ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতটুকু খাওয়া যাবে

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু অনেক ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করা পরেও জানতে পারছেন না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্ট গেলে ড্রাগন ফলের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হবে।
ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতটুকু খাওয়া যাবে
এবং আজকের এই আর্টিকেলে আরো যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতটুকু খাওয়া যাবে।এই বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

মার্কেটে অনেক ধরনের ড্রাগন পেয়ে থাকেন। বিশেষ করে রেড ড্রাগন,ব্ল্যাক ড্রাগন ব্লু ড্রাগন,হোয়াইট ড্রাগন ইত্যাদি বাজারে পাওয়া যায়।সবচেয়ে মূল্যবান এবং সবচেয়ে গুনাগুন থাকা ড্রাগন হলো লাল ড্রাগন।ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি।প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ২১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়।যা ভিটামিন সি এর চাহিদা দৈনিক ৩৪ শতাংশ পূরণ করতে সাহায্য করে।


১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যে পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় একটা কমলালেবুর সমান বা তিনটা গাজরের সমান।আপনি জানেন কি ড্রাগন ফলকে অনেকেই সুপার ফুড বলে থাকে।অনেকেই মনে করেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফল অত্যন্ত কার্যকরী।ট্রেডিশনাল চিকিৎসা ব্যবস্থায় ড্রাগন ফলের বীজ ডায়াবেটিস নিরাময় ব্যবহার করা হয়।
  • লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা
  • ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
  • ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
  • ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতটুকু খাওয়া যাবে
  • সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা

লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা

আজকে আমাদের আলোচনা বেশি হল ড্রাগন ফল সম্পর্কে।মার্কেটে অনেক ধরনের ড্রাগন পেয়ে থাকেন। বিশেষ করে রেড ড্রাগন,ব্ল্যাক ড্রাগন ব্লু ড্রাগন,হোয়াইট ড্রাগন ইত্যাদি বাজারে পাওয়া যায়।সবচেয়ে মূল্যবান এবং সবচেয়ে গুনাগুন থাকা ড্রাগন হলো লাল ড্রাগন।তো বন্ধুরা এই লাল ড্রাগনে ১০০ উপরে রোগ নিরাময় করার ক্ষমতা রয়েছে।

বন্ধুরা আসুন জেনে নেই কি কি রোগ ভালো করতে পারে এই লাল ড্রাগনে।তো আর্টিকেলটা একটু বড় হতে চলেছে তো বন্ধুরা পড়তে থাকুন উপকৃত হবেন।
(১) যে সকল মহিলারা প্রেগন্যান্ট তাদের জন্য এই ড্রাগন ফল খাওয়ার অত্যন্ত জরুরী।এর মধ্যে অনেক ধরনের ভিটামিন এবং অনেক ধরনের রোগ নিরাময় করার ক্ষমতা রয়েছে।সেজন্য বিচ্যুতভাবে ভাবে খাওয়া উচিত।

(২) কলেজষ্টারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।আমাদের শরীরে খারাপ কলেস্টোরের মাত্রা কমানো এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রায় বৃদ্ধি করা মাধ্যমে ড্রাগন ফল হৃদপিন্ডের সুস্থ রাখতে অনেকটা সাহায্য করে থাকে।প্রতিদিন মাত্র একটি করে ড্রাগন ফলখেলে তাদের মাত্রা ৪.৪%কমে।


(৩) হৃদ যন্ত্রণা ভালো রাখে।খারাপ কলেস্টোরের মাত্রা কমানোর মাধ্যমে হৃদ যন্ত্র ভালো রাখার অনেকটাই অবদান রাখে লাল ড্রাগন ফল।ড্রাগন ফল খেলে হৃদরোগের আক্রান্তর ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

(৪) ড্রাগন ফল প্রচুর ভিটামিন সি দ্বারা সমৃদ্ধ।এটি ওজন বজায় রাখতে বা ট্রাক করতে সহায়তা করে।ফরটিতে ৮০ শতাংশ পানি রয়েছে।ড্রাগন হচ্ছে এমন একটি ফল যা প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ।যা নিশ্চিতভাবে অন্তরের গতিবিধিকে সঠিক নিয়ন্ত্রণ করবে।

(৫) লাল ড্রাগন ফল ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।ড্রাগন ফল ক্যান্সারের সঙ্গে অনেক লড়াই করে।ফলটিতে ক্যারোটিন নামক একটি উপাদান রয়েছে আমাদের শরীরে থাকায় নিউমারকেও ধ্বংস করে দিতে পারে।

(৬ ) লাল ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।বেশি পরিমাণে আশা থাকার ড্রাগন ফল খেলে রক্তের সর্কবার পরিমাণ অনেকটাই স্থিতসিল হয়ে থাকে।আপনারা যদি খাদ্য তালিকায় ড্রাগন থাকলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

এত টাকা কেজি ড্রাগন ফল কিনে কেন ড্রাগন ফলের খোসা ফেলে দেব।ড্রাগন ফলের খোসা দিয়ে বাড়িতেই খুব সহজে সহজভাবে জেলি বানানো সম্ভব।ড্রাগন ফলের ঘষা দিয়ে জেলি বানানোর নিয়ম।ড্রাগন ফলের খোসাটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।তারপর কচি কচি করে কেটে নিতে হবে।তারপর ড্রাগন ফলের খোসা পানিসহ সিদ্ধ করতে হবে।

সিদ্ধ করা হয়ে গেলে পানিটা ভালোভাবে ছেঁকে নিতে হবে।ছেকে নেওয়ার পর পরিমাণ মতো চিনি এবং আগার আগার পাউডার সামান্য পরিমাণ মতো দিয়ে ভালোভাবে জাল করতে হবে।কিছু কোন জাল করা পরে দেখবেন এটা খাওয়ার উপযুক্ত জেলি হয়ে গেছে।যারা ড্রাগন ফল থেকে তৈরি কান্নায় তারা বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি।প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ২১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়।যা ভিটামিন সি এর চাহিদা দৈনিক ৩৪ শতাংশ পূরণ করতে সাহায্য করে।১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যে পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় একটা কমলালেবুর সমান বা তিনটা গাজরের সমান।ড্রাগন ফলের উপকারিতার মধ্যে ভিটামিন সি এর মাত্রা বেশি থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

মানসিক অবসাদ দূর করে।ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।ড্রাগন ফলের কালো বীজে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা হজমের সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।আয়রন থাকার কারণে ড্রাগন ফল খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়।পটাশিয়ামের ভালো উৎস হলো ড্রাগন ফল।এইফলে প্রচুর পরিমাণ খনেজ উপাদান থাকে।


বিশেষ করে হারের জন্য প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম,ও পটাশিয়ামের ভালো উৎস হলো ড্রাগন ফল।তাই আপনার খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখতে বলবেননা।ড্রাগন ফলের মধ্যে শক্তিশালী এনটিঅক্সাইড রয়েছে।যা হৃদরোগ, ক্যানসার,ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।যে কয়টি তাজা ফলের মধ্যে আয়রন রয়েছে তার মধ্যে ড্রাগন ফল একটি।

ড্রাগন ফল আপনার সারা শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের সহায়তা করে।দুর্ভাগ্যবশত অনেক মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন পান না।প্রকৃতপক্ষে এটি অনুমান করা হয়েছে বিশ্বের জনসংখ্যার ৩০% আয়রনের ঘাটতিতে রয়েছে।যায় এটিকে বিশ্ববেপি সবচেয়ে সাধারণ পোষ্টের ঘাটতি হিসাবে পরিণত করা হয়।আয়রনের দুর্দান্ত উৎস ড্রাগন ফল হতে পারে।

এবং ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ।যা আয়রন শ্বসনের সাহায্য করে।তোর ড্রাগন ফল খাবেন সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।

ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতটুকু খাওয়া যাবে

আপনি জানেন কি ড্রাগন ফলকে অনেকেই সুপার ফুড বলে থাকে।অনেকেই মনে করেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফল অত্যন্ত কার্যকরী।ট্রেডিশনাল চিকিৎসা ব্যবস্থায় ড্রাগন ফলের বীজ ডায়াবেটিস নিরাময় ব্যবহার করা হয়।এখন আমরা বিশ্লেষণ করে দেখব ড্রাগন ফ্রুট সুগার কমাতে সত্যিই পারে কিনা।আর্টিকেলে ড্রাগন ফ্রুটি নিয়ে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করব।প্রশ্ন কয়েকটি হলো:

(১)ড্রাগন ফুড কিভাবে ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করে।
(২) ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফ্রুট এর ভূমিকা নিয়ে বিজ্ঞানীরা কি বলছেন।
(৩)ডায়াবেটিস ফল হিসেবে একবারে কতটা ড্রাগন ফ্রুট খাওয়া আপনার জন্য নিরাপদ।
(৪)কিভাবে ড্রাগন ফ্রড খাবেন।
চলুন জেনে নেয়া যাক প্রশ্নের উত্তরগুলো:

(১) ড্রাগন ফুড কিভাবে ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করে।ড্রাগন ফুড মোট দুই ভাবে আপনার সুগার কমাতে সাহায্য করবে।দুই ড্রাগন ফ্রুট এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাপাসিটি যে ফলের মধ্যে একেবারে প্রথম সারিতে এমন নয়।কিন্তু ড্রাগন ফুটের বিশেষত্ব হলো তার ইউনিট কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।আপনি নিয়মিত ড্রাগন ফ্রুট খেলে বিটালিন হাইড্রোক্সিসিনা্মেক্স এর মত এন্টিঅক্সিডেন্ট পাবেন।

এছাড়া সামগ্রিকভাবে অক্সিডেটিপস টেস্ট কমিয়ে লং টার্ম ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করতে সাহায্য করবে।১০০ গ্রাম ড্রাগন ফুট থেকে আপনে ফাইবার পাবেন প্রায় তিন গ্রাম মত।ড্রাগন ফুটের ফাইবার ফলের মধ্যে খুবই ইমপ্রেসি।আপনার চেনা ফলের মধ্যে একমাত্র পেয়ারা এবং এভোকেড ড্রাগন ফলে ড্রাগন ফুডের থেকে বেশি।

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফট রাখলে,ড্রাগন ফ্রুটের ফাইবার আপনার ব্লাড সুগার বাড়তে বাধা দেবে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন

(২) এবার আসুন জানা যাক সুগার নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফ্রুটের ভূমিকা নিয়ে গবেষণাগুলো কি বলছে।যাতে আপনার কাছে ড্রাগন ফ্রুট নিয়ে একটা স্বচ্ছ ধারণ।ডায়াবেটিস কমানোর ভূমিকা নিয়ে গবেষণা কি বলছে।ইউএস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি অফ মেডিসিনের জার্নালে২০১৭ এর সেপ্টেম্বরের গবেষণায় ড্রাগণ ফুড নিয়ে তথ্য পাওয়া যায়।ডায়াবেটিক দুই ভাগে ভাগ করা হয়।

গবেষণায় দেখা যায় ড্রাগন ফুড সকলের জন্য নিরাপদ হলেও প্রি ডায়াবেটিসের অবস্থার উন্নতি করলেও ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উন্নতি দেখা যাচ্ছে না।আরেকটু ক্লিয়ার করে বলি।সুগার রোগীর খাবার তালিকায় নিশ্চিন্তে আপনার ড্রাগন ফুড রাখতে পারেন।ড্রাগন ফুড আপনার ব্লাড সুগার বাড়াবে না।আর যদি ব্লাড সুগার কমানোর কথা বলেন।

যাদের ডায়াবেটিক শুরুর দিকে তাদের ড্রাগন ফ্রুট খেলে ব্লাড সুগার কমবে।কিন্তু যখন ডায়াবেটিসের মাত্রা ছাড়াবে তখন ব্লাড সুগার তেমন কমবে না।ডায়াবেটিস নিরাময়ে ড্রাগন ফল তেমন কার্যকরী না হলেও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে দারুন কার্যকরী।সুযোগ পেলে ড্রাগন ফুট মিস করা উচিৎ না।শুধু প্রত্যক্ষভাবে না ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ড্রাগন ফল পরোক্ষভাবেও অনেক বেশি সাহায্য করে।

আসুন ড্রাগন ফলের অন্যান্য উপকারিতাগুলো জানার চেষ্টা করা যায়।ড্রাগন ফল খুব ভালো প্রিবায়োটিক এর উৎস।ড্রাগন ফল আপনার অন্তরের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।ফলে সামগ্রিকভাবে অন্তর ভালো থাকে।পরিপাকের হয়।পেট ভালো থাকে।ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টে আপনার পেট ভালো থাকা খুবই জরুরী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হারালে আপনার ইনফেকশনের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।আপনি নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে বিভিন্ন রকম ইনফেকশনের সম্ভাবনা যেমন কমবে তেমনি বিভিন্ন রকম কাটা স্থান সহজে সেরে যাবে।ড্রাগন ফল খুব ভালো ম্যাগনেসিয়ামের উৎস।বেশিরভাগ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ড্রাগন ফল নিরাপদ হলেও।কিছু মানুষের ড্রাগন ফল খেলে এলার্জি দেখা যায়।

তবে ড্রাগন ফলে এলার্জি আছে কিনা আগে থেকেই প্রেডেক্ট করা মুশকিল।আপনি যদি প্রথমবার ড্রাগন ফল খান তাহলে অল্প দিয়ে শুরু করুন।যদি কোন সমস্যা না হয় তাহলে খেতে পারেন।যদি খুব বেশি সমস্যা হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

(৩) এবার আপনাকে জানতে হবে কতটা ড্রাগন ফুট হাই ব্লাড সুগারে নিরাপদ।ডায়াবেটিসের ফল হিসেবে একবারে কতটা ড্রাগন ফল খেলে আপনার বাড়বে না।১০০ গ্রাম ড্রাগন ফুট থেকে আপনি কার্বোহাইড্রেট পাবেন ১৩ গ্রাম।আপনি অন্য ফলের সাথে তুলনা করলে ড্রাগন ফ্রুটের কার্বোহাইড্রেট আপেলের থেকে সামান্য কম।আবার ফাইবার আপেলের থেকে কিছুটা বেশি।

ড্রাগন ফলের কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবারের পরিমাণ দেখে আমাদের তথ্যটি খুব একটা ভুল মনে হয় না।৬.৫০ লোড ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট নিরাপদ।ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় নিশ্চিন্তে একবারে ১০০ গ্রাম ওজনের ড্রাগন রাখতে পারে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হবে না।


(৪) এবার আলোচনা করা যাক কিভাবে ড্রাগন ফ্রুট খাবে।ডায়াবেটিস ডায়েটে ড্রাগন ফল যোগ করার আগে ড্রাগণ ফ্রুট খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নিন।জাতে ডায়াবেটিস কমাতে অতিরিক্ত সুবিধা পায়।ড্রাগন ফল উপর থেকে দেখে বোঝার উপায়।ড্রাগন ফ্রুটে হাত দিয়ে দেখুন যদি অল্প নরম হয় বুঝবেন ব্লাড সুগার কন্ট্রোলের জন্য ড্রাগন ফ্রুটি উপযুক্ত।

বেশি নরম হলে বুঝবেন বেশি পেকে গেছে।বেশি পাকা ড্রাগন ফলে সুগার একটু বেশি থাকে।ড্রাগন ফলের গায়ে কালো দাগ বা কালো স্পট থাকলে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলের ড্রাগন ফলটি না রাখাই ভালো।ড্রাগন ফ্রুট খাওয়ার আগে উপরের ত্বক কি আপনাকে আলাদা করতে হবে।ড্রাগন ফলের শরবত সুগার কমাতে খুবই ভালো সাহায্য করে।আজ থেকে ড্রাগন ফলকে আর অবহেলা না করাই ভালো।

পরিবারের সকলকে নিয়ে ড্রাগন ফ্রুট খান।এটা যেমন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে।অন্যদিকে যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের ডায়াবেটিস হতে বাধা দেবে।

সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা

সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা।

১ ড্রাগন ফল হাটকে সুস্থ করে।
২ ড্রাগন ফল ওজন কমাতে আদর্শ খাবার।
৩ ডাবল ফল হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৪ ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহায়ক।
৫ ড্রাগন ফল ক্যান্সার প্রতিশোধক হিসেবে কাজ করে

৬ ড্রাগন ফল কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৭ চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নতি করতে পারে ড্রাগন ফল।
৮ ড্রাগন ফল হার শক্ত করতে সাহায্য করে।
৯ ড্রাগন ফল চুল পড়া রোধ করে।
১০ মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে ড্রাগন ফল।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ড্রাগন ফল সম্পর্কে বিভিন্ন উপকারিতার দিকগুলো জানতে পারলাম।ড্রাগন ফল অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল।যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়মিত অভ্যাস করা।

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা ড্রাগন ফলের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারলাম।যদি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন।ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url