এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়

প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু জানতে পারছেন না কোথায় জানব এ বিষয় নিয়ে কনফিউশনের মধ্যে আছেন অ্যান্ড্রয়েড এর বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল নিয়ে আজকের আলোচনা করা হবে।দেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত এ বিষয় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।
এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়
এবং আরো যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে সেই বিষয়গুলো নিয়ে দেওয়া হল। তাই এই বিষয়গুলো নিয়ে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

বর্তমানে স্মার্টফোন যারা ব্যবহার করেন তারা সবাই এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম শব্দটি চিনেন।বিশ্বাস ৭০% স্মার্টফোন ইউজার এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করে।৮থেকে ৮০ বছর বয়সের আজকের দিনে সবাই স্মার্ট ফোনের ভক্ত।কাজের ফাঁকে একটু সময় পেলেই কখনো facebook কখনো whatsapp কখনো টুইটার আবার কখনো ইনস্টাগ্রাম আবার কিছু ভালো না লাগলে ইউটিউব অন করে বসে পরি।

ইন্টারনেট আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্মকে সহজ করে তুলেছে।ইন্টারনেটের অসামান্য আবেদনের কারণে আজ,সারা পৃথিবী একটি পরিবারের মত হয়েছে।
  • বিশ্বের প্রথম এন্ড্রয়েড অপারেটিং চালিত মোবাইল ফোন কোনটি
  • দেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত
  • বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত
  • এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়
  • সর্বপ্রথম কোন দেশে মোবাইল ফোন চালু হয়

বিশ্বের প্রথম এন্ড্রয়েড অপারেটিং চালিত মোবাইল ফোন কোনটি

বর্তমানে স্মার্টফোন যারা ব্যবহার করেন তারা সবাই এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম শব্দটি চিনেন।বিশ্বাস ৭০% স্মার্টফোন ইউজার এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করে।কিন্তু জানেন কি প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ফোন কবে বাজারে এসেছিল।আর সেই ফোনের নামে বাকি ছিল।২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা সার্গেই র্বিন এবং ল্যারি পেজ প্রথম অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন উন্মুক্ত করেন।

এদিকে জি ফোনটি ছিল google এইচটিসি এবং টি মোবাইল ফোনের যৌথ প্রচেষ্টার ফল।তখন এই ফোনে দাম ছিল ৩৯৯ মার্কিন ডলার।এবং তা আইফোনের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বাজারে আসে।এটি মূলত এইচটিসি ড্রিম নামে পরিচিত।এত্র ছিল না টাচ স্ক্রিন সুবিধা।এই ফোনে ছিল স্লাইডার কিবোর্ড ট্রাইব ও নেবি গেটের জন্য ট্রাগ বলছিল।

এবং শুধু যুক্তরাজ্যের বাজারে এই ফোনের নাম ছিল জি1।অন্যান্য বাজারে এ ফোনটিকে বলা হতো এইচটি সি ডিম।এই ফোন ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর উন্মুক্ত করা হলেও বাজারে এসেছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে।এই ফোনে ছিলনা কোন হেড ফোন জ্যক ফোনে হেডফোন যুক্ত করতে এডাপ্টার প্রয়োজন হতো।।htc dream এ কোন play store ছিল না।

প্লে স্টোরে বদলে ছিল অ্যান্ড্রয়েড মার্কেট থেকে এপপ্স ও গেম ডাউনলোড করা হতো।গুগল সার্চ ম্যাপ জিমেইল প্রিলোডেড ছিল।এই ফোনের রেম ছিল ১৯২ এমবি,এবং ফোন মেমোরি ছিল ২৫৬ এমবি।এবং এর সাথে ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।২০১০ সালে এই ফোনের বাজারজাত আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

দেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত

৮থেকে ৮০ বছর বয়সের আজকের দিনে সবাই স্মার্ট ফোনের ভক্ত।কাজের ফাঁকে একটু সময় পেলেই কখনো facebook কখনো whatsapp কখনো টুইটার আবার কখনো ইনস্টাগ্রাম আবার কিছু ভালো না লাগলে ইউটিউব অন করে বসে পরি।বিগত আট মাস লকডাউনের বাজারে পড়াশোনা থেকে শুরু করেন অনলাইন শপিং সবই হয়েছে এই স্মার্টফোনে।

খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে টিকিট বুক করা অনলাইন ট্রানজেকশন সবি হয় স্মার্ট ফোনে।আমরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত স্মার্টফোন ব্যবহার করি,এই স্মার্ট ফোন টা আমাদের আদৌ স্মার্ট করে নাকি স্মার্টফোনে আড়ালে আমরা এখন আনস্মার্ট রয়ে গেছে।বর্তমান সময়ে দেশে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিনে বেড়ে চলেছে।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৮ কোটি ৪২ লাখেরও বেশি।স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারী প্রায় সাড়ে ৪ কোটি।ইন্টারনেট ব্যবহার করেন প্রায় ১১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ।সম্ভাবনাময়ী এই বাজার ধরতেই নতুন কারখানায় ২২ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা জানান ট্রানসান হোল্ডিং সেট চেয়ারম্যান।বিশ্বের উদীয়মান মার্কেটের গ্রহকদের হাতে স্মার্ট ডিভাইস ও মোবাইল সেবা পৌঁছে দিতে প্রতিবন্ধ ট্রানশান।

বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত

ইন্টারনেট আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্মকে সহজ করে তুলেছে।ইন্টারনেটের অসামান্য আবেদনের কারণে আজ,সারা পৃথিবী একটি পরিবারের মত হয়েছে।আমরা কি জানি ইন্টারনেট কি? এবং বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত।আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।ইন্টারনেট দুটি কোটার সমন্বয়ে একটি ইংরেজি শব্দ।

আজকাল আমরা প্রত্যেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি।তোমরা কি বলতে পারবে যে গোটা বিশ্বে কত মানুষ আজ ইন্টারনেট ব্যবহার করে।আধুনিক বিশ্বে বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা, ৪.৬৬ বিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার কর।যা বিশ্বের বর্তমান জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি।এটা যদি শতাংশের হিসেবে বলা যায় ৫৯.৫% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে।

এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই ভালো আছো।বিশ্বাস ৭০% স্মার্টফোন ইউজার এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করে।২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা সার্গেই র্বিন এবং ল্যারি পেজ প্রথম অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন উন্মুক্ত করেন।এই ফোন ২০০৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর উন্মুক্ত করা হলেও বাজারে এসেছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে।

এই ফোনে ছিলনা কোন হেড ফোন জ্যক ফোনে হেডফোন যুক্ত করতে এডাপ্টার প্রয়োজন হতো।এই ফোনের রেম ছিল ১৯২ এমবি,এবং ফোন মেমোরি ছিল ২৫৬ এমবি।এবং এর সাথে ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।২০১০ সালে এই ফোনের বাজারজাত আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।বর্তমান আমাদের হাতে হাতে স্মার্টফোন।

এই স্মার্টফোনের ব্যবহার কবে কোথায় ব্যবহার হয়েছিল বা সেই স্মার্টফোনের দাম কত ছিল।তা অনেকেরই অজানা।তবে জেনে নিন কবে এই স্মার্টফোন বাজারে আসে। আজ থেকে প্রায় ২৬ বছর আগে প্রথম স্মার্ট ফোন তৈরি হয়েছিল।তখন বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষের কাছে স্মার্টফোনের কোন ধারণা ছিল না।তখন আইপিএল স্মার্টফোনটি বাজারে এনেছিল।

তাদের এই স্মার্টফোন বাজারে আসার ১৫ বছর পর।অ্যাপেল আইফোন বাজারে আসে।প্রথম স্মার্ট ফোনটা কেমন ছিল বা এর দাম কত ছিল তা জানতে পারবেন আজকের এই আর্টিকেলটা পুরোটাই পড়লে।বিশ্বের প্রথম স্মার্ট ফোন তৈরি হয়েছিল ১৯৯৪ সালে।মিথ্যুবিসি ইলেকট্রিক অফট কোম্পানির সাথে যৌথ উদ্যোগে এই স্মার্টফোনটি তৈরি করেছিল আইপিএল।

আইপিএল এ ফোনটির নাম ছিল দেএসশি মন।এই ফোনের কোন কিবোর্ড ছিল না।এখনকার স্মার্টফোনের মত পুরোটাই টাচ স্ক্রিনে ব্যবহার করা হতো। এই স্মার্টফোনটি শুধু আমেরিকাতেই প্রকাশ পায়।১৯৯৫ সালে এর উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।এর প্রায় এক বছরের মধ্যে আইপিএম ৫০০০০ ইউনিট বিক্রি করে।

ফোনটি দরকার ছিল ৮ ইঞ্চি, চৌরাই ২.৫ ইঞ্চি এবং ১.৫ ইঞ্চি পুরু।এর ফন্টের ওজন ছিল ৫০ গ্রাম।অনেকটা ইটের মত দেখতে লাগতো এই ফোনটিকে।তবে এই ফোনটির ব্যাটারি ক্ষমতা অনেক কম ছিল।চার্জ দেওয়ার পর সর্বাধিক এক ঘণ্টার মধ্যে চার্জ শেষ হয়ে যেত। এই স্মার্টফোনটির দাম ছিল৷ ৮৯৯ ডলার।যা বাংলাদেশের টাকায় ৭২৮১৯ টাকা।

সর্বপ্রথম কোন দেশে মোবাইল ফোন চালু হয়

আজকে আমরা আলোচনা করব সর্বপ্রথম কোন দেশে মোবাইল ফোন চালু হয়।কে আবিষ্কার করেছিল মোবাইল ফোন।কার মনে জেগে ছিল মোবাইল ফোন আবিষ্কারের কথা।মোবাইল ফোনে প্রথম কথা কে বলেছিল। এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।মোবাইল ফোন সম্পর্কে জানার আগে টেলিফোন সম্পর্কে জানা দরকার।

টেলিফোন টেলিফোনে আবিষ্কার করেছিল,১৮৭৬ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে টেলিফোন উদ্ভাবন করেছিল আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। তার এক বছর বাদে বেল টেলিফোন কোম্পানি প্রতিষ্ঠান করেন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে টেলিফোন পরিষেবা দেওয়া শুরু করেন।যদি যেকোনো জায়গা থেকে টেলিফোন ব্যবহার করে যেত তাহলে এর ব্যবহার উপযোগিতা অনেক গুণ বেড়ে যেত।

সেই ভাবনা থেকেই আবিষ্কৃত হয়েছে আজকের মোবাইল ফোন।প্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কার হয়েছিল ১৯৭৩ সালে। আমেরিকা নিউইয়র্ক শহরে মোবাইল ফোন চালু হয়।মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন ইঞ্জিনিয়ার মার্টিন কপার। ১৯৭৩ সালে এপ্রিলে প্রথম সফলভাবে ২ কেজি ওজনের হাতে ধরা ফোনের মাধ্যমে কল করা সক্ষম হয়ন।

নিউইয়র্কের থিসিং এভিনিউ থেকে প্রথমবারের মত ফোনটি ব্যবহার করে কল করেন ডক্টর মার্টিন কোপার।সবচেয়ে মজার ব্যাপার এই যে তিনি ফোনটি থেকে প্রথমবারে কল করেছিলেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী জোয়েল এঞ্জেলের সাথে।

লেখকের মন্তব্য

হ্যালো বন্ধুরা আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা যে বিষয়গুলো জানতে পারলাম,এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে।আজকের মত নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন।এবং আজকের এই আর্টিকেল মধ্যে কোন বিষয়টা আপনাকে বেশি ভালো লেগেছে সে বিষয়টি কমেন্ট করে জানাবেন।এবং আপনাকে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url