মেয়েদের মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব কিসের লক্ষণ
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা অস্বস্তিকর বমি ভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় খুঁজে অনেক খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না আজকের আর্টিকেল তাদের জন্য। আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বমি ভাব দূর করার উপায় সম্পর্কে নিয়ে।
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।সে বিষয় হলো মেয়েদের মাথা ঘোরা ও বমিভাব কিসের লক্ষণ। এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
বমি ভাব খুব অস্বস্তিকর।অনেক কারণে আমাদের বমি বমি ভাব হয়ে থাকে।অনিমিত খাবার বদ হজম অতিরিক্ত খাবার খাওয়া গ্যাস্ট্রিক জনিত কারণ ভ্রমণের সময় বাস বা গাড়িতে বসে থাকার কারণে বমি বমি ভাব হতে পারে।অনেকে ওষুধ খেয়ে বমি ভাব দূর করার চেষ্টা করে থাকেন কিন্তু অনেক ঔষধ ও কাজ হয় না।তো সমস্যাটি বিভিন্ন কারনে হতে পারে।
আরো পরুনঃহঠাৎ মাথা ঘুরলে কি করা উচিত
যেমন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে সমস্যাটি হতে পারে।পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা থাকলে এ সমস্যাটি হতে পারে।বদহজমের কারণে এ সমস্যাটি হতে পারে।আবার যদি কারো পেটে কৃমি থাকে তাহলে খাবার পর বমি বমি ভাব হতে পারে।এছাড়া আরো বিভিন্ন কারণে এ সমস্যাটি হতে পারে।
- বমি বমি ভাব দূর করার উপায়
- খালি পেটে বমি হওয়ার কারণ
- খাওয়ার পর বমি হওয়ার কারণ
- মেয়েদের মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব কিসের লক্ষণ
- অতিরিক্ত খাওয়ার পর বমি হয় কেন
- পেট ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব
বমি বমি ভাব দূর করার উপায়
বমি বমি ভাব দূর করার উপায়।বমি বমি ভাব খুব অস্বস্তিকর।অনেক কারণে আমাদের বমি বমি ভাব হয়ে থাকে।অনিমিত খাবার বদ হজম অতিরিক্ত খাবার খাওয়া গ্যাস্ট্রিক জনিত কারণ ভ্রমণের সময় বাস বা গাড়িতে বসে থাকার কারণে বমি বমি ভাব হতে পারে।অনেকে ওষুধ খেয়ে বমি ভাব দূর করার চেষ্টা করে থাকেন কিন্তু অনেক ঔষধ ও কাজ হয় না।
তাই এই ক্ষেত্রে আপনি কিছু খাবার খেয়ে আপনার বমি ভাব একেবারেই দূর করতে পারেন।আসুন দেখে নেই কি সে খাবার।
১ আদাঃআদা বমি ভাব দূর করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আদা কুচি করে কেটে মুখে নিয়ে চিবুতে পারেন,এতে করে আপনার বমি ভাব দূর হয়ে যাবে। যারা আদা ঝাল সহ্য করতে পারে না তারা একটু গরম পানিতে আদা সিদ্ধ রসটি মুখে নিয়ে কুলি করলে মুখ থেকে বমি বিচ্ছিরি গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
২ লবঙ্গঃবমি বমি ভাব দেখলেই এক টুকরো লবঙ্গ মুখে নিয়ে আস্তে আস্তে চিবুতে থাকুন এতে সহজে আপনার বমি বমি ভাব চলে যাবে।
৩ জিরাঃযেটা এমন একটি উপাদান যা আপনার বমি ভাব নিমিষে দূর করে দেবে।কিছু পরিমাণ জিরাগুরো করে নেন তারপর সেটি খেয়ে ফেলুন এক সেকেন্ডে আপনার বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।
৪ নেবুঃবমি বমি ভাব দূর করতে টক জাতীয় খাবারের তুলনা নাই। সে ক্ষেত্রে আপনি বমি ভাব দূর করতে লেবুর রস খেতে পারেন।কারণ লেবুর রস রয়েছে সাইট্রিক জা বমি ভাব দূর করতে বেস কর্জকারি কিন্তু গেস্টিক জাতিও বমি ভাব হলে লেবু না খাওয়াই ভালো। তাছাড়া বমি ভাব হলে লেবু পাতার গন্ধ উপকারে আসতে পারে।কারণ লেবুর পাতা শুখলে বমি বমি ভাব দূর হয়।
৫ দারুচিনিঃহজমের সমস্যার কারণে বমি ভাব হলে সেক্ষেত্রে দারুচিনি মুখে নিয়ে চিবুতে থাকেন। কারন দারচিনি হজমে খুব সাহায্য করে।৬ পুদিনা পাতা:পুদিনা পাতা গ্যাস্টিক জানি তো সমস্যা দূর করতে বেশি কার্যকারি।তাই গ্যাস্ট্রোজানিত বমি ভাব দূর করতে পুদিনা পাতা চিবুতে থাকুন।
খালি পেটে বমি হওয়ার কারণ
সকালবেলায় বমি বমি লাগা কারণ কি করনীয় কি বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য।সুপ্রিয় ভাই বোনেরা সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই অস্বস্তি লাগা অবসাদ লাগা বমি বমি অনুভূতি হওয়া কারো কারো ক্ষেত্রে বমি এসে পড়া।এই যে একটি অনুভূতি এই অনুভূতিটি কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যাই।এ অবস্থাটা হয়ে থাকে সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে।যেটাকে মর্নিং সিকনেস হিসেবে অভিহিত করা হয়।
অর্থাৎ গর্ভবতী মায়েরা গর্ভধারণের পরপর তাদের শরীরের মধ্যে যে হরমোন জনিত যে পরিবর্তন ঘটে এর ফলে দেখা যায়। সকালে ঘুম থেকে উঠার পরে একরাশ আলস্য মানসিক চাপ অস্থিরতা দুশ্চিন্তা উদ্বিগ্নতা তৈরি হয় এবং বমি বমি ভাব এর একটি উদ্বেগ করে।এ অবস্থাটা প্রথম সন্তানের ক্ষেত্রে কি অবস্থাটি বেশি দেখা যায়।
আরো পরুনঃগাড়িতে চড়লে বমি হয় কেন
এটি একটি স্বাভাবিক সার্বিক প্রক্রিয়া পরবর্তীতে এটি ঠিক হয়ে আসে।যখন খুব বেশি হয়ে যায় হঠাৎ বমি হয়ে দেহে পানি স্বল্পতা কিংবা ইলেকট্রোলাইট টিন ব্যালেন্স তৈরি হয় তখন এটি চিকিৎসা করে নিতে হয়।আর অন্যান্য যাদের ক্ষেত্রে এই অবস্থাটি হয় তাদের মধ্যে দেখা যায় তরুণ শিশু কিশোর যারা লেখাপড়া করেন কিংবা কর মোট যুবক-যুবতী।
যারা নতুন কাজে যোগদান করেছেন প্রতি সম্প্রতি তাদের ক্ষেত্রে এই অবস্থাটি দেখা দেয়।এসব প্রচার করার উপায় হচ্ছে মনের মধ্যে প্রশান্তি আনা।প্রশান্তি আনতে হলে আমাদেরকে যে কি করতে হবে ধর্মীয় চর্চা গুলো অনুসরণ করতে হবে।সৃজনশীল কাজে মনোনিবেশন করতে হবে এবং পরহীত কিছু কাজ করা যেতে পারে।সে ক্ষেত্রে মনের ভিতর স্থিতিশীলতা আসবে,মনের ভেতর প্রশান্তি আসবে।তখন আমরা যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হব।
খাওয়ার পর বমি হওয়ার কারণ
খাবার পর বমি বমি ভাব হওয়া এবং এর থেকে প্রতিকার করার উপায় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমি মেহেদী হাসান আপনাদের সাথে সংক্ষিপ্ত আকার আলোচনা করার চেষ্টা করব।আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।তো সমস্যাটি বিভিন্ন কারনে হতে পারে।যেমন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে সমস্যাটি হতে পারে।
পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা থাকলে এ সমস্যাটি হতে পারে।বদহজমের কারণে এ সমস্যাটি হতে পারে।আবার যদি কারো পেটে কৃমি থাকে তাহলে খাবার পর বমি বমি ভাব হতে পারে।এছাড়া আরো বিভিন্ন কারণে এ সমস্যাটি হতে পারে।এক্ষেত্রে কোন মেডিসিন খাওয়ার আগে বমি বমি ভাব কি কারনে হচ্ছে এ সমস্যাটি খুঁজে বের করা।তারপর এর জন্য চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
এজন্য আপনি গ্যাসটা এন্ট্রোলজি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার আগে ঘরোয়া ভাবে বা প্রাথমিকভাবে কিছু টিপস ফলো করে করে উপকৃত হতে পারেন।যদি আপনি দীর্ঘ তিন মাস বা ছয় মাস কোন কৃমি নাশক ট্যাবলেট না খেয়ে থাকেন।তাহলে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে দেখতে পারেন।
আপনি যদি মনে করেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে বমি বমি ভাব হচ্ছে। তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেতে পারেন।আবার টক জাতীয় খাবার সেবন করলে বমি বমি ভাব দূর হয়।এক্ষেত্রে আপনারা লেবুর রস খেতে পারেন।কারণ লেবুর রসের রয়েছে সাইট্রিক এসিড এটা বমি ভাব দূর করতে বেশ কার্যকরী।
খাবার পর যদি আপনার বমি বমি ভাব হয় তাহলে এক টুকরা লেবু মুখে নিয়ে চিবাতে পারেন।তাহলে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।অথবা আপনারা ভাতের সাথে লেবুর রস খেতে পারেন।বমি ভাব দূর করতে সবচেয়ে কার্যকরী ভেষজ ওষুধ হচ্ছে আদা।যেটা রানার কাজে ব্যবহার করা হয়।এ আদা কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে মুখে নিয়ে চিবাতে পারেন।তাহলে দেখবেন আস্তে আস্তে মুখ থেকে বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।
মেয়েদের মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব কিসের লক্ষণ
ক্রমাগত বমি এবং বমি ভাব হওয়ার কারণ।ক্রমাগত বমি বমি ভাব এবং বমি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। যেমন আসি রেডি সংক্রামণ পেটে ব্যাথা এবং গর্ভাবস্থার প্রাথমিক অবস্থায়।কিছু কারণ ও এর মধ্যে যুক্ত হতে পারে।আন্তরিক প্রতিবন্ধিতা স্নায়ুবিক এবং অন্তঃস্রাবী সমস্যা।ক্রমাগত বমি কারণে বদ হজম হতে পারে।
যদি আপনি বা আপনার পরিবারে কোন সদস্য ক্রমাগত বমি হওয়ার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন তাহলে আপনি পরামর্শ নিন সামান্য চিকিৎসক বা অন্তবিদদের কাছে থেকে।তাহলে উনারা আপনাকে পরীক্ষা করে আপনার সঠিক ওষুধ দেবেন। এবং এগুলো আপনি অনলাইনে খুব সহজে পেয়ে যাবেন এবং ফার্মেসিতেও খুব সহজে পেয়ে যাবেন।
বমি বমি ভাব হওয়ার কারণ:
এসিডিটি, সংক্রামন ,পেট ব্যথা ,কম ক্ষুধা,গর্ভাবস্থায়,আন্ত্রিক প্রতিবন্ধকতা।
মাথা ঘোরা ও বমি ভাব কিসের লক্ষণ এ সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব।ঘন ঘন মাথা ঘুরলে অবহেলা একদম করবেন না সঠিক রোগটি খুঁজে বের করার জরুরি অবশ্যই।মাথা ঘুরছে এটি কোন রোগ নয় অবশ্যই মাথা ঘরছে কেন সেটাই খুঁজে বের করতে হবে।আজকের বিষয় যেটি যে মাথা ঘোরার সাথে বমি বমি ভাব কিসের লক্ষণ।
এবং সেটা কিভাবে আপনি খুঁটিয়ে দেখবেন কি কি সিমটম গুলো লক্ষ্য করা যায় এবং কি ইঙ্গিত করে এ সম্পর্কে জানব।মাথা নড়লেই মাথা ঘুরে কিছুক্ষণের জন্য ঠিক আবার একটু পর আবার ঘুরতেসে।যখন তখন এমন হয়।মাথা ঘোরার সঙ্গে বমি ভাব শুনতে অস্বস্তি হলে এক্ষেত্রে দায়ী কান।এমন লক্ষণ থাকলে অতি দ্রুত কান বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেন।সঠিক চিকিৎসা এবং যত্নে রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে।
অতিরিক্ত খাওয়ার পর বমি হয় কেন
প্রিয় পাঠক,খাবার পর অনেকেরই বমি বমি ভাব হয় কিংবা বমি হয়ে যায়।কেন এ সমস্যা হয়ে থাকে আজকের এআর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।বমি বমি ভাব শরীরের একটি প্রতিরক্ষা মূলক শরীরভিত্তিক প্রতিক্রিয়া।এটি বড় কোন রোগ নয়।এটি শরীরের বিভিন্ন রোগ দ্বারা সৃষ্টি হতে পারে।
তাদের মধ্যে পরিপাক ও রোগ বিষক্রিয়া এবং মাথার আঘাত, মানসিক আঘাত,এমনকি অন ক্লোজ। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে খাওয়ার পরে বমি শরীরে ঠিকঠাক নির্দেশনা করে।বমি বমি ভাব এর সাথে অন্য কোন উপসর্গ থাকলে এগুলো দেখে বমি বমি ভাবের সাথে কানের সম্পৃক্ত ধারণা করা যায়।কোন কোন ক্ষেত্রে অন্য কোন উপসর্গ ছাড়াই বমি বমি ভাব থাকতে পারে।
ভাবির সাথে অন্য সব লক্ষণের কারণ ডায়রিয়া বা ফুড পয়জনিং,মাথা ব্যথা ও জ্বর, ব্লু বা এ জাতীয় কোন ইনফেকশন।খাওয়ার পর বুক জ্বালাপোড়া করা বা পেট ফাঁপা বা খাদ্যনালী দিয়ে খাবার উপরে উঠে আসা যাকে গ্যাসের সমস্যা বলা হয়।বিশেষ করে অতিরিক্ত খাবারের ফলে হয়ে থাকে।বা অতিরিক্ত ফাস্টফুড গ্রহণ করার ফলে এ সমস্যা হয়ে থাকে।
পেট ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব
আজকে আমার যেটা আলোচনার বিষয় সেটা হল বমি বমি ভাব সব সাথে পেটে ব্যথা এটা কিসের লক্ষণ। আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব কাইন্ডলি আপনাদের আমি বলছি যে লাস্ট পর্যন্ত যদি এই আর্টিকেলটি পড়েন তো আপনার সমস্ত প্রশ্ন দূর হয়ে যাবে।শারীরিক জটিলতা থেকে পেটে ব্যথা কমবেশি অনেকেরই হয়।
এ ধরনের পেটে ব্যথা বড় কোন অসুখের ইঙ্গিত কিনা সব সময় বোঝা যায় না।যেমন এপেন্ডিসাইড বিহু তন্ত্রের সাথে লাগা ছোট্ট এই থলিটির আলাদা কোন কাজ নেই।কিন্তু অ্যাপেন্ডিক্স এর সংক্রমণ হলে সঠিকভাবে চিকিৎসা বা অস্ত্রপাচার না হলে প্রাণ সংশয়ের সম্ভাবনা থাকে।অনেক সময় খাবারের সাথে কোন কিছুর টুকরো বা অন্য কোন কারণে যাওয়ার কারণে মুখ যদি আটকে যায় জায়গাটি যদি ফুলে যায় তাহলে ব্যথা করে।
অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও এ রোগ হতে পারে।১০ থেকে ৩৫ বছরে মানুষের মধ্যে এই রোগটি বেশি দেখা যায়।এরপরে বয়স যতই বাড়ে এপেন্ডিস ছোট হয়ে শুকিয়ে যায়।চিকিৎসকরা বলে সমস্যাটি হলে পেটে ব্যথা ছাড়াও আরো কিছু উপসর্গ দেখা যায়।ব্যথা ধরন অন্যরকম হয়।এখন এপেনডিস কোন কারনে সংক্রমণ হলে তলপেট ফুলে ওঠে।
সঙ্গে প্রচন্ড ব্যথা করে।এবং ব্যথা ক্রমশই বাড়তে থাকে।এপেনডিস তলপেটের ডানদিকে ব্যাথা করতে থাকে।তাই এ ধরনের ব্যাথা নাভীর কাছ থেকে তলপেট বন্ধ হয়ে থাকে।ঠনকোমোর শুরুর দিকে অল্প ব্যথা থাকলেও বেশ বমি ভাব থাকে।এবং সারাক্ষণ বমি ভাব হতে থাকে।এপ্রকার সংক্রমণ হলে জিভে কোনো স্বাদ ভালো লাগেনা।খাদ্যে অরুচি দেখা দেয়।যদি এরকম পেট ব্যাথা সাথে বমি ভাব থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ভাল কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হল।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা যে বিষয়গুলো জানতে পারলাম তা যদি আমরা মেনে চলতে পারি তাহলে অনেক সমস্যার সমাধান আমরা ঘরে বসে করতে পারব।তাই আজকের আর্টিকেল যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন । এবং আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url