন থাকে।সয়াবিন বর্তমানে সবজি ভোজীদের জনপ্রিয় একটি খাদ্য।এর থেকে সব সুস্বাদু খাবার তৈরি হয়।এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় দ্রুত।
(৭)সবজি,প্রতিদিন তাজা সবজি খেলে আয়রন ও অন্যান্য খনিজ পুষ্টির এবং নানা ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি মিটবে।
(৮)ডিম,ডিম হলো আরেকটি জনপ্রিয় খাদ্য যাতে আছে উচ্চমাত্রার আয়রন।এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।ডিমের হলুদ কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পুষ্টি এবং ভিটামিন।এ কারণেই দুর্বল লোকদের প্রতিদিন সিদ্ধ ডিম খেতে বলা হয়।
আরো পরুনঃ গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয়
(৯)বাদাম,যেকোনো ধরনের বাদামী মানব দেহের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়।এ কারণে তরুণদেরকে কাজুবাদাম তিতলি বাদাম চিনা বাদাম এবং আখরোট খেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে দ্রুত গতিতে।এইসব খাদ্যগুলো দেহি আইরনের ধাপটি মিটিয়ে রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ দ্রুত গতিতে বাড়ায়।সুতরাং নিয়মিতভাবে এই খাবার গুলো খেয়ে দেহের রক্তের পরিমাণ জীবনের শক্তি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে থাকুন।
বাচ্চাদের হিমোগ্লোবিন কম হওয়ার কারণ
বাচ্চাদের হিমোগ্লোবিন যদি কমে যায, সে ক্ষেত্রে আমি বলবো যে আরো কিছু ভাইটাল চেক করে নান।আর শুধুমাত্র আয়রনের কারণে হিমোগ্লোবিন কমে তা কিন্তু নয়।ভিটামিন বি সিক্স বিটু এমবি নাইন এখানে জড়িত থাকে।অনেক সময় বাচ্চাদের ই-ট্রেড থ্যালাসেমিয়া বিটা থ্যালাসেমিয়া এ ধরনের রোগ কিন্তু ডিটেক্টর হয়ে যায়।
বাচ্চাদের যদি পেটে কৃমি থাকে সেই ক্ষেত্রেও হিমোগ্রবিন কমে যাই।এক্ষেত্রে মাস্টবি খাদ্য তালিকায় আয়রন যুক্ত খাবার যুক্ত করতে হবে।এসব খাবারে পাশাপাশি সাপ্লিমেন্ট দিতে হবে।
শরীরে রক্ত কম হলে কি কি সমস্যা হয়
শরীরের রক্তশূন্যতা হলে কি কি সমস্যা হতে পারে,এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেল।যেভাবে বসবেন আপনিও রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন।যারা রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত তাদের বিষণ্ণতায় ভুগতে দেখা যায়।সারাক্ষণ অবসাদগ্রস্ততা দুর্বলতা এবং মাথা ব্যথা হওয়ার কারণে রোগীকে বিষন্নতায় গ্রাস করে।
এছাড়াও রক্তস্বল্পতার উল্লেখযোগ্য লক্ষণ আরেকটি হলো হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া।বা যেটাকে প্যালপিটিশন বলা হয়।রক্তস্বল্পতার কারণে হৃদপিণ্ড পর্যাপ্ত পরিমাণে রক্ত দেহের সঞ্চালনের জন্য পাম্প করতে পারেনা।হলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়।যে সমস্যাগুলোর কথা বলা হলো এর মধ্যে কোন একটা আপনার মধ্যে দেখা দিলে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং প্রতিকারের ব্যবস্থাও নিতে হবে।
শরীরে আয়রন বা ফলিক এসিডের ঘাটতি হলে অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।দীর্ঘদিন ধরে যারা ব্যথার ওষুধ সেবন করে থাকেন তারাও রক্তস্বল্পতায় ভোগেন।
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি রোগ হয়
হিমোগ্লোবিন শব্দটির সঙ্গে আমরা প্রায় সবাই কমবেশি পরিচিত।এমনকি এই শব্দটি মাথায় আসলেই আমাদের রক্তের কথা মনে পড়ে।কারন আমরা জানি এই শব্দটি রক্তের সঙ্গে সম্পর্কিত।মানুষসহ মেরুদন্ডী ও মেরুদন্ডী সকল প্রাণীর রক্ত হিমোগ্লোবিন থাকে।যা অক্সিজেন পরিচালনা সহ আরো অন্যান্য কার্যাবলী সম্পূর্ণ করে থাকে।
তো এটি কি কিভাবে আমাদের দেহে কাজ করে এর রেঞ্জ কত ইত্যাদি আজ আলোচনা করব।তো চলুন এবার সম্পূর্ণটা জেনে নেওয়া যাক।প্রথমে যেনে নি হিমোগ্লোবিন কি।হিমোগ্লোবিনা আমাদের শরীরের একটি প্রয়োজনীয় প্রোটিন।মেডিকেল সাইন্স এর ভাষা একে মেটাল ও প্রোটিনও বলা হয়ে থাকে।এটি আমাদের রক্ত লোহিত কণিকায় থাকে।
এবং রক্তের মাঝে প্রয়োজনীয় ঘনত্ব বজায় রাখে।হিমোগ্লোবিনের জন্য রক্ত যেমন ঘন হয় তেমনি লালও হয়।রক্তের অন্যান্য উপাদান সচরাচর বর্ণহীন হয়ে থাকে।হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল করে থাকে।এবার জান হিমোগ্লোবিনের অভাবে কি হয়।এতক্ষণ যে আলোচনা করলাম তা থেকে বুঝলাম হিমোগ্লোবিন হল এক ধরনের প্রোটিন।
এটি মানুষের শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে থাকে।এটা আমাদের শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের সাহায্য করে।মানুষের শরীরের ভেতর প্রতিটি জায়গায় অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়ার কাজ।রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়।যেমন রক্তশূন্যতা।আমাদের শরীরে রক্তের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান লোহিত রক্ত কণিকা।
আর লোহিত রক্ত কণিকার প্রাণ হচ্ছে হিমোগ্লোবিন।এই হিমোগ্লোবিনের কাজ হলো ফুসফুস থেকে অক্সিজেন পরিবহন করা।আবার আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন অক্সিজেন।কোন কারোনে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পরিমাণ কমে গেলে সেই অবস্থা অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা বলা হয়।হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্র।বয়স ও লিঙ্গ হিসাবে হিমোগ্লোবিন মাত্রা ভিন্ন।
সাধারণত জন্মের সময় নবজাতকের দিয়ে ১ লিটার রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ থাকে ২০০গ্রাম।পরবর্তীকালে তিন মাস বয়স থেকে এটা কমতে থাকে।এবং প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়।পরে প্রাপ্ত বয়সের সময় হিমোগ্লোবিন আবার বাড়তে শুরু করে।বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই অ্যানিমিয়া নির্দিষ্ট লক্ষণ সনাক্ত করা সম্ভব হয় না।
তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু লক্ষণ প্রায় একই সঙ্গে থাকলে রক্ত পরীক্ষা করা খুবই জরুরী।যেমন শরীর ফ্যাকাসে থাকবে ও প্রচুর ঘাম হবে।বুক ধরফর করবে,এছাড়া নারী স্পন্দন দ্রুত হবে।মাথা ঘোড়ার সঙ্গে মাথা ব্যাথা ও থাকতে পারে।চোখে ঝাপসা কিংবা কম দেখবে।মুখের কোনে ও জিও পা ঘা হতে পারে।দুর্বলতা ক্লান্তি ভাব হজমের সমস্যা এবং পুরো শরীর ফুলে যায়।
পা ফুলে যাওয়ার সঙ্গে শ্বাসকষ্ট থাকতে পারে।অনিদ্রা কিংবা ঘুম কম হতে পারে।হৃৎপিণ্ড বড় হয়ে যায় এবং দ্রুত হার্টবিট হতে থাকে।এর চিকিৎসা হলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে প্রচুর আয়রন ভিটামিন ও ফলের যুক্ত খাদ্য ও সেশ্রেবন করতে হবে।তবে সমস্যা বেশি হলে যথাযথ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
শরীরে রক্ত বৃদ্ধির উপায়
আজকের আর্টিকেল তাদের জন্য তাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা অনেক কম।চিন্তায় আছো কিভাবে হিমোগ্লোবিন বাড়াবে।আর চিন্তা নেই কারন তোমাদের জন্য আমি নিয়ে এসেছি খাবারগুলো যা খেলেই হু হু করে বাড়বে হিমোগ্লোবিন।তার আগে চলো চটপট জেনে নি হিমোগ্লোবিনের ব্যাপারে দু-এক কথা।
আমরা সকলে জানি হিমোগ্লোবিন রক্তের অন্যতম উপাদান হলে লোহিত কণিকা।পরিণত লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে থাকে এক ধরনের প্রোটিন জা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়।এই প্রোটনটি হল হিমোগ্লোবিন।একই সঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে কোষ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে নিয়ে আসে।এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাস্ট্রিকের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
সুতরাং স্বাস্থ্যকর জীবন যাত্রার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন থাকতেই হবে।জানলে অবাক হবেন খাদ্য অভ্যাসের সামান্য কিছু পরিবর্তন করেই রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানো যায়।
(১)সজনে পাতা জিংক লোহা তামা ম্যাগনেসিয়াম এর মত খনিজ ভিটামিন এ বি সি তারা সম্পূর্ণ সজিনা পাতা।সজিনা পাতা পাতা প্রতিদিন ভাতের সঙ্গে খাওয়ার অভ্যাসে রাখুন।সে ক্ষেত্রে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
(২)খেজুর কিশমিশ ডুমুর খেজুর ও কিসমিস একত্রে আয়রন ও ভিটামিন সি এর উপযুক্ত উৎস।অন্যদিকে ডুমুরে রয়েছে যথেষ্ট মাত্রায় আয়রন ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন এবং ভিটামিন এবং ফল ইট।প্রতিদিন সকালে তিনটি খেজুর,একমুঠো কিসমিস এবং শুকনো ডুমুর মিশে খেলে রক্তস্বল্পতা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায।
(৩)সবুজ শাকসবজি পালং শস্যের ব্রকলের মত শাকসবজি আয়রনের পূর্ণ।ভিটামিন ফলিক এসিড ভিটামিন বি টুয়েলভ রয়েছে পর্যাপ্ত মাত্রায়।হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে চাইলে শাকসবজি গুলি পাতে রাখা দরকার।
(৪)ফল প্রতিদিন আপেল আঙ্গুর কলা তরমুজ খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে।
(৫)লোহার বাসন লোহার তৈরি পাত্রে রান্না করে এবং খাবার খায় বাসুন কুশনের মাধ্যমেও শরীরে অনেক খানি লোহা ঢুকে।যদি শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করতে চান তাহলে এই টিপসগুলো মাত্র ১৫ দিন মেনে চলুন।তাহলে দেখুন রক্ত হিমোগ্লোবিনে মাত্রা বেড়ে যাবে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক,রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি রোগ হয়,শরীরে রক্ত কম হলে কি কি সমস্যা হয়,এবং শরীরে রক্ত বৃদ্ধির উপায়,সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করলাম।এবং হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি কি খাবার খাওয়া উচিত।আজকের আর্টিকেলের সংক্ষিপ্ত আকারে জানানোর চেষ্টা করলাম।যদি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন,তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url