পাসপোর্ট কোনটা সুবিধাজনক আপনার জন্য
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা পাসপোর্ট এবং ভিসা কি এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।যখনই আমরা দেশের বাইরে ট্রাভেল করার কথা ভাবি তো তখন সবার প্রথমে আমাদের মাথায় আসে পাসপোর্ট এবং ভিসা।
এ পাসপোর্ট ছাড়া আমরা দেশের বাইরে টেরেন্স করতে পারিনা।আশা করি পড়লে উপকৃত হবেন।এবং আজকের এই আর্টিকেলে জানানোর চেষ্টা করব কোন পাসপোর্ট আপনার জন্য সুবিধা জনক।এ বিষয়ে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
যখনই আমরা দেশের বাইরে ট্রাভেল করার কথা ভাবি তো তখন সবার প্রথমে আমাদের মাথায় আসে পাসপোর্ট এবং ভিসা।আপনাদের মধ্যে কারো কারো পাসপোর্ট তো রয়েছেই।অথবা ভিসা থাকতে পারে।অনেক মানুষ এমন রয়েছেন পাসপোর্ট আর ভিসার ডিফারেন্সটাই হয়তো জালা নেই।এমন অবস্থায় কুইক সাপোর্টের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম।
পাসপোর্ট এবং ভিসার ব্যাপারে ইনফরমেশন দিব আজকের আর্টিকেলে।এই আর্টিকেল পড়ার পর আপনার কমন কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।আর এই জন্য এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়বেন।আমরা তো অনেকেই জানিনা অনলাইনে পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে।বা কত টাকা খরচ হয়ে থাকে।
আর আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি কিন্তু আপনার জন্যই। কারন এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন সাধারণত পাসপোর্টে আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।এবং পাসপোর্টে আবেদন করার কতদিন পরে আপনি পাসপোর্টটি পেতে পারেন এবং কত টাকা খরচ হতে পারে।
- পাসপোর্ট এবং ভিসা কি এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
- পাসপোর্ট এর পেশা কি দিলে ভালো
- পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- পাসপোর্ট কোনটা সুবিধাজনক আপনার জন্য
- ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট এবং ভিসা কি এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
যখনই আমরা দেশের বাইরে ট্রাভেল করার কথা ভাবি তো তখন সবার প্রথমে আমাদের মাথায় আসে পাসপোর্ট এবং ভিসা।আপনাদের মধ্যে কারো কারো পাসপোর্ট তো রয়েছেই।অথবা ভিসা থাকতে পারে।অনেক মানুষ এমন রয়েছেন পাসপোর্ট আর ভিসার ডিফারেন্সটাই হয়তো জালা নেই।এমন অবস্থায় কুইক সাপোর্টের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম।
পাসপোর্ট এবং ভিসার ব্যাপারে ইনফরমেশন দিব আজকের আর্টিকেলে।এই আর্টিকেল পড়ার পর আপনার কমন কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।আর এই জন্য এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়বেন।তো চলুন শুরু করা যাক।এবং পাসপোর্ট এবং ভিসার ব্যাপারে সকল তথ্য জানা যাক।পাসপোর্ট এমন একটি ট্রাভেল ডকুমেন্ট যেটি কোন দেশের গভারমেন্ট তাদের নাগরিকদেরকে ইস্যু করে থাকেন।
এই ডকুমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেলের পারপাস থেকে সেই নাগরিকের ন্যাশনালিটি ও আইডেন্টটিকে ভেরিফাই করে।এডাল্ ছাড়াও চিলড্রেন এবং বেবিদের জন্য পাসপোর্ট থাকা জরুরী।পাসপোর্ট একটি স্মার্ট বুকলেট।
এখানে পার্সোনাল নেইম
ডেথ অফ বার্থ
প্লেস অফ বার্থ
জেন্ডার
ফটোস
সিগনেচার
পাসপোর্ট ডেট অফ ইসু
এবং ডেট অফ এক্সপেরি
আর পাসপোর্ট এর নাম্বার এর মত সকল ডিটেলস মেনশন করা থাকে।পাসপোর্ট তৈরি করার সময় আবেদনকারী সম্পর্কে ভালোভাবে ইনকোয়ারি করা হয় আর।তারপরেই তাকে পাসপোর্ট দেয়া হয়।এর জন্য অন্য দেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট সবচেয়ে ইম্পোর্টেন্ট আইডি হিসেবে অ্যাকসেপ্ট করা হয়।এছাড়াও ভিস আইটি অফিসিয়াল ডকুমেন্ট।যার মাধ্যমে ফরেন কান্ট্রিতে লিগাল এন্টি হতে পারবেন।
এবং যদি আপনি আমেরিকাতে ঘুরতে যেতে চান তো তখন আপনি ভিসা আমেরিকান গভারমেন্ট থেকেই পাবেন।এক্ষেত্রে বাংলাদেশের গভর্মেন্ট কোনোভাবে হেল্প করতে পারবে না।ভিসা ইনজুরি পাসপোর্ট এর উপর স্ট্যাম্প করে দেওয়া হয়।অথবা এটি পাসপোর্ট এর ভিতর আটকে দেওয়া হয়।ভিসা অনেক ধরনের হয়ে থাকে।যেটি ভিসা হোল্ডারএবং ফুস কান্ট্রির ডিফারেন্স রাইসের উপর নির্ভর করে।
আরো পরুনঃসৌদি ভিসা প্রসেসিং কত দিন লাগে
এর মানে আপনি কোন পারপাসে অন্য দেশে যেতে চাচ্ছেন।সেটা অনুযায়ী আপনার ভিসা ইসু হবে।এর মানে আমরা বলতে পারি যে পাসপোর্ট আমাদের পরিচয় পত্র।আর ভিসা আমাদের সেই অধিকার।এটিকে পাওয়ার পরে আপনি সে দেশে ঘুরতে পারবেন।যেটির জন্য আপনি আবেদন করেছেন।
পাসপোর্ট এর পেশা কি দিলে ভালো
প্রিয় ভিউয়ার্স,আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করার চেষ্টা করব পাসপোর্ট এর পেশা সম্পর্কে।আপনি যদি কোন একটা কাজের জন্য বিদেশে যেতে চান এবং সেটা হতে পারে বিভিন্ন দেশ যেমন,মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর সৌদি আরব ইত্যাদি।আপনি যে কোন দেশে যেতে চাচ্ছেন এবং সে ক্ষেত্রে আপনি পাসপোর্ট করতেছেন সেই পাসপোর্টে পেশাটা আপনি কি দিতে চাচ্ছেন এখানে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে।
অনেক জনে অনেক ধরনের মতামত হয়েছে,এমনও হতে পারে পাসপোর্ট করার সময় আপনি যেকোন একটা পেশা দিতে চাচ্ছেন।কিন্তু আপনি বাংলাদেশে যাই করেন না কেন কিন্তু আপনি ওই দেশে যে কি কাজটা করবেন।সেটা যদি স্পেসিফিক কোন কাজ হয়ে থাকে সেটা আপনি কিভাবে দিবেন।আপনি খোঁজাখুঁজি করতেছেন কি পেশার দেওয়া যায় সে ক্ষেত্রে।এবং আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার পাসপোর্টে কি পেশা দেওয়া দরকার।
তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন আশা করি আপনার পেশাটি সিলেট করতে পারবেন।মোট কথা হচ্ছে যারা কাজের জন্য যান তারা,লেবার পেশা সিলেক্ট করে থাকেন।যারা কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন সেটা যে কোন দেশ হতে পারে।পেশা সিলেট করার সময় অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনি কি কাজ করতে যাচ্ছেন।ধরে নিলাম আপনি একজন ড্রাইভার,সেক্ষেত্রে ড্রাইভিং হচ্ছে আপনার পেশা।
এটা আপনাকে সিলেট করে দিতে হবে।যারা নৌকার মাঝে আছেন বটম্যান। বটমেন ন দিয়ে লেবার দিতে পারেন।যারা হচ্ছে নাপিত বারবার,এটা না দিয়ে লেবার দিতে পারেন।যদি আপনি ক্লিনার হন তাহলে ক্লিনার দিতে পারেন।যদি আপনি সেপ হন যদি আপনার ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আপনি কোক নিতে পারেন।আপনার নামে যদি জমে জমা থাকে তাহলে ফার্মার দিতে পারেন।
আপনি যদি জেলে হন ফিসম্যান।ফিশম্যান তো কোনো ডকুমেন্ট হতে পারে না এ ক্ষেত্রে আপনি লেবার দিতে পারেন।আপনি যদি সিকিউরিটি গার্ড হন তাহলে গার্ড দিতে পারেন।ইত্যাদি পেশা সিলেট করতে পারেন।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনার পাসপোর্টে পেশা দেওয়া নিয়ে কোন সমস্যা হবে না।আশা করি বুঝতে পারছেন।
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
আমরা তো অনেকেই জানিনা অনলাইনে পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে।বা কত টাকা খরচ হয়ে থাকে।আর আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি কিন্তু আপনার জন্যই। কারন এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন সাধারণত পাসপোর্টে আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।এবং পাসপোর্টে আবেদন করার কতদিন পরে আপনি পাসপোর্টটি পেতে পারেন এবং কত টাকা খরচ হতে পারে।
আর এসব বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দিতে সাথে রয়েছি ব্লুবেরি এম এস আইটি।আপনি যদি পাসপোর্টে আবেদন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার প্রথমে যে জিনিসটি প্রয়োজন হবে সেটা হচ্ছে আপনার ভোটার আইডি কার্ড।আপনি যদি ভোটার আইডি কার্ড না থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি জন্ম নিবন্ধনের দিয়েও পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
(১)পুরনকৃত ওর ডিআইপি ফরম ১এর ২ কপি।চতুর্থ পাতায় প্রত্যয়নকারি কর্তৃক সত্যায়ন করতে হবে।
(২)সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি।পূরণ কিতো ফর্মে আঠা দিয়ে লাগিয়ে সত্যের করতে হবে।
(৩)জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র সত্যায়িত দুই কপি।
(৪)ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার গাড়িচালক এবং অন্যান্য কারিগরি পেশা সমূহের ক্ষেত্রে পেশাগত সনদপত্র সত্যায়িত কপি।
(৫)অপ্রাপ্ত বয়স্ক ১৫ বছরের কম,আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি,এবং আবেদনকারী পিতা-মাতার দুই কপি রঙিন ছবি,৩০/২৫ মিলিমিটার আটা দিয়ে লাগিয়ে সত্যেন করতে হবে।
(৬)অফিসিয়াল পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে সরকারি আদেশ জিও দাখিল করতে হবে।
(৭)অবসর প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে পেনশনবুকের ফটোকপি প্রদান সাপেক্ষে সাধারণ ফি,তে জরুরি সেবা প্রদান করা হবে।
তো বন্ধুরা এই কাগজপত্র সহ পাসপোর্ট অফিসের সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে আপনার পাসপোর্ট এর কাগজপত্র জমা দিয়ে আপনি নিজেই তার জন্য পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারেন।
পাসপোর্ট কোনটা সুবিধাজনক আপনার জন্য
পাসপোর্ট হচ্ছে এমন একটি জিনিস যার মাধ্যমে আপনি ফরেন দেশে ভ্রমন করতে পারবেন।পাসপোর্ট একটি দেশের প্রত্যেকটি নাগরিকের আমার মনে হয় থাকা উচিত কার।এটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এবং আপনার যে একটি পরিচয় বহন করে।পাসপোর্ট এর মাধ্যমে আপনি আপনার দেশকে রিপ্রেজেন্ট করেন।পৃথিবীর অন্যান্য যে কোন দেশে গেলে।
আপনারা সবাই জানেন যে ই পাসপোর্ট বাংলাদেশে চালু হয়ে গেছে।ই পাসপোর্ট হচ্ছে দুই ধরনের বা দুই মেয়াদের পাঁচ বছর মেয়াদী এবং ১০ বছর মেয়াদী।দুই মেয়াদের মধ্যে আবার একটি পার্থক্য রয়েছে ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৬৪ পৃষ্ঠা।এই দুই ধরনের পাসপোর্ট রাখা হয়েছে দুই মেয়াদে।এটা পাঁচ বছর মেয়েদের ক্ষেত্রেও এবং ১০ বছর মেয়াদী ক্ষেত্রেও।
আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৬৪ পৃষ্ঠা এবং কোনটি কাদের জন্য ভালো হবে এই বিষয়ে আজকে আলোচনা করব।আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।৬৪পৃষ্ঠা বা ৪৮ পৃষ্ঠা ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্টে পাতা রয়েছে ২৪ টি।এবং ৬৪ পৃষ্ঠার যে পাসপোর্ট তাকে পাতা রয়েছে ৩২ টি।এই ৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৪৮ পৃষ্ঠার পাতাটা কিভাবে খরচ হয় এটা আপনাদেরকে আগে জানাই।
আপনারা যখন বিভিন্ন দেশে ভ্রমন করতে যান তখন আপনার যে পাসপোর্ট রয়েছে সেই পাসপোর্ট এর একটি করে পৃষ্ঠায় ছিল বা সেই দেশের স্টিকার মেরে দেয়া হয়।যে পৃষ্ঠাতে সি এল বা স্টিকার মেরে দেয়া হয় সেই পৃষ্ঠাতে পরবর্তীতে সিল মারার জন্য আর কোন জায়গা থাকে না।পরবর্তীতে অন্য কোন দেশে যেতে হলে আবার পরবর্তীতে পৃষ্ঠাতে ছিল বা স্টিকার মেরে দেয়।
এজন্য যারা ঘন ঘন বিদেশ ভ্রমণ করেন তাদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্টটি প্রযোজ্য।কেননা আপনি যদি ঘন ঘন বিদেশ ভ্রমণ করেন তাহলে ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্টটি খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়।এক্ষেত্রে তাদের আবার পৃষ্ঠা বৃদ্ধি করার জন্য আবার নতুন করে পাসপোর্ট ইসু করতে হয়।এক্ষেত্রে ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট এর চেয়ে ৬৪ পৃষ্ঠার যে পাসপোর্ট রয়েছে এটা তাদের জন্য ভালো হবে।
ইন্টারন্যাশনাল লেভেলের জায়গাগুলো ব্যবসায়ী বা সেলিব্রিটি রয়েছেন তাদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠা থেকে ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট ভালো হবে বলে আমি মনে করি।যারা প্রয়োজন ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ করেন না তাদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট বেটার হবে।কারণ তারা খুব কমই দেশের বাইরে যাই।
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
দালাল ধরে পাসপোর্ট করার দিন শেষ এখন নিজেই নিজের পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করা যায়।কারণ এখন আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি দিতে হবে না। ছবি এবং অন্য কোন ডকুমেন্টস সত্যায়িত করা লাগে না।শুধুমাত্র অল্প কয়েকটি ডকুমেন্টস দিয়েই আপনি পাসপোর্ট করতে পারবেন।আজকে আমরা জানবো কি কি ডকুমেন্টস লাগে পাসপোর্ট করতে।
যখন আমরা পাসপোর্টের ডকুমেন্ট সামারি দেখব তখন ওইখানে সাতটি ডকুমেন্টস এর কথা বলা রয়েছে।সবার জন্য সাতটি ডকুমেন্টস লাগবে না।বিভিন্ন জনের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে কারো কারো তিনটি চারটি বা পাঁচটি লাগত পারে।এখানে যে অ্যাপ্লিকেশনটি এটি হচ্ছে আমার পাসপোর্ট অ্যাপ্লিকেশন।আমার পাসপোর্ট এপ্লিকেশনটিতে আমি যে ডকুমেন্টগুলো দিয়েছি সেটি হচ্ছে।
(১)চালান বা আমি যেই টাকা পেমেন্ট করেছি পেমেন্ট রশিদ।
(২)অ্যাপ্লিকেশন সামারি।
(৩)এপ্লিকেশন ফর্ম।
(৪)ওল্ড পাসপোর্টের কপি যদি থাকে।
(৫)এন আইডি কার্ড বাধ্যতামূলক অথবা জন্ম নিবন্ধন কার্ড।বাবা-মায়ের ভোটার আইডি কার্ড।
লেখকের মন্তব্য
আজকের এই আর্টিকেলে পাসপোর্ট এর বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলাম।কোন ধরনের পাসপোর্ট ব্যবহার করা সুবিধা জনক এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করলাম।পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে এ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করলাম।তাই যদি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি কোন উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url