ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা ড্রাগন ফলের বীজ থেকে চারা তৈরির উপায় সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না।তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারলে আপনার সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন।
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে, সে বিষয়টি হলো ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ কি।এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে
ভূমিকা
ড্রাগন ক্যাকপাস জাতীয় গাছ হলেও এখন আমাদের সবার কাছে পরিচিত একটি গাছ।ড্রাগন ফল অত্যন্ত সুস্বাদু এবং অনেক পুষ্টিগণ্যে ভরপুর।অনেক জায়গায় আমরা দেখেছি বড় বড় জায়গায় মাটির উপর প্লেয়ার তৈরি করে ড্রাগন ফল চাষ করতে। ড্রাগন গাছেরফুল বিভিন্ন কারণে ঝরে যেতে পারে। কারণগুলো খুঁজে বের করে প্রতিকারের চেষ্টা করতে হবে।
আরো পরুনঃ১০টি বর্ষাকালীন সবজির নাম কী
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো ড্রাগন ফলের থেকে কিভাবে চারা তৈরি করতে হয় আজকের এই বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
- ড্রাগন ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি
- ড্রাগন ফল বড় করার উপায়
- ছাদে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
- ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ
- ড্রাগন গাছে মরিচা রোগ ও তার প্রতিকার
ড্রাগন ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি
আজকে আমি যে ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি করার প্রসেস দেখাবো।সেই ফলটির নাম হল ড্রাগন ফল।কিভাবে দ্রুত ড্রাগন ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি করতে পারবেন।এবং ১০০% জার্মেশন আনতে পারবেন।একটি ড্রাগন ফলের ভেতরে কয়েক হাজার পরিমান বিজ থাকে।সেখান থেকে আমরা কিছু পরিমাণ বীজ সংগ্রহ করবো।
আসলে ড্রাগন ফলের যে কাটিংগুলা সেগুলা বাজারে খুবই সুলভ মূল্যে পাওয়া যায়।আপনি যখন নিজে একটা ফল থেকে ছোট্ট একটা বীজ থেকে যখন একটা ছোট গাছ তৈরি করবেন এবং সেই গাছ আস্তে আস্তে যত্ন করে ফল নিয়ে আসবেন।তখন নিজের ভেতর একটা ভালো লাগা কাজ করবে।এবং সাকসেসের যে আনন্দ সেটা নিজে উপলব্ধি করতে পারবেন।
ফল থেকে বীজ সংগ্রহ করার পর যতটুক সম্ভব বীজটা ভালো করে পরিষ্কার করে নেওয়া।পরিষ্কার হয়ে গেলে একটা পাত্রে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখবো।চেষ্টা করব একটা একটা বীজ আর একটা বীজের সাথে যাতে লেগে থাকে।একই সাথে লেগে থাকলে কি হয় শিকড় গুলো প্যাঁচ লেগে যায়।সেক্ষেত্রে যখন বীজগুলো ছাড়াতে যাবেন তখন অনেক ক্ষেত্রে ঝামেলা হয় বা বীজ নষ্ট হয়ে যায়।
বা এক জায়গায় গাছ দুইটা তিনটা হয়ে যায়।তারপর একটা বাটি নিব বাটির ভিতরে টিস্যুটা বিছিয়ে দিব।তারপর সেই বীজগুলো টিস্যুর উপরে ছেড়ে দেব।বীজগুলো সুন্দরভাবে বিছিয়ে দেওয়ার পর টিস্যুটা ভালো করে মুড়িয়ে দেব।এমনভাবে মরিয়ে দেবো যাতে করে পরবর্তীতে খুলতে সমস্যা না হয়।আপনি চাইলে টিস্যুটা ডাবল দিতে পারেন।
টিশুটি মুড়িয়ে দেওয়া হয়ে গেলে এর উপর হালকা করে স্প্রে মেশিন দিয়ে পানি ছিটিয়ে দিব।এক্ষেত্রে খুবই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে যাতে করে পানি বেশি না হয়ে যায়।পানি বেশি হয়ে গেলে বীজগুলো পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।এমনভাবে পানি দিতে হবে যাতে করে জার্মানিয়েশন হওয়ার আগ পর্যন্ত সে পানিটা শুকিয়ে যায়।এরপরে সুন্দরভাবে বাটির মুখটা ভালো করে আটকে দেব।
আরো পরুনঃশীতকালীন সবজি চাষের তালিকা দেখুন
যাতে করে বাটির ভেতরে কোনরকম বাতাস প্রবেশ না করতে পারে।বাটিটা যতদূর সম্ভব রোদ যুক্ত জায়গায় রাখবেন।সাত দিন পর সেই বাড়িটির মুখ খুলে দেখবেন।বীজগুলো সবই জার্মানেশন হয়ে গেছে দেখবেন।এটা আপনারা বাড়িতে চেষ্টা করলেই পারবেন।শুধু ড্রাগন ফল নয় যে কোন ফলের বীজ থেকে এভাবেই জার্মানেশন আনতে পারবেন।এই জার্মানেশন হওয়া ব্রিজগুলো আপনি তুলে অন্য জায়গায় এখন লাগাতে পারবেন।
ড্রাগন ফল বড় করার উপায়
আজকে আমি এই ড্রাগন ফল নিয়ে কিছু টিপস দিব।কি করে ড্রাগন ফল বড় করতে হয়।এই আর্টিকেলটি পুরোটাই পড়লে আশা করি এ সম্বন্ধে জানতে পারবেন।তাই ধৈর্য সহকারে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সবার পড়বেন।আমি যে কাজটিও করেছি।সেটা হল ফুলটা যখন পরাগম হয়ে ফুটে যাবে তখন সেটা পচে যায়।
এবং সেটা শুকিয়ে যায়।এবং সেখানে পোকামাকড় বাসা করে।যাতে করে এসে ফলে পোকামাকড় বাসনা করতে পারে সেজন্য,ফুলের বাড়তি অংশটা ফেলে দিতে হবে।যদি ফুলের ওই বাড়তি অংশটুকু যদি ফেলে না দেন তাহলে পোকামাকড় বাসা করে সে ফলটিকে নষ্ট করে ফেলাবে।পরাগম হওয়া ফুলের অংশ যেখান থেকে হলুদ শুরু হয়েছে সেইখানে দুই সাইডে চাপ দিলে ফুলটা ভেঙে যাবে।
এভাবে চেষ্টা করবেন পরাগম অংশটুকু ভেঙ্গে দেওয়ার।এভাবে পরাগম অংশটুকু ভেঙ্গে দিলে ফলগুলো খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়।এবং ফলের সাইজটা ও আকারে বড় হবে।এবং পোকামাকড় বাসা করতে পারবে না।আশা করি ছোট্ট এই টিপস থেকে আপনারা উপকৃত হবেন।
ছাদে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
ড্রাগন ক্যাকপাস জাতীয় গাছ হলেও এখন আমাদের সবার কাছে পরিচিত একটি গাছ।ড্রাগন ফল অত্যন্ত সুস্বাদু এবং অনেক পুষ্টিগণ্যে ভরপুর।অনেক জায়গায় আমরা দেখেছি বড় বড় জায়গায় মাটির উপর প্লেয়ার তৈরি করে ড্রাগন ফল চাষ করতে।ছাদ বাগানেও অনেকে পিলার দিয়ে ড্রাগন ফল চাষ করে থাকেন।
তাই অনেকেই ভেবে থাকি ফ্লাট বাড়িতে থাকেন আমাদের পক্ষে ড্রাগন চাষ কিন্তু সম্ভব নয়।কিন্তু আজকে যদি আমার এই আর্টিকেলটি পড়েন আশা করি আপনাদের ধারণা সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন হয়ে যাবে।ড্রাগন চাষের জন্য আমাদের সর্বপ্রথম নার্সারি থেকে ড্রাগনের চারা সংগ্রহ করে নিতে হবে।দ্বিতীয় পদ্ধতি হল ড্রাগনের কাটিং থেকে খুব সহজে কিন্তু চারাগাছ তৈরি করা যায়।
ড্রাগন গাছের কাটিং থেকে চারা তৈরি করা খুবই সহজ।ড্রাগন গাছের কাটিং সঠিকভাবে মাটি তৈরি করে মাটির নিচে পুঁতে দিতে পারলে চারা তৈরি হয়ে যাবে।ড্রাগন গাছ সারা বছরই প্রতিস্থাপন করা যায়।সুন্দরভাবে মাটি তৈরি করার পর।ড্রাগন ফলের কাটিং টি একটি টবে ভালোভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।প্রতিস্থাপন করার পর অবশ্যই পানি দিয়ে দিবেন।
তো এর পরবর্তীতে সময়ে পানি দেবেন বুঝে শুনে।মাটিয়ে শোকালে তবেই পানি দেবেন।ক্যাকটাস গাছে অতিরিক্ত পানির প্রয়োজন হয় না।যেহেতু এটি কাটপাক জাতীয় গাছ যেখানে সারাদিন রোদের আলো লাগবে সেখানেই রাখা উচিত।ড্রাগন ফলের সবচেয়ে সাবধানতার সময় হলো। যখন ড্রাগন গাছে ফুল আসবে তখন গাছে প্রচুর পরিমাণ পিঁপড়া দেখা যায়।
আরো পরুনঃফাতেমা জাতের ধানে বিঘায় ফলন ৫০ মণ
ফুল ফুটলে অবশ্যই আপনাকে রেগুলার পিপড়া মারা ওষুধ গাছের স্প্রে করতে হবে।তাছাড়া ফলগুলো নষ্ট করে ফেলবে।বাস যদি এটুকু যত্ন করতে পারেন তাহলে ছাত বাগানে আপনার ড্রাগন ফল খুব সুন্দর হবে।আপনারাও চেষ্টা করলে বাড়িতে অসম্ভব সুন্দর এই ড্রাগন ফলটি ছাদে চাষ করতে পারেন।
ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ
আমরা যারা ড্রাগন ফল চাষ করে থাকি অনেক পরিচর্যার পরে মার্চ বা এপ্রিল মাসে সাধারণত ড্রাগন গাছে ফুল আসে।যখন ফুল আসে আমরা কিন্তু অনেক খুশি হই।অনেক ভালো লাগা কাজ করে। অনেক পরিচর্যা করার পরেও ড্রাগন গাছের অনেক ফুল ঝরে যায়।তখন কিন্তু কষ্ট পাই এটা স্বাভাবিক।
আমাদের যে ভুলের কারণে ড্রাগন গাছের ফুল ঝরে পড়ে এমন কয়েকটি বিষয় আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।এখানে একটি কথা বলে রাখি দশটি ফুলের মধ্যে যদি তিন থেকে চারটি ফুল ঝরে যায় এটা কিন্তু স্বাভাবিক।কোন টেনশন করা যাবেনা।
তবে যদি এর চেয়ে বেশি পরিমাণে ফুল ঝরে তাহলে বুঝতে হবে এখানে আমাদের কোন ভুলের কারণে ড্রাগন গাছের ফুলগুলো ঝরে যাচ্ছে।আমাদের যে কয়েকটি ভুলের কারণে ড্রাগন গাছের ফুল ঝরে যায় সেগুলো হলো।
(১) পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভালো না থাকা।ড্রাগন ভার্সেস সাধারণত বৃষ্টি সময়ে ফল আসে।অনেকের বাগানে দেখা যায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো না।এর জন্য বৃষ্টির পানিটা ড্রাগন ফলের গাছের গোড়ায় জমে যায়।
সে কারণে ড্রাগন ফলের গাছের গোড়ায় ফাঙ্গাসের আক্রমণ হয় এবং ফুল ঝরে যায়।তারমানে ড্রাগন ফলের গাছের ফুল ঝরে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো না থাকা।
(২) ড্রাগন গাছের ফুল আসার পর অতিরিক্ত পানি দেওয়া।যখন আমাদের ড্রাগন গাছের ফুল আসে তখন বাড়তি পরিচর্যা করতে গিয়ে অতিরিক্ত পানি পরিমাণ দিয়ে ফেল। যার কারণে ড্রাগন গাছের ফুল ঝরে যায়।
(৩) ফুল আসার পর নাইট্রোজেন জাতীয় খাবার দেওয়া।গাছে ফুল আসার পরে আমরা বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক সার ব্যবহার করে থাকি।যেমন ইউরিয়ার ডিএপি সরিষার খোল ভেজা পানি বেশি দিয়ে থাকি তার জন্য কিন্তু ফুলগুলো ঝরে যায়।
(৪) অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করা।ড্রাগন গাছের ফল আসার পরে গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পিঁপড়া বেড়ে যায়।এর কারণে আমরা কি করি অতিরিক্ত মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করি।এর কারণে ফুলগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
(৫) অতিরিক্ত মাত্রায় ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা।যখন ড্রাগন গাছে ফুল আসে তখন যদি মাত্রাতিরিক্ত ছত্রাক নাশক স্প্রে করা হয় তাহলে ড্রাগন গাছের ফুল ঝরে যায়।
(৬) পর্যাপ্ত পরিমাণ রোদ না পাওয়া।সারা বছর যদি ড্রাগন গাছের রোদ না পায় তাতে কোন সমস্যা নেই।এবং যখন ড্রাগন গাছের ফুল আসবে তখন অবশ্যই রোদ পেতে হবে।তাছাড়া ফুল ঝরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
(৭) ড্রাগন গাছে ফুল আসার পর বরণ এবং জিংকের অধিক মাত্রায় ব্যবহার করা।ড্রাগন গাছে ফল আসার পর মাত্রাতিরিক্ত বরং এবং জিংক ব্যবহার করলে ড্রাগন গাছের ফুল নষ্ট হয়ে যায়।
(৮) সুষম খাদ্যের অভাব।ড্রাগন গাছের মাটিতে যদি সুষম খাদ্যের অভাব থাকে তাহলে ফুলগুলো ঝরে যায়।
(৯) ড্রাগন গাছের গোড়ায় যদি পানি না থাকে অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দেওয়ার অভাবে যদি মাটি শুকিয়ে যায় তাহলে কিন্তু ড্রাগন গাছের ফুল সাধারণত ঝরে যায়।
(১০) ড্রাগন গাছে পটাশের অভাব।ড্রাগন গাছে যদি পটাশের অভাব থাকে তাহলে যখন গাছে ফুল আসবে তখন ফুলগুলো ধরে যাবে।গাছে ফোলা আসার আগে এইগুলো বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।যাতে করে ড্রাগন গাছে কোনভাবেই পটাশের অভাব না হয়।
ড্রাগন গাছে মরিচা রোগ ও তার প্রতিকার
প্রিয় পাঠক আজকে আপনাদেরকে দেখা ড্রাগন গাছের মরীচা রোগ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করব।ড্রাগন কাছে সাধারণত দুই ধরনের রোগ দেখা যায়।প্রথম রোগ হচ্ছে ড্রাগন গাছে মরিচা রোগ।এবং দ্বিতীয় রোগটি হলো ড্রাগন গাছের গোড়া পচন রোগ।গোড়া পচা রোগটা সাধারণত বর্ষাকালে বেশি হয়।শীতকালে ড্রাগন গাছে মরিচা রোগটা বেশি দেখা যায়।
ড্রাগন গাছের ছোট ছোট লালচে দাগ দেখা যায়।যেটা ছত্রাকের জন্য হয়ে থাকে।এবং গাছের এক অংশ হলুদ দেখা যায়,আর এই হলুদটা হওয়ার কারণ হচ্ছে।যেহেতু জলীয় বাষ্প বাতাসের আদ্রতার প্রভাবে গাছ থেকে অতিরিক্ত পানি শোষিত হয়।এবং এ রোগটা বিশেষ করে শীতকালে বেশি হয়।এ রোগ থেকে ড্রাগন ফলের গাছকে বাঁচাতে হলে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
আরো পরুনঃখেজুর উৎপাদনে শীর্ষ দেশ কোনটি
কীটনাশক ব্যবহার করার ফলে এই রোগটা তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়।এটা বিশেষ করে দেখা যায় নতুন যে কুশি বের হয় সেটাতে বেশি দেখা যায়।এর জন্য যে ডালে মরিচা রোগটা হয়েছে সে ডালটা কেটে দিতে পারেন।অথবা কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন।ছত্রাক নাশক ব্যবহার করতে পারেন।এর জন্য মেনকোজিব কোম্পানির যে কোনো ছত্রাক নাশক ব্যবহার করতে পারেন।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক,আজকের আর্টিকেল থেকে ড্রাগন ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি এবং ড্রাগন ফল বড় করার উপায় এবং ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করলাম।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে উপকৃত হবেন।এবং ড্রাগন ফল গাছের মরীচিকা রোগ প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে জানলাম।
আজকের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url