কাঁচা মরিচের খাওয়ার ৫ উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা কাঁচা মরিচের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুজি করা পরেও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে কাঁচামরিচ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।
কাঁচা মরিচের খাওয়ার ৫ উপকারিতা
এবং আজকের এই আর্টিকেলে কাঁচা মরিচ খাওয়ার পাঁচটি উপকারিতা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।যদি এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

কাঁচা মরিচ ঝাল হয় কারণ এর মধ্যে থাকা ক্যাপসিনের নামক উপাদানের কারনে।আর এই একই উপাদান শরীরের মেটাবলিজম এর গতি বাড়ি এর সহজে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।কাঁচা মরিচ নিয়ে এমন কিছু তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব যা হয়ত আপনারা প্রথমবার শুনে থাকবেন।কাঁচা মরিচ আমরা কম বেশি সকলে খেয়ে থাকি।

কিন্তু আমরা না জানার কারণে এত বড় পুষ্টি সমিত খাবারটি পুষ্টির গুণ নষ্ট করে ফেলে।যা খাওয়ার পরেও কোন উপকারেই আসে না আমাদের শরীরের জন্য।কাঁচামরিচ সাধারণত খাদ্যের সাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।এর বিশেষ উপাদান ক্যাপসাইকিন যা মরিচের ঝাল বাড়াই।

এতে আছে ভিটামিন এ,সি,বি সিক্স আইরন পটাশিয়াম এবং খুব সামান্য পরিমাণ প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট।ঝাল সদের সজিগুলোতে থাকে বিটা ক্যারোটিন,বিটা ক্রিপ্টোক্সানথিন ও লুটেইন জিয়াক্সানথিন ইত্যাদি উপাদান।
  • ওজন কমাতে কাঁচা মরিচ খাওয়ার উপায়
  • কাঁচা মরিচ খাওয়ার নিয়ম
  • ভাতের সাথে কাঁচা মরিচ খেলে কি হয়?
  • কাঁচা মরিচের খাওয়ার ৫ উপকারিতা
  • কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা

ওজন কমাতে কাঁচা মরিচ খাওয়ার উপায়

কাঁচা মরিচ ঝাল হয় কারণ এর মধ্যে থাকা ক্যাপসিনের নামক উপাদানের কারনে।আর এই একই উপাদান শরীরের মেটাবলিজম এর গতি বাড়ি এর সহজে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।বলতিমোরে বায়োফিজিক্যাল সোসাইটি ৫৯ তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রকাশিত এক গবেষণা রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।

সেই গবেষণায় ইঁদুরের ওপর প্রয়োগ করে দেখা গেছে,অতিরিক্ত পুষ্টি জাতীয় খাবার দাবার খাওয়ানোর পরেও পরীক্ষাগারে নির্দিষ্ট ইঁদুরকে ক্যাপসুলিন খাওয়ানোর ফলে তাদের ওজন তেমন বাড়ে না।এ তথ্য অতিরিক্ত ওজন বিশিষ্ট মানুষদের জন্য সুখবর হতে পারে।ওয়াওমিং ইউনিভার্সিটি গবেষকদের মতে মোটো সোটা মানুষের মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে ক্যাপসুলিন খুবই কার্যকর হতে পারে।

এছাড়াও ক্যাপসিন এর প্রভাবে শরীরের শক্তি ক্ষয় হয় এবং তাপ উৎপন্ন হয়।এর ফলে সাদা চর্বি রূপান্তরিত হয় বাদামি চর্বিতে।শরীরের সাদা চর্বি শক্তি সঞ্চয় করে রাখে এবং বাদামী চর্বি তাপ সৃষ্টি করে।খুব বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া এবং শারীরিকভাবে সক্রিয় না থাকার ফলে মেটাবলিজমের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং ওবিসিটি দেখা দেয়।

তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন ক্যাপসুলিন এর এই গুন।এই পরিস্থিতিতে কাঁচা মরিচ খাওয়াটা উপকারী হলেও এ বিষয়ে খুবই সাবধান থাকতে হবে।যদি ভেবে থাকেন একটা টোস্ট বা অমলেট এর সঙ্গে অনেকগুলো লঙ্কা খেয়ে নিলেই কাজ হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়।এর একটি নির্দিষ্ট মাপ রয়েছে।

এজন্যই গবেষকরা ক্যাপসুলিন থেকে প্রকৃত ডাইরেট সাপ্লিমেন্ট তৈরি করার জন্য বিশেষ ভাবনা চিন্তা করেছেন।যা শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণের নয় স্বাস্থ্যের আরো নানা সমস্যার প্রতিকারের কাজে লাগে।সাইনাস বা বন্ধ নাকের সমস্যায় আমরা হামেশাই ঝাল খেয়ে থাকি।গবেষণায় জানাচ্ছে ব্যথা কমাতে ও ক্যাপসুলিন বেশ উপকারী।

কেউ কেউ মোটেও ঝাল সহ্য করতে পারেন না আবার কারো কারো ঝাল ছাড়া আবার চলে না।গবেষণায় দেখা গেছে যাদের ঝাল খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে একাধিক শারীরিক সমস্যা তাদের ধারে কাছেও ভেসে না।

কাঁচা মরিচ খাওয়ার নিয়ম

আজ আমি কথা বলবো কাঁচা মরিচ নিয়ে ।আপনি কি কাঁচামরিচ খান তা জেনে খাবেন।কাঁচা মরিচ খেলে কি কি ঘটে আপনার শরীরে।একটি কাঁচামরিচের স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং কাঁচা মরিচ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কথা বলব।কাঁচা মরিচ নিয়ে এমন কিছু তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব যা হয়ত আপনারা প্রথমবার শুনে থাকবেন।

কাঁচা মরিচ আমরা কম বেশি সকলে খেয়ে থাকি।কিন্তু আমরা না জানার কারণে এত বড় পুষ্টি সমিত খাবারটি পুষ্টির গুণ নষ্ট করে ফেলে।যা খাওয়ার পরেও কোন উপকারেই আসে না আমাদের শরীরের জন্য।তাই কিভাবে খেলে এর সঠিক উপকারিতা পেতে পারি।এবং কিভাবে কতটা পরিমাণ খাওয়া উচিত।পাতে কাঁচা মরিচ ছাড়া অনেক বাঙ্গালীর এখনো খাওয়ায় হয় না।

কিন্তু কাঁচা মরিচের ব্যবহার কি কেমন রান্নায় ঝাল আর সুগন্ধ বাড়ানোর জন্য।কিন্তু তাই নয় কাঁচা মরি ভিটামিনের একটি চমৎকার উৎস।কাঁচা মরিচা রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ।আধাকাপ পরিমাণ কাঁচামরিচ কুচি প্রায় ৮০০ইউনিটের বেশি ভিটামিন আছে।আরে ভিটামিন আমাকে দৃষ্টিশক্তির জন্য খুবই ভালো।এছাড়া আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

আধা কাপ পরিমাণ কাঁচা মরিচ রয়েছে ১৮২মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।যা একজন পণ্য বয়স্ক মানুষের দৈনিক ভিটামিন সি এর চাহিদা পুরোপুরি পূর্ণ করতে সক্ষম।তার মানে হচ্ছে আধা কাপ কাঁচা মরিচ সালাদে বা অন্যান্য তরকারিতে দিয়ে খেতে পারলে আপনার অন্য কোন ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া দরকারই হবে না।চলুন জেনে নেই গবেষকরা এই ব্যাপারে কি বলছেন।

গবেষণা বলছেন কাঁচা মরিচের ভিটামিন সি তা প্রতিরক্ষা আলো এবং বাতাসের কারণে একটু একটু করে কমতে থাকে।তাই তাজা কাঁচা মরি যদি নাও খেতে পারেন তাহলে ঠান্ডা এবং অন্ধকার জায়গায় সংরক্ষণ করে রাখুন।এজন্য বাজার থেকে আনা তাজা কাঁচামরিচ গুলো পলিতে করে মুখ আটকে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

এবং সংরক্ষণ করা কাঁচা মরিচ গুলো তিন-চার দিন এর মধ্যে খেয়ে শেষ করার চেষ্টা করুন।সব ধরনের কাঁচামরিচে আছে ক্যাপসিকিন নামক একটি উপাদান।এই ক্যাপসিক খোদা কমায় এ ক্যাপ্সি সিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে আমেরিকা ইনস্টিটিউট অফ ক্যান্সার রিসার্চ বলছেন তাজা সবুজ কাঁচামরিচের যে ক্যাপসিকিন আছে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে পারে।

এছাড়াও কাঁচা মরিচের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে রয়েছে।সব ধরনের মরিযেই আছে ক্যাপসিকের নামের এক ধরনের উপাদান।আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ ক্যান্সার রিসার্জ একটি গবেষণায় বলেছেন তাদের সবুজ কাঁচামরিচের যে ক্যাপসুল আছে তা শরীরে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে পারে।তাই কাঁচা মরিচে শুধু ঝালি নেই আছে অনেক উপকারও।

প্রতিদিন যাদের ভাতের সাথে একটি কাঁচা মরিচ না খেলেই চলে না।তাদের জন্য বড় সুখবর হচ্ছে ভিটামিন এ সি বি সি আয়রন পটাশিয়াম জনিত সমস্ত রোগ থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন।কাঁচা মরিচ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

ভাতের সাথে কাঁচা মরিচ খেলে কি হয়?

প্রতিদিন যাদের ভাতের সাথে একটি কাঁচা মরিচ না খেলেই চলে না তাদের জন্য সুখবর হচ্ছে কাঁচা মরিচ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।মরিচকে ঝাল বানায় এর বিশেষ উপাদান ক্যাপসাইন।এখন আমরা জেনে নেব কাঁচা মরিচের কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।গরমকালে কাঁচামরিচ খেলে খামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে।

প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমে যায়।নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিন্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।কাঁচামরিচ মেয়েটা বলেজম বাড়িয়ে ক্যালোরি পড়াতে সহায়তা করে।কাঁচা মরিচের প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে।নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।

কাঁচামরিচা আছে ভিটামিন এ যা হার দাত ও বিউ কাজ ভালো রাখতে সহায়তা করে।কাঁচা মরিচের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি আছে।যা মাডি ও চুলের রক্ষা করে।নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা কমে।প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে ত্বকে সহজে বলি রেখা পড়ে না।

কাঁচা মরিচে রয়েছে ভিটামিন সি তাই যে কোন কাটা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ খুবই উপকারী।কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর সর্দি কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।তাহলে তো বন্ধুরা বুঝতেই পারছেন কাঁচা মরিচ কতটা উপকারী।তবে অবশ্যই একটি কথা মনে রাখবেন মরিচ খুব বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবেনা।

এতে আপনাদের খাদ্যনালীর ক্ষতি হতে পারে।তাই পরিমিত পরিমাণে প্রতিদিন কাঁচামরিচ খাওয়ার অভ্যাস করুন আপনি অনেক সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।

কাঁচা মরিচের খাওয়ার ৫ উপকারিতা

আমাদের রান্নাঘরের অন্যতম পরিচিত উপাদান হলো কাঁচা মরিচ।আপনি কি জানেন বোটানিক্যাল শ্রেণীবিন্যাস অনুসারে কাঁচামরিচ আসোলে ফল।স্পষ্ট করে বললে এটি আসলে বেরি জাতীয় ফল।এর ঝাঁজানো স্বাদ এবং রঙের জন্যই বেশিরভাগ মসলাদার খাবার এই ব্যবহার করা হয়।মরিচে থাকি বিভিন্ন ভিটামিন।যেমন ভিটামিন এ ভিটামিন বি সিক্স ভিটামিন কে।

এর সঙ্গে এটা থাকে মিনারেল যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,ফলেট,পটাশিয়াম,থিয়ামিন,আয়রন কপার ইত্যাদি।যে কারণে প্রতিদিনের খাবারে মরিচ রাখা জরুরী।চলুন জেনে আসবো কোন পাঁচ কারণে প্রতিদিন মরিচ খাওয়া জরুরী।

(১)মরিচ মেদ কমায় এবং স্থূলতা প্রতিরোধ করে
মরিচে থাকা ক্যাপসাইসির নামক উপাদান ঝালছাদ সৃষ্টি করে।এর আছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা।ক্যাপসাইসিন হলো শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল ও স্থূলতা প্রতিরোধে কাজ করে।নিয়মিত মরিচ খেলে তা মেদ কমায় আর সেই সঙ্গে আপনাকে পৌঁছে দেয় কাঙ্খিত ওজনের লক্ষ্যে।

(২)মরিচ ক্যান্সার দূরে রাখে
ভারতের মনিপাল হাসপাতালের পুষ্টিবিদ পুয়সালি ভার্মা বলেন প্লেবন এইড,ফেনলিক এসিড,ক্যারোটিন এইট,এবং এজ করবার এসিডের অন্যতম উৎস হলো কাঁচা মরিচ।এসব উপাদানে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও এন্টি ইন প্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য।ক্যাপসাইসিনের কেমো প্রতিরোধে বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

ফলে কাঁচামরিচ খেলে তা বিভিন্ন ক্যান্সার কোষ যেমন স্তন ক্যান্সার পোস্ট টেটিক ক্যান্সার ক্যান্সার কোলেস্টেরল ক্যান্সার ফুসফুসের ক্যান্সার গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার এবং অগ্নাশয় ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি প্রতিরোধে কাজ করে।

(৩)মরিচ হাট ভালো রাখে
ক্যাপসাইসিনের অনেকগুলো ফারমার কোলজিক্যাল সুবিধা রয়েছে।এটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যাথা এবং ইসকিমিক হার্ড ডিজিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারেন পারে।মরিচের সবুজ রং ক্লোরোফিল এবং ক্যারোটিন এইট এর সংমিশ্রণ।ক্যারোটিন এইট আলো এবং অক্সিজেন থেকে শরীরের টিস্যুকে সুরক্ষা দিতে পারে।নিয়মিত মরিচ খেলে হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর ঝুকি কমে।এটি কার্ডিও পাসকুলার রোগ এবং টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কাজ করে।

(৪)বয়স ধরে রাখি এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
কাঁচা মরিচ এককটিক এসিডের অন্যতম উৎস।এজকটিক অ্যাসিড ফ্রি রেডিকেলের সঙ্গে লড়াই করার মত শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে।এটি ত্বকের ভিতর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।অধিক পরিমাণ এন্টি অক্সাইড অল্প বয়সে বুড়ে হয়ে যাওয়ার হাত থেকে প্রতিহত করতে পারে।

(৫)রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি বাতের ব্যথা কমাতেও সমান ভাবে কাজ করে।আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি এবং বজায় রাখার জন্য কাঁচামরিচ একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদ।ক্যাপসসিনে আছে আরো আছে আন্টি মাইক্রোবায়াল বৈশিষ্ট্য।এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে।

কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা

কাঁচামরিচ সাধারণত খাদ্যের সাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।এর বিশেষ উপাদান ক্যাপসাইকিন যা মরিচের ঝাল বাড়াই।এতে আছে ভিটামিন এ,সি,বি সিক্স আইরন পটাশিয়াম এবং খুব সামান্য পরিমাণ প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট।

ঝাল সদের সজিগুলোতে থাকে বিটা ক্যারোটিন,বিটা ক্রিপ্টোক্সানথিন ও লুটেইন জিয়াক্সানথিন ইত্যাদি উপাদান।এই উপাদানগুলো মুখে লালা আনে ফল খেতে মজা লাগে।এছাড়াও এগুলো ত্বক এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।চলুন জেনে নেই কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।

(১)গ্রীষ্মকালে মসলা জাতীয় খাবারের সাথে কাঁচা মরিচ খেলে তা ঘামের সাথে বেরিয়ে যাই ফলে শরীর ঠান্ডা থাকে।

(২)চর্বি জাতীয় খাবারের সঙ্গে কাঁচামরিচ খেলে মোটা হওয়ার কোন ভয় থাকে না।কারণ কাঁচামরিচের খাদ্যের সঙ্গে থাকে চর্বিকে ধ্বংস করে ফেলে।ফলে স্লিম থাকা যায়।

(৩)কাঁচা মরিচে অবস্থিত ক্যাপসাইসিন খাদ্যে থাকা উচ্চমাত্রার চর্বি শুষে নিয়ে শরীরে মেদ রোধ করতে সাহায্য করে।

(৪)এতে আছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে।

(৫)ত্বক ও চুল ভালো রাখতে কাঁচা মরিচে বিদ্যমান অ্যান্টি অক্সাডেন্ট দারুন উপকারি।

(৬)নিয়মিত কাঁচামরিচ খেলে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরের জ্বর সর্দি কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।যেকোনো ধরনের কাটা ছেড়া কিম্বা ঘা শুকানোর জন্য খুবই উপকারী।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে কাঁচা মরিচ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলাম।আজকের এই আর্টিকেলে কাঁচামরিচ সম্পর্কে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং কাঁচা মরিচে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল আলোচনা করলাম।যদি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচয় লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে আপনার পরিচিত লোকজন উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url