জাতীয় সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা সংসদ ভবন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না, এবং সংসদ ভবনের ডিজাইন কে করেছে এ সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আজকে আর্টিকেল আপনার জন্য।
জাতীয় সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত। যদি জাতীয় সংসদ ভবন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকেরে আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রধান ভবন।এটি সেরা বাংলা নগরে অবস্থিত।এ অসাধারণ স্থাপিতর জন্য জাতি গর্বিত।বর্তমান জাতীয় সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশন বসে ১৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ সালে।জাতীয় সংসদ ভবন,যা রাজধানী ঢাকার বুকে বাংলাদেশের প্রতীক হয়ে সদর্পে দাঁড়িয়ে আছে।

বাংলাদেশ তো বটেই বিশ্বের আকর্ষণীয় স্থাপনার মধ্যে অন্যতম জাতীয় সংসদ ভবন।আধুনিক পৃথিবীর সেরা ১০০ টি স্থাপত্যের অন্যতম এক নিদর্শন বলা হয় একে।
  • জাতীয় সংসদ ভবনের ইতিহাস
  • জাতীয় সংসদ ভবনে প্রথম অধিবেশন কবে বসে
  • জাতীয় সংসদ ভবনের ডিজাইনার কে
  • জাতীয় সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত
  • সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি কি

জাতীয় সংসদ ভবনের ইতিহাস

জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রধান ভবন।এটি সেরা বাংলা নগরে অবস্থিত।এ অসাধারণ স্থাপিতর জন্য জাতি গর্বিত।পিরামিডের যুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত, ব্যক্ত স্থাপত্যের সময়ের চিত্র একটি বাসের তালিকা করা হয় তাহলে তার মধ্যেও জাতীয় সংসদ ভবন উপরে শাড়িতে স্থান পাবে। বলা যায় এটি আধুনিক যুগের স্থাপিত ইতির সর্বকৃষ্ঠ নিদর্শন।

এবং এর মর্ধে সুচিত হই আধুনিক জুগের স্থপ্ত্য নিতি।এই অসাধারণ ভবনটি আমেরিকার স্থাপতি লই আইকন সৃষ্টিশীল কাব্যিক প্রকাশে নিদর্শন।১৯৬৪ সালের সংসদ ভবনের নকশা সম্পূর্ণ হয়।এবং এর পরপরই নির্মাণ কাজ শুরু হয়।১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নির্মাণাধীন এর প্রধান অবকাঠামোটির কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ সরকার মূল ভবনে নকশার কোন পরিবর্তন নাই এনে নির্মাণ সম্পন্ন করার কৃতিত্ব পূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।জাতীয় সংসদ ভবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য এর বিশালত্বের মাঝে নিকট্য।মার্বেল পাথর সংযুক্ত বিপুল কংক্রিটের বহিদ্দ দেয়ালের মাঝে মাঝে রয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক আকারের প্রবেশদ্বার।ভবনের একেবারে কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সংসদের প্রধান হল।

যেখানে সংসদ সদস্যগণ পার্লামেন্টে বসেন। নয়তলা বিশিষ্ট হলেও অনুভূমিক যোগাযোগ রয়েছে মাত্র তিনটি তলায়।মাটির উপরের কাঠামোর উচ্চতা ৪৯.৬৮ মিটার।জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ ব্যয় প্রায় ১৯৭ কোটি টাকা।এবং উদ্বোধন করায় ১৯৮২ সালের ২৮ জানুয়ারি।উদ্বোধন করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।

সংসদ ভবনে সংসদ সদস্যদের আসন ৩৫৪ টি।অতিথিদের আসন ৫৬ টি।কর্মকর্তাদের আসন ৪১ টি।সাংবাদিকদের আসন ৮০ টি।দর্শকের আসন ৪০০টি।মূল ভবনের চারপাশে রয়েছে সবুজের সমাহো।পুরো কমপ্লেক্স এলাকা ঘিরে রয়েছে ইউক্যালিপটাছ ও কৃষ্ণচূড়া গাছের শাড়ি।মূল ভবনটিকে ডোনফিওয়ে দেখলে মনে হয় যেন পানির উপরে ভেসে আছে এটি।

জন্ম থেকেই যেমন এটা বাংলাদেশের প্রতীক হয়ে আছে তেমনই ভবিষ্যতে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশের প্রতীক হয়ে থাকবে জাতীয় সংসদ ভবন।

জাতীয় সংসদ ভবনে প্রথম অধিবেশন কবে বসে

বর্তমান জাতীয় সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশন বসে ১৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ সালে।বর্তমান সংসদ ভবন নির্মাণের আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সংসদ অধিবেশন বসত।১৯৭৩ সালের ৭ই মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।ওই সংসদে প্রথম অধিবেশন বসের ৭ই এপ্রিল তেজগাঁওয়ের অবস্থিত তৎকালীন জাতীয় সংসদ ভবন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩ টি আসন পেয়ে প্রথম সংসদ অধিবেশন শুরু করেন।

জাতীয় সংসদ ভবনের ডিজাইনার কে

জাতীয় সংসদ ভবন,যা রাজধানী ঢাকার বুকে বাংলাদেশের প্রতীক হয়ে সদর্পে দাঁড়িয়ে আছে।বাংলাদেশ তো বটেই বিশ্বের আকর্ষণীয় স্থাপনার মধ্যে অন্যতম জাতীয় সংসদ ভবন।আধুনিক পৃথিবীর সেরা ১০০ টি স্থাপত্যের অন্যতম এক নিদর্শন বলা হয় একে।শীত বর্ষা কিংবা বসন্ত একেক ঋতুতে বাংলার অপরূপ লাবণ্য সংসদ ভবন যেন নিজেকে তুলে ধরে বাহারি বৈশিষ্ট্য।

নিখুঁত অতীব সুন্দর শিল্পমন্ডিত এই স্থাপিত কর্মের নকশাকার খ্যাতনামা মার্কিন স্থপতি লুই আই কান।তবে সংসদ ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই মারা যায় লুই আই কান।তার মৃত্যুর পর প্রকৌশলী মাঝহারুল ইসলামে স্থাপত্যের অবশিষ্ট কাজ শেষ করেন।সংসদ ভবনের স্থাপত্য শৈলী নিয়ে কথা বলতে গেলে ফিরে যেতে হয় সেই সুদূর অতীতে।

পাকিস্তান আমলের সময় তখন।ঢাকাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাজধানী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিল তৎকালীন সরকার। তারই সূত্র ধরে ১৯৫৯ সালে সংসদ ভবন তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয।এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬১ সালে ঢাকার বর্তমান শেরেবাংলা নগরে ২০৮একর জমিতে অধিগ্রহণ করা হয়।১৯৬২ সালের লই সংসদ ভবনের নকশা জমা দেন।

এবং ১৯৬৪ সালে এই ভবনটির জন্য ১কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার অনুমোদন করা হয়।যথা সময়ে এই নির্মাণ কাজ শুরু হলেও মাঝখানে ১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের জন্য বন্ধ ছিল নির্মাণ কাজ।তবে ১৯৭৪ সালে পুনরায় কাজটি আবার শুরু হয়।যা শেষ হয় ১৯৮২ সালে।এরপর ২৮ জানুয়ারিতে তৎকালীন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার এই ভবনটির উদ্বোধন করেন।

তবে মূল ভবনের বিশেষত্ব হলো ভবনটির নয়তলা বিশিষ্ট হলেও অনুভূমির যোগাযোগ রয়েছে মাত্র তিনটি তলায়।মাটির উপরে কাটা মাটির উচ্চতা ৪৯.৬৮।

জাতীয় সংসদ ভবন ঢাকার কোথায় অবস্থিত

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন পৃথিবীর আধুনিক স্থাপত্য শিল্প গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি স্থাপনা।বিংশ শতাব্দীর আধুনিক স্থাপত্য রীতির স্থাপত্য সমূহের মধ্যে আমাদের জাতীয় সংসদ ভবন এক অনন্য নিদর্শন।সময় তখন পাকিস্তান আমল।ঢাকার শেরেবাংলা নগরকে দ্বিতীয় রাজধানী বানানোর এবং সেখানে দ্বিতীয় সংসদ ভবন নির্মাণ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে।

সেই ভাবনা থেকে ১৯৫৯ সালে প্রথম বর্তমান সংসদ ভবন কমপ্লেক্স নির্মাণের পরিকল্পনা গৃহীত হয়। ১৯৬১ সালে বর্তমান মানিক মিয়া এভিনিউয়ের উত্তর পাশে ২০৮ একর জমি দ্বিতীয় রাজধানী প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়।১৯৬২ সালে ভবনটির মোট পরিকল্পনা পাস হয়।

তৎকালীন সরকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশী স্থপতি মাজারুল ইসলামের সাহায্য চাইলে তিনি এই প্রকল্পে বিশ্বের নামী দামী স্থপতিদের নিতে চাইলেন।প্রথমে আলবার আলট্রন এবং ল্য কুরবু স্যারকে প্রস্তাব দিলে তারা দুজনেই ব্যস্ত থাকায় পরে তিনি প্রস্তাব করেন আরেক বিখ্যাত স্থপতি লুই আই ক্যান কে।যিনি এই এল ইউনিভার্সিটি তে মাজহারুল ইসলামের শিক্ষক ছিলেন।

মার্কিন স্থপতি লুই আই ক্যান রাজি হলে প্রথমে তাকে প্রথমে খসরা লকসা প্রণয়ন করতে বলা হয়।পরবর্তীতে ১৯৬২সালের মার্চ মাসে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।ভবন চূড়ান্ত নকশা প্রণয়ন হয় ১৯৬২ সালে।এবং নির্মাণ শুরু হয় ১৯৬৪ সালে।শুরুতে ভবনটি নির্মাণে ব্যয় করা হয় ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।সমস্ত সুবিধাদি সহ ১৯৮২ সালে যখন নির্মাণ কাজ শেষ হয় তখন ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এগিয়ে ঠেকে।

সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি

সংসদ সদস্য হিসেবে ব্যক্তিকে দলের সদস্যরূপে তাকে প্রাথমিক অবস্থায় নিশ্চিত করতে হয়।পরবর্তীতে দলীয় সভায় মনোনয়নের মাধ্যমে সরাসরি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও জনমতে যথার্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রতিফলনে এমপি হিসাবে নির্বাচিত হন।সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে,আইন মেনে ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে থেকে দেশের আইন সভার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের শপথ গ্রহণ করেন সংসদরা।

সংসদের এমপিরা নিজ নিজ নাম উচ্চারণ করে জাতীয় সংসদের স্পিকারের সামনে পড়তে থাকেন।সশ্রদ্ধচিত্তে শপথ (বা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা) করছি যে, আমি যার যার নাম যে কর্তব্যভার গ্রহণ করতে যাইতেছি, তাহা আইন অনুযায়ী ও বিশ্বস্ততার সাহিত পালন করিব।আমি বাংলাদেশের প্রতি অকৃত্রিম বিশ্বাস ও অনুগ্র পোসন করিব এবং সংসদ সদস্যরূপে আমার কর্তব্য পালনকে ব্যক্তিগত স্বার্থের দ্বারা প্রভাবিত হতে দেব না।

আসুন জেনে নেই সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি কি।সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের ক্ষমতা হচ্ছে আইন প্রণয়নের ভূমিকা রাখা।তবে তাদের সংবিধানিক দায়িত্ব এর পাশাপাশি আইনগতভাবে আরো অনেক নির্বাহী দায়িত্ব রয়েছে।জেলা পরিষদ আইন এবং উপজেলা পরিষদ আইন অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের নিম্নোক্ত ক্ষমতা চর্চা করতে পারে।

জেলা পরিষদ আইন ২০০০।৩০ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ৬৫ অনুচ্ছেদ অধিন নির্বাচিত কোন জেলায় সংসদ সদস্য উক্ত জেলা পরিষদের উপদেষ্টা হবেন এবং তাহার পরিষদকে উপহার কার্য বলির সম্প্রদানের পরামর্শদান করিতে পারিবেন।জেলা পরিষদের আইন এবং উপজেলা পরিষদের আইন অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের নিম্নলিখিত ক্ষমতা চর্চা করতে পারবেন।উপজেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ সালের ২৪ নং আইন।২৫

(১)গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুচ্ছেদ ৬৫ এর আইন একক অঞ্চলিক এলাকা হইতে নির্বাচিত সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্যের পরিষদের উপদেষ্টা হইবেন এবং পরিষদের উপদেষ্টার পরামর্শ গ্রহণ করিবেন।

(২)সরকারের শহীদ কোন বিষয়ে পরিষদের যোগাযোগের ক্ষেত্রে পরিশোধকে উক্ত বিষয়টি সংশ্লিষ্ট এলাকায় সংসদ সদস্যকে অব্যাহতি রাখিতে হইবে।৪২

(৩)পরিষদ উহার প্রতিটি উন্নয়ন প্রকল্পনার ৫৬ অনুলিপি উহার বাস্তবায়নের পূর্বে সরকারের নিকট প্রেরণ করিবেন এবং জনসাধারণের অবগতির জন্য পরিষদের বিবেচনায় যথাযথ পদ্ধতিতে প্রকাশ করিতে বা ক্ষেত্রে বিশেষ তাহাদের মতামত বা পরামর্শ বিবেচনাক্রমে উক্ত পরিকল্পনা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন।বাংলাদেশ একজন সংসদ সদস্য বেতন ভাতা সহ অনেক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন।

বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী একজন সংসদ সদস্য যেসব সুযোগ সুবিধা পান সেগুলো হচ্ছে।

১ সংসদ সদস্যদের মাসিক বেতন ভাতা ৫৫ হাজার টাকা।
২ নির্বাচনীয় এলাকায় ভাতা প্রতি মাসে ১২৫০০ টাকা। 
৩ সম্মানীয় ভাতা প্রতিমাসে ৫ হাজার টাকা।
৪ শুল্কমুক্তভাবে গাড়ি আমদানির সুযোগ সুবিধা।

৫ মাসিক পরিবহন ভাতা ৭০ হাজার টাকা। 
৬ নির্বাচনীয় এলাকায় অফিস খরচের জন্য প্রতি মাসে ১৫০০০ টাকা।
৭ প্রতিমাসে লন্ডি ভাতা ১৫০০ টাকা।
৮ মাসিক কোকারিজ টয়লেটটিজ ক্লিনার এর জন্য ভাতা ৬ হাজার টাকা।

৯ দেশের অভ্যন্তরে বার্ষিক ভ্রমণ খরচ ১লাখ ২০ হাজার টাকা।
১০ স্বেচ্ছাধিন তহবিল বার্ষিক ভাতা পাঁচ লক্ষ টাকা।
১১ বাসায় টেলিফোন ভাতা বাবদ প্রতি মাসে ৭৮০০ টাকা।

এছাড়া প্রত্যেক সংসদ সদস্যদের জন্য সংসদ ভবনেও এলাকায় এমপি হোস্টেল রয়েছে।একজন সংসদ সদস্য প্রতি বছরে চার কোটি টাকা করে থোক বরাদ্দ পাবেন।এ থোক বরাদ্দ টাকাও একজন সংসদ সদস্য তার নিজের পছন্দমত উন্নয়নে খরচ করতে পারেন।এটি কোন প্রকল্পে টাকা খরচ করবেন এটি সম্পূর্ণ তার এক্তিয়ার।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আমি যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চেষ্টা করেছিলাম,তা আজকেরে আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।জদি আজকের এই আর্টকেলে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url