বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

প্রিয় পাঠক,বাংলাদেশের সরকারি মহিলা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট কতটি এবং কোন সাবজেক্টে আসন কতটি।এ সম্পর্কে জানার জন্য যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে পলিটেকনিকেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।
বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
পলিটেকনিকেল মূলত  চার বছরের একটি কোর্স।বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট কোনটি এ সম্পর্কেও আজকের এই আর্টিকেলে জানানোর চেষ্টা করব।তাই আজকের এই বিষয়  সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

আজকের আর্টিকেল আলোচনা করব বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পলিটেকনিক্যাল নিয়ে।যে সকল পলিটেকনিকেলে রয়েছে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা,রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা হাতে-কলমে শিক্ষা জন্য রয়েছে প্রজাপ্ত পরিমাণ যন্ত্রপাতি এবং মেশিনারিজ।যে সকল পলিটেকনিক গুলোতে চান্স পেলে কারিগরি শিক্ষা বিষয়টা এটা অন্যদের তুলনায় আপনি অনেক এগিয়ে যাবেন।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।

যার সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে ডিপিআই।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের ঢাকা তেজগাঁও শহরে অবস্থিত।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এটি প্রাচীন ও বৃহত্তর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।যার নীতিবাক্য হচ্ছে প্রযুক্তি প্রগতি।আজকের আর্টিকেল আলোচনা করব বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পলিটেকনিক্যাল নিয়ে।

যে সকল পলিটেকনিকেলে রয়েছে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা,রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা হাতে-কলমে শিক্ষা জন্য রয়েছে প্রজাপ্ত পরিমাণ যন্ত্রপাতি এবং মেশিনারিজ।যে সকল পলিটেকনিক গুলোতে চান্স পেলে কারিগরি শিক্ষা বিষয়টা এটা অন্যদের তুলনায় আপনি অনেক এগিয়ে যাবেন।বাংলাদেশে মোট চারটি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক রয়েছে।

যেগুলোতে শুধু মেয়েরাই পড়াশোনা করার সুযোগ পায়।তো চলুন দেখে আসি কোন মহিলা পলিটেকনিকে কোন টেকনোলজি আছে এবং কোন টেকনোলজিতে কতটি আসন আছে।
  • ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কত একর?
  • বাংলাদেশের সেরা ১০ সরকারি পলিটেকনিক ২০২৩
  • সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কতটি এবং কোন সাবজেক্টে আসন কতটি।
  • বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • বাংলাদেশে সরকারি পলিটেকনিক কয়টি

ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কত একর?

ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।যার সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে ডিপিআই।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের ঢাকা তেজগাঁও শহরে অবস্থিত।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এটি প্রাচীন ও বৃহত্তর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।যার নীতিবাক্য হচ্ছে প্রযুক্তি প্রগতি।১৯৪৯সালে ফেব্রুয়ারিতে কাউন্সিল অফ টেকনিক্যাল এডুকেশন ইন পাকিস্তানের রিপোর্ট মোতাবেক ১৯৫৫ সালে ক্লাসি ও ঢাকা দুটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয়।

তৎকালীন সিএলআই ডিপার্টমেন্টের অধীনে আমেরিকান ফুড ফাউন্ডেশন এর অর্থ অনুকূলে,১৯৫৫ সালে ৫ জুলাই স্থাপিত বর্তমান ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট।তখন যার নাম ছিল ইস্ট বেঙ্গল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রায় ২৮একর  জমির উপর ১৯৫৫ সালের প্রতিষ্ঠিত হয়।বাংলাদেসের সরকারি ৪৯ টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর সেরা রেংকিংয়ের ২বা১ নম্বরে সব সময় বিদ্যামান থাকে।

ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট তেজগাঁও শিল্প এলাকায় অবস্থিত।যার উত্তরে রয়েছে টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়।দক্ষিনে কারিগরি শিক্ষা প্রশিক্ষণ মহাবিদ্যালয়।এবং পশ্চিমে ঢাকা টঙ্গী মহাসড়ক।তার পিছনে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন হাতিরঝিল।

বাংলাদেশের সেরা ১০ সরকারি পলিটেকনিক ২০২৩

আজকের আর্টিকেল আলোচনা করব বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পলিটেকনিক্যাল নিয়ে।যে সকল পলিটেকনিকেলে রয়েছে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা,রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা হাতে-কলমে শিক্ষা জন্য রয়েছে প্রজাপ্ত পরিমাণ যন্ত্রপাতি এবং মেশিনারিজ।যে সকল পলিটেকনিক গুলোতে চান্স পেলে কারিগরি শিক্ষা বিষয়টা এটা অন্যদের তুলনায় আপনি অনেক এগিয়ে যাবেন।

তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে।সেরা ১০ টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর অবস্থানে যে পলিটেকনিক্যালটা রয়েছে।

(১)ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একটি আধুনিক পলিটেকনিক।সবচেয়ে আধুনিক এবং সবচেয়ে দক্ষ মেশিন সম্পন্ন যদি কোন পলিটেকনিক থাকে সেটা হচ্ছে ঢাকা পলিটেকনিক।যেটা বাংলাদেশের মধ্যে সেরা এবং এক নাম্বার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।

(২)বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
বগুড়া পলিটেকনিক একটি প্রাচীন এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান।যে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে রয়েছে যেমন,দক্ষ জনশক্তি তেমন রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি,যেখানে আপনি কারিগরিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আপনার ভবিষ্যত অনেক উজ্জ্বল করতে পারবেন।

(৩)রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
বিভাগীয় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং স্বনামধন্য অবস্থান ধরে রেখেছে রাজশাহী পলিটিক্স ইনস্টিটিউট।রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে রয়েছে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট সহ পর্যাপ্ত পরিমাণ আসন ব্যবস্থা।

(৪)বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একটি বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।যেখানে বাংলাদেশ সরকার এবং সুইডেন সরকারের যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হয়।যেখানে রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং বাংলাদেশ সরকার এবং সুইডেন সরকারের  যত উদ্যোগ।

(৫)সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।এখানে কারিগরি শিক্ষা শিক্ষিত হয়ে আপনি বেকারত্ব দূর করতে পারেন।

(৬)রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একটি বিভাগীয় পলিটেকনিক এবং সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।যেখানে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট সহ পর্যাপ্ত পরিমাণে আসন ব্যবস্থা রয়েছে।

(৭)দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হচ্ছে একটি অত্যন্ত স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান।কারিগরি শিক্ষা দক্ষ করার ক্ষেত্রে দিনাজপুর পলিটেকনিক অনেক এগিয়ে আছে।

(৮)বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হচ্ছে বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।যেখানে কারিগরি শিক্ষার পর্যাপ্ত পরিমাণ সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি তা পর্যাপ্ত পরিমাণ রয়েছে।

(৯)ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একটি বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রয়েছে যেমন পর্যাপ্ত জনবল তেমনি আধুনিক যন্ত্রপাতি।

(১০)পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
বাংলাদেশের অত্যন্ত স্বনামধন্য এবং যথাযথ সুনামধন্য বজায় রেখেছে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে তে যেমন রয়েছে দক্ষ জনবল কেমনই রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ সুযোগ সুবিধা।তেমনই রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ হাতে কলমে শিক্ষার ব্যবস্থা।

সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কতটি এবং কোন সাবজেক্টে আসন কতটি।

আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার বাংলাদেশে মোট চারটি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক রয়েছে।যেগুলোতে শুধু মেয়েরাই পড়াশোনা করার সুযোগ পায়।তো চলুন দেখে আসি কোন মহিলা পলিটেকনিকে কোন টেকনোলজি আছে এবং কোন টেকনোলজিতে কতটি আসন আছে।
তো চলুন দেখা যাক পলিটেকনিক লিস্ট গুলো।

(১)রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
আসল সংখ্যা এবং টেকনোলজি।
ইলেকট্রনিক্স ৫০ টি।
কম্পিউটার ৫০টি।
ইলেক্ট্র মেডিকেল ৫০টি।
আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টাররিয়াল ডিজাইন ৫০ টি।
ফুড ৫০টি।

(২)ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
টেকনোলজি এবং আসন সংখ্যা।
আর্কিটেকচার ১০০ টি।
ইলেক্ট্র মেডিকেল ৫০টি।
কম্পিউটার ৫০ টি।
ইন্সট্রুমেন্টাল এন্ড প্রসেস কন্ট্রোল ৫০ টি।
ইলেকট্রনিক ১০০ টি।
ট্যুরিজম এন্ড হসপিটাল ৫০টি।

(৩) অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট।
টেকনোলজি এবং আসন সংখ্যা।
কম্পিউটার ৫০ টি আসন।
গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটান মার্কিং ৫০ টি আসন।
আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টরিয়াল ডিজাইন ৫০ টি আসন।
ইলেকট্রনিক্স ৫০ টি আসন।

(৪)খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট।
খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে টেকনোলজি এবং আসন সংখ্যা।
কম্পিউটারে ১০০ টি আসন।
আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়ার ডিজাইন  ১০০টি আসন।
ইলেকট্রনিক্স ৫০ টি আসন।
এনভায়রনমেন্টাল ৫০ টি আসন।
সিভিল ৫০ টি আসন।

বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

সেরা সবাই হতে চাই।ভালো কিছু করতে সেরা হওয়ার বিকল্প যে নাই।সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কোনটি এটি নিয়ে যারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হবে তাদের মধ্যে অনেক কনফিউশন চলতেছে।বাংলাদেশ কিন্তু এমন কোন প্রতিষ্ঠান নেই যারা রেটিং করে বা রেংকিংটাই দেই যে এই পলিটেকনিকটা সেরা।তো ঢাকাতে পড়ালেখার পাশাপাশি আরো অনেক কিছু করার সুযোগ আছে।

আপনার কমিউনিকেশন স্কিল বানানোর সুযোগ আছে প্রেজেন্ট স্কিল বানানো সুযোগ আছে, অন্যান্য সবটি স্কিল যদি গেম করতে চান তাহলে সেটা সুযোগ আছে।তো সে ক্ষেত্রে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কে বেস্ট বা এক নম্বর পজিশনে ধরা হয়।তার মানে এই না যে সবাইকে ঢাকা পলিটেকনিক্যাল থেকে পড়তে হবে।

সেরা বলার একটি রিজন হচ্ছে একাডেমিক লেখাপড়ার পাশাপাশি,আমাদের কে অনেক কিছু শিখতে হয়।আমাদের দেশে সবকিছু ঢাকা কেন্দ্রিক বা রাজধানী কেন্দ্রিক।তাই ঢাকাতে যদি একটা স্টুডেন্ট থাকে তার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ আচার আচরণ আর এরিয়া বাস্পেটিক থেকে যা শিখে তা অন্য জেলায় থেকে শিখা সম্ভব হয়ে ওঠে না।এমনটা হলো বিভাগীয় পলিটেকনিয়ার পেছনে ছুটতে গিয়ে আপনার পলিটেকনিক এনে চাঞ্চ হলো না এমনটা যেন না হয়।

পলিটেকনিকেলে ভর্তির ক্ষেত্রে সেরা পলিটেকনিক কোনটি,বা কোন পলিটেকনিক থেকে পড়ে এসেছেন তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনি কোন ডিপার্টমেন্টে পড়েন।জেনারেল ক্ষেত্রে যেটি দেখা যায়,অমুক কলেজ সাইন্স এর জন্য ভালো।অমুক কলেজ আছে জন্য ভালো কিংবা কমার্সের জন্য ভালো। পলিটেকনিকেল ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো ভেলু ক্রিকেট  করে না।

বরং ভেলু ক্রিয়েট করে  আপনি কোন ডিপার্টমেন্ট থেকে পড়েছেন এটাকে।ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে আপনার ক্যারিয়ার।কেননা পলিটেকনিক্যাল হচ্ছে চার বছরের জন্য।আর ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে আপনার সারা জীবনের ক্যারিয়ার।আপনার যে জিপিএ আছে,সেটাকে বেস্ট করে,আপনি যে ডিপার্টমেন্টে পড়তে যাচ্ছেন,সে ক্ষেত্রে আমি অবশ্যই সাজেস্ট করব সিভিল কম্পিউটার ইলেকট্রনিক্স ইলেকট্রিক্যাল মেকানিক্যাল এর বাইরে যেন না যায় তবেই ভালো।

এ ডিপার্টমেন্টের ভেতরে আপনার যে পলিটেকনিকেল চান্স হতে পারে সেই পলিটেকনিকেলে ভর্তির আবেদন করবেন।সেরা কোন পলিটিক্যাল ভালো এর পেছনে দৌড়ানোর কোন দরকার নেই।এই বিষয়ে আপনি এমন কারো পরামর্শ নিবেন যে এ বিষয়ে জানে বা এ বিষয়ে পরামর্শ দিতে অভিজ্ঞ।সে ক্ষেত্রে নিকটস্থ আপনার কোন প্রিয়জন থাকলে তার কাছে পরামর্শ নেওয়া হবে বেস্ট।কোন পলিটেকনিকে পড়তেছেন এটা কিন্তু আপনার ক্যারিয়ার নয়।এজন্য সেরা পলিটেকনিক্যাল না খুঁজে।সেরা সাবজেক্ট বাঁচার চেষ্টা করুন।যাতে করে আপনার ক্যারিয়ার ভালো হতে পারে।

বাংলাদেশে সরকারি পলিটেকনিক কয়টি

সুপ্রিয় শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা তোমরা যারা ২০২৩ সালে এসেছি দাখিল ভোকেশনাল থেকে এই সালে সমাপনী পরীক্ষা শেষ করলা আজকের আর্টিকেলটি  হচ্ছে তোমাদের জন্য।আজকের এই আর্টিকেলে তোমাদের সাথে কথা বলব ভর্তি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে।তোমরা যেহেতু পরীক্ষা দিয়েছো ভালো খারাপ মিলি রেজাল্ট আসবে।তো আশা করি ইনশাল্লাহ সবারই ভাল রেজাল্ট আসবে।

এই রেজাল্টের কথা মাথায় রেখে,নিহত কিছুদিন পরপর ভর্তি শুরু হয়ে যায় সেজন্য আমরা যদি চিন্তা করতে যাই রেজাল্টের পরে ভর্তির চিন্তাভাবনা করার জন্য।সে ক্ষেত্রে দেখা যায় ভর্তির জন্য আমরা ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করতে পারি না।এজন্য মনে হলো তোমাদেরকে ভর্তির বিষয়টা মনে করিয়ে দি।আজকে আমি যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবো সেটা হচ্ছে পলিটেকনিক্যাল বা ডিপ্লোমা ভর্তি বিষয় নিয়ে।

তোমরা যারা ভোকেশনাল থেকে পরীক্ষা দিয়েছো তোমরা জানো যে বিভিন্ন টেট থেকে পরীক্ষা দিতে হয়।তোমরা যারা ভোকেশনাল থেকে ডিপ্লোমা আসতে চাও তাদের জন্য খুবই সহজ হবে।জেনারেল থেকে বা দাখিল থেকেও তোমরাও ডিপ্লোমাই আসতে পারো।তোমাদেরকে ডিপ্লোমা সম্পর্কে ছোট্ট একটা ধারণা দিয়ে যে।ডিপ্লোমা হচ্ছে চার বছর মেয়াদী একটি কোর্স।ডিপ্লোমা কে মূলত ৫ ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।

(১)ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং।
(২)ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল।
(৩)ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার।
(৪)ডিপ্লোমা ইন ফিসারিজ।
(৫)ডিপ্লোমা ইন ফরেস্টি।

আমাদের দেশে মূলত দুইটা বেশি প্রচলিত আছে।এক ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং,২ ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল।এই সবগুলোই চার বছর মেয়াদী কোর্স হবে।সবগুলাই চার বছর মেয়াদী আটটা সেমিস্টার হবে।এই পলেটিনের ভর্তির জন্য বাংলাদেশে মোট ৪৯ টি সরকারি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট রয়েছে।যা বাংলাদেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। 

লেখকের মন্তব্য 

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পলিটেকনিক্যাল সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করলাম।এবং বাংলাদেশের মধ্যে মহিলা কতটি পলিটিক্যাল আছে এবং কি কি সাবজেক্টে কতটি আসন রয়েছে এ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি আজকের এই আর্টিকেলে।

তাই প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আপনারা যারা পলিটেকনিক্যাল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে চাচ্ছিলেন তাদের জন্য মূলত আজকের এই আর্টিকেল তৈরি করা হয়েছে।আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা  যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও উপকৃত হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url