ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা ড্রাগন ফল চাষ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার চেষ্টা করতেছেন,কিন্তু জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ড্রাগন ফল কোন মাসে ধরে।ড্রাগন ফল বলতো গ্রীষ্মকালীন ফল।
এতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ থাকার কারণে,বাজারে ড্রাগন ফলের চাহিদা প্রচুর।তাই আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা নিয়ে।তাই আজকের বিষয়ে সম্পর্কে জানতে হলে আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সবার পড়তে হবে।
ভূমিকা
আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি ফল নিয়ে আলোচনা করব যে ফলটি পোস্টটি গুণে ভরপুর।ড্রাগন ফল একটি গ্রীষ্মকালীন ফল।যা পৃথিবীর অনেক জায়গায় জনপ্রিয় একটি ফল।এই ফল প্রায় তাজা পাওয়া যায়।বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।ড্রাগন ফলের চাষ বিভিন্ন উপায়ে করা হয়ে থাকে।পৃথিবী জুড়ে অনেক সুস্বাদু খাবার আছে।
আরো পরুনঃ১০টি বর্ষাকালীন সবজির নাম কী
বিভিন্ন জাতের এবং বিভিন্ন স্বাদের।এসব খাবারের মধ্যে ফল বা ফুডস প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।এসব ফলে টেস্ট যেমন অতুলনীয়,গুণেও তেমন ভরপুর।ড্রাগন ফল হাটকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফল আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে ফাইবার।যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
- ড্রাগন ফলের চাষ
- ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি
- ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
- ড্রাগন ফল কোন মাসে ধরে
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব কিভাবে ড্রাগন ফল খেতে হয়।এবং ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম।ড্রাগন ফল কাটার আগে ভালো করে পরিষ্কার করে ধুয়ে নেবেন।ফলে যদি ময়লা থাকে সেই ময়লা যদি পেটে যায় তাহলে ফুটপ্রয়জনিং হতে পারে।তাই সব ধরনের ফলেই ধুয়ে খাওয়া উচিত।তারপরে ড্রাগন ফলে দুই সাইট দিয়ে কেটে নেবেন।
এই ফল দুই ধরনের হতে পারে সাদা হতে পারে ভিতরে লালও হতে পারে।এর ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে।তারপরে ফলের মাঝ বরাবর কেটে নিতে পারেন।মাঝ বারাবার কেটে নেওয়ার পরে দুই সাইডে চামড়া ধরে টান দিলেই খুব সুন্দরভাবে চামড়া উঠে যায৷এ ফলটা খেতে খুব একটা সুস্বাদু নয় কিন্তু এই ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি থাকার কারণে এই ফলটা খেয়ে থাকে।
এবং ড্রাগন ফলের বাজারে চাহিদা অনেক।ড্রগন ফলের চামড়া উঠানো পরে কুচি কুচি করে কেটে খেয়ে নিতে পারেন।খাওয়ার পরে কমেন্টে জানাতে পারেন এই ফলের স্বাদ কেমন।
ড্রাগন ফলের চাষ
ড্রাগন ফল একটি গ্রীষ্মকালীন ফল।যা পৃথিবীর অনেক জায়গায় জনপ্রিয় একটি ফল।এই ফল প্রায় তাজা পাওয়া যায়।বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।ড্রাগন ফলের চাষ বিভিন্ন উপায়ে করা হয়ে থাকে।তবে সবচেয়ে সাধারণ ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি একটি টবের মধ্যে ড্রাগন ফলের চাষ করা।মাটিতে তৈরি হয়ে গেলে গোবর টিএসপি এমটি এবং জিংক সালফেট মাটির সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।
আরো পরুনঃশীতকালীন সবজি চাষের তালিকা দেখুন
নিতে হবে তারপর গর্ত করে এক ১০ দিন ১৫ দিন পর চারা রোপন করতে হবে।বন্ধুরা আমি আপনাদের সাথে এখন আলোচনা করব ড্রাগন ফল চাষ সম্পর্কে।আজকেরে আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন অবশ্যই ড্রাগন ফল চাষ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।কোন মৌসুমে ড্রাগন ফলে চারা লাগালে বেশি ভালো হয়।
এবং কোন মৌসুমে লাগানো যাবে না এ সম্পর্কেও জানানো হবে।ড্রাগন ফলের চারা লাগানোর উপযুক্ত সময় হচ্ছে ফাল্গুন চৈত্র মাস ড্রাগন ফলের চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়।শুকনা মৌসুমে যে কোন সময় চারা লাগালে ভালো ফলন পাওয়া যায়।শুধুমাত্র বর্ষাকালে ড্রাগর ফলে চারা না লাগানোই ভালো।কেননা বর্ষাকালে চারা লাগালে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে চারার শিকড় পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এবং বর্ষাকালে চারা লাগালে অনেক চারা মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই ড্রাগন ফলে চারা বর্ষাকাল বাদে যে কোন মাসে লাগানো ভালো।ড্রাগন ফলে চারা লাগানোর সময় নির্দিষ্ট কিছু দূরত্ব মেইনটেইন করে চারা লাগাতে হয়।একটি চারা থেকে আরেকটি চারার দূরত্ব ৯০ থেকে ৯৬ইঞ্চি মধ্যে হতে হয় বা সাত থেকে আট ফুট ।গাছের চারদিকে স্কয়ার ফিট হতে হবে।
এবং প্রত্যেকটি গাছে পিলার দিতে হই।যাতে করে ড্রাগন ফলের গাছ মাটিতে পড়ে না যায়।ড্রাগন ফলের চারা লাগানোর পর জমিতে পানি বেঁধে থাকা যাবে না।বর্ষাকালে নিয়মিত জমিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।ড্রাগন ফলে চারা লাগানো পর থেকে নিয়মিত পরিচর্যা করতে হয়।এবং যথাসময়ে যথা নিয়মে সার কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়।
আন্যন্য ফসলের তুলনায় রোগ বালাই কম হয়।এবং এই ফলটা চাষ করা অত্যন্ত লাভজনক বলে মনে করতেছেন কৃষকরা।এই ফলের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি থাকার কারণে।এই ফলে চাহিদা তুলনামূলক বাজারে অনেক বেশি।
ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি
পৃথিবী জুড়ে অনেক সুস্বাদু খাবার আছে।বিভিন্ন জাতের এবং বিভিন্ন স্বাদের।এসব খাবারের মধ্যে ফল বা ফুডস প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।এসব ফলে টেস্ট যেমন অতুলনীয়,গুণেও তেমন ভরপুর।তবে আজকে এমন একটি ফল নিয়ে আলোচনা করব যা একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছে করে।ময়না যেহেতু এটি খুবই রিয়াল তাই চাইলে হাতের নাগালে পাবেন না।
আরো পরুনঃখেজুর উৎপাদনে শীর্ষ দেশ কোনটি
ড্রাগন ফল। কিছুদিন আগেও হাইটে থাকা এই ফল এখন দেশেও চাষ হয়।বাংলাদেশের প্রায় ৬৪ টি জেলায় এখন ড্রাগন ফলের চাষ হচ্ছে।এ কারণে বাজারে প্রচুর পরিমাণ ডাগন ফল দেখা যায়।ড্রাগন ফলের দাম বেশি থাকায় কৃষকরা লাভজনক বলে মনে করতেছে।তাই ড্রাগন ফল চাষে কৃষকরা অধিক পরিমাণ ঝুঁকে পড়েছে।কিছু নির্দিষ্ট সময়ে এই ফলটি হয়ে থাকে।
তাই ড্রাগন ফলের দাম তুলনামূলক অন্য ফলের চেয়ে বেশি। ড্রাগন ফলের প্রতি কেজি বিক্রি হয় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। এই ফলে পুষ্টি গুন বেশি থাকার কারণে এত দামে বিক্রি হচ্ছে।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
হ্যালো ভিউয়ার এখন আমি আপনার সাথে আলোচনা করব ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে।এ ফল খেলে কি কি উপকার রয়েছে এবং কি কি ক্ষতি দিক রয়েছে।এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা
১ ড্রাগন ফল হাটকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।কেননা এই ফলটির মধ্যে রয়েছে আশ্চর্যজনক শক্তি।যা মানুষের রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কে কমাতে।এবং ভালো কলেজস্টরলের মাত্রকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।হাটকে ভালো অবস্থায় রাখতে মোনোস্যাচুরেট সাহায্য করে।আর মনুষ্যাচুয়েটেড এর উপাদান সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় এই ড্রাগন ফলের মধ্যে।
২ ড্রাগন ফল ওজন কমাতে আদর্শ খাবার।কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে ফ্যাটের পরিমাণ নাই বললেই চলে।আর আপনার শরীরের সঠিক ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
৩ ড্রাগন ফল হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য কর।ড্রাগন ফল আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে তার সাথে সাথে পাকস্থলীর প্রক্রিয়া পরিস্কার করতেও সাহায্য করে।ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে ফাইবার যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।
৪ ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহযোগ।ড্রাগন ফল আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে ফাইবার।যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফল রক্তের শর্করার মাত্রা কমা করতে এবং চিনির মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ড্রাগন ফল খান।
৫ ড্রাগন ফল ক্যান্সার প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে।ড্রাগন ফল ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আপনাকে ক্যান্সার উৎপাদনকারী কোষগুলিকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফলের মধ্যে নয় শূন্য এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে।
৬ ড্রাগন ফল কিডনিতে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।বেগুনি ড্রাগন ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম আছে।আর পটাশিয়াম সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।এছাড়াও কিডনিতে পাথর জমাতে বাধা দেয়।তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে বেগুনি ড্রাগন নিয়মিত খান।
৭ চোখে দৃষ্টি শক্তি উন্নতি করতে সাহায্য করে ড্রাগন ফল।দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করতে বেগুনি ড্রাগন ফল চমৎকারভাবে সাহায্য করে।কেননা বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকে।একটি গাজরের মধ্যে যে সকল ভিটামিন আছে।তাই একটা বেগুনি ড্রাগন ফলের মধ্যে থাকে।আর আপনি গাজর খেতে যদি পছন্দ না করেন তাহলে বেগুনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন।
৮ ড্রাগন ফল শক্ত করতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফল হাড শক্ত করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম।যাও অন্যান্য কোন ফলের মধ্যে থাকে না।আর ম্যাগনেসিয়াম হারকে মজবুত এবং স্বাস্থ্য করতে সাহায্য করে।
৯ ড্রাগন ফল চুল পড়া রোধ করে।ড্রাগন ফল চুল পড়া রোধ করতে চমৎকার কাজ করে।ড্রাগন ফলের রস মাথায় চুলের গোড়ায় গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখার পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।ফলে এটি আপনার চুল পেকে যাওয়া রোধ করবে।চুল ঝরে পড়া রোধ করবে এবং চুলকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
আরো পরুনঃফাতেমা জাতের ধানে বিঘায় ফলন ৫০ মণ
ড্রাগন ফলের রস চুলের কোষ গুলোকে পুনরাবৃত্তি করতে সাহায্য করে।আপনার চুলগুলি অক্সিজেন পাবে এবং মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর হয়ে উঠবে।
১০ মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে ড্রাগন ফল।মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল কার্যকরী একটি উপাদান।কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি।তাই এটি টপিক্যাল মলম হিসাবে কাজ করে।এই টপিকাল মলমটি তৈরি করতে হলে প্রথমে ড্রাগন ফলে ছোট ছোট টুকরো নিয়ে ব্যালেন্ডারে পেস্ট তৈরি করুন।
তার মুখের যেখানে ব্রণ রয়েছে সেই স্থানে লাগান।প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
ড্রাগন ফলের অপকারিতা গুলি জেনে নেবঃ
ড্রাগন ফল এর অপকারিত।আমরা এতক্ষণ জেনে নিলাম ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলি।কিন্তু ড্রাগন ফলেরও কিছু অপকারিতা আছে।সেগুলি সম্পর্কে আমাদের সচেতন থাকাই ভালো।
১ অতিরিক্ত মাত্রায় ড্রাগন ফল খেলে এলার্জি হতে পারে।
২ অতিরিক্ত মাত্রায় ড্রাগন ফল খেলে ডায়রিয়া ও হতে পারে।
ড্রাগন ফল কোন মাসে ধরে
ড্রাগন ফল কোন মাসে ধরে এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।ড্রাগন ফল মূলত গ্রীষ্মকালীন ফল।গ্রীষ্মকালে এই ফলের প্রচুর আমদানি হয়ে থাকে।এপ্রিল মাস মানেই ড্রাগনের ফলের সমাহারের মাস।প্রিয় ভিউয়ার্স এই মাসেই ফুল আসবে প্রত্যেকটির ড্রাগন ফলের বাগানে।এভাবে এপ্রিল থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত ড্রাগনফরের বাগানে ফুল আসা শুরু করে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক,আপনাদের সাথে ড্রাগন ফল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করলাম।ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম।ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম।আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়লে উপকৃত হবেন।
যদি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়া পড়ে যদি উপকৃত মনে হন।তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url