সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা এস এই ও সম্বন্ধে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু অনেক খোঁজাখুঁজি করা পরেও জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল। আজকে আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে SEO এর কাজ শেখার উপায় সম্পর্কে।
এবং আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আরো আলোচনা করা হবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার সম্পর্কে। এ বিষয় সম্পর্কে পুরোটাই জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকার আপনাকে পড়তে হবে।
ভূমিকা
আমার কনটেন্টকে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে কিভাবে অপটিমাইজেশন করতে পারি সেটির যে পন্থা বা গাইড লাইন বা নীতিমালা তাই হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।এই সেক্টরে আমাদের অনেকেরই জানার আগ্রহ আছে এবং শেখার আগ্রহ আছে।প্রথমত অনলাইন থেকে,আপনি যদি ইউটিউব গুগল ফেইসবুক এ সার্চ দেন তাহলে ওখান থেকে অনেক ভিডিও,কনটেন্ট পেয়ে যাবেন এবং খুব সহজে শিখতে পারবেন।
আমাদের যেকোনো একটা পণ্য বা যেকোনো একটি পোস্ট একটা কনটেন্ট বা যেকোনো একটা কিছু সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে নিয়ে আসা।অর্থাৎ নির্দিষ্ট জায়গাতে স্থান দেওয়।
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব
- এস ই ও শিখতে কত দিন লাগে
- SEO এর কাজ শেখার উপায়
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার
- এস ই ও এর ভবিষ্যৎ
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব
আমার কনটেন্টকে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে কিভাবে অপটিমাইজেশন করতে পারি সেটির যে পন্থা বা গাইড লাইন বা নীতিমালা তাই হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।এ সি ও হল এমন একটি মাধ্যম,যার মাধ্যম অনুসরণ করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে রেঙ্ক করায়ে,ট্রাফিক নিতে পারবেন।এস এই ও করার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম এসিওর বেসিক নলেজ সম্পর্কে জানতে হবে।
যেমন এসইও কি, এস এই ও কিভাবে করতে হয়,এস এই ওর পূর্ণরূপ কি।এ সম্পর্কে আপনার বেসিক নলেজ থাকতে হবে।এখন আমরা আলোচনা করব এসেও কাজটা কিভাবে শিখবেন। আপনি আপনার ঘরে বসে, খুব সহজে শিখবেন।প্রথমত অনলাইন থেকে,আপনি যদি ইউটিউব গুগল ফেইসবুক এ সার্চ দেন তাহলে ওখান থেকে অনেক ভিডিও,কনটেন্ট পেয়ে যাবেন এবং খুব সহজে শিখতে পারবেন।
তো আমরা তাহলে এ সি ও কাজ শিখব কোথা থেকে অনলাইন থেকে। দ্বিতীয়তঃ যেকোনো ট্রেনিং সেন্টার থেকে আপনি এসিওর কাজ শিখতে পারবেন।বাংলাদেশ এখন অনেকগুলো ট্রেনিং সেন্টার আছে যেখানে অনলাইনে যাবতীয় কাজ শেখানো হয়।যেকোনো ট্রেনিং সেন্টার থেকে এসইও কাজ শিখে আপনি কাজ করতে পারবেন।
এস ই ও শিখতে কত দিন লাগে
এস এই ও শিখতে কতদিন সময় লাগে বা কেমন সময় লাগে এ সম্পর্কে আজকে আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।এটা অনেকের প্রশ্ন থাকে যে,ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য এ এই ও একটি বড় পার্ট।এবং এই সেক্টরে আমাদের অনেকেরই জানার আগ্রহ আছে এবং শেখার আগ্রহ আছে।এবং এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং করা,এফিলিট মার্কেটিং করা,সিপিএ মার্কেটিং করা,এবং নিজের এজেন্সি দেওয়া এমনও চিন্তাভাবনা থাকে এস এই ও সিখে।
আমাদের জানতে হবে এসইও শিখতে কত দিন সময় লাগে।আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে আশা করি এই প্রশ্নের উত্তরটা পেয়ে যাবেন।এ এই ও যদি শিখতে চান তাহলে এস এই ও বেসিক গুলো সিখতে হবে।আমাদের এস এই ও যে পারট গুগল আছে সেগুল হলোঃ
১ অন পেজ এস এই ও ২ অফফ পেজ এস এই ও ৩ টেকনিক্যাল এস এই ও। আপনি যদি নিয়মিত প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা করে সময় দিয়ে কাজ করতে পারেন। তাহলে মোটামুটি এক মাসের মধ্যে এসিওর বেসিক কাজগুলো শিখে যেতে পারবেন। আপনি যদি এসইউর ওয়ান পেজ এবং অফ পেজ ভালোমতো আয়ত্ত করতে পারেন তাহলে, টেকনিক্যাল এসিও টাও খুব সহজে আয়ত্ত করতে পারবেন।
আবার এস এই ও প্র্যাকটিসের ওপর নির্ভর করবে কতদিন সময় লাগতে পারে।আপনি যত পেটিক্স করবেন তত সুন্দরভাবে কাজ করতে পারবেন।
SEO এর কাজ শেখার উপায়
এখন আমরা আলোচনা করব এসেও কাজটা কিভাবে শিখবেন। আপনি আপনার ঘরে বসে, খুব সহজে শিখবেন।প্রথমত অনলাইন থেকে,আপনি যদি ইউটিউব গুগল ফেইসবুক এ সার্চ দেন তাহলে ওখান থেকে অনেক ভিডিও,কনটেন্ট পেয়ে যাবেন এবং খুব সহজে শিখতে পারবেন। তো আমরা তাহলে এ সি ও কাজ শিখব কোথা থেকে অনলাইন থেকে।
দ্বিতীয়তঃ যেকোনো ট্রেনিং সেন্টার থেকে আপনি এসিওর কাজ শিখতে পারবেন।বাংলাদেশ এখন অনেকগুলো ট্রেনিং সেন্টার আছে যেখানে অনলাইনে যাবতীয় কাজ শেখানো হয়।যেকোনো ট্রেনিং সেন্টার থেকে এসইও কাজ শিখে আপনি কাজ করতে পারবেন।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার
এখন আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার ও কি কি।এসইও প্রধানত তিন প্রকার। এক ওন পেজ এসিও, দুই অফ পেজ এসএই ও,তিন টেকনিক্যাল এসিও। ওয়েবসাইটের কোন পাটে কাজ করতে হয় সেটার উপর ভিত্তি করে দুই প্রকার।যেটা ওয়েবসাইটের ভেতরে কাজ করতে হয় সেটা অন পেজ এস এই ও।
আর যেটা ওয়েবসাইটে বাহিরে কাজ করতে হয় সেটা অফ পেজ এস ই ও।অন পেজ এসিওর কাজ।একটা কনটেন্ট বা একটা পেজ তৈরি করার সময় যে সমস্ত এসিওর কাজ করা হয় এই সমস্ত কাজ হচ্ছে অন পেজ এসইও। আর অফ পেজ এস এই।ও।এই পেজের বাইরে অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটের এসিও করবে অন্য ওয়েবসাইট এর মধ্যে এটা হচ্ছে অফ পেজ এস এই ও।
যেমন চিন্তা করুন আপনার একটা ওয়েবসাইটের ব্যাকলিন অন্য কোন ওয়েবসাইটে দিবেন এটাই অফপেজ এসইও। এরপরে আরো অন্যান্য প্রকারভেদ রয়েছে।সার্চ ইঞ্জিনের গাইডলাইন মেনে ফলো করে যদি এসিও করেন তাহলে একপ্রকার এস এই ও।আর যদি সার্চ ইঞ্জিনকে ফলো না করে ফাঁকি দিয়ে করেনতাহলে অন্য একপ্রকার এসিও।
তাহলে এটার উপর ভিত্তি করে এসইও আবারও দুই প্রকার।একটা হচ্ছে হোয়াইট হ্যাট এসইও।আরেকটি হচ্ছে ব্ল্যাকহেড এসইও।যখন আপনি সার্চ ইঞ্জিনের গাইডলাইন ফলো করে, কন্ডিশন মেনে আপনার ওয়েবসাইটে এস এই ও করবেন এবং র্যাঙ্ক পাবেন এটা হচ্ছে হোয়াইট হেড এস এই ও।দ্বিতীয়টা কি।ব্ল্যাক হেড এসিও।
গাইড লাইনে নীতিমালার বাইরে ওই সার্চ ইঞ্জিনকে বোকা বানিয়ে বা ফাঁকি দিয়ে যদি কোন এসইও করা হয় সেই এসইও কে বলা হয় ব্ল্যাকহেড এসিও।আপনারা কেউ ব্ল্যাকহেড এসইও করার চেষ্টা করবেন না।কারণ ব্ল্যাকহেড এসিও করে যদিও র্যান পাওয়া যায় তার পরবর্তীতে যদি সার্চ ইঞ্জিন যদি বুঝতে পারে বা ধরতে পারে তাহলে আইডি ব্যান্ড করে দিতে পারে।
তো এসইও আরও একটা প্রকারভেদ রয়েছে অর্গানিক এসিও এবং পেইড এসিও।অর্গানিক এস এই ও টা কি। অর্গানিক এসিওটা মূলত, অর্গানিক উপায়ে ট্রাফিক পাওয়ার পদ্ধতি।অর্থাৎ আপনি সার্চ ইঞ্জিনিয়ার গাইডলাইন বা নীতিমালা ফলো করে আপনার ওয়েবসাইট এসিও করলেন এবং এসিও করার পর যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট এর প্রথম পেজের দিকে থাকলেন এটাই অর্গানিক এসিও।
পেট এসইও পেইড হচ্ছে যেটা আপনি পরিশোধ করেছেন। যে কোন সার্চ ইঞ্জিন কে যখন আপনি টাকা দিয়ে বা ডলার দিয়ে ওই সার্চ ইঞ্জিলের রেজাল্ট পেজের বা ওয়েবসাইটের কোন এক জায়গায় দেখাবেন এটাই পেইড এস এই ও।
এস ই ও এর ভবিষ্যৎ
একটা কমন প্রশ্ন আছে সবার এসইও ভবিষ্যৎ কি। আজকের আর্টিকেলে এ বিষয় নিয়ে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা করব।বিশেষ করে নতুনদের মনে এই প্রশ্নটা অনেক বেশি।এসইও ভবিষ্যৎ কি এটা জানার আগে আমরা জানব এসিওটার উদ্দেশ্য কি।আমাদের যেকোনো একটা পণ্য বা যেকোনো একটি পোস্ট একটা কনটেন্ট বা যেকোনো একটা কিছু সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে নিয়ে আসা।
অর্থাৎ নির্দিষ্ট জায়গাতে স্থান দেওয়। মানুসের মধ্যে যে অনলাইনের প্রতি আগ্রহটা বাড়ছে এবং অনলাইন ইউজাররা ইউজের সংখ্যা আসলে ধীরে ধীরে বাড়ছে।একটা সময় দেখা যাবে যে অন্তত এটা সবারই ধারণা যে মানুষ এতটা টেকনোলজি নির্ভর হয়ে যাবে যে দেখা যাবে যে রেস্টুরেন্টগুলোতে না গিয়ে অনলাইনে অর্ডার করবে।
এটা থেকে আমরা বুঝতে পারতেছি যে আমরা একটা সময় অনলাইনে নির্ভরশীল হয়ে যাব।সেক্ষেত্রে আমরা যদি এ সিওর কাজটা জানি।এসইও বিষয়টা অনকাইন্ড অফ মার্কেটিংও পলিসি যার মাধ্যমে অডিনিয়ার্সকে আমরা ডেকে নিয়ে আসতে পারি।এখানে যদি আপনার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে তাহলে অনলাইনে মাধ্যমে সেল বাড়াতে পারবেন।
ধরুন আপনার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নাই।তাহলে আপনি অন্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য প্রচার বা মার্কেটিং করেও একটা কমিশন পেতে পারেন।এখানে একটা বিষয় হলো যে আমাদের সকলের ধারণা অনুযায়ী ভবিষ্যতে সকল মানুষ অনলাইন নির্ভরশীল হয়ে যাবে।এজন্যে আমাদের এসইও শিখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই কাজটা যে যত আগে শিখতে পারবে তার জন্য ততটাই ভালো।
লেখক এর মন্তব্য
হ্যালো বন্ধুরা,আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম যে এসইও করাটা আমাদের জন্য কতটা জরুরী।এবং এসইওর ভবিষ্যৎ কী এ সম্পর্কে জানতে পারলাম।এবং আপনার কাছে আজকের আর্টিকেলে কোন বিষয়টি ভালো লেগেছে তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url