বিকাশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

প্রিয় পাঠক আজকে আপনাদের সাথে একটু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।বিকাশ থেকে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে করণীয় কি তা সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।

বিকাশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মোবাইল ব্যাংকিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস হচ্ছে বিকাশ। এর পরবর্তীতে রয়েছে নগদ।তাই আজকের এই বিষয়গুলো জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পুরোটাই আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে

ভূমিকা

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছো আশা করি সবাই ভালো আছো।ইমার্জেন্সি মুহূর্তে অনেক সময় হয়তোবা আমাদের অনেকেরই ব্যাংক একাউন্টে টাকা পয়সার প্রয়োজন হয় পরে।সে ক্ষেত্রে বাসা থেকে ব্যাংকে যাওয়া বা অফিস থেকে সরাসরি ব্যাংকে যাওয়া তাও আবার ব্যাংকিং টাইমের মধ্যে। অনেক সময় কিন্তু হয়ে ওঠেনা।

তাই আজকে আমরা জানবো বিকাশ থেকে কিভাবে ডাচ বাংলা বা রকেট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম।এবং আজকের এই আর্টিকেলে আরো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে সে বিষয়গুলো জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাই আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
  • সেলফিন থেকে বিকাশে ফান্ড ট্রান্সফার করুন
  • বিকাশ থেকে কিভাবে লোন নেওয়া যায়
  • বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয় সম্পর্কে জানুন
  • বিকাশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
  • বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

সেলফিন থেকে বিকাশে ফান্ড ট্রান্সফার করুন

ইসলামী ব্যাংকের অত্যাধুনিক ডিজিটাল ই ওয়ালেট সেলফিন অ্যাপের লেটেস্ট আপডেট চমৎকার একটি ফিচার এড করা হয়েছে।আমাদের সবার বহুল কাঙ্খিত এই ফিচার নাম হল বিকাশ। এখন থেকে আপনার সেলফিন একাউন্ট থেকে বিকাশ একাউন্টে সরাসরি টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন মুহূর্তেই।এজন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে প্রথমে অ্যাপস টি আপডেট করে নিতে হবে।

অনেক ডিভাইসে আপডেট এভেলেবল নাও থাকতে পারে। আপনারা ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করবেন এবং পরবর্তীতে আপডেট করে নেবেন। তো এজন্য আমাকে প্রথমে সেলফিন অ্যাপসে লগইন করার পর ফান্ড ট্রান্সফার এ ক্লিক করতে হবে।ক্লিক করার পর একদম নিচে বিকাশ অ্যাড হয়েছে আপনাকে বিকাশের আইকনে ক্লিক করতে হবে।

তারপর এখানে আপনার বিকাশ একাউন্ট নাম্বার দিতে হবে।বিকাশ একাউন্ট ট্যাপ করার নেক্সট গঠনে ক্লিক করুন। নেক্সট এ ক্লিক করা পরে দেখবেন আপনার বিকাশ একাউন্ট নাম্বারের পরের অবসানে আপনার নাম চলে এসেছে। আপনি সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে ট্রান্সফার করতে পারবেন।অ্যামাউন্ট দেওয়ার পরে নিচে একটা অপশন থাকবে নোট এখানে আপনি যে কোন একটা কিছু বসিয়ে নিতে পারবেন।

তারপর সেলপিনের পিন নাম্বার টাইপ করবেন। তারপরে সবগুলো যদি ঠিক থাকে তাহলে সাবমিট এ ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর পরবর্তী কনফারমেশন পেজ আসছে। ওখানে আমি দেখতে পাচ্ছি কোন অ্যাকাউন্ট থেকে পাঠাচ্ছি টাইটেল এবং বিকাশ নাম্বার বিকাশ একাউন্টে টাইটেল রেফারেন্স ফি টোটাল কোন ফি লাগবে না ফ্রিতে পাঠাতে পারবে না। এবং কনফার্ম করে দেবেন। করার সাথে সাথে দেখবেন আপনার ফোনে এসএমএস চলে এসেছে।

বিকাশ থেকে কিভাবে লোন নেওয়া যায়

দেশে প্রথমবারের মতন ন্যানো লোন সার্ভিস নিয়ে এসেছে বিকাশ ও সিটি ব্যাংক। মুহূর্তেই বিকাশ গ্রাহকরা ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন।ঝামেলা ছাড়াই নির্ধারিত সময় অ্যাপসের মাধ্যমে করা যাবে ঋণ পরিশোধ।ঋণ পেতে পোহাতে হবে না কোন কাগজের ঝামেলা।তেমনই একটা যুগান্তকারী সেবা নিয়ে হাজির মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস বিকাশ।

সিটি ব্যাংকের সাথে যৌথভাবে এক বছরের পাইলের প্রকল্প শেষ ২০২১ এর শেষের দিকে জামানত ছাড়াই ন্যানো লঞ্চে বা চালু করছেন এই অ্যাপসটি। গ্রাহকের যোগ্যতা অনুযায়ী রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গের ঋণ।যেকোনো প্রয়োজনে টাকা দরকার। এখন খুব সহজেই সিটি ব্যাংক থেকে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে লোন নিন মুহূর্তেই।রাত দিন যেকোনো সময়।

লোন পেতে অ্যাপসটির হোমপেজ থেকে লোন আইকন সিলেক্ট করুন।এরপর তথ্য শেয়ার করা অনুমতি দিয়ে পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যান। আপনার লোন লিমিট দেখিয়ে দিয়ে লোন বাটনে ট্যাপ করুন।বার্ষিক নয় শতাংশ সুদে থাকছে টাকা পরিষধের সুযোগ। খরচ ছাড়াই অগ্রিম অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহক।

বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয় সম্পর্কে জানুন

আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মোবাইল ব্যাংকিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস হচ্ছে বিকাশ। এর পরবর্তীতে রয়েছে নগদ।তবে বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে আপনি তিনটি ওয়ের মাধ্যমে আপনি প্রসেস ফলো করতে পারেন। তো অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, বিকাশে হয়তো বা পার্সোনাল একাউন্ট থেকে অন্য একটা পার্সোনাল একাউন্টে সেন্ড মানি করতে যে ভুল হয়।

আবার সরাসরি যে এজেন্ট নাম্বার রয়েছে এজেন্ট নাম্বার থেকে কোন পার্সোনাল নাম্বারে টাকা দিতে গিয়ে ভুল হয়।সেক্ষেত্রে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে কি করনীয় আছে সম্পর্কে জানাবো আজকের এই আর্টকেলে। প্রথমেই যে বিষয়টা চলে আসব,সাধারণভাবে যদি দেখা যায় একটা পার্সোনাল নাম্বার থেকে আর একটা পার্সোনাল নাম্বারে আপনি সেন্ড মানি করলেন করলে

আপনার তো নাম্বার ভুল হয়ে থাকে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য আপনার একটা অপশন খোলা রযছে তাই আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন। অবশ্যই রিকোয়েস্ট করব আর্টিকেলটিতে লাইক করতে ভুলবেন না যাতে। অসংখ্য মানুষের কাছে আর্টিকেলটি পৌঁছে যায়।এবং তারাও এই সম্পর্কে জানতে পারে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে টাকা ফেরত সম্পর্কে।

প্রথমে আপনি আপনার স্মার্টফোন থেকে বিকাশ অ্যাপ এ লগইন করবেন।লগইন করার পরে সেন্ড মানিতে চলে যাবেন।সেন্ড মানিতে চলে যাওয়ার পরে দেখতে পাবেন। আপনি যেই নাম্বারটিতে সেন্ড মানি করেছেন তার সাথেই বাতিল নামক একটু অপশন রয়েছে। আপনি যদি বাতিল নামক অফশান্তিতে ক্লিক করেন।

তখন আপনাকে দেখাবে পাবেন। আপনি কি সেরমানি রিকোয়েস্টটি বাতিল করতে চান। না কিংবা হ্যাঁ অপশন রয়েছে। যদি বাতিল করতে চান তাহলে হ্যাঁ বাটনে ক্লিক করুন।ক্লিক করা পরে আপনাকে এসএমএসে জানিয়ে দেওয়া হবে কত টাকা সেন্ড মানি করেছিলেন।এবং কত টাকা ব্যাক আসবে।তখনই ব্যাক আসবে যদি ওই নাম্বারে বিকাশ একাউন্ট না খোলা থাকে।

এমন যদি হয়ে থাকে যে নাম্বারে টাকা চলে গেছে সেই নাম্বারে বিকাশ একাউন্ট রয়েছে। তাহলে আপনি সে নাম্বারে ফোন না দিয়ে সরাসরি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের কাছে ফোন দিতে পারেন।যে নাম্বার থেকে টাকা চলে গেছে সেই নাম্বার থেকে ফোন দিতে হবে।বিকাশ কাস্টমার কেয়ার আপনার কাছ থেকে ৭ কিংবা ১০কর্মা দিবস সময় নিতে পারে।

এবং তারা আপনার কাছ থেকে বেশ কিছু ইনফরমেশন জিজ্ঞেস করবে।সবকিছু সঠিক ইনফরমেশন দিলে তারা সাত কিংবা ১০ কর্মদিবসের মধ্যে আপনার টাকা ফেরত দিলেও দিতে পারে।ভুল করে যদি ক্যাশ ইন হয়ে যায় তাহলে বিকাশ কর্তৃপক্ষ এটার জন্য কোন দায়ভার নিবে না। অর্থাৎ এজেন্ট নাম্বার থেকে পার্সোনাল নাম্বারে টাকা চলে গেলে পুরোটাই এই টাকা পুরোটাই লস।

বিকাশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

ইমার্জেন্সি মুহূর্তে অনেক সময় হয়তোবা আমাদের অনেকেরই ব্যাংক একাউন্টে টাকা পয়সার প্রয়োজন হয় পরে।সে ক্ষেত্রে বাসা থেকে ব্যাংকে যাওয়া বা অফিস থেকে সরাসরি ব্যাংকে যাওয়া তাও আবার ব্যাংকিং টাইমের মধ্যে। অনেক সময় কিন্তু হয়ে ওঠেনা।আবার অনেক সময় রাত ছোয়টা নয়টা দশটা এর ভিতরও ব্যাংকে একাউন্টে টাকা প্রয়োজন হতে পারে।

আমাদের কিন্তু ঐদিন হয়তো বা কাউকে টাকা পয়সা দেওয়ার প্রয়োজন হলে ব্যাংক একাউন্ট থেকে সেটাও দিতে পারি না। তবে আপনার যদি বিকাশ একাউন্ট থাকে তাহলে।কিন্তু আপনি অনায়াসে সেকেন্ড এর মধ্যে আপনার ব্যাংক একাউন্টের টাকা পয়সার ট্রান্সফার করতে পারবেন বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকেই।

তাই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে তাই আর্টিকেলে লাইক কমেন্ট এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমরা প্রথমেই সরাসরি বিকাশ একাউন্টে চলে যাব। এবং এক্ষেত্রে চার্জের পরিমাণটা কীরকম রয়েছে সেগুলা এ টু জেড ডিটেলস জানাবো আপনাদেরকে আজকের আর্টিকেলে। তো আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

তো পরবর্তীতে আমরা বিকাশ একাউন্ট লগইন করে দিলাম। তো আপনার বিকাশ অ্যাপসটা যদি আপডেট করে নেন তাহলে আপনি এইখান থেকে দেখতে পাবেন বিকাশ টু ব্যাংক নামে একটা অপশন রয়েছে। এইখান থেকে চলে এসে আপনার বেশ কিছু ব্যাংকে যেমন টাকা ট্রান্সফারের সুযোগ রয়ছে। বাট আপনার যদি ডেবিট কার্ড থাকে তাহলে আপনি বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে কিন্তু টাকা পয়সা ট্রান্সফার করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আমি ভিসা ডেবিট কার্ডে টাকা নিব। এক্ষেত্রে চার্জের পরিমাণ কেমন সেটাও জানিয়ে দেবো।নিম্ন ৫০ টাকা থেকে শুরু করে মাসে তিন লক্ষ টাকা বহত কার্ডে লেনদেন করার সুযোগ পাবেন। সেই কার্ডের ১৬ ডিজিটের নাম্বার টা আমরা দিয়ে দিব।আমাদের নিজেদের অ্যাকাউন্ট কিংবা অন্য কারো একাউন্টে যদি আমরা টাকা পয়সা পাঠাতে চাই তাহলে কার্ডের নাম্বারটি চেয়ে নেব।

আমি কার্ড নাম্বারটা দিচ্ছি এবং এগিয়ে যান নামক একটু অপশন আছে এখানে ক্লিক করুন। ক্ষেত্রে এটা কোন ব্যাংকের কার্ড সেটাও কিন্তু এখানে এসে হাজির হয়েছে। আপনাকে এক্সট্রা করে কিন্তু এখানে কিছু অ্যাড করতে হয় নাই। তো আপনি এখান থেকে সর্বোচ্চ তিন লক্ষ পাঠাতে পারবেন।এবং আপনার প্রয়োজন মতো কত টাকা লাগবে সেখানদিনে পাঠাতে পারেন।

তারপরে চলে আসবে টাকার পরিমান চার্জ এবং সর্বমোট কত টাকা কেটে নেওয়া হবে।তার পরবর্তীতে বিকাশ পিন নাম্বার দিয়ে দিবেন।এখন দেখতে পারবেন সবকিছু ওকে আছে নাকি। যদি সবকিছু ওকে থাকে তাহলে বিকাশ টু ব্যাংক এই অপশনে ট্যাব করে দিন।এভাবে আপনি যেকোনো ব্যাংকে ইজি ভাবে বিকাশ থেকে টাকা পাঠাতে পারবেন অনায়াসে।

বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বিদেশ থেকে খুব সহজে ডাচ-বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম অনুসরণ করে প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠানো যায়।সরাসরি টাকা পাঠানো যাবে ব্যাংক একাউন্টে।এজন্য আপনার নিকটস্থ এক্সচেঞ্জ হাউসে যেতে হবে। সেখানে আপনার কিছু রিসিভারে তথ্য দিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার টাকা দেশে সেন্ড করতে পারবেন।

তবে আপনি যাকে টাকা পাঠাবেন তার অবশ্যই একটি ডাচ বাংলা একাউন্ট থাকতে হবে।অ্যাকাউন্ট থাকলে আপনার রিসিভার থেকে সে একাউন্টের নাম্বার কালেক্ট করে নিন। সাথে আরো কিছু তথ্য লাগবে যেমন একাউন্টের নাম, যে ব্রাঞ্চে রিসিভারের অ্যাকাউন্ট রয়েছে সে ব্রাঞ্চের নাম এবং ব্রাঞ্চ কোড।তথ্য সঠিকভাবে নিন যাতে করে আপনার পর্বেদে সমস্যায় সম্মুখীন না হতে হয়।

তথ্য দেওয়ার পর পুনরায় চেক করুন।তারপর আপনি আপনার টাকাটি এক্সচেঞ্জ হাউসে দিয়ে দিন সেখান থেকে এক্সচেঞ্জ হাউজ আপনার টাকা নির্দিষ্ট একাউন্টে সেন্ট করে দিবে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা যা জানলাম। কিভাবে আমরা, বিকাশ একাউন্ট থেকে অন্য যেকোনো ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারবো।তাই আজকের এই আর্টিকেলে আপনাকে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত লোকদের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url