জেনে নিন মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচি
প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা মেট্রোরেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য খোঁজাখুঁজি করতেছেন কিন্তু জানতে পারছেন না,তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল।আজকের আর্টিকেলে আমরা যে বিষয়টি জানবো,মেট্রোরেলে কয়টি স্টেশন রয়েছে।
মেট্রোরেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আজকের আর্টিকেলে জানতে পাবেন। এবং আরো জানতে পারবেন,মেট্রোরেলের ভাড়া এবং সময়সূচী সম্পর্কে।তাই এসব তথ্য জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
বাণিজ্যিকভাবে চলাচলের জন্য প্রস্তুত দেশের বহুল প্রতীক্ষিত প্রথম এলিভেটেড মেট্রোরেল।উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মোট মেট্রোরেলের স্টেশনের সংখ্যা ৯ টি।এসব স্টেশন থেকে বিভিন্ন স্থানে যাওয়া আসা করবেন যাত্রীরা।সকাল ৮ টা থেকে রাত্রি ৮ টা পর্যন্ত চলাচল করতে পারবেন যাত্রীরা। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার এর পরিবর্তে শুক্রবার করা হয়েছে।
ডিসেম্বরে সীমিত পরিসরে স্বপ্নযাত্রা শুরুর পর থেকেই বাড়ছে মেট্রোলের পরিধি।দুইটি স্টেশন দিয়ে যাত্রা শুরু করল এখন সচল ৯ টি স্টেশন।
- মেট্রোরেলের কোন কোন স্টেশন চালু আছে
- মেট্রোরেল সম্পর্কে বিস্তারিত
- কোথায় চালু হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম মেট্রোরেল
- জেনে নিন মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচি
- মেট্রোরেল স্টেশন কয়টি
মেট্রোরেলের কোন কোন স্টেশন চালু আছে
গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে।সে সময় উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচল করতো।চলতি মাসের শুরুতে খুলে দেয়া হয় মিরপুর ১০ কাজীপাড়া ও মিরপুর ১১ স্টেশন।সবশেষ আজ চালু হলো উত্তরা দক্ষিণ শেওড়াপাড়া স্টেশন।এর মধ্য দিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেলের নয়টি স্টেশনে চালু হয়ে গেল।
সকাল ৮টার পরপরই যাত্রীদের জন্য খুলে দেয়া হয় শেওড়াপাড়া স্টেশনের ক্রিকেট বেন্ডিং মেশিন। তবে উচ্ছ্বসিত জাতিরা।২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল মেট্রোরেলের যাত্রা।তার একদিন পর ২৯ শে ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে মেট্রোরেল।তার তিন মাসের মধ্যে চালু হয়ে গেল আগারগাঁ থেকে উত্তরা পর্যন্ত নয়টি স্টেশন।নির্ধারিত সময়ে উত্তর অংশের সব স্টেশন খুলে দিতে পেরে খুশি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।
মেট্রোরেল সম্পর্কে বিস্তারিত
বাণিজ্যিকভাবে চলাচলের জন্য প্রস্তুত দেশের বহুল প্রতীক্ষিত প্রথম এলিভেটেড মেট্রোরেল।উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মোট মেট্রোরেলের স্টেশনের সংখ্যা ৯ টি।এসব স্টেশন থেকে বিভিন্ন স্থানে যাওয়া আসা করবেন যাত্রীরা।এক একটি ট্রেনে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৮৮ জন যাত্রী চড়তে পারবে।সে হিসাবে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ঘন্টায় যাতায়াত করবেন কমপক্ষে ৩০ হাজার যাত্রী।
সম্ভাবনা যখন স্বপ্ন।মানুষের ভোগান্তি দূর করতে ঢাকা কে যানজট মুক্ত করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ২০১২ সালের ১৮ই ডিসেম্বরের ঢাকা মেট্রোরেলের পরিকল্পনা করা হই।পরীক্ষামূলক এ চলাচলের জন্য ১৯টি ধাপ শেষ করতে হয়।মেট্রোরেলে বিদ্যুৎ আসবে সরাসরি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে থেকে।
এজন্য উত্তরা ও মতিঝিল ১৩২ কেবিট উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।আর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ৮০ মেগাওয়াট উত্তরা থেকে আগারগাঁও বন্ধ ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের যোগান থাকবে।পূর্ণাঙ্গ মেট্রোরেল। উত্তরা আগারগাঁও অংশ চালুর পর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এবং ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল পরিষেবা চালু করা হবে।
টেন পূর্ণাঙ্গ গলিতে চলা শুরু করলে,উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে,২০ মিনিটের মধ্যে আগারগাঁ স্টেশনে পুঝবে।এবং কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছতে মাত্র ৪০ মিনিট সময় লাগবে।মেট্রোরেলের অর্থনৈতিক গুরুত্ব। যানজটের কারণে বাংলাদেশের ব্যাপক অর্থনীতির ক্ষতি হয়। ঢাকায় যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩.৮মিলিয়ন কর্ম ঘন্টা নষ্ট হচ্ছে।
ঢাকার যানজট ৬০ শতাংশ কমাতে পারলে,বাংলাদেশ ২.৬ মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে।মেট্রোরেল প্রকল্পটি প্রতিবছরে ২.৪ মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করবে।যা জাতীয় জিডিপির১.৫ শতাংশ। তাছাড়াও মেট্রোরেল ঢাকার ১৫ মিলিয়ন মানুষের জন্য যাতায়াত সহজ করবে।এবং দৈনন্দিন জীবনকে গতিশীল করবে। যা অর্থনীতিতে একটি বড় ইতিবাচক প্রভাত ফেলবে।
মেট্রোরেল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রচুর লোকে বলে প্রয়োজন হবে।যা বাংলাদেশের অনেক কাজের সুযোগ করে দেবে।মেট্রোরেল সেই স্বপ্নের প্রকল্প,যে প্রকল্প ঢাকা শহরকে বর্তমান অবস্থা থেকে আধুনিক কসম পলিটনে রূপান্তরিত করবে।সোনালী ভবিষ্যতের উন্নত মহানগর ঢাকার অপরিহার্য অনুষঙ্গ মেট্রোরে আজ বাস্তব।
কোথায় চালু হয়েছিল পৃথিবীর প্রথম মেট্রোরেল
যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়নে গোটা পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়।চাইলেই সড়ক রেল কিংবা আকাশচানে চড়ে ছুটে যাওয়া যায় যে কোন প্রান্তে। দ্রুততম যোগাযোগের উন্নত দেশগুলোতে মেট্রোরেলের জনপ্রিয়তা বেশ।শহরের যানজট পেরিয়ে খুব কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে এই ব্যবস্থার জুরি নেই।পৃথিবীতে মেট্রো রেল ব্যবস্থার বয়স প্রায় ১৩২ বছর।
এটি প্রথম চালু হয়েছিল লন্ডনে।১৮৬৩ সালে দেশটিতে প্রথম পাতাল রেল ব্যবস্থা চালু হয়।দ্য আন্ডার গ্রাউন্ড বাদাটিউব নামে পরিচিত নামে পরিচিত এই রেলপথের পঞ্চান্ন শতাংশ ছিল ভূপৃষ্ঠে।১৮৯০ সালে বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রিক্যাল ট্রেন চালু হয়।এই দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থার নামে মেট্রোরেল যা বর্তমানে উড়ালপথেও বললেই চলে।দ্য আন্ডারগ্রাউন্ড বর্তমানে পৃথিবীর দীর্ঘতম মেট্রো সিস্টেমগুলোর একটি।
যার বিস্তৃতি ৪০২ কিলোমিটার।১১ টি লাইন ও ২৭০ টি স্টেশন আছে এই সিস্টেমে।ট্রেনের সংখ্যা ৫৪০ টি।এই ট্রেনের প্রতি ঘন্টায় ৩৩ কিলোমিটার।প্রতিদিন ৫০ লাখ যাত্রী চলাচল করে এই মেট্রোতে। পৃথিবীর পুরনো মেট্রো ব্যবস্থা গুলোর মধ্যে লন্ডনের পরে আসে হাঙ্গেরি নাম।রাজধানীতে গোদা পেস্ট মেট্রো চালু হয় আসল ১৮৯৬ সালে।
২০০২ সালে এটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হিয়ারটেস্ট সাইডের অন্তর্ভুক্ত হয়।গোদাপেজ এরপর পর্যক্রমে আসে স্কটল্যান্ড এর গ্লাসগুলো সাবওয়ে আমেরিকার শিকাগো এল ফ্রান্সের পানিস মেট্রো আমেরিকার এমবিটিএ সাবওয়ে। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি মেট্রো ব্যবস্থা চালু আছে চীনে ৪৬ টি।দেশটির সাংঘায় মেট্রো নেটওয়ার্ক পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মেট্রো ব্যবস্থা একটি।
সাংঘাই মেট্রো নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি ৮০৩ কিলোমিটার।সবচেয়ে বড় মেট্রো রেল ব্যবস্থার তালিকায় আমেরিকার নিউইয়র্ক সিটির সাবয়ে স্পেনের মাদ্রিক মেট্রো সাউথ কোরিয়ার সিওয়েল সাবয়ে অন্যতম।
জেনে নিন মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচি
বাড়ানো হলো মেট্রোরেল চলাচলের সময়। সকাল ৮ টা থেকে রাত্রি ৮ টা পর্যন্ত চলাচল করতে পারবেন যাত্রীরা। সাপ্তাহিক বন্ধ মঙ্গলবার এর পরিবর্তে শুক্রবার করা হয়েছে।মেট্রোরেলের সর্ব শেষ অগ্রগতি জানাতে বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন ডি এম টি সি এল এর এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএম সিদ্দিক।তুলে ধরেন ট্রেন চলাচলের নতুন সময় সুচিসহ বেশ কিছু বিষয়।
বর্তমানে মেট্রোরেল চলতেছে সকাল আটটা থেকে বেলা দুইটা পর্যন্ত। এবং নতুন সূচিতে চলবে সকাল ৮ টা থেকে রাত্রি ৮টা পর্যন্ত। মেট্রোরেলের নতুন সময়সূচী।যেখানে বেলা ১১টা পর্যন্ত এবং বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত পিক আওয়ারে প্রতি ১০ মিনিটে একটি ট্রেন ছাড়বে। বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩ টাএবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত্রে ৮টা পর্যন্ত বিরোধী হবে ১৫ মিনিটের।
সকাল ৮টা থেকে রাতে ৮টা পর্যন্ত।পিক আওয়ারে প্রতি ১০ মিনিটে ছাড়বে।অফ পিকে বিরতি হবে ১৫ মিনিট।মেট্রোরেলের ভাড়ার পূর্ণাঙ্গ তালিকা আগেই প্রকাশ করেছে ঢাকা যানবাহন সমন্বয়ে কর্তৃপক্ষ।মেট্রোরেলের পরিচালনার ব্যয় জনসাধারণের আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে মেট্রোরেল বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ২২ অনুসারে ভাড়া নির্ধারণ করেছে টিটিসিএ।
সেখানে বলা হয়েছে জাতির প্রতি কিলোমিটারের জন্য ভাড়া পাঁচ টাকা। সর্বনি ভাড়া ২০ টাকাএবং সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিটিসি এর তালিকা অনুযায়ী, উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন এর ভাড়া ১০০ টাকা। উত্তরা স্টেশন ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে ভাড়া ৯০ টাকা।
পল্লবি স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে ভাড়া ৮০ টাকা। মিরপুর ১১ স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন এর ভাড়া ৭০ টাকা।এদিকে মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে ভাড়া ৬০ টাকা।শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে ভাড়া ৫০ টাকা।ফার্মগেট স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন ভাড়া ৩০ টাকা এবং সচিবালাই স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে ভাড়া ২০ টাকা।
একই ভড়া উভয় ক্ষেত্রে চলাচলের জন্য প্রযোজ্য।শুরুতে মতিঝিল থেকে উত্তরা পর্যন্ত ৪ ঘন্টা চলাচল করবে মেট্রো রেল। সকাল ৭:৩০ মিনিট থেকে ১১:৩০ মিনিট পর্যন্ত এ রোডে চলাচল করবে মেট্রোরেল।মতিঝিল থেকে উত্তরা পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে ৩১ মিনিট যাত্রা পথে এটি ফার্মগেট সচিবালয় ও মতিঝিল স্টেশনে থামবে।আগামী জানুয়ারী থেকে মেট্রোরে পুরোদমে চালু হলে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সবগুলো স্টেশন ব্যবহার করতে পারবেন যাত্রীরা।
মেট্রোরেল স্টেশন কয়টি
ডিসেম্বরে সীমিত পরিসরে স্বপ্নযাত্রা শুরুর পর থেকেই বাড়ছে মেট্রোলের পরিধি।দুইটি স্টেশন দিয়ে যাত্রা শুরু করল এখন সচল ৭ স্টেশন।ডিউটিসের কর্তৃপক্ষ আগেই বলেছিল মারর্চে প্রথম পর্ব অর্থাৎ উত্তরা থেকে আগারগাংশের নয়টি স্টেশনে চালুর পরিকল্পনা তাদের। হিসেবে ৩১ শে মার্চ শুক্রবার চালু হচ্ছে এই পথের শেষ দুটি স্টেশন শেওড়াপাড়া আর উত্তরা মধ্য স্টেশন।
নতুন করে দুটি স্টেশন জোগার পরে নয়টি স্টেশনে চালু হয়ে গেল মেট্রো রেলের।ট্রেন চলবে যথারীতি সকাল সাড়ে আটটা থেকে ২টা পর্যন্ত।গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে।সে সময় উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচল করতো মেট্রোরেল।চলতি মাসের শুরুতে খুলে দেয়া হয় মিরপুর ১০ কাজীপাড়া ও মিরপুর ১১ স্টেশন।
সবশেষ আজ চালু হলো উত্তরা দক্ষিণ শেওড়াপাড়া স্টেশন।এর মধ্য দিয়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেলের ৯ টি স্টেশনে চালু হয়ে গেল।সকাল ৮টার পরপরই যাত্রীদের জন্য খুলে দেয়া হয় শেওড়াপাড়া স্টেশনের ক্রিকেট বেন্ডিং মেশিন।তবে উচ্ছ্বসিত জাতিরা।২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল মেট্রোরেলের যাত্রা।
তার একদিন পর ২৯ শে ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে মেট্রোরেল।তার তিন মাসের মধ্যে চালু হয়ে গেল আগারগাঁ থেকে উত্তরা পর্যন্ত নয়টি স্টেশন।নির্ধারিত সময়ে উত্তর অংশের সব স্টেশন খুলে দিতে পেরে খুশি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।
লেখকের মন্তব্য
হ্যালো বন্ধুরা,আজকের আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম মেট্রোরেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য।তাই মেট্রোরেল বাংলাদেশের একটি স্বপ্নের রেল।মেট্রোরেল সম্পর্কে আপনার কাছে কোন বিষয়টি বেশি ভালো লেগেছে তা কমেন্টে জানাবেন। এবং যদি মেট্রোরেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url