প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত
আমরা দৈনন্দিন জীবনে কালোজিরা নানাভাবে খেয়ে থাকি।ইউনানী আয়ুর্বেদিক ও কবিরাজি চিকিৎসাতে কালোজিরা ব্যাপক ব্যবহার হয়েছে। এবং এটা আমরা মসলা হিসাবে এর ব্যাপক ব্যবহার করে থাকি। ইসলাম ধর্মে কালোজিরা গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলা হয়েছে য, কালোজিরাতে মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মুক্তি রয়েছ। এবং কলেজের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে তা সম্বন্ধেও আলোচনা করা হবে।
এছাড়া বিজ্ঞানী গবেষণা তো প্রমাণিত হয়েছে যে কালাচের একটি সুপার ফুড। এতে মানব প্রয়োজনীয় সব পুস্টি উপাদান রয়েছে এই কালোজিরাতে। কালোজিরা সকালে খালি পেটে মধুর সঙ্গে খেলে এর প্রচুর উপকার রয়েছে। কালোজিরা মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে থাক।
ভূমিকা
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম। কালোজিরাতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কালোজিরা আমার নানা খাবারের সাথে খেয়ে থাকি। এবং আয়ুর্বেদিক ইউনানী ও কবিরাজি চিকিৎসাথে কালোজিরা ব্যাপক ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে।
কালো ছেলেদের মৃত ব্যতীত সব রোগের মুক্তি রয়েছে। এছাড়া বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে কলেজরা একটি সুপার ফুড।
- সূচিপত্রঃ
- কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
- প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত
- সকালে খালি পেটে কালোজিরা ও মধু খাওয়ার উপকারিতা?
- কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
- কালোজিরার ক্ষতিকর দিক
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম। কালোজিরা কে আমরা কে না চিনি। ইংরেজিতে কালোজিরা নাই জেলা সিট নামে পরিচিত। বাংগালি সিঙ্গারা থেকে করে নানান রকম খাবারে কালোজিরা না হলে চলেই না। আয়ুর্বেদিক ইউনানী ও কবিরাজি চিকিৎসাতেও কালোজিরা ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে।মসলা হিসেবে এর চাহিদা অনেক।
ইসলাম ধর্মে কালোজিরা গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলা হয়েছে তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে। এছাড়া বৈজ্ঞানিক গবেষণা তো প্রমাণিত হয়েছে কালোজিরা একটি সুপার ফুট।এতে মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব পুষ্টির উপাদান রয়েছে। বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার ছাড়াও কালোজিরা বীজ থেকে তেল পাওয়া যায়।
যা মানব শরীরের জন্য খুব উপকারী। এছাড়া কালোজিরা বিজ দিয়ে ভর্তা করে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।কালোজিরা খাওয়ার জন্য সঠিক কোন নিয়ম বা ধরা বাধা নেই। কালোজিরা আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন সময় যেকোনো ভাবে খেতে পারবেন।
প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত
ইসলাম ধর্মে কালোজিরা গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলা হয়েছে তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে। এছাড়া বৈজ্ঞানিক গবেষণা তো প্রমাণিত হয়েছে কালোজিরা একটি সুপার ফুট।এতে মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব পুষ্টির উপাদান রয়েছে। বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার ছাড়াও কালোজিরা বীজ থেকে তেল পাওয়া যায়।
যা মানব শরীরের জন্য খুব উপকারী।আমরা এখন যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেই বিষয়টি হল কালোজিরা। কালোজিরা মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে।কালোজিরা ইউনানী আয়ুর্বেদিক ও কবিরাজি চিকিৎসাতে কালোজিরা ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে।কালোজিরা মৃত্যু এত সকল রোগের মহা ঔষধ।
যা বিজ্ঞানী গবেষণা তো প্রমাণিত হয়েছে যে কালোজিরা একটি সুপার ফুড।যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। কালোজিরা খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। তারপরেও কোথা থেকে যায়।অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া ভালো না। তাই প্রতিদিন সকালে এক চিমটি পরিমাণ খালি পেটে খেয়ে পানি খাবেন।
সকালে খালি পেটে কালোজিরা ও মধু খাওয়ার উপকারিতা?
সকালে খালি পেটে ও মধু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো। কালোজিরাতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে মধুতে তো আমরা জানি প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হয়েছে। যদি না আপনার ডায়াবেটিস থাকে টাইপ টু ডায়াবেটিস থাকলে আপনি মধুটাইতে অ্যাভয়েড করবেন।শুধু কালোজিরা খেতে পারবেন।
এছাড়া দেখা যায় কালোজিরা এবং মধু জেগেও গ্রহণ করতে পারবেন। কারণ কালোজিরা মধুতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। সেটা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আপনার হজম ক্ষমতার বৃদ্ধির উন্নতি সাধন করবে।যদি আপনার হজমের সমস্যা থাকে তাহলে এই কালোজিরা এবং মধু আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
স্কিন সুন্দর করে। কালোজিরা এবং মধু স্কিনটাকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে। মধু এবং কালোজিরা শরীরে বাধ ব্যথা থাকলে থাকলে তা দূর করে। ডেলিভারির পরে দেখা যায় অনেক বাচ্চা মায়ের বুকের দুধ ঠিকমতো পাচ্ছে না।তারা কালোজিরা মধু সেবন করতে পারেন এটা মায়ের বুকে দুধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যৌন সমস্যা দূর করে।
ইউনানী আয়ুর্বেদিক ও কবিরাজি চিকিৎসকদের মতে,যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কালোজিরা খেলে আপনাদের মানব দেহের কি কি উপকার হতে পারে।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম এবং উপকারিতা সম্পর্কে। কালোজিরা এমন একটি ভেষজ ওষুধ, যা মানব দেহের অনেক উপকারে এসে থাকে। কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো,
১ মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বাড়েঃনিয়মিত কালোজিরা খেলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় যার দরুন স্মরণশক্তির বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে প্রাণশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ও ক্লান্তি দূর করে।
২ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে কালোজিরা।নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের শিরা উপশিরা সতেজ থাকে।
৩ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃটাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে কালোজিরা খুব উপকারী।বেশ কিছু চিকিৎসক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কালোজিরা খাওয়ার উপদেশ দিয়ে থাকে। কেননা খালায় জিরা হাই ব্লাড সুগার ইন্সুরেন্স নিয়ন্ত্রণ করতে সহযোগিতা করে। এবং আপনি যদি ওষুধ খাওয়া শুরু করে থাকেন। তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন।
৪ ওজন কমাতে সাহায্য করেঃওজন কমাতে অনেকেই দুধ গরম জল এবং লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে খেয়। এবং এই মিশ্রণের সামান্য পরিমাণ কালোজিরা গুঁড়া মিশ। দেখবেন এটি অতি দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে।এছাড়া কালোজিরা তো আছে এক বিশেষ ধরনের ভাইবার যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এভাবে আপনি খুব সহজে ওজন কমাতে পারবেন।
৫ সর্দি-কাশিতে কালোজিরার উপকারঃএক চা চামচ কালিজিরা তিন চা চামচ মধু তুলসী পাতার রস মিশিয়ে প্রতিদিন একবার সেবন করুন। একই সাথে পাতলা কাপড় বেঁধে কালোজিরা সুখে থাকুন। এত ভালো উপাসন পাবেন। তাড়াতাড়ি উপকার পেয়ে বুকে ও পিঠে কালোজিরা তেল মালিশ করুন।
কালোজিরা ক্ষতিকর দিক
কালোজিরা খেতে হয় পরিমাণ মতো এবং নিয়ম তান্ত্রি। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না। কালোজিরা অতিরিক্ত বেশি খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। গর্ভ অবস্থায় কালোজিরা তেল ব্যবহার না করাই ভালো।গর্ভ অবস্থায় কালোজিরা অতিরিক্ত বেশি খেয়ে থাকলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় কালোজিরা না খাওয়াই ভালো।
লেখকের মন্তব্য
কালোজিরা এমন একটি মহা ঔষধ যা মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের। কালোজিরাতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তাই আমরা সবাই সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার অভ্যাস করব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url