পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে কি করনীয়
হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছো আশা করি সবাই ভালো আছো,আজকে আমি এমন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যা,মা-বোনদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।ফেমিকন পিল খাওয়ার কত দিন পরে মাসিক হয।
এবং পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে এর জন্য কি কি করণীয় রয়েছে তা সম্বন্ধে আলোচনা করা হবে।তাই অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি থেকে বাঁচার জন্য পিল খাওয়ার উপকারিতা কি।তার সম্বন্ধে জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
আজকের আলোচ্য মূল বিষয় অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি দূর করার ভালো উপায় কোনটি।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।যেহেতু আমাদের আলোচনার মূল বিষয় হলো ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়,যেহেতু এ বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছে। তাই জানতে হবে ইমারজেন্সি পিল কেন খাওয়া হয়। বা ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার মাধ্যমে পিরিয়ড শুরু হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা।
কথা হচ্ছে মাসিক হওয়ার জন্য ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ানো হয় না। বরং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রেগনেন্সি থেকে বাঁচার জন্য ইমারজেন্সি দিয়ে খাওয়ানো হয়।
- নোরিক্স পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক হয়
- ফেমিকন পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়
- কোন পিল খেলে মাসিক হয়
- পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে কি করনীয়
- কোন পিল সবচেয়ে ভালো
নোরিক্স পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক হয়
চলুন বন্ধুরা জানে।নয়া যখন নোরিক্স 1 খাবার৷ কত৷ দিন অরে পিরিওড হয়।এবং ১৫ থেকে ২০ দিন হয়ে গেছে পিরিওড হচ্ছে না তখন কি করবেন।বন্ধুরা নোরিক্স ওয়ান ইমারজেন্সি পিল।অনেকেই জানতে চেয়েছেন নোরিক্স খাওয়ার কত দিন পর পিরিয়ড হব।এবং ১৫ থেকে ২০ দিন পরেও কারো পিরিয়ড না হলে তখন কি করনীয়।
অধিক হরমোনযুক্ত পিন হল ইমারজেন্সি পিল বা নরিক্সা ওয়াল।ইমারজেন্সি পিল সেবনে আপনার পিরিয়ড সাইকেল অনিয়মিত হতে পারে। এটা খুব সাধারণ সিম্পল ব্যাপার। যাদের ইমার্জেন্সি পিল সেবন করার পর নির্ধারিত সমায়ে পিরিয়ড না হবে তারা অপেক্ষা করুন।কয়ক দিন পরে মাসিক হয়ে যাবে।
জাদের ১৫ দিনের মরধে না হবে৷তারা পেগন্নেন্সি স্টেপ দিয়ে উরিন পরীক্ষা করুন। যদি নেগেটিভ আসে তাহলে নরমেনস ফাইভ একটা করে তিন বেলা সকাল দুপুর বিকেল সেবন করুন ৭ দিন। মনে রাখবেন নরমিস খাওয়ার মধ্যে পিরিয়ড হবে না। নর মিস খাওয়ার ৭ দিন পিরিয়ড হবে।আমার অনুরোধ থাকবে নিয়মিত ইমারজেন্সি বিল বা নোরিক্স ওয়ান খাবিনা।
ফেমিকন পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়
হ্যালো বন্ধুরা আজকের আলোচনার মূল বিষয় ফেমিকন খাবার কত দিন পরে মাসিক হয়। তো বন্ধুগণ জেনে নেওয়া যাক। ফেবিকন কিভাবে খাওয়া হয় এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি। এটি ডোজ বলে গেলে কি করতে হবে।এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।তও চলুন ফেমিকনের বিষয়ে জেনে নেয়া জাক।এ ধরনের ফেমিকনের পাতার ভেতর রয়েছে দুই ধরনের ট্যাবলেট।
বাদামি বর্ণের আর সাদা বর্ণের।সাথে বর্ণের ট্যাবলেট এর ভিতরে রয়েছে নরজে স্টল এবং ইতালিয়ান স্টেডিযল।বাদামি কালারের যে ট্যাবলেট রয়েছে ফিরাস ফেভারেট সেটি হচ্ছে মহিলাদের আইরন ট্যাবলেট। আর ওপরের সাদা মনের ট্যাবলেট গুলো হলো হরমোনিয়াল মেডিসি।
আর এই সাদা ট্যাবলেট গুলোই হলো জন্মনিয়ন্ত্রণ ট্যাবলে।অনেকের মনের মধ্যে সন্দেহ থাকে এ ধরনের পিল খাওয়ার পরেও কি বাচ্চা হয়ে যাবে।অবশ্যই 99.9% এ ধরনের পিল খাওয়ার পরে বাচ্চা হবে না। এ বিষয়ে আপনি নিশ্চিহ্ন থাকতে পারেন।অবশ্যই মনে রাখবেন এটি হচ্ছে একটি অস্থায়ী পদ্ধতি।যখন ইচ্ছা ছেড়ে দিতে পারেন আবার যখন ইচ্ছা ধরতে পারেন।
এবং যারা বাচ্চা নিতে চান তারা যদি এক দুই মাস আগে এটা ছেড়ে দেন তারা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যাবেন।যতদিন এটা খাওয়া চলবে ততদিন বাচ্চা হবে না।যখন এ পিলটা খাওয়া ধরবেন অবশ্যই পুরোটাই শেষ করার চেষ্টা করবেন।পুরোটাই শেষ করা পরে আপনার টেনশন নেবেন বাচ্চা নিবেন কিনা।যাদের অনিওমিতো মাসিক বা মাসিকের সমাই তলপেট ব্যাথা করে সে খেত্ররে ডাক্তার এই পিল দিতে পারে।
আপনার মনে করতে পারেন এটা জন্মনিয়ন্ত্রণ এট পিল খাওয়া যেত না কিন্তু তা নয় আপনার মাসিক জটিলতা কারণেও দিতে পারে চিকিৎসক। এ ধরনের পিল গ্রহণ করার পরেও অনেকে বলতেছে মাসিক হচ্ছে না কতদিন পরে হবে এ নিয়ে অনেকে টেনশনে থাকেন।প্রথমে বলে দি এই পাতাতে ২৮ টি ট্যাবলেট রয়েছে। যা এক মাসে শেষ করার কথা বলা হয়েছে।
তো অনেকেই কি করেন এটা১ মাস খাওয়ার কথা এটা ৩২ দিন ৩৩ দিন কেউ ৩৫ দিন পর্যন্ত নিয়ে যান।এপারে থেকে চারটি লাইন রয়েছে প্রত্যেকটি লাইনের সাতটি করে ট্যাবলেট হয়েছে।এর মধ্যে নিচের যা সাতটি হচ্ছে বাদামি কালারের আয়রন ট্যাবলেট।আর ২১ টি ট্যাবলেট হচ্ছে আপনার হরমোন বা বাচ্চা না হওয়ার জন্য।
ঠিক বাম দিকে তীর চিহ্ন রয়েছে সেখান থেকে শুরু করতে হবে এবং সাপের মতন পিছে পিছে আসতে হবে।এভাবে একুশটা শেষ করার পর লাস্টে যে বাদামে সাতটা রয়েছে এটা এইটা পিলটা করার মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হয়ে যাবে।তবে এই সাতটি ট্যাবের গ্রহন করার পরেও যদি মাসিক না হয় তাহলে আপনাকে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হবে।
কোন পিল খেলে মাসিক হয়
প্রথমে বলে দি জন্ম নিয়ন্ত্রণ পাতাতে ২৮ টি ট্যাবলেট রয়েছে। যা এক মাসে শেষ করার কথা বলা হয়েছে। তো অনেকেই কি করেন এটা১ মাস খাওয়ার কথা এটা ৩২ দিন ৩৩ দিন কেউ ৩৫ দিন পর্যন্ত নিয়ে যান।এপারে থেকে চারটি লাইন রয়েছে প্রত্যেকটি লাইনের সাতটি করে ট্যাবলেট হয়েছে।এর মধ্যে নিচের যা সাতটি হচ্ছে বাদামি কালারের আয়রন ট্যাবলেট।আর ২১ টি ট্যাবলেট হচ্ছে আপনার হরমোন বা বাচ্চা না হওয়ার জন্য।
ঠিক বাম দিকে তীর চিহ্ন রয়েছে সেখান থেকে শুরু করতে হবে এবং সাপের মতন পিছে পিছে আসতে হবে।এভাবে একুশটা শেষ করার পর লাস্টে যে বাদামে সাতটা রয়েছে এটা এইটা পিলটা করার মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হয়ে যাবে।তবে এই সাতটি ট্যাবের গ্রহন করার পরেও যদি মাসিক না হয় তাহলে আপনাকে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হবে।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে কি করনীয়
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ কি? আজকের আর্টিকেলে এই বিষয়ে জানব।ইমারজেন্সি বা ফেমিকন পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ কি হতে পারে।সেটা ভেবে অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েন।জেনে রাখা ভালো যে ইমারজেন্সি পিল একটি হরমোনাল ঔষধ।যা ডিমবাসই থাকে ডিমবানু নিষিক্ত ডিম্বানুকে জড়াইতে প্রতিস্থাপিত হতে বাধা দেয়।
যাদের ইতিমধ্যে ওভুলেসান হয়ে গেছে তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ কোন কাজ করবে না।অপরিকল্পিত ও অনিরাপদ সহবাসের তিন দিনের মধ্যে ওষুধটি খেতে হবে।তবে যত তাড়াতাড়ি খাওয়া যায় তত ভালো কাজ করে।একটি পিল একটি ঋতুস্রাব চক্রে একবারে খাওয়া যাবে।কিন্তু এটা নিয়মিত ব্যবহার করা একজনই উচিত নয়।
সম্প্রতিক গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে, নিয়মিত ইমারজেন্সি পেল সেবনে যোগাড় করে ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়।সুতরাং জরুরী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার করতে সচেতন থাকুন।পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে।প্রতিবারই ইমারজেন্সি পির অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্ট থেকে রক্ষা করবে এমন কোন নিশ্চয়তা নেই।
যদি পিল কাজ না করে থাকে তাহলে, গর্ভধারণের কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় পিল সেবন করার ফলে মাসিকের তারিখ ৩ থেকে ১০ দিন পিছিয়েও যেতে পারে।সেক্ষেত্রে দেরিতে হলেও মাসিক হতে পারে। তাছাড়া অন্যান্য শারীরিক সমস্যা থাকলে অথবা শরীরের রক্তের অভাব থাকলে পিল সেবনে মাসিক নাও হতে পারে।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হয়ে যদি এই সমস্যা দেখা দেয় তাহলে চিকিৎসায়কের কাছে যেতে হবে।রক্ত এক সপ্তাহের বেশি খেলে।পেটে তীব্র ব্যথা তিন থেকে পাঁচ সপ্তাহ বেশি থাকলে। পিল খাওয়ার ২ ঘন্টার মধ্যে বমি হলে।তিন সপ্তাহের মধ্যে ঋতুস্রাব না হলে।যারা নিয়মিত জন্ম নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি ব্যবহার করতেছেন,তাদেরকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
ইমারজেন্সি বিল কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নয়।এটি শুধু অপরিকল্পিত সহবাসের ফলে অজাতীয় গর্ভধারণ প্রতিহত করে মাত্র। সুতরাং জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিনিয়ত যে পদ্ধতি ব্যবহার করতেছেন তাই চালিয়ে যাবেন।সুস্থ থাকুন আবার ফিরে আসবো নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে।
কোন পিল সবচেয়ে ভালো
আজকের আলোচ্য মূল বিষয় অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি দূর করার ভালো উপায় কোনটি।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটি ট্যাবলেটের নাম বলব,যা একটি ট্যাবলেট সেবন করার মাধ্যমে আপনি অনাকাঙ্খিত পেয়ে গেছি থেকে দ্রুত মুক্তি পেয়ে যাবেন।ধরুন স্বামী আর স্ত্রী একসাথে সহবাস করবে।
এমন সময় দুজনের কেউ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করেনি,এক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রেগনেন্সি হয়ে যেতে পারে।এবং স্বামী স্ত্রীর দুজনের কেউ এই বাচ্চা নিতে চায় না।এবং হঠাৎ করে দুজনের মেলামেশা করে ফেলেছে সেজন্য তাদের পেটে বাচ্চা আসার সম্ভাবনা হয়ে গেল তখন কি করবেন।
এখন আমি যে ট্যাবলেটের নাম বলবো সেই ট্যাবিনে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে খেয়ে নিতে পারলে তাহলে তাদের পেটে বাচ্চা আসার আর সম্ভাবনা থাকে না।ট্যাবলেটটির নাম হল নোরিক্স ওয়ান। এটি একটি ট্যাবলেট জাতীয় ওষুধ এটি তৈরি করেছে বাংলাদেশ স্বনামধন্য একটি কোম্পানি এস এম সি ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড।এই ওষুধের কার্যকারিতা হলো অনাকাঙ্ক্ষিত প্রেগনেন্সি থেকে রক্ষা করে।
এই ওষুধটা সেবন করার নয় নিয়ম,সহবাস করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যদি একটি ট্যাবলেট খেয়ে নিতে পারে তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি থেকে রক্ষা পেয়ে যাবে।
লেখক এর মন্তব্য
হ্যালো বন্ধুরা, আজকে আমি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলাম এই বিষয়টি মা-বোনদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।আপনারা যদি এই বিষয় থেকে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url