১০টি বর্ষাকালীন সবজির নাম কী
প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা শাকসবজি চাষ করবেন, এবং কোন মাসে কোন শাকসবজি চাষ করবেন এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল। আজকের আর্টিকেলে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো বারোমাস কোন সবজি চাষ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
এবং আজকের আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়টি হলো দশটি বর্ষাকালীন সবজির নাম। তাই কোন মাসে কোন সবজি চাষ করবেন এ সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। যদি ধৈর্য সহকারে পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে আশা করা যায় উপকৃত হবেন।
ভূমিকা
আজকে একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের সামনে।আজকের আর্টিকালে আমি জানাবো কি কি শাকসবজি বর্ষাকালে চাষ করতে পারবেন। এবং কোন কোন শাকসবজি বারো মাস চাষ করলে বেশি লাভজনক হওয়া যায়।কি কি শাক সবজি চাষ করলে অধিক ফলন পাওয়া যাবে।
আরো পরুনঃশীতকালীন সবজি চাষের তালিকা দেখুন
আমি আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন কি কি শাকসবজি বর্ষাকালে চাষ করা লাভজনক। এবং ছায়াযুক্ত স্থানে কোন কোন শাক সবজি চাষ করলে বেশি লাভবান হওয়া যায় এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল আলোচনা করা হবে।
- বর্ষাকালীন ফসল কি কি
- ছায়াযুক্ত স্থানে কি কি চাষ করা যায়
- ১০টি বর্ষাকালীন সবজির নাম কী
- বারোমাসি সবজি চাষ
বর্ষাকালীন ফসল কি কি
আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বর্ষাকালীন ফসল সম্পর্কে।যেসব ফসল বর্ষার শুরুতে মৌসুমী বায়ু আগমনে লাগানো হয় এবং শরতের শেষে কাটা হয়, সেগুলোকে খরিফ শস্য বা বর্ষাকালীন ফসল বলে
খারিফ শস্যর বৈশিষ্ট্য
১ জোন জুলাই মাসে ফসল লাগিয়ে নভেম্বর ডিসেম্বর মাসে ফসল তোলা হয়।
২ প্রধানত বর্ষার জলে খারিফ শস্য চাষ করা হয়।
৩ খারিফ শস্য সারা বাংলাদেশ জুড়ে চাষ করা হয়।
৪ উষ্ণ আদ্রতা আবহাওয়া খারিফ শস্যের পক্ষে আদর্শ।
৫ খারিফ শস্য এক প্রকার দীর্ঘকালীন ফসল ।খারিফ শস্য বা বর্ষাকালীন ফসল বলতে আমরা যে সকল ফসল বুঝি সেই ফসলগুলো হল।আমন ধান, ভুট্টা,কার্পাস, আখ,ইত্যাদি বর্ষাকালীন ফসল।এ সকল ফসল বর্ষাকালে চাষ করলে বেশি লাভবান হওয়া যায়।
ছায়াযুক্ত স্থানে কি কি চাষ করা যায়
আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় ছায়াযুক্ত স্থানে কি কি চাষ করা যায়।এবং কেমন ফলন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। তাহলে শুরু করা যায় আজকের আলোচনা।ছায়াযুক্ত স্থানে অনেক রকম শাক সবজি এবং বিভিন্ন রকমের ফসল চাষ করা জাই।তবে ছায়াযুক্ত স্থান এর মধ্য পার্থক্য রয়েছে।যেমন তিন ঘন্টা সূর্যের আলো পাই এক জায়গায়।
আরো পরুনঃফাতেমা জাতের ধানে বিঘায় ফলন ৫০ মণ
অন্য জায়গায় এক ঘন্টা সূর্যের আলো পাই।এক্ষেত্রে ফলনের পার্থক্য হবে। যেহেতু সূর্যের আলো উদ্ভিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ গাছ সূর্যের আলো কাজে লাগিয়ে নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে।তাহলে ছায়াযুক্ত স্থানে কি চাষ করবেন।
১ ছায়াযুক্ত স্থানে যে সকল শাকসবজি গুলো আপনারা চাষ করেন লাভবান হতে পারেন তার মধ্যে অন্যতম হলো সিম।তবে দিনে দুই ঘন্টা যেখানে সূর্যের আলো পড়ে সেখানে উপযুক্ত পরিচর্যার মাধ্যমে সিম গাছকে বৃদ্ধি করতে পারেন।এবং মোটামুটি ফলন পাবেন।
২ যেখানে ছায়াযুক্ত জায়গা রয়েছে সেখানে কাঁচা কলার গাছ লাগিয়ে দিতে পারেন।এক্ষেত্রে বৃদ্ধির কোন বাধাগ্রস্ত হবে না। কেননা এটা ছায়াতেও যথেষ্ট পরিমাণ ভালো বৃদ্ধি পায়।
৩ এছাড়াও আপনারা পেঁপে চাষ করতে পারেন।অনেকেই বলতে পারেন পেঁপে চাষের জন্য সূর্যের আলোর দরকার।এটা সত্য সূর্যের আলোর দরকার।পেঁপে যদি ছায়াযুক্ত স্থানে লাগিয়ে দেন বৃদ্ধি তুলনামূলক কম হলেও মোটামুটি ফল পাওয়া যায়।
৪ এছাড়া লেবু গাছের চাষ করতে পারেন।বাড়ির আশেপাশে ছায়াযুক্ত স্থান থাকলে লেবুর গাছ রোপন করতে পারেন।আজব তো স্থান এ লেবুর মোটামুটি ফলন পাওয়া যায়।
৫ ছায়াযুক্ত স্থানে সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে পুঁইশাক চাষ করা যায় ও পালং শাক চাষ করা যায়।ছায়াযুক্ত স্থানে পুঁইশাক এবং পালং শাকের মোটামুটি ফলন পাওয়া যায়।আপনারা এটা চাষ করতে পারেন।
৬ বন্ধুরা ছায়াযুক্ত স্থানে মিষ্টি আলুর ফলন খুবই ভালো হয়।আপনার মিষ্টি আলু চাষ করতে পারেন এতে করে কোন সমস্যা হবে না।অনেকেরই আম বাগান এবং লিচুবাগান রয়েছে সেই বাগানের নিচ দিয়ে মাটি আলগা করে মিষ্টি আলু চাষ করতে পারেন।সেক্ষেত্রে এর বৃদ্ধি কখনো বাধাগ্রস্ত হবে না।
৭ ছায়াযুক্ত স্থানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা জাতীয় ফসল আদা এবং হলুদ চাষ করতে পারে।এই দুইটি ফসল ছায়াযুক্ত স্থানে খুবই ভালো হয়ে থাকে।তবে একটি জিনিস মনে রাখতে হবে ছায়াযুক্ত স্থানে রোগ বালাই বেশি হয়।এ ছাড়া পোকামা করে আক্রমণ বেশি করে।তাছাড়া পাতা হলুদ হয়ে যেতে পারে।বা গাছ কম বাড়তে পারে।
এছাড়াও ফুল ও ফল এসে ঝরে যাওয়ার সম্ভাবনা হয়ে থাকে।তাই একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যথাযথ সময়ে গাছের গোড়ায় পানি দিতে হবে।এবং ভালো নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে যাতে পানি জমে না থাকে।এবং মাটিতে যথাযথ সময়ে জৈব সার প্রয়োগ করতে পারেন।
১০টি বর্ষাকালীন সবজির নাম কী
আজকে একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের সামনে।আজকের আর্টিকালে আমি জানাবো কি কি শাকসবজি বর্ষাকালে চাষ করতে পারবেন।আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে বর্ষাকালে কি কি শাকসবজি চাষ করা যায। এবং কি কি শাক সবজি চাষ করলে অধিক ফলন পাওয়া যাবে।
আরো পরুনঃখেজুর উৎপাদনে শীর্ষ দেশ কোনটি
আমি আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন কি কি শাকসবজি বর্ষাকালে চাষ করা লাভজনক।চলন ভিউয়ার্স তাহলে শুরু করা যাক।
১ মিষ্টি কুমড়াঃ
বর্ষাকালে কিন্তু মিষ্টি কুমড়া চাষ করা খুবই লাভজনক।মিষ্টি কুমড়া সাধারণত বর্ষাকালে বেশি চাষ করা হয়।মিষ্টি কুমড়া কিছু হাইব্রিড জাত রয়েছে সেগুলো বিশেষ করে এখনই লাগিয়ে দিতে পারেন।মাটি ভালো করে তৈরি করে হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া লাগিয়ে দিতে পারেন।এতে করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গাছগুলো দ্রুত বড় হবে।এবং ভালো একটা ফলন পাবেন।একইভাবে ছাদে বা টবে লাগিয়ে দিতে পারেন।
২চাল কুমড়াঃ
কুমড়া বর্ষাকালে চালকুমড়া চাষ করাও খুবই লাভজনক। যারা এখনো চাল কুমড়ার গাছ লাগিয়ে দেন নাই তারা এখনি চাল কুমড়া গাছ লাগিয়ে দিতে পারেন।
৩ ঝিঙ্গাঃ
বর্ষাকালে কিন্তু ঝিঙ্গা চাষ করার জন্য সবথেকে সঠিক সময়।বাজারে হাইব্রিড জাতের যে ঝিঙ্গা বিজ গুলো বিক্রি করা হয় সে বিষগুলো কিন্তু সারা বছরে চাষ করা যায়।তবে বর্ষাকালে চাষ করলে বাম্পার ফলন পাবেন।যাদের পতিত জমে পড়ে আছে তারা চাইলে ঝিঙা বীজ লাগিয়ে দিতে পারেন।
৪ বরবটিঃ
যে সকল শাকসবজি চাষ করে বর্ষাকালে ভালো পরন পাওয়া যায় তার মধ্যে একটি হল বরবটি। বড়বাটি বিজ লাগানোর থেকে শুরু করে ফলন ধরতে শুরু হয় মাত্র ৩৫ দিনে।যারা এখনো বরবটি বীজ লাগাননি তারা চাইলে এখনি লাগিয়ে দিতে পারেন।
৫ চিচিঙ্গাঃ
চিচিংগার কিছু কিছু জাত আছে বর্ষাকালে চাষ করে খুবই ভালো ফলন পাওয়া যায়।বিশেষ করে হাইব্রিড জাতের চিচিঙ্গা ব্রিজ গুলো সংরক্ষণ করুন।কেননা এই হাইব্রিড জাতের চিচিঙ্গা বীজ থেকে ভালো একটা ফলন পাবেন।
৬ করলাঃ
বর্ষাকালে যে সকল শাকসবজি চাষ করা হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো করলা।ভিউয়ার্স এখন যদি আপনারা করলা চাষ করেন তাহলে করলার বাম্পার ফলন পাবেন।বাজারে করলার যে হাইব্রিড বীজগুলো পাওয়া যায় সেগুলো সংরক্ষণ করে লাগিয়ে দিন।আর যারা করলা চাষ করতেছেন তারা যদি সঠিকভাবে পরিচর্যা করেন তাহলে করলার ভালো ফলন পাবেন।
৭ শশাঃ
যারা চাষ করার জন্য পরিকল্পনা করতেছেন তারা দেরি না করে শসার বীজগুলো লাগিয়ে দেন।দেখবেন কত দ্রুত শশা গাছগুলো বড় হয়ে যাবে আর সেই সাথে সাথে শসা ধরা শুরু করবে।
৮ বেগুনঃ
ভিউয়ার্স আপনারা চাইলে বর্ষাকালে বেগুন চাষ করতে পারবেন।যারা বেগুন চাষ করতে চাচ্ছেন তারা বর্ষাকালে অবশ্যই হাইবিড বেগুনের জাত লাগিয়ে দিতে পারেন। বাজারে যে হাইব্রিড জাতের চারা কিনতে পাবেন সেগুলো জমি তৈরি করে নির্দিষ্ট দূরত্বে লাগিয়ে দিবেন।দেখবেন নির্দিষ্ট সময়ের পর বেগুনের একটি ভালো ফলন চলে আসবে।
৯ উচ্ছেঃ
আপনারা চাইলে বর্ষাকালে উচ্ছে চাষ করতে পারেন।যারা উচ্ছে চাষ করবেন ভাবতেছেন তারা বর্ষাকাল শুরু হওয়ার আগেই উচ্ছের বিজ বপন করে দিতে পারেন।বর্ষাকালে উচ্ছের একটি ভালো ফালন পাওয়া যায়।বছরের অন্যান্য সময়ে চাইতে বর্ষাকালে হচ্ছে চাষ করা অনেক সহজ।
১০ পুঁইশাকঃ
আপনারা চাইলে বর্ষাকালে পুঁইশাক টাও চাষ করতে পারেন।পুঁইশাকের বীজ সংগ্রহ করে বপন করে দেওয়ার পর ঠিকঠাক পরিচর্যা নিলেই পুইশাকের ভালো ফলন পাওয়া যায়।আপনারা চাইলে পুশাকের বীজ না রোপন করে পুইশাকের ডাটা কিংবা পুইশাকের চারাটাও রোপণ করতে পারেন।বাজারে অ্যাভেইলেবল পুইশাকের চারা এবং বিজ বিক্রয় হয়।তাই বর্ষাকালে পুঁইশাক চাষ করা অনেকটা লাভজনক হয়ে থাকে।
বারোমাসি সবজি চাষ
কি কি শাকসবজি বারো মাস চাষ করা যায়।এবং ফলন পেতে কতদিন সময় লাগে।কোন জাত চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
১ মিষ্টিঃ
কুমড়া যে সকল শাকসবজি আমরা বারোমাসি চাষ করতে পারি তার মধ্যে অন্যতম হল মিষ্টি কুমড়া।আপনারা চাইলে সারা বছর মিষ্টি কুমড়া চাষ করতে পারেন।মিষ্টি কুমড়ার বীজ লাগানো থেকে শুরু করে,৪৫ থেকে ৫০ অথবা ৬০ দিনের ভিতরে ফলন আসা শুরু করে।
২ চালঃ
কুমড়া আপনারা চাইলে চাল কুমড়া সারা বছর চাষ করতে পারেন।চাল কুমড়ার ফলন সারা বছরই ভালো হয়।
৩ লাউঃ
লাউ সারা বছরই চাষ করা যায়।যদি হাইব্রিড লাউ চাষ করেন বীজ লাগানো থেকে শুরু করে ৬০দিনের ভিতর ফলন পাওয়া যায়।কারণ হাইব্রিড লাভের ফলন দ্রুত আসে।
৪ মরিচঃ
সারা বছর যে শাকসবজি চাষ করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো মরিচ।মরিচ সারা বছরই চাষ করা যায। এবং সারা বছর ভালো ফলন পাওয়া যায়।মরিচ এর বীজ লাগানো থেকে শুরু করে ৪৫ থেকে ৬০ দিন সময় লাগে ফলন পেতে।
৫ ক্যাপসিকামঃ
ক্যাপসিকাম শীতে গরমে এবং বর্ষাকালে চাষ করা যায়।আমার এই ক্যাপসিকাম এর বীজ লাগানো থেকে শুরু করে ৫০ দিনের ভিতর ফলন আসতে শুরু করে।ঠিকঠাক ভাবে পরিচর্যা করলে ১২ মাসেই বাম্পার ফলন পাওয়া সম্ভব।
৬ পুইশাকঃ
পুইশাক বারোমাসি চাষ করা যায়।পুইশাকের এর বীজ লাগানো থেকে শুরু করে ফলন পেতে শুরু হয় ৪০ দিন।যদি আপনারা ড্যাটি চাষ করেন তাহলে ২৫ থেকে ৩০ দিনে ফরম পাওয়া যায়।
৭ লালশাকঃ
লালশাক বারোমাসি চাষ করা যায়।যেখানে আমরা লালশাক চাষ করি না কেন খাওয়ার উপযুক্ত হতে সময় লাগে ২০ থেকে ২৫ দিন।এই লাল শাক সারা বছর চাষ করা যায়।
৮ ঢেঁড়সঃ
সঠিক পরিচর্যা করলে ঢেঁড়সের বারোমাসি ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব।হাইব্রিড ঢেঁড়সের বীজ থেকে ফলন পেতে সময় লাগে ৪৫ থেকে ৫০ দিন।সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে বারোমাসি এর বাম্পার ফলন পাওয়া যায়।
৯ পেঁপেঃ
যে সকল শাকসবজি বারোমাসি চাষ করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো পেঁপে চাষ।বীজ থেকে পেঁপের ফলন পেতে সময় লাগে ১৪০ থেকে ১৫০ দিন।এবং হাইবিড যাতে পেঁপে এরা ফলন পেতে সময় লাগে ১০০ থেকে ১২০ দিন।
১০ করলাঃ
করলা বারোমাসি চাষ করা যায়।করলার বিজ থেকে ফলন পেতে সময় লাগে ৪৫ থেকে ৫০ দিন।আর যদি হাইব্রিড জাত চাষ করেন তাহলে তার আগেই ফলন পাবেন।তবে হাইব্রিড জাতের করলা একটু সাইজে বড় হয়।
১১ বেগুনঃ
সারা বছর যে শাকসবজি চাষ করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বেগুন।বেগুন সারা বছরই চাষ করা যায়।বেগুনের বীজ থেকে ফলন পেতে সময় লাগে ৫০ থেকে ৬০ দিন।আর যদি হাইব্রিড জাতের বেগুন চাষ করা হয় তাহলে তার আগেই ফলন পাওয়া সম্ভব।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম,বর্ষাকালে কি কি শাক সবজি চাষ করা যায়।এবং বারোমাস কি শাকসবজি চাষ করা যায় এ সম্পর্কে। এবং আর্টিকেলে জানলাম কোন মাসে কন শাক সবজি চাষ করলে বেসি ফলন পাওয়া জাই এই সম্পর্কে।
আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে কোন বিষয় ভাল লেগেছে তা কমেন্টে জানাবেন।জদি আপনার কাছে ভাল লাগে তাহলে আবশ্যই আপনার পরিচিতো লকদের কাছে শিয়ার করবেন।ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url