বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কিছু সাধারণ জ্ঞান
প্রিয় পাঠক,আপনারা যারা বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও এবং পারিবারিক পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু জানতে পারছেন না তাহলে। আজকের আর্টিকেলটা তাহলে আপনার জন্য। বাংলার মাটি ও মানুষের আপনজন।ইতিহাসের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান করতিমান এক মোহন পুরুষ। যিনি মরেও অমর হয়ে রয়েছেন।
তাইতো বাংলার আকাশে বাতাসে কাঁপিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও ভালোবাসা জেগে ওঠা বাঙালি স্লোগান দেয়। মানুষের হৃদয়ে ঠাই করে নেওয়া বাঙালি জাতির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।বাঙালির হৃদয় চিরঞ্জীব শেখ মুজিব। গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় মানুষ তাকে স্মরণ করে।
ভূমিকা
কোন জাতি যখন প্রকৃত কোন সংকটে সম্মুখীন হয়, তখন ঠিক সে জাতি পরিত্রাণের উদ্দেশ্যে পৃথিবীতে
অভিরভাব ঘটে কোন না কোন মহাপুরুষের। বাংলাদেশের মানুষের কাছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র।বিংশ শতাব্দীতে স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্র পূর্ব পাকিস্তান বাঙালি যখন ভুগছে অস্তিত্ব সংকটে, তখনই বাঙালি জাতির পরিত্রাণের প্রধান নেতা হিসেবে অভিহিত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
সেজন্যই স্বাধীন বাংলাদেশে তাকে দিয়েছে জাতির জনকের সম্মান। শেখ মুজিবুর ছাড়া আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্ব কল্পনা করা যেত না।
- বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
- বঙ্গবন্ধুর জীবনী ইতিহাস
- বঙ্গবন্ধু উপাধি কে দেন
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কিছু সাধারণ জ্ঞান
- বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু তারিখ কত
বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
ব্রিটিশ উপনিক আমলে জন্ম বঙ্গবন্ধুর।উপনিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন বঙ্গবন্ধু।এরপর পাকিস্তানের শাসন এবং শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার এই নেতা খুব দ্রুত উঠে এলেন মানুষের মনের মনিকোঠায়।নেতৃত্ব দিতে একসময় হয়ে উঠলেন দেশবাসীর নয়নের মনি।জনতা স্লোগান তুলল এক নেতায় এক দেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।
কেন এক নেতা এক দেশ, তখন মুক্ত স্বদেশের উপকার হিসেবে বঙ্গবন্ধুকেই মেনে নিয়েছিল তারা।এই বাঙালি জাতির নয়নের মনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন, ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ তৎকালীন ফরিদপুর জেলার টুঙ্গিপাড়ায়।আদর করে তার বাবা নাম রাখেন খোকা।শৈশব কাল থেকেই তার গরিব দুখের পতি ছিল অন্যরকম একটা টান।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্কুল জীবন থেকেই নেতৃত্ব দেবার দক্ষতা প্রমাণ করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর জীবনী ইতিহাস
১৭ই মার্চ ১৯২০ সাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান এবং সায়রা বেগমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন শেখ মুজিবুর রহমান।১৯৩৯ সালে স্কুল জীবনে আন্দোলনের অভিযোগে প্রথমে জেলে যান শেখ মুজিবুর রহমান।১৯৪৬ সালে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন হন তিনি।এ সময় মুসলিম লীগের সভাপতি হোসেন শহীদ সোহরাবওয়ার্দির সহকারীও ছিলেন তিনি।
৪ জানুয়ারি ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সময় প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ যা এখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।৫০ দশকে শেখ মুজিবুর রহমান মুসলিম লীগ ছেড়ে হোসেন শহরাব উদ্দিন ও মাওলানা ভাসানীর সাথে গঠন করেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। ১৬ই নভেম্বর ১৯৫৩ প্রদেশিক আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন হন।
১৯৬৩ সালে সহরাউদ্দিন মৃত্যুর পর আওয়ামী মুসলিম লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।১৯৬৬ সালে পূর্ব পাকিস্তান সাহসন প্রতিষ্ঠান লক্ষে লাহোর বিরোধী দলগুলোর জাতীয় সম্মেলনে ৬দফা উক্ষেপণ করেন। ছয় দফার আন্দোলনে ভীতি পাকিস্তানের সরকার গ্রেফতার করেন শেখ মুজিবুর রহমানকে।২৩ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ রেসকোর্স ময়দানে গণসভন্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করেন।
আওয়ামী লীগের সরকার ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সংসদের অধিবেশনে ডাক দিয়ে তালবাহানা শুরু করেন। ৭ মার্চ ১৯৭১রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসভার ডাক দেন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।২৩শে মার্চ ১৯৭১ আন্দোলনের মুখরিত হয় রাজপথ।
২৬শে মার্চ ১৯৭১ সার্চ লাইটের নৃশংস হত্যাকান্ড মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়। শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ গঠন করা হয় মুজিবনগর সরকার। নয় মাসের রক্তক্ষরণের যুদ্ধে আসে বিজয়। ১২ই জানুয়ারি ১৯৭২ নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত করেন এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
কিন্তু এই পরিবর্তনের সুফল পাবার আগেই আসে চূড়ান্ত আঘাত। ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ এর মধ্যরাতে একদল বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা নৃশংসভাবে হত্যা করেন শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে।
বঙ্গবন্ধু উপাধি কে দেন
২৩ শে ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ রেসকোর্স ময়দানে গণসভন্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করেন।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন পাকিস্তানের শাসক আইয়ুব খানের পতনের দাবিতে ও শেখ মুজিবুর রহমান সহ রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি স্মরণীয় করতে ১৯৬৯সালে ২৩ শে ফেব্রুয়ারি সোহারাউদ্দিন জনসভার আয়োজন করা হয়।
ছাত্র সমাজ পরিষদের আয়োজনে এ জনসভায় সমন্বয়ক ও তৎকালীন ডাকসুর বিপি তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি ভূষিত করেন। লাখো জনতা দুই হাত তুলে সেই উপাধি সমর্থন করেন।সে থেকে জাতির জনক শেখ মুজিবের নামের অভিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছে বঙ্গবন্ধু উপাধি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কিছু সাধারণ জ্ঞান
আজকে আমাদের টপিকে বঙ্গবন্ধু জীবনে থাকলে নেওয়া কিছু সাধারণ জ্ঞান। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাক নাম কি ছিল।উত্তর:খোকা।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম কত সালে। উত্তর:১৭ই মার্চ ১৯২০ সালে রোজ মঙ্গলবার।প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন কে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা প্রস্তাব করেন কে।উত্তর:ডক্টর নীলিমা ইব্রাহিম।
প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম কোথায় হয়।উত্তর:গোপালগঞ্জ জেলার, টুঙ্গিপাড়ায়। প্রশ্ন, শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দিয়েছিলেন কে?উত্তর:তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।প্রশ্ন,অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটির লেখকের নাম কি? উত্তর:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবার নাম কি? উত্তর:শেখ লুৎফর রহমান।
প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মায়ের নাম কি? উত্তর:সায়েরা খাতুন । প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বেরি বেরি রোগ হয় কত বছর বয়সে?উত্তর :সাত বছর বয়সে।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা জীবন শুরু হয় কোন স্কুলে?উত্তর:গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়।প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু মেট্রিক পাস করেন কোন স্কুল থেকে? উত্তর:গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুল থেকে ১৯৪২ সালে।
প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে পড়া অবস্থায় কোন হোস্টেলে থাকতেন? উত্তর:বেকার হোস্টেল ২৪ নম্বর কক্ষে।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিযুক্ত হন।উত্তর:১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ ও মুসলিম ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগদানের মাধ্যমে। প্রশ্ন,কত সালে বঙ্গবন্ধু হোসেন শহীদ সোহরাউদ্দিন সরকারি নিযুক্ত হন।উত্তর:১৯৪৬ সালে।
প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন? উত্তর:আইন বিভাগের।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন কেন? উত্তর:চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের আন্দোলনের সংহিত প্রকাশ করায় ১৯৪৯ সালে। প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধুকে জীবনে প্রথমবারের মতো কারা ভোগ করতে হয়েছিল। উত্তর:১৯৩৯ সালে সালের সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ সভা করার কারণে।
প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে কারাগারে আইন শুরু করেন কত সালে? উত্তর:১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে।প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রিসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন? উত্তর:১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রান মন্ত্রিসভায়। প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম করে ছয় দফা ঘোষণা করেন? উত্তর:৫ এ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ সালে।
প্রশ্ন, কোন প্রস্তাবের ভিত্তিতে ছয় দফা রচিত হয? উত্তর:লাহোর প্রস্তাব।প্রশ্ন, আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের অধিবেশনে ছয় দফা গৃহীত করেন কত সালে? উত্তর:১৯৬৬ সালে ১৮ই মার্চ।প্রশ্ন,শেখ মুজিবুর রহমাকে কোথায় বঙ্গবন্ধু উপাধি ঘোষণা করা হয়?উত্তর:রেসকোর্স ময়দানে।প্রশ্ন,শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধে ভূষিত করা হয় কত সালে? উত্তর:২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে।
প্রশ্ন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের নামটি নিয়েছিলেন কোথা থেকে? উত্তর:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলাদেশের হৃদয় নামক কবিতা থেকে।প্রশ্ন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারের নিহত হন কত তারিখে? উত্তর:১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট।
বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু তারিখ কত
আজ জাতীয় শোক দিবস। ইতিহাসে কলঙ্কিত দিন।দেশ বিদেশের ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালে সপরিবারে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বাঙালির অধিকার আদায় আজীবন সংগ্রাম করা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে রাতের আঁধারে ঘাতকরা। নিরাপত্তায় ঘেরা ছিল না ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি।
বঙ্গবন্ধুর বিশ্বাস নিজের দেশের মানুষ তার কোন ক্ষতি করবে না। রাষ্ট্রপতি হয়েও তাই বঙ্গবন্ধু ভবনে না উঠে সাধারণ মধ্যবিত্তের মত সপরিবারে থাকতেন এই বাড়িতে। সেই উদারতাই হলো কাল। ১৯৭৫ এর ১৫ ই আগস্ট গভীর রাতে আচমকা বৃষ্টির মত গলি।ঘুম ভাঙা চোখে নিচে নেমে আসলো বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল।ক্যাপ্টেন বজরুল হুদার গলিতে ঝাজরা হয়ে যায় তার বুক।এরপর সংগীদের নিয়ে বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়েন ল্যান্সার মহিউদ্দিন।
সাহসের প্রতি মূর্তি হয়ে সামনে দাঁড়ান শেখ মুজিব।অবিচার বঙ্গবন্ধুকে দেখে থমকে যান মহিউদ্দিন। তখন স্ট্যান্ড গান থেকে গুলি ছোড়েন, নজরুল হুদা এবং নূর চৌধুরী। ঝরে পড়ে তখন বাংলার ৫৫ বছরের সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বঙ্গবন্ধু আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।বাংলার খোকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোপালগঞ্জের ডিঙ্গে কলকাতা ও ঢাকা ছাপিয়ে সমগ্র বিশ্বর বঞ্চিত নিপীড়িত মানুষের হৃদয়ের আসন করে নিয়েছিল। পাকিস্তানি ওপাণীবেশি শক্তির শৃঙ্খলা থেকে তিনি বাঙালি জনগোষ্ঠীকে মুক্তি করেছেন।দেশ কে করেছেন স্বাধীন।
তিনি আজীবন বাঙালি এবং বাঙালি মেহনতি মানুষের যে কথা চিন্তা করছেন। এই বাংলাদেশকে একটি সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে শেষ রক্তবিন্দু চেষ্টা করেছেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url