ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা সহবাসের কত ঘন্টা পর পিল খেতে হয় এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন,কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করার পরেও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকেরে আর্টিকেল।আজকের আর্টিকেলে ইমারজেন্সি পিল নিয়ে বেশ কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।
ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।এবং আজকের এই আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সে বিষয়টি হলো,ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়।তাই এ বিষয় নিয়ে জানতে হলে আজকের এই কাটিকাটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
ইমারজেন্সি বিল বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় ওষুধ।কিন্তু এর সম্পর্কে আমরা কতটুকুই বা জানি।আর যা জানি এর কতটুকুই বা সঠিক।চলুন আজকে ইমারজেন্সি বিল সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক।ইমারজেন্সি পিল একটি হরমোনাল ওষুধ।যা ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বানশয় নিঃসরণ অর্থাৎ অভালেশনের প্রক্রিয়াকে পিছিয়ে দেয।
আরো পরুনঃ পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে কি করনীয়
তিক্ত ডিম্বানুকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপিত হতে বাধা দেয়।আমাদের কাছে অনেকে প্রশ্ন করেন যে,সহবাস করার কত ঘন্টা পরে পিল খেলে আর আনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি হবে না।অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভরদে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সেবন বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি।কিন্তু নানা কারণে পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির জন্য বিভিন্ন ধরনের পিলের ব্যবহার করা দেখা যায়।সর্ব মাত্রই জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশে ফেমিকনের বেশ সুনাম রয়েছে।
এবং ফেমিকনের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়।প্রায় প্রত্যেকটি ফার্মেসিতে এই পিল কিনতে পাওয়া যায়।ফেমিকন পিল হচ্ছে বাংলাদেশ এস এম সি কোম্পানির একটি ব্যান্ড।এটি মূলত গর্ভনিরোধন পিল এবং দম্পতিদের পরিবার পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।বিভিন্ন ধরনের স্বল্প মাত্র পীলের মাধ্যমে ফেমিকন অন্যতম।
- সহবাসেরে কত ঘন্টা পর পিল খেতে হয়
- ফেমিকন খাওয়ার উপকারিতা এবং নিয়ম
- জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার পরেও কেনো গর্ভধারণ হয়?
- ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়?
- ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার পর কী কী সমস্যা হতে পারে
সহবাসেরে কত ঘন্টা পর পিল খেতে হয়
আজ আমি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিকস নিয়ে আলোচনা করব।তবে আজকের আর্টিকেলটি একটু ব্যতিক্রম এবং গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের কাছে অনেকে প্রশ্ন করেন যে,সহবাস করার কত ঘন্টা পরে পিল খেলে আর আনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি হবে না।অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভরদে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সেবন বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি।
কিন্তু নানা কারণে পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে এবং পিল সেবন করার পরেও হয়ে জেতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত পেগনেন্সি।তাই পিল খেতে যেন অবশ্যই কিছু বিষয়ে জেনে রাখা উচিত।অনেকেই পিল নিয়মিত ব্যবহার করতে ভুলে যান।এটাই সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।গণতন্ত্র প্রেগনেন্সির ঝুঁকি থেকে যায়।
পিল শুরু করার ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে ভুলে গেলে পিলে কাজ করেনা।সুতরাং এ ব্যাপারে আপনাকে একটু সচেতন হতে হবে।একটি পিল খেতে ভুলে গেলে যখনই মনে পড়বে তখনই সেই পিলটি খেয়ে নিন এবং ওই দিনের নির্ধারিত পিল টাও নির্ধারিত সময়ে খেয়ে নিন।যদি পরপর দুইদিন আপনি পিল খেতে ভুলে জান তাহলে ঝুকি একটু বেশি থাকবে।
এবার আসি সহবাসের কত ঘন্টা পরে পিল খেলে প্রেগনেন্সির ঝুকি থাকে না।
সাধারণত ৭২ ঘন্টা বলা হলেও,যদি ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি পিল খাওয়া শুরু করেন তাহলে সেটা সবচেয়ে বেশি নিরাপদ।এবং এটা ঝুকিহীন।তাই চেষ্টা করবেন ২৪ ঘন্টার মধ্যে পিল খাওয়ার।অনেক সময় পিল খাওয়ার পরে,বমি হয়ে উঠে আসলে এটা একদম,পিল খাওয়া ভুলেছ যাওয়ার মতই।পরবর্তীতে আবার খেতে হবে।
ফেমিকন খাওয়ার উপকারিতা এবং নিয়ম।
পিল একটি সহনীয়।এবং কার্যকরী আধুনিক জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির জন্য বিভিন্ন ধরনের পিলের ব্যবহার করা দেখা যায়।সর্ব মাত্রই জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশে ফেমিকনের বেশ সুনাম রয়েছে।এবং ফেমিকনের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়।প্রায় প্রত্যেকটি ফার্মেসিতে এই পিল কিনতে পাওয়া যায়।
ফেমিকন পিল হচ্ছে বাংলাদেশ এস এম সি কোম্পানির একটি ব্যান্ড।এটি মূলত গর্ভনিরোধন পিল এবং দম্পতিদের পরিবার পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।বিভিন্ন ধরনের স্বল্প মাত্র পীলের মাধ্যমে ফেমিকন অন্যতম।
ফেবিকন পিল খাওয়ার নিয়ম।একটি পাতায় মোট ২৮ টি পিল থাকে।এখানে ২১ টি সাদা ট্যাবলেট এবং ৭ লাল ট্যাবলেট থাকে।মেয়েদের পিরিয়ড শুরু হওয়ার প্রথম দিন বা দ্বিতীয় দিন থেকে শুরু করে টানা ২১ দিন সাদা ট্যাবলেট খেতে হবে।২২ তম দিন থেকে লাল ট্যাবলেট ঠিক খাওয়া শুরু করবেন।আপনারা যতদিন সন্তান নিতে না চান ততদিন পর্যন্ত নিয়মিত ট্যাবলেট খাবেন।
এবং সহবাস না করলেও প্রতিদিন নিয়মিত ফেমিকন ট্যাবলেট খেতে হবে।আর যখন বাচ্চা নিতে চান তখন এই পিল বা ট্যাবলেট খাওয়া বন্ধ করে দেন।কোনদিন ট্যাবলেট বা পিল খেতে ভুলে গেলে পরে দেন দুইটি ট্যাবলেট খেয়ে নিন।ফেমিকন খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে এটি দম্পতিদের সর্বম মেয়াদে জন্মনিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
অর্থাৎ যারা বিয়ের পর অল্প দিনের মধ্যে বাচ্চা নিতে চাই না এর জন্য এই ট্যাবলেট খাওয়া হয়।এছাড়া পিল খেলে নিয়মিত পিরিয়ড বা মাসিক হয়।এবং মাসিকের সমস্যা গুলো অনেকাশাই কমে আসে।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার পরেও কেনো গর্ভধারণ হয়?
আজকে আমি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।যা সব দাম্পত্যের জন্য জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ।যে সমস্যার কথা আমরা অনেকেই অনেকবার শুনেছি।আমরা অনেকেই এর কাছেই বলতে শুনেছি যে, জন্মনিয়ন্ত্রণে পিল গ্রহণ করার পরেও তাদে গর্ভধারণ হয়।আসলে এই সমস্যাটার কিছু কারণ রয়েছে।তাই আজকে আর্টিকেলে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।তাই আজ কি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল কিভাবে কাজ করে।
আমাদের প্রথমে এটা জানা উচিত যে পিল কিভাবে কাজ করে।কোন নারী পিল গ্রহণ করার পরে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়ে জড়ায়ুতে আসতে দেরি হয়।এ সময়ের মধ্যে জড়াতে থাকার শুক্রানু নষ্ট হয়ে যায়।ফলে ডিম্বাণু শুক্রাণু সঙ্গে নিষিক্ত হতে পারে না।ফলে গর্ভধারণও হয় না।তবে মানব দেহ বড় বিচিত্র।অনেক সময় কিছু শুক্রাণু দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকতে পারে।
তখন এই পিল খাওয়ার পরেও গর্ভসঞ্চর হতে পারে।এপর্যন্ত পাওয়া উপাত্ত অনুযায়ী দেখা গেছে যে প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ২ জন নারী অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খাওয়ার পরেও গর্ভধারণ করেছেন।
জন্ম নিবন্ধন পিল কেন ব্যবহার করা হয়।
অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ দাম্পত্য জীবনে অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে।অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে বাঁচতে অনেকে পিল ব্যবহার করে থাকে।একটি গবেষণার তথ্য মতে,জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ৯৯.৭শতাংশ নারীদের অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে রক্ষা করে।তবে অনেক ক্ষেত্রে এটা ব্যর্থ হয়েছে।অর্থাৎ পিল গ্রহণ করার পরেও গর্ভধারণের ঘটনাও ঘটেছে।
জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল খাওয়ার পরেও কেন গর্ভধারণ হয়
কেন গর্ভধারণ হয়।এ সমস্যাটি ঘটার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে।এর মধ্যে প্রধান যে কারণটি রয়েছে তা হলো।
(১) সময়মতো পিল না খাওয়া।অর্থাৎ নিয়মমেনে পিল না খেলে পিল কাজ করে না।পিল নারীদের দেহে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি হরমোনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।আর নিয়মিত পিল না খেলে এসট্রোজেন ও প্রোজেস্টিন এ দুটি হরমোনের ঘাটতি দেখা দেয়।এই হরমোন দয়ের ঘাটতির ফলে ডিম্বাশয়ের উর্বর হয়ে ওঠে।এবং এতে গর্ভধারণের সম্ভাবনাও থাকে।
(২)হারবাল সাপ্লিমেন্ট অর্থাৎ হারবাল সাপ্লিমেন্ট পিলের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দিতে পারে।আবার কিছু চিকিৎসা পদ্ধতির কারণে পিলে কাজ করে না।রেকর্ডিং চিকিৎসা বা এন্টি ফামগাল ড্রাগ পিলের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দিতে পারে।তবে আরেক ধরনের পিল রয়েছে যা অরক্ষিত যৌন মিলনের পর ব্যবহার করা হয়।এগুলোকে মর্নিং আপটার পিল বলা হয়।
এসব পীলের ক্ষেত্রে একটি সমস্যা হচ্ছে, অরক্ষিত যোনো মিলনের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পিল গুলো খাওয়ার প্রয়োজন না হলে কাজ করে না।তবে যত দ্রুত সম্ভব খাওয়া উচিত।এই ধরনের পীল ব্যবহারের একটি সুবিধা হচ্ছে,এটি প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসি থেকে কেনা যায়।তবে এগুলোতে ছোটখাটো কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়?
ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক শুরু হয়।এ বিষয়ে প্রচুর কমেন্ট পেয়েছি।ইমারজেন্সি পিল খাওয়া হয়েছে কখন পিরিয়ড শুরু হবে।ইমারজেন্সি পিল খেয়েছি পিরিয়ড হওয়ার নির্দিষ্ট সময চলে গেছে।এখন পর্যন্ত পিরিয়ড হচ্ছে না কখন হবে।তো এই বিষয় নিয়ে আজ আমি সংক্ষিপ্ত কিছু কথা বলার চেষ্টা করব।
যেহেতু পিরিয়ড বিষয় নিয়ে কথা বলা হচ্ছে,তাই আমাদের আগেই নেওয়া উচিত ইমারজেন্সি পিল আসলে কি জন্য খাওয়া হয়।ইমারজেন্সি পিল এর মাধ্যমে কোন পিরিয়ড শুরু হওয়ার কানেকশন আছে কিনা।যেমন বিভিন্ন ওষুধ আছে ডাক্তার দিয়ে থাকেন যেগুলো খেলে অনিয়মিত মাসিক হলে সেটা নিয়মিত হয়।সেরকম কোন কাজ ইমারজেন্সি পিলে করে কিনা।
এর উত্তর হচ্ছে মাসিক হওয়ার জন্য ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ানো হয় না।অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে বাঁচার জন্য ইমারজেন্সি পিল সেবন করা হয়।তবে এর প্রভাবে মাসিক আগে বা পরে হতে পারে।আবার ঠিক সময় হতে পারে কেননা সব ধরনের ইমারজেন্সি পিলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিদ্যমান।কারো কারো মাঝে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় আবার কারো কারো মাঝে পাশে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় না।
ইমারজেন্সি পিল এর যেসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল।যেমন অনেকেরই বমি বমি ভাব হয়।বমি বমি ভাব হওয়ার কারণে উনি মনে করেন আপনি প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছেন।এটা প্রেগনেন্সির কারণে হতে পারে আবার আবার ইমারজেন্সি পিল এর সার্টিফিকেটের কারণে হতে পারে।অনেকের মাঝে ঝিমানো ভাব দেখা দেয়।
শরীর প্রচুর দুর্বল লাগে।মাথা ব্যথা করে,অনেকের পেটে ব্যথা হয়।অনেকের স্তনে ব্যথা অনুভূতি হয়।কারো কারো যনি পথে হালকা রক্তক্ষরণ হয়।মাথা ঘোরাই পেট মোচর এবং আরেকটি অন্যতম সার্টিফিকেট হল মাসিক অনিয়মিত দেখা দিতে পারে।যার রেগুলার পিরিয়ড হচ্ছিল তারা যদি ইমারজেন্সি পিল খান তার ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের একটি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সেজন্য যেটা করতে হবে পিরিয়ড হওয়ার যে সম্ভাবনা সময় বা তারিখ সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এর মধ্যে পিরিয়ড শুরু হয়ে যায় কিনা।যদি সঠিক সময় হয়ে যায় তাহলে ভালো আর কোন চিন্তা নাই।আর যদি সঠিক সময় না হয় তাহলে এক সপ্তাহ বা ১০-১২ দিন অপেক্ষা করে দেখতে পারেন।তারপরেও যদি শুরু না হয় তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখতে পারেন।
আরো পরুনঃডেঙ্গু রোগের বিস্তার কিভাবে ঘটে
প্রেগনেন্সি টেস্ট করার পরেও যদি নেগেটিভ দেখায় তাহলে আর কিছুদিন ওয়েট করতে পারেন।তার কয়েকদিন পর আবার প্রেগনেন্সি টেস্ট করুন।টেস্ট করার পরেও যদি দেখেন আপনি প্রেগনেন্সি না তাহলে পরবর্তী মাসে পর্যন্ত ওয়েট করুন।ওয়েট কর পরে সেই মাসেও যদি না হয় তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।ডাক্তারের প্রয়োজন হলে আপনাকে পিরিয়ডের জন্য ওষুধ সেবন করতে বলবেন।
ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার পর কী কী সমস্যা হতে পারে
ইমারজেন্সি বিল বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় ওষুধ।কিন্তু এর সম্পর্কে আমরা কতটুকুই বা জানি।আর যা জানি এর কতটুকুই বা সঠিক।চলুন আজকে ইমারজেন্সি বিল সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক।ইমারজেন্সি পিল একটি হরমোনাল ওষুধ।যা ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বানশয় নিঃসরণ অর্থাৎ অভালেশনের প্রক্রিয়াকে পিছিয়ে দেয।তিক্ত ডিম্বানুকে জরায়ুতে প্রতিস্থাপিত হতে বাধা দেয়।ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর যে সমস্যা হতে পারে।
(১) বমি বমি ভাব।
(২)তীব্র মাথাব্যথা।
(৩)ওজন বৃদ্ধি।
(৪)পরবর্তী ঋতুস্রাব আগে বা দিতে হওয়া।
(৫)ঘন ঘন পিল খেলে পরবর্তী সময়ে গর্ভধারণের সমস্যা হতে পারে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম বা অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে চিন্তা করতেছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি থেকে বাঁচার উপায়।ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম।
এবং ইমার্জেন্সি পিল খেলে কি কি সার্টিফিকেট হতে পারে এ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করলাম।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনার উপকৃত হবেন।যদি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url