ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা মিনি স্টকে লক্ষণ কি কি এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি পরে জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে ব্রেন স্টোক এর কিছু উপসর্গ নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।
এবং আজকের এই আর্টিকেলে বেন্ড স্টোক থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করব।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটা পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
হঠাৎ কেউ স্টক করলে কি করবেন।চলুন জেনে নেওয়া যাক।জীবনও বেঁচে যেতে পারে।আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত দেখলে এমন কিছু শিখতে পারবেন যেগুলি প্রয়োগ করে হঠাৎ স্ট্রোক করা রোগীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন।এবং আর্টিকেলটি পড়া পরে শেয়ার করবেন যাতে করে অন্যরাও শিখতে পারে।নানা কারণে একজন মানব স্টকে আক্রান্ত হতে পারে।
স্টোকের ফলে,মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ হয়ে দ্রুত মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়েন আক্রান্ত ব্যক্তি।স্টকে আক্রান্ত থাকা যে কেউ যখন তখন স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন।ব্রেন স্টোক যখন হয়ে যায়। তখন আর হায় হায় করে কোন লাভ নাই।স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়,ঠিকঠাক না মানায়,সহসাই প্রাণ যাই।তাই চাই এমন কোন উপায় যা হবে স্ট্রোক প্রতিরোধের আস্থা ও সহায়।
আরো পরুনঃব্রেন স্ট্রোক হলে কি করা উচিত
ঠিক এরকমই আমি কিছু প্রতিরোধের স্টোক প্রতিরোধের কথা শেয়ার করব।যেগুলো আপনি ঠিকঠাক মেনে চলতে পারলে আপনার বাকি জীবন কিন্তু আপনি স্ট্রোক হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
- মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ কি কি?
- ব্রেন স্ট্রোক রোগীর খাবার তালিকা
- ব্রেন স্ট্রোক হলে কি হয়
- ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়
মিনি স্ট্রোক এর লক্ষণ কি কি?
হ্যালো ফ্রেন্ডস ওয়েলকাম টু মাই ওয়েবসাইট।আজকের এই আর্টিকেলে একটি ইম্পোর্টেন্ট টপিক্স নিয়ে আলোচনা করব।কারো বড় ধরনের স্ট্রোক হওয়ার কয়েক মাস বা কয়েক দিন পূর্বে টি আই এ ট্রানজিট স্কিমিক অ্যাটাক যাকে আমরা মিনি স্ট্রোক বলে থাকি এটা হতে পারে।এই টিআইএ কয়েক মিনিট বা কিছু সময় ধরে তাকে সাইন্স সিন্টম থাকতে পারে।
তবে সেটা পার্মানেন্টলি এত একটা ড্যামেজ করে না।এই টিআইএ একে পরবর্তী সময়ে আপনি বড় ধরনের ওয়ার্নিং হিসাবে ধরে নিতে পারেন।দেখা গেছে প্রতি তিনজনের মধ্যে যাদের এ টি আই এ ঘটেছে আগামী এক বছরের মধ্যে তাদের মধ্যে একজনের বড় ধরনের স্ট্রোক হয়েছে।বা তার সম্ভাবনা কিন্তু বেশি থাকে।যদি উনি ডাক্তারবাবুর পরামর্শ সঠিক সময়ে না নিয়ে থাকে।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, ট্রানজেট স্কিমিং অ্যাটাকের লক্ষণ গুলো কি কি।এই টিআই এর লক্ষণ গুলো কারো মধ্যে হঠাৎ করে প্রকাশ পায়।আবার অল্প সময়ের মধ্যে কিন্তু চলে যায় কিন্তু ঠিক হয়ে।খুব অল্প সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় ঘন্টা খানেক বা ২৪ঘন্টা হালকা থাকতে পারে।অনেক সময় দেখা যায় হঠাৎ করে অনেকে হাসপাতালে ছুটে চলে আসে।
কমপ্লেনটা এমন থাকে হাত-পা ঝিমঝিম করছে।শরীরটা খুব দুর্বল অনুভব করছে।মুখ বা শরীরের এক অংশ দুর্বল বা প্যারালাইসিস রোগীর মত লাগছে।কথা বলতে পারছেন না বা কথা মুখে লাগছে।কারো কথা বুঝতে অসুবিধা হওয়া।হঠাৎ করে চোখের সামনে আবছা বা অন্ধকার হয়ে যাওয়া।মাথা ঘুরা বা শরীরের ব্যালেন্সটা উনি ধরে রাখতে পারছেন না।
সব কিন্তু টিআই এর লক্ষণ বা মিনি স্টকে এর লক্ষণ।এমন লক্ষণ যদি কারো মধ্যে প্রভাব পাই তাহলে অবশ্যই নিকটবর্তী ডাক্তার বা হাসপাতালে যেতে হবে।
ব্রেন স্ট্রোক রোগীর খাবার তালিকা
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব ব্রেন স্ট্রোক রোগীদের জন্য কি কি খাবার খাওয়া যাবে।এ প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন যে ব্রেন স্ট্রোক করলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে।স্টোক রোগীর পরিবার থেকে প্রশ্ন আসে যে কি খেলে তাড়াতাড়ি শরীরে শক্তি পাওয়া যাবে এবং তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল।
স্টক হয়ে যাওয়ার পর পেশেন্টের রিকভারি হতে টাইম লাগে।কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতটা কোষ নষ্ট হয়েছে তার উপর নির্ভর করে কত সময় লাগবে।তাই এটা ভাবা ভুল যে কিছু খাবার খেলে তাড়াতাড়ি রোগের শরীরের জোর চলে আসবে।কিন্তু হ্যাঁ রোগীর যে ফিজিওথেরাপি বা রিহ্যাব এডিশন হবে তার জন্য তার যদি প্রোটিন মাত্রা কম থাকে তার যদি এনার্জি মাত্রা খাবারে কম থাকে তাহলে রোগী নিজেই এনার্জি বা জোরটি পাবে না।
এরকম স্টোক রোগী অনেক দিন যাবত বিছানায় সহিত থাকেন।তাদের চামড়া যদি পাতলা হয়ে যায় বা তাদের চামড়ার নিচে যে চর্বি সেটাও যদি পাতলা হয়ে যায়,এ রোগির খুব কমঅনলি বেড সট দেখাতে যাই।রোগীর চিকিৎসা ক্ষেত্রে এবং রোগীর প্রাণের ক্ষেত্রেও একটা প্রবলেম।অনেক সময় প্রাণহানি হয়ে যায় এই ইনফেকশন থেকে।
এটা প্রিভেন করার জন্য রোগীর অ্যালবাম ইন মাত্রা শরীরে বেশি থাকা দরকার।কারণ প্রোটিন মাত্রা বেশি না থাকলে বেটসডগুলো আবার বেশি হয়।সুতরাং বোঝাই যাচ্ছেন লিপিড মাত্রা প্রোটিন মাত্রা এবং এনার্জি কার্বোহাইড্রেট এই তিনটেই সমানভাবে আমাদের ডায়েট প্রয়োজন।এবার আসি কি কি জিনিস খেলে আমার এই স্টোক রোগে তাড়াতাড়ি উন্নতি হতে পারে।
কাঠবাদাম,কাজুবাদাম,হ্যাজেলনাট,এপ্রিকট,ম্যাকাডোমিয়া,আখরোট,তৃণফল,মিক্সফুটনাট,সিডমিক্স,পিকান,ইত্যাদি খাবারগুলো স্টক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
ব্রেন স্ট্রোক হলে কি হয়
হঠাৎ কেউ স্টক করলে কি করবেন।চলুন জেনে নেওয়া যাক।জীবনও বেঁচে যেতে পারে।আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত দেখলে এমন কিছু শিখতে পারবেন যেগুলি প্রয়োগ করে হঠাৎ স্ট্রোক করা রোগীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন।এবং আর্টিকেলটি পড়া পরে শেয়ার করবেন যাতে করে অন্যরাও শিখতে পারে।চলুন শুরু করা যাক।
নানা কারণে একজন মানব স্টকে আক্রান্ত হতে পারে।স্টোকের ফলে,মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ হয়ে দ্রুত মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়েন আক্রান্ত ব্যক্তি।স্টকে আক্রান্ত থাকা যে কেউ যখন তখন স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন।শরীরের কোন একদিকে দুর্বলতা বোধ করা বা শরীরের কোন একদিন নাড়াতে না পারা।হাত-পায়ে অবশ ভাব একদিকে বেকে যাওয়া।
প্রচন্ড মাথা ব্যথা হওয়া,বা কথা অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া।বমি হওয়া দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া,কথা জড়িয়ে যাওয়া,বেসামাল হাঁটাচলা হঠাৎ খিচুনি বা ধপ করে পড়ে যাওয়ার মত অবস্থা হলে বুজতে হবে স্টোক হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।এমন হলে রোগীকে কাত করে শুয়ে দিতে হবে।এ অবস্থায় কোন খাবার বা ওষুধ মুখে দেওয়া যাবে না।
কারণ এগুলো শ্বাসনালীতে ঢুকে আরো ক্ষতি করতে পারে।মুখে জমে থাকা লালা এবং বমি পরিষ্কার করে দিতে হবে।গায়ের জামা কাপড় ঢিলা করে দিতে হবে।অনেক সময় রোগীকে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তার এবং হাসপাতলে নেওয়া সম্ভব হয় না।
এক্ষেত্রে আমরা আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারি।চীনের বিজ্ঞানীরা প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে যে পদ্ধতি অবলম্বন করতে বলেছেন।চলুন জেনে কি সেই পদ্ধতি।
(১)স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।তাই প্রথম কাজ হবে ওই ব্যক্তির বিশ্রামের ব্যবস্থা করা।
(২)রোগীকে সরানো যাবে না নড়া চড়ানো করা যাবে না।কারণ মস্তিষ্কে রক্ত বিস্ফোরণ হতে পারে।(৩)পিসকারের সুই অথবা সেলাই সুই কয়েক সেকেন্ড ধরে আগুনে ধরে জীবাণুমুক্ত করে নিতে হবে।সুই দিয়ে দশটি আঙ্গুলের মাথার নরম অংশে ক্ষত করতে হবে।
এমন ভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙ্গুল থেকে রক্তপাত হয়।এ কাজ করার জন্য কোন অভিজ্ঞতা প্রয়োজন নেই। শুধু লক্ষ্য রাখুন আঙ্গুল দিয়ে যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ঝরে যেন।এরপর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন,দেখবেন রোগীটি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠতেছে।
(৪)যদি আক্রান্ত রোগীর মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে মেসেজ করতে হবে।এমন ভাবে মেসেজ করতে হবে যাতে রোগের কান লাল হয়ে যায়।লাল বলে বুঝতে হবে কানের রক্ত পৌঁছেছে।
(৫)এরপর কান থেকে রক্ত বের করার জন্য কানের নরম অংশে সুই ফুটাতে হবে।কয়েক মিনিট পর দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।এরপর রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।স্টক আক্রান্ত ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসার এই পদ্ধতিকে বলা হয় রক্ত ক্ষয় পদ্ধতি।চীনের চিকিৎসার অংশ হিসেবে এই পদ্ধতি প্রথাগত হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ শতভাগ কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।তো বন্ধুগণ আপনার পরিবারের বা নিকটস্থ কোনো আত্মীয়-স্বজন এর স্টকে আক্রান্ত হলে নিকটে কোন হাসপাতাল না থাকে তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন।দেখবেন আস্তে আস্তে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
ব্রেন স্ট্রোক থেকে বাঁচার উপায়
ব্রেন স্টোক যখন হয়ে যায়। তখন আর হায় হায় করে কোন লাভ নাই।স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়,ঠিকঠাক না মানায়,সহসাই প্রাণ যাই।তাই চাই এমন কোন উপায় যা হবে স্ট্রোক প্রতিরোধের আস্থা ও সহায়।ঠিক এরকমই আমি কিছু প্রতিরোধের স্টোক প্রতিরোধের কথা শেয়ার করব।যেগুলো আপনি ঠিকঠাক মেনে চলতে পারলে আপনার বাকি জীবন কিন্তু আপনি স্ট্রোক হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন ইনশাল্লাহ।সর্বপ্রথম যে উপায়টি সেটা হচ্ছে।
(১) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
তাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা অবশ্য চেষ্টা করবেন এই রক্তচাপ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে।কারণ রক্তচাপ যদি বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে রক্তনালি ফেটে গিয়ে ব্লাড জমে যে স্টক হতে পারে।তো এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি থাকার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
(২)ওজন নিয়ন্ত্রণের রাখা
আপনার ওজন যদি অনেক বেশি হয় সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কিন্তু চর্বি জমবে।বিশেষ করে পেটের চর্বি খুবই খারাপ।সেটাকে বলা হয় সেন্ট্রাল অবিসিটি।পেটের চর্বি থাকলে সাথে সাথে আপনার ডায়াবেটিসে থাকতে পারে।পাশাপাশি এই চর্বি রক্তে অনেক জায়গায় জমে গিয়ে রক্তনালীকে শুরু করে দিতে পারে।ফলে রক্ত চলাচল কমে গিয়ে কিন্তু স্ট্রোকের সম্ভাবনা আরও বেশি বেড়ে যায়।তাই চেষ্টা করবেন ওজন টাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য।
(৩)পাল পিটিশন বা বুক ধরফর করা
আপনার যদি বুক ধর পরের সমস্যা থাকে,বা অনিয়মিত স্পন্দনের সমস্যা থাকে।কিংবা আপনার প্রায় সময় মাঝেমাঝে শ্বাসকষ্ট হয়।সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি কিন্তু চেকআপ করাবেন করবেন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে।কারণ বুক ধরফর করা হার্টের একটা বড় রোগ।অনিয়মিত স্পন্দনের কারণে আপনার হার্টের রক্তনালীতে কিছু রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে।
এবং সেটা ক্লট হয়ে যেতে পারে।ক্লট হয়ে গেলে সেটা সেখান থেকে ছুটে গিয়ে ব্রেনের রক্তনালীতে গিয়ে আটকে যেতে পারে।ফলে ব্রেনের রক্ত প্রবাহকে বন্ধ করে দিতে পারে এবং সেখানে স্ট্রোক হতেও পারে।
(৪)শারীরিক ব্যায়াম
স্টোক প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় গুলোর মধ্যে আরেকটি হচ্ছে শারীরিক ব্যায়াম।অবশ্যই প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সপ্তাহের ছয় দিন পরিমাণ আপনি অবশ্যই ব্যায়াম করবেন।
(৫)স্টক প্রতিরোধে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
অনেক সময় খারাপ কোলেস্টোর মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে সেগুলো রক্তনালীতে জমে সেই রক্তনালীকে ড্যামেজ করতে পারে।রক্তনালী কে ব্লক করে দিতে পারে যার কারণে কিন্তু আপনার স্ট্রোক হতে পারে।
(৬)ডায়বেটিস
আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে সেটাকে অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।আপনার পরিবারে যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে আপনাকেও ডায়াবেটিস চেক করে দেখতে হবে যে আপনার আগে থেকে আছে কিনা।ডায়াবেটিস রোগী যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকে।
তাহলে কি হয় তাহলে আমাদের রক্তে সুগার এবং রক্তের যে ব্লাড ভেছে গুলো সেগুলো ড্যামেজ হতে থাকে।এই ড্যামেজ হওয়ার কারণে এক সময় স্টোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।চেষ্টা করবেন রক্তের সুগারের লেভেল যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
(৭) ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবন
এগুলো কিন্তু স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ানোর জন্য অনেক বেশি ভূমিকা রাখে।তাই চেষ্টা করবেন এই ধরনের বদ অভ্যাস থেকে নিজেকে দূরে রাখতে।
(৮)দুশ্চিন্তা
যত বেশি দুশ্চিন্তা করবেন তত বেশি আপনার ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাবে।উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যাবে।তাই চেষ্টা করবেন যত দুশ্চিন্তা আছে সবগুলো ঝেরে ফেলতে।খুশি মনে কিন্তু জীবনযাপন করতে এবং যতোটুকু পাবেন ততটুকুতে সন্তুষ্ট থাকতে।তাই আজকের এই আর্টিকেলে যে ৮ টি বিষয়টি শেয়ার করেছি সেগুলো যদি ঠিকঠাক মেনে চলতে পারেন তাহলে এই পরামর্শ গুলোই হবে আপনার স্টোক প্রতিরোধের আস্থা এবং অসহায়।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক,আজকের এই আর্টিকেলে স্টোকের বিভিন্ন উপসর্গ এবং স্ট্রোক হওয়ার কারণ সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম।স্ট্রোক উপসর্গ বুঝতে পারলে কতক্ষনের মধ্যে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে বা হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে এ সম্পর্কেও জানানোর চেষ্টা করলাম।স্টোকের উপসর্গ বুঝতে পেরেও যদি দেরিতে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরো পরুনঃহঠাৎ মাথা ঘুরলে কি করা উচিত
সে ক্ষেত্রে কি ক্ষতি হতে পারে এ সম্পর্কেও জানানোর চেষ্টা করলাম আজকের আর্টিকেলে।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে উপকৃত হবেন।যদি এই আর্টিকেল পরে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে স্ট্রোকের এই ভয়াবহ রোগ থেকে তারাও মুক্তি পেতে পারে।এবং পরিবারকে ভয়াবহ পঙ্গুত্তর হাত থেকে বাঁচাতে পারে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url