পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণ জেনি নিন কারণগুলি
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা মিনিকন পিল খাওয়া সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে খোঁজাখুঁজি করতেছেন,কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব মিনিকন পিল খাওয়া কাদের জন্য বেশি ভালো।
এবং অন্যান্য পিল খাওয়া কাদের জন্য ভালো এ সম্পর্ক নিয়ে।এবং আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করব পিল খাওয়ার পরেও গর্ভবতি হয়ে গেলে এর কারণ এ বিষয় নিয়ে।তাই আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সবারে পূরণ অবশ্যই উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
ফেমিকন হলো স্বল্পমাত্রায় জন্মনিয়ন্ত্রণ করা পিল।যে সকল দম্পতি বিয়ের পর কয়েক মাস বা কয়েক বছর বাচ্চা নিতে চান না তারা সাধারণত এই পিল সেবন করে থাকেন।ফেমিকন পিল খাওয়ার ফলে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গর্ভধারণ আটকানো সম্ভব।বাংলাদেশি বাজারে যেসকল পিল পাওয়া যায় তার মধ্যে ফেমিকন ৯৭% থেকে ৯৯.৯ শতাংশ কার্যকরী।
অনেক নারী প্রশ্ন করেন যে,জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে কি মোটা হয়।তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।পিল অর্থাৎ গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট বা বড়ি।এতে থাকে স্টোজেন এবং প্রোজেস্টেরন নামক দুটি হরমোনের বিভিন্ন উপাধিক মিশ্রণ।আমাদের মধ্যে যে ধারণাটা রয়েছে পিল খেলে মোটা হয় এটা কিছুটা হলেও সত্যি।
এটি চিন্তা করে ভয় পেলে চলবে না।তাই এ ধরনের পরামর্শ পেতে অবশ্যই ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।যেসব মা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান,মিনিকন পিল মূলত তাদের জন্য প্রযোজ্য বা খাবার পিল।মিনিকন পিল খেলে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে কোন সমস্যা হয় না।বর্তমান বিশেষ লক্ষ লক্ষ মহিলা জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য খাবার পিল ব্যবহার করতেছেন।
- ফেমিকন পিল কখন খাওয়া উচিত?
- ফেমিকন খেলে কি ক্ষতি হয়
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে কি মোটা হয়
- পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণ জেনি নিন কারণগুলি
- মিনিকন পিল খাওয়ার নিয়ম।
ফেমিকন পিল কখন খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব ফেমিকন পিল কখন খাওয়া উচিত এবং খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।অনেকে আমরা ফেমিকন পিল খায় কিন্তু ফেমিকন পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানি না।আমরা অনেকে ফেমিকন পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অনেকেই সমস্যার মধ্যে পড়ে থাকি।ফেমিকন পিলটি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পিল।
এই পিলটি প্রায় অনেকেই খেয়ে থাকে।বাংলাদেশের প্রায় ৬০ থেকে ৭০% মহিলা স্বল্পমাত্রার জন্মনিয়ন্ত্রণ পীর হিসেবে এই ফেমিকন পিল কেই বেছে নেন।কারণ এই ফেমিকন পিল বাংলাদেশের সাফল্য তার সাথে চলে আসছে।কিন্তু আমরা অনেক সময় আমাদের গাফিলতার কারণে এই ফেমিকন পিলটিকে সঠিকভাবে না খাওয়ার কারণনে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি আর ফেমিকন পিন নিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।তাই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন।একটি ফেমিকনের পাতায় ২১ টি সাদা ট্যাবলেট এবং ৭ লাল ট্যাবলেট থাকে।চলুন আলোচনার মূল টপিকসে চলে যাই।ফেমিকন পিল কখন খাওয়া উচিত।
মাসিক হওয়ার প্রথম কিংবা দ্বিতীয় দিন থেকে ফেমিকন পিল খাওয়া শুরু করতে পারেন।অনেকেই প্রশ্ন করেন মাসিক হওয়া ৮ থেকে ১০ দিন হয়ে গেছে এমন তো অবস্থায় পিল খাওয়া যাবে কিনা।এমন সময় একদম খাওয়া যাবেনা।কারণ মাসিক হওয়ার প্রথম বা দ্বিতীয় দিন থেকে এই পিন খেতে হয়।এবং প্রতিদিন একটি করে পিল খেতে হবে।
রাতে খাবারের পর সত্যি করে পিল খেতে হবে।মোট ২৮ দিনে ২৮ টি পিল খেতে হয়।পরপর ২১ দিন সাদা পিল এবং ৭ দিন লালবিল খেতে হয়।
ফেমিকন খেলে কি ক্ষতি হয়
ফেমিকন হলো স্বল্পমাত্রায় জন্মনিয়ন্ত্রণ করা পিল।যে সকল দম্পতি বিয়ের পর কয়েক মাস বা কয়েক বছর বাচ্চা নিতে চান না তারা সাধারণত এই পিল সেবন করে থাকেন।ফেমিকন পিল খাওয়ার ফলে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত গর্ভধারণ আটকানো সম্ভব।বাংলাদেশি বাজারে যেসকল পিল পাওয়া যায় তার মধ্যে ফেমিকন ৯৭% থেকে ৯৯.৯ শতাংশ কার্যকরী।
ফেমিকন পিলের অপকারিতা।এই পিলের তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।তবে ফেমিকন নিয়মিত না খেলে সাধারণ নিয়মে গর্ভধারণ হয়ে যায়।একেক ধরনের খাবার পিল একেক ধরনের মহিলার শরীরের সাথে মানিয়ে যায়।তবে কিছু কিছু মহিলার প্রাথমিক অবস্থায় এই পিল খেলে কিছু অসুবিধা দেখা দিতে পারে।যেমন মাথা ঘোরা,মাথা ব্যথা।বমি বমি ভাব।
আরো পরুনঃ পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে কি করনীয়
তাই নিয়মিত পিল খেতে থাকলে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই সমস্ত প্রসর্গ স্বাভাবিক হয়ে যায়।এবং এ সকল উপসর্গ দূর হয়ে যায়।যে সকল মহিলাদের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন মাস পরেও এ সমস্যা থেকে যায় তাদেরকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী মাসিক শুরু হওয়ার সময় থেকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অন্য কোন পদ্ধতি নিতে হবে।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে কি মোটা হয়
বন্ধুরা আজ আমি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।অনেক নারী প্রশ্ন করেন যে,জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে কি মোটা হয়।তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।পিল অর্থাৎ গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট বা বড়ি।এতে থাকে স্টোজেন এবং প্রোজেস্টেরন নামক দুটি হরমোনের বিভিন্ন উপাধিক মিশ্রণ।স্টোজেন ডিম্বাশয় থেকে পরিণত ডিম্বনু নির্গমনে বাধা দেয়।
প্রোজেস্টেরন জরায়ুর মুখে নিঃসরণ কমিয়ে ঘন করে তুলে ফলে শুক্রাণু জরায়ুর মুখে প্রবেশের বাধা পায়।প্রবেশ করলেও ডিম্পনালি পর্যন্ত গিয়ে ডিম্বাণুর সঙ্গে মিলিত হতে পারেনা।ফলে গর্ভসঞ্চার হয় না।স্টোজেন এবং প্রোজেস্টেরন দুটি সেক্স হরমোন।পিল খেলে শতকরা ২৫ জন মহিলার প্রথম ছয় মাসে ২ কেজি করে ওজন বাড়ে।তারপর আর বাড়ে না।
যদি বাড়তে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।পিল সব মহিলার সহ্য হয় না।ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পিল সেবন করলেন নানা সমস্যা এড়ানো সম্ভব।পিল খেলে মোটা হয় তবে তবে এটি বয়স এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে না।সাধারণত সব পিল মোটা হতে সাহায্য করে।সুতরাং পিল সেবন করা অবস্থায় নিয়ম তান্ত্রিক খাবার গ্রহণ করুন।
এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।বন্ধুরা আমি যে পিলটি নিয়ে আলোচনা করলাম সেই পিলটির নাম হল ফেমিকন।এটি হলো স্বল্পমাত্রায় জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি।অনেকেই আছেন যারা নববিবাহিত,এবং যারা নতুন সংসার গড়েছেন।তারা চিন্তায় পড়ে যান যে কোন পদ্ধতিটা বেছে নেবেন।তাদের জন্য বলব যে এই পিলটি খুবই উত্তম।
অবশ্যই তার আগে একজন গাইনি ডাক্তার বা নারী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিন।আপনার শরীরের অবস্থা আপনার শরীরে কন্ডিশন দেখে উনি আপনাকে পরামর্শ দিবেন আপনি কোন পদ্ধতি বা কোন পিলটি গ্রহণ করবেন।আমাদের মধ্যে যে ধারণাটা রয়েছে পিল খেলে মোটা হয় এটা কিছুটা হলেও সত্যি।এটি চিন্তা করে ভয় পেলে চলবে না।তাই এ ধরনের পরামর্শ পেতে অবশ্যই ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণ জেনি নিন কারণগুলি
হ্যালো বন্ধুরা অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে অধিকাংশ নারী জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার করেন।দাবি করা হয় এ সকল পিল ৯৯.৭% নারীকে অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে বাচাই।আসলেই কি এসব পিল শতভাগ কার্যকরী কিংবা পিল সেবন করলেই কি গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে না।
প্রথম প্রশ্ন,জন্ম বিরতি কর পিল খাওয়ার পরেও কি গর্ভধারণ হতে পারে।
উত্তরটা হল না।পিল সেবন করার পরে গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।দেখা গেছে সাধারণভাবে এ ধরনের গর্ব নিরোধক পিলের ব্যর্থতা ৯ শতাংশ।আবার কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পিলের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
দ্বিতীয় প্রশ্ন পিল সেবনের পরে কখনো হতে পারে গর্ভধারণ আসুন জানা যাক।
(১)নিয়মিত না খাওয়া।নিয়মিত পিল না খেলে এটা কাজ করবে না।অন্যান্য হরমোন কণ্ঠস্টর মতোই এসব নারী দেহের সংশ্লিষ্ট হরমোনর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।অধিকাংশ পিল স্টোজেন এবং প্রজেস্টেরেন হরমোনের সমন্বয়ে কাজ করে।নিয়মিত পিল না খেলে এসব হরমোনের ঘাটতি দেখা দেয়।হলে নারী ডিম্বাশয় আগের মত উর্বর হয়ে উঠে বলে জানাই।
(২)প্রতিদিন সঠিক সময়ে পিল না খাওয়া।বিজ্ঞানীরা ওরাল হরমোন ডোজকে নিরাপদ করতে গবেষণা চালিয়েছেন।প্রজেস্টেরেন স্ট্রোজেন পিলের কার্যকারিতা পেতে হলে ৬ ঘন্টা থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। প্রজেস্টেরেন পিল ব্যবহার করতে হবে প্রতিদিনের ভিত্তিতে।একদিন বাদ পড়লে দেহের হরমোনের মাত্রা কমে যায়।
(৩)বিশেষ চিকিৎসা অবস্থায়।কিছু বিশেষ চিকিৎসার কারণে এসব পিল কাজ করে না।
(৪)হারবাল সাপ্লিমেন্ট।হারবাল সাপ্লিমেন্ট এর কারনে গর্ভধারণ পিলের কার্য ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে।এজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।বিশেষ ঔষধ এবং হারবাল সাপ্লিমেন্ট এর কারনে গর্ভনিরোধনে ব্যাকআপ ব্যবস্থার কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা।
মনে রাখবেন একটি সন্তানের আগে পিল না খাওয়াই ভালো।পরবর্তীতে সন্তান ধারণের জন্য মারাত্মক সমস্যা হতে পারে।একটি সন্তানের পর পরবর্তীতে দীর্ঘদিন পিল খেলে পরবর্তীতে সন্তান ধারণের বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে।এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়া সহ নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে পিল সেবনে।
মিনিকন পিল খাওয়ার নিয়ম।
হ্যালো ভিউয়ার্স আজ আমি আলোচনা করব মিনিকন পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্ক নিয়ে।যেসব মা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান,মিনিকন পিল মূলত তাদের জন্য প্রযোজ্য বা খাবার পিল।মিনিকন পিল খেলে বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে কোন সমস্যা হয় না।বর্তমান বিশেষ লক্ষ লক্ষ মহিলা জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য খাবার পিল ব্যবহার করতেছেন।
কারণ খাবার পিল আধুনিক অসহনীয় ও কার্যকরী জন্মবিরতিকর পদ্ধতি।এটি অস্থায়ী এবং সহজেই পরিবর্তনযোগ্য।যতদিন সন্তান না চাইবেন ততদিন একনাগারে ব্যবহার করতে পারেন।পিল খাওয়া বাদ দেওয়ার সাথে সাথে তারা আবার গর্ভধারণ করতে পারবেন।জন্ম বিরতি করণ নিশ্চিত করা ছাড়াও এর কিছু স্বাস্থ্য গত উপকারিতা রয়েছে।
এখন আমরা জানব মিনিকন কি?
মিনিকন কিভাবে কাজ করে?
মিনিকন কাজের জন্য?
মিনিকন কখন এবং কিভাবে শুরু করতে হয়।
সাধারণত দুই ধরনের জন্ম বিরতিকরণ বিল পাওয়া যায়।এর মধ্যে একটি হল মিশ্র খাবার পিল যাতে এসট্রোজেন এবং প্রজেক্টরন নামক দু ধরনের হরমোন রয়েছে।অন্য খাবার পিল জা এস এম সি কোম্পানির মিনিকন নামে বাজারজাত করছ।যাতে শুধুমাত্র প্রজেস্টেরন নামক একটি হরমোন রয়েছে।এতে যে পরিমাণ প্রজেস্টেরন রয়েছে যা মিশ্র খাবার প্রোজেস্টেরনের চেয়েও কম।
এখন জেনে রাখি মানিকন কিভাবে কাজ করে।মিনিকন জরায়ুর মুখের চেলসমা কে ঘন করে,ফলে শুক্র কিট জরায়ুর ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না।এবং ডিম্বাশয় থেকে ডিম নির্গমন বন্ধ রাখে।মিনি করার সুবিধা।প্রসবের পর শিশুকে বুকের দুধ পান করাচ্ছেন,এমন মায়েরা জন্ম বিরতিকরণ হিসাবে নিশ্চিন্তে মিনিকন পিল ব্যবহার করতে পারেন।
মিনিকন মায়ের বুকের দুধের পরিমাণ এবং গুণগত মান কমতে দেয় না।সন্তান প্রসবের ছয় সপ্তাহ পর থেকেই মিনিকন ব্যবহার করা যায়।এখন জানবো,মিনিকন খাবার খাবার পিল ব্যবহার করার সঠিক সময়।শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে সন্তান প্রসবের ছয় সপ্তাহ পর থেকে মেয়েদের কোন পিল ব্যবহার করা শুরু করা যায়।
যে সকল মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ পান করাচ্ছেন না তারাও প্রসবের পরপরই মিনিকন পিল ব্যবহার করতে পারেন।অন্যান্য মহিলাদের বেলায় প্রথম কিংবা দ্বিতীয় দিন থেকেই মিমিকন পিল ব্যবহার করতে হবে।প্রথম দিন যে সময় পিল খাওয়া শুরু করবে প্রতিদিন সেই একই সময়ে পিল খেতে হবে।
একটি প্যাকেটের সমস্ত পিল খাওয়া শেষ হয়ে গেলে পরের দিন থেকে আরেকটি প্যাকেটে পিল খাওয়া শুরু করতে হবে।দুই প্যাকেট পিলের মাধ্যমে কোন বিরতি দেওয়া যাবে না।পিল খাওয়া ভুলে গেলে যা করবেন।প্রতিদিন যে নির্দিষ্ট সময়ে পিল খান।তার চেয়েও তিন ঘন্টাও যদি দেরি করে ফেলেন তাহলে মনে হওয়ার সাথে সাথে পিলটি খেয়ে নেবেন।
পরবর্তী দুইদিন নিশ্চিত সুরক্ষার জন্য অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করবেন।সেই সাথে প্যাকেটের নির্দিষ্ট পিল গুলি সঠিক সময় সঠিক নিয়মে খেত থাকবেন।পরপর দুই দিন মিনিকন পিল খাওয়া ভুলে গেলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।সে ক্ষেত্রে পিল খাওয়া বাদ দিয়ে নন হরমোনাল অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
তারপর পরবর্তী মাসিকের প্রথম দিন থেকেই আবার মিনিকন পিল খাওয়া শুরু করুন।পিল বন্ধ করার চার থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে মাসিক না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে ফেমিকন এবং মিনিকন পিল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলাম।এবং কোন পিল কারা খাবেন এ সম্পর্কেও আলোচনা করার চেষ্টা করলাম।আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই পড়লে উপকৃত হবেন।তাই যদি আজকের আটিকেল থেকে আপনি কোন উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার পরিচিত লোক দেশে শেয়ার করবেন।
যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে।এবং জানার অজানা বিভিন্ন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন।ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url